গল্পহীন, গল্প-নিমজ্জন

পীযূষ সিকদার
গত ১৮ আগস্ট ছিলো নাট্যচার্য সেলিম আল দীনের জন্মদিন। তাঁর সিঁড়িতে পা রাখলেই আমি রোগমুক্ত হই। আমার প্রতি অভিযোগের শেষ নাই কী আমার পরিবার কী আমার শিক্ষক। আমি কত কিছুতো হতে পারতাম! কিছুই হইনি। তবে আমি নাটক থেকে দূরে নেই! নাটক ভালোবাসি! ভালোবাসি আমার উঠোন। গুরু আমাকে সব দিয়েছেন! আমার যা যা ছিলো না তাঁর কৃপায় আমি পেয়েছি পাকা উঠোন। সেই উঠোনে গাজীর গান হয় না অথবা মনসামঙ্গল হয় না। তাই সময়ের হাতে ছেড়ে দিই। সময় আমার প্রাপ্য জিনিস সবই বুঝিয়ে দেন। দেবেন।
আমি লিখে চলি- নাটক, গান, উপন্যাস, গল্প, কবিতা। আমার লেখা পড়ে অনেকেই সেলিম আল দীনের লেখার আভাষ পান। আমি বলি কী সেখানেই আমার প্রাপ্তি। আমার লেখার মধ্যে গুরু আছেন অটুট হয়ে। আমার আনন্দ-বেদনা তখন বীণার সুর হয়ে বাজে। আমি তো লেখক নই। কোনো এক বেদনার কালে স্যারকে বলেছিলাম, আমি লিখবো আপনার চেয়ে ভালো লিখবো। তখনই জানতাম স্যার আমাকে কতখানি প্রশ্রয় দেন। প্রশ্রয় না দিলে এক ভুবনস্রষ্টাকে এভাবে বলা যায়! আমি এক প্রস্রয়ের নাম। অনেক কিছুই তিনি হাতে ধরে শিখিয়েছেন এমনকি আমার খাবারটি পর্যন্ত। এই যে আমি লিখছি। এটাও স্যারের প্রশ্রয়। আমি তো বাবাকে দেখিনি! সেলিম আল দীন আমার বাবা হয়ে উঠেন। যা বলার তাও বলতাম- যা বলার না তাও বলতাম। স্যার হাসতেন।
সেদিন অধ্যাপক অর্কের সাথে কথা বলার জন্য ওর বাসায় গিয়েছিলাম! অর্ক হাসতে হসাতে বললো, সেলিম স্যার কেনো আপনাকে এতো প্রশ্রয় দিয়েছিলেন! আপনি তো আগাগোড়া পাগল। অর্কের মুখে আমার সব ভালো লাগে। সেদিনও লেখেছিলো আর আমার প্রিয় বন্ধু এহসান তো আমার আগাগোড়া পাগলের ব্যাখ্যা করে। করুক না, আমি যা তাই। আমার গুরু আমাকে নিয়ত পথ বাতলিয়ে দেন। তাই তো রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলার অধ্যাপক ফারুক আমার পথ আগলে দাঁড়ায়। ফারুকের সাথে ওর বিশ্ববিদ্যালয়ের গেস্ট হাউজে উঠি। বিশ্রাম নিয়ে সোজা বাড়ি। সেদিনও মহিলা সমিতি মঞ্চে ‘নিমজ্জন’ নাটক চলছিল। দেখার মতো সময় ছিলো না। তাই দেখিনি। গত ৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় নাট্যশালায় ঢাকা থিয়েটারের নাটক ‘নিমজ্জন’ দেখলাম। এক অপার্থিব ভালোলাগা আমার। সবটা লিখতে গেলে কাগজের পর কাগজ লাগবে তাই লিখলাম না। আবার পাঠকের পড়াও কষ্ট হবে। আমিও শারীরিকভাবে দুর্বল। শরীরটা বহুকেন্দ্রিক হয়ে কেবলি চিতার আগুনে পুড়ে।
শেখ এহসানুর রহমান আমার বন্ধু। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির কর্মকর্তা। ও আমাকে আকাশে ওঠায় আবার নিচে নামায়। আমাকে ওর দলের নাটক দেখাতে একেবারে সামনের চেয়ারে বসালেন। বন্ধু, আমি এতো বড়ো মানুষ নই! এহসান বললো, এটি জবংঢ়বপঃ। আমি অবাক হয়ে তাকাই! কোথাও আমি তবৎড় আবার কোথাও আমি ঐবৎড়। যদিও আমি জিরো হিরো বুঝি না। বন্ধু ভালো থাক। তোর জন্যই আজ লিখতে বসেছি সেগুনের ছায়ায়। নাট্যাচার্য সেলিম আল দীনের ‘নিমজ্জন’ নাটকটিকে নিয়ে কিছু লিখবো বলে। কি লিখবো? এতো বড় মানুষদের নিয়ে! একজন নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু আরেকজন নাট্যাচার্য সেলিম আল দীন। বাংলা নাটকের দুই যুগস্রষ্টা।
আমরা নাটকের মধ্যে পাই একটা গল্প। এই তো আমরা জেনে আসছি। যুগে যুগে। গল্পহীনতা যে নাটক হয়ে উঠতে পারে তা ‘নিমজ্জন’ নাটকটি না দেখলে বোঝার উপায় নেই। নাসির উদ্দিন ইউসুফ বললেন, সেলিম আল দীন লিখে ফেললেন। এভাবে ভাবার কোনো উপায় নেই। নাসির উদ্দিন ইউসুফ তার বন্ধু সেলিম আল দীনকে বললো, আর লেখা হলো, এমনও ভাববার লেশমাত্র কারণ নেই! তবে তাদের দুজনের শৈল্পিক উচ্চতা একই উচ্চতায় ছিলো। কখনো কখনো কেউ কাউকে ছাড়িয়ে যেতেন। নাসির উদ্দিন ইউসুফ বেঁচে থাকবেন তাঁর কর্মে। সেলিম আল দীন বেঁচে থাকবেন তার হৃদয় নিংরানো শিল্প সৌকর্য্য।
নাটক দেখতে ঢুকলাম সন্ধ্যা ৭টায়। চেয়ারে বসতেই নাসির উদ্দিন ইউসুফের সুমধুর কণ্ঠে বর্ণনা করলেন নাটকটির ইতিবৃত্ত। ‘নিমজ্জন’ নাটক। যার মধ্যে কোনো গল্প নেই। আছে ঘটনা। এতো গল্পহীনতার নাটক। নাটকটিতে উঠে এসেছে গণহত্যার বিপরীতে মানুষের মনস্তত্ব। বিশ্ব গণহত্যার ঘটমান কাহিনি ও দৃশ্যচিত্রের সমন্বয়ে নিমজ্জন নাটকটি গড়ে উঠেছে। বিশ্ব পরিভ্রমণ শেষে এক আগন্তুক মৃত্যুশয্যায় শায়িত বন্ধুর কাছে আসবে বলে, ত্রিনদীর মোহনায় গড়ে ওঠা এক শহরে এসে উপস্থিত হয়। বন্ধুটি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক। রাজনৈতিক মতবাদের জন্য সেই শহরের ব্লাক ডেথ স্কোয়াড অব কারাভার লোকেরা নির্যাতনের পর তার মেরুদণ্ডে পেরেক ঠুকে দিয়েছিলো। আগন্তুক ট্রেন থেকে স্টেশনে নেমে একে একে দেখতে পায় এক কুলির ঝুলন্ত লাশ, অদ্ভুতদর্শক এক বৃদ্ধ। স্টিমারে হলোকাস্ট, নাড়িভূরি বেরিয়ে আসা এক রূপসী নারী-যাকে যতবার কবরে শোয়ানো হয় ততবার সে মৃত্যু থেকে উঠে বসে। আগন্তুক বরফের চাঙড়ের ভেতর একান্নটি শিশুর লাশ, আট কী নয় বছরের গায়িকা এক শিশুকে ধর্ষণের পর জিভ কেটে নেয়া, কান্দাহারের মমি, মাদ্রিদের গণহত্যা, চিলির কবি নেরুদার সিন্দেমুন্দোর শোকগীতি, স্টেডিয়াম গ্যালারিতে প্রায় দেড় হাজার দর্শক ক্ষুরে কেটে খুন, ত্রিশ হাজার টন উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন টিএনটির বিস্ফোরণে ষোল কিলোমিটার পর্যন্ত বায়ুস্তরে আগুন ধরে যাওয়া শহরটির ক্রম-নিমজ্জন দেখতে পায়। পরিশেষে সৌর প্রার্থনার মধ্য দিয়ে রচিত হয় এ নাট্যের অন্তীম ভটিকা।
নাট্যাচার্য সেলিম আলদীন নিমজ্জন নাটকে পৃথিবীর তাবৎ গণহত্যার ইতিবৃত্ত লিখে যায়। নির্দেশক নাসির উদ্দিন ইউসুফ বলেন, সেলিমের নিমজ্জন নাটক পাঠে প্রায় আট/নয় ঘণ্টার সময় লেগে যায়। সেখান থেকে ঊফরঃ করে করে ১ ঘন্টা ২০ মিনিট নাটকের ব্যপ্তিকাল নির্দিষ্ট করা হয়। গল্প, গল্পহীনতা শেষ পর্যন্ত গল্পহীনতাই এ নাট্যের আখ্যান রচিত হয়।
নাটকটি দেখতে দেখতে গল্পের দিকে ঝুকে পড়ি। না। এ নাট্যে গল্প বারবার গল্পহীনতার দিকে এগিয়ে যায়। গল্পহীনতাও নাটকের স্বাদ থেকে আমাদের বঞ্চিত করে না। সমস্ত পৃথিবীর গণহত্যা এ নাটকের শরীর জুড়ে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক যেনো বর্ণনা করে যায় তাবৎ গণহত্যার গল্প।
গল্পহীনতা নাট্যের শরীর-মন জুড়ে গল্পহীনতা যে গল্পের বুনন বুনে তা নাটকটির দৃশ্যকাব্য শ্রবণ করেই বোঝা যায়। গণহত্যা বর্তমান থেকে সুদূর অতীতে- চলেছে অবিরাম। সভ্যতা কী তবে গণহত্যার উপর দাঁড়িয়ে আকাশ ছুঁতে চায়?
আমি একা হয়ে যাই। কোন সময় যে চক্ষু মুদিত হয় বুঝতে পারি না। যাকে ছায়ারূপে দেখে আপন মনে হয়, সেও কী তবে গণহত্যার কোন্ সময় যে চক্ষু মুদিত হয় বুঝতে পারি না। যাকে ছায়ারূপে দেখে আপন মনে হয়, সেও কী তবে গণহত্যার অঙ্গুলি নির্দেশ করে- ভয় হয়। জিজ্ঞেস করি মনকে, আমি কে? আমিও কী তবে ইতিহাসের খলনায়ক! নাকি সে! আমার পাশে বসা! আচ্ছা তাকে দেখে মায়মুনা মনে হলো কেন। আবার চোখ খুলতেই অধ্যাপকের দিকে চোখ পড়ে! গণহত্যা। সারাবিশ্ব জুড়ে চলে গণহত্যা! অতীত, বর্তমান ভবিষ্যৎ জুড়ে। নইলে ইতিহাস রচিত হবে কেমনে! ইতিহাস কী তাই, যা রক্তের অক্ষরে লিখিত হয়।
নিমজ্জন নাটকটির বাইরে গল্পহীন, কিন্তু ভেতরে গল্প আছে। গল্পহীনতার মধ্যেও গল্প আছে। সে গল্প লেখক নাটকের শিরায় শিরায় বলে গেছেন। গল্পহীনতাও একটি গল্প। গল্প না থাকলে বর্ণনাকারী কেনো বর্ণনা করে যাচ্ছে? নাটক দেখে আমার মনে হলো, নাট্যকার শুধু স্ব-কালকে বর্ণনা করে যায় না। স্ব-কাল পেরিয়ে ভবিষ্যতের দিকে তর্জনী নির্দেশ করে। এখানেই নাট্যকারের বিশেষত্ব। তাই তো নিমজ্জন নাটকটি ধ্রুপদী-শিল্প মর্যাদা পায়। আচার্য সেলিম আল দীন, নাসির উদ্দিন ইউসুফ দুজন বন্ধু। বন্ধুত্ব ছাড়িয়ে দুজন মহাকালের শিল্পসঙ্গী হয়ে যায়। আপাত সেলিম আল দীনের নাটক নির্দেশনা দেয়া কঠিন। কঠিন মনে হলেও, তাঁর ধ্রুপদী-সাহিত্য যারা বোঝেন, তারাই পারেন তাঁর নাটককে মঞ্চে মেলে ধরবার।
নির্দেশক হিসেবে নাসির উদ্দিন ইউসুফকে পরিচয় করিয়ে দেবার ধৃষ্টতা আমার নেই। তিনি মহৎ। তাই তো তার হাতে নিমজ্জন খই হয়ে ফোটে। নিমজ্জন নাটকের জয় হোক, জয় হোক নাসির উদ্দিন ইউসুফের, জয় হোক নাট্যাচার্য সেলিম আল দীনের, জয় হোক নাটকের কলা-কুশলীদের। এ নাটকে যারা অভিনয় করেছেন- তারা হলো- মিঠু চৌধুরী, আসাদুজ্জামান আমান, সিরাজুল ইসলাম, মোস্তফা রতন, সাঈদ রিংকু, তরিকুল ইসলাম লিটন, সাজ্জাদ রহমান, রনি হোসাইন, সাজ্জাদ রাজীব, রফিক মোহাম্মদ, সউদ চৌধুরী, শাহজাদা সম্রাট, জয়শ্রী মজুমদার লতা, অগ্নি, হাবিবা আজিজ হ্যাপী প্রমুখ।
লেখক : শিক্ষক ও নাট্যকার।
পাঠকের মতামত:
- সরকারি গাছ কাটার ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে শোকজ
- মানহীন রেস্টুরেন্টের ছড়াছড়ি, ভোক্তারা হচ্ছেন প্রতারিত
- দুই নাম্বারি চক্করের পলিটিক্স আর চলবে না : ফুয়াদ
- ইসরায়েলের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ প্রয়োগের আহ্বান তারেক রহমানের
- ‘এ জয় তোমাদের একার জয় নয়, এ আনন্দ তোমাদের একার আনন্দ নয়’
- সাতক্ষীরার লাবসা বাইপাস সড়কে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্ট
- ‘বাংলাদেশ ও চীনের ‘যৌথ সক্ষমতা’ তুলে ধরা হচ্ছে’
- সাতক্ষীরায় ৫ বছরের কন্যা শিশুকে ধর্ষণ, তিন কিশোর আটক
- বাড়িতে ঢুকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে স্বর্ণ অলংকার ও নগদ টাকা লুটের অভিযোগ
- কাপ্তাইয়ে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
- নির্বাচনের তফসিলের আগেই দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চান ফখরুল
- বিশ্ব সেপসিস দিবস: সচেতন থাকুন, জীবন বাঁচান
- মুক্তবুদ্ধির চর্চা: যুক্তি ও প্রমাণ নির্ভর চিন্তার স্বাধীন অভিযাত্রা
- গল্পহীন, গল্প-নিমজ্জন
- অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পরিদর্শনে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান
- চুনকুড়ি নদীর বেড়িবাঁধে ভাঙন, ৪ পরিবার ঘর ছাড়া, পরিদর্শনে ইউএনও
- টাঙ্গাইলে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে সমিতির প্রতিবাদ সমাবেশ
- গণছুটিতে পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, বিদ্যুৎ সেবা ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা
- ‘ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প আমাদের হাতে নেই’
- ‘গণতন্ত্রের উত্তরণের জন্য নির্বাচন ছাড়া কোনো পথ নেই’
- জাকসু নির্বাচনে ভোট গণনার সময় জাবি শিক্ষকের মৃত্যু
- ব্যাঙছড়িতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে ওয়াজ ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত
- সাতক্ষীরার বাইপাসে ট্রাক-আলমসাধু সংঘর্ষ, আহত ২
- সুবর্ণচরে মাদক বিরোধী শপথ অনুষ্ঠিত
- হাতিয়ায় নদী ভাঙন রোধকল্পে ফেলা বালিভর্তি জিও ব্যাগ ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ
- মুলাদীতে পাইজালসহ পাঁচজন আটক
- আড্ডার উৎসবমুখর বর্ষবরণ
- পঞ্চগড়ে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
- সভাপতির বিরুদ্ধে সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষর জাল করার অভিযোগ
- ৩১ বছর পর আবার মুক্তি পেলো সালমান-মৌসুমীর ‘অন্তরে অন্তরে’
- ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে মহিলা দলের মিছিল
- কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে তিন স্কুলছাত্রী নিহত
- দুঃসাহসী এক কিশোর মুক্তিযোদ্ধা ও কয়েকটি ভয়াবহ যুদ্ধের কথা
- ‘ক্ষমতা ছেড়ে দিন, এক বছরের মধ্যে পরিবর্তন করে দেবো’
- রাজবাড়ীতে ৯ মাস নয় ৩ মাসেই পচছে পেঁয়াজ
- কুমিল্লার নতুন মেয়র নৌকার রিফাত
- চসিকের ‘মসকিটন ও ডিটি’ ট্যাবলেট কতটা কার্যকর?
- বদরুল হায়দার’র দুটি কবিতা
- সালথায় সাদা শাপলার সৌন্দর্যে মন কেড়েছে সবার
- দেওয়ানগঞ্জে বাসের ধাক্কায় পোস্ট মাস্টার নিহত
- ঠাকুরগাঁওয়ে আইনজীবীদের কালো পতাকা মিছিল
- প্রচ্ছদশিল্পী ধ্রুব এষ আইসিইউতে
- চীন সফরে বাংলাদেশ সিডস ফর দ্য ফিউচার বিজয়ীরা
- নগরকান্দায় গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষে সফলতা
- আটলান্টায় ফোবানা সম্মেলন পরিণত হলো পারিবারিক অনুষ্ঠানে