বিশ্ব লিম্ফোমা সচেতনতা দিবস: জানুন, বুঝুন, প্রতিরোধ করুন

ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
প্রতিবছর ১৫ সেপ্টেম্বর পালিত হয় বিশ্ব লিম্ফোমা সচেতনতা দিবস। এটি শুধু একটি দিবস নয়; বরং এটি লিম্ফোমা রোগ সম্পর্কে সাধারণ মানুষ, রোগী ও তাদের পরিবারদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির একটি আন্তর্জাতিক উদ্যোগ। দিবসটি রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার গুরুত্ব বোঝাতে, মানসিক ও সামাজিক সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি রোগীর জীবনমান উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। লিম্ফোমা কোয়ালিশন ২০০৪ সালে এই দিবসের প্রবর্তন করে।
লিম্ফোমা হলো লিম্ফোসাইট নামে পরিচিত সাদা রক্তকণিকার অস্বাভাবিক বৃদ্ধি দ্বারা সৃষ্ট এক প্রকার ক্যান্সার, যা মূলত লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমকে প্রভাবিত করে। এটি কখনো কখনো সহজে শনাক্ত হয় না, তাই প্রাথমিক পরীক্ষা এবং সচেতনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
লিম্ফোমার কারণ
লিম্ফোমার সঠিক কারণ এখনও পুরোপুরি জানা যায়নি। তবে কিছু ঝুঁকি ফ্যাক্টর চিহ্নিত করা হয়েছে:
১. ইমিউন সিস্টেম দুর্বলতা: অঙ্গপ্রত্যঙ্গ প্রতিস্থাপন, এইচআইভি/এইডস বা অন্যান্য রোগের কারণে ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হলে লিম্ফোমার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
২. ভাইরাস সংক্রমণ: হেপাটাইটিস সি, এইপস্টাইন–বার ভাইরাস বা হিউম্যান ভাইরাস সংক্রমণ লিম্ফোমার কারণ হতে পারে।
৩. জেনেটিক প্রভাব: পারিবারিক ইতিহাস থাকলে ঝুঁকি কিছুটা বৃদ্ধি পায়।
৪. পরিবেশগত ও জীবনধারার প্রভাব: দীর্ঘমেয়াদী রাসায়নিক, পেস্টিসাইড, ধূমপান, মদ্যপান, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ঝুঁকি বাড়ায়।
৫. বয়স ও লিঙ্গ: নন-হজকিন লিম্ফোমা সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে দেখা যায়, তবে হজকিন লিম্ফোমা যুবক বা শিশুদের মধ্যেও হতে পারে।
লক্ষণ
লিম্ফোমার প্রাথমিক লক্ষণ প্রায়শই অন্যান্য সাধারণ রোগের সঙ্গে মিলিত হতে পারে। তাই স্ব-চিকিৎসার চেয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
সাধারণ লক্ষণগুলো: * গিঁট বা স্ফীত লিম্ফ নোড: গলার, বগলের বা কাঁধের নিচে ব্যথাহীন গিঁট। * জ্বর: নিয়মিত বা পুনরাবৃত্তি জ্বর। * রাতের ঘাম: অতিরিক্ত ও অস্বাভাবিক ঘাম। * ওজন হ্রাস: অজানা কারণে দ্রুত ওজন কমে যাওয়া। * ক্লান্তি বা অসুস্থতা: দীর্ঘ সময় ধীরে ধীরে ক্লান্তি অনুভূত হওয়া। * অন্যান্য উপসর্গ: খিদে হ্রাস, শ্বাসকষ্ট, চামড়ার রঙ পরিবর্তন, পেটের ব্যথা বা ফুলে যাওয়া। যদি এই লক্ষণগুলো দুই সপ্তাহ বা তার বেশি সময় ধরে থাকে, তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
লিম্ফোমার প্রকারভেদ
লিম্ফোমা প্রধানত দুটি ধরনের:
১. হজকিন লিম্ফোমা : তুলনামূলক কম সাধারণ। কোষের একটি নির্দিষ্ট ধরন দ্বারা চিহ্নিত। প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসাযোগ্য।
২. নন-হজকিন লিম্ফোমা :- সবচেয়ে সাধারণ। বহু সাবটাইপ রয়েছে। রোগের ধরন ও পর্যায় অনুযায়ী চিকিৎসা ভিন্ন।
পরিসংখ্যান ও বিশ্বব্যাপী প্রভাব
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) অনুযায়ী লিম্ফোমার হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২৪ সালের পরিসংখ্যান: * প্রায় ৫ লাখ ৬৫ হাজার নতুন নন-হজকিন লিম্ফোমার রোগী। * প্রায় ৮০ হাজার নতুন হজকিন লিম্ফোমার রোগী। * মৃত্যু হার: নন-হজকিন লিম্ফোমায় ২০–২৫%, হজকিন লিম্ফোমায় ৫–১০%। * বাংলাদেশে নির্ভুল পরিসংখ্যান পাওয়া কঠিন। তবে ঢাকার বড় হাসপাতালগুলোতে বছরে প্রায় ২,০০০–২,৫০০ নতুন রোগী ভর্তি হয়। এটি প্রমাণ করে যে লিম্ফোমা শুধু স্বাস্থ্য সমস্যা নয়, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।
জটিলতা
লিম্ফোমা দ্রুত শনাক্ত না হলে বিভিন্ন গুরুতর জটিলতা দেখা দিতে পারে:- * সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি: দুর্বল ইমিউন সিস্টেমের কারণে। * অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ক্ষতি: লিভার, কিডনি, হার্ট প্রভাবিত হতে পারে। * রক্তস্বল্পতা ও ক্লান্তি: অ্যানিমিয়া বা প্লেটলেট কমে যাওয়া। * মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: দীর্ঘমেয়াদী রোগ জীবনের মান কমায়।
রোগ নির্ণয়
লিম্ফোমার সঠিক নির্ণয়ের জন্য চিকিৎসক বিভিন্ন পরীক্ষা সুপারিশ করতে পারেন:
১. বায়োপসি: গিঁটের টিস্যু পরীক্ষা। ২. রক্ত পরীক্ষা: লিম্ফোসাইট, হিমোগ্লোবিন, লিভার ও কিডনি ফাংশন পরীক্ষা। ৩. ইমেজিং পরীক্ষা: এক্স-রে, সিটি স্ক্যান, পিইটি স্ক্যান বা এমআরআই। ৪. অস্থি মজ্জা পরীক্ষা: হাড়ের মজ্জা পর্যবেক্ষণ।
চিকিৎসা ও আধুনিক বিকল্প
কেমোথেরাপি: ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করে।
ইমিউনোথেরাপি: রোগীর ইমিউন সিস্টেমকে সক্রিয় করে।
রেডিয়েশন থেরাপি: নির্দিষ্ট স্থান থেকে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস।
স্টেম সেল ট্রান্সপ্লান্ট: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা পুনরুদ্ধার।
নতুন গবেষণা ও প্রযুক্তি
টার্গেটেড থেরাপি এবং ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা রোগ নিরাময়ের সম্ভাবনা বাড়াচ্ছে।
অ্যান্টিবডি ভিত্তিক চিকিৎসা, CAR-T সেল থেরাপি এবং নতুন ওষুধের উন্নয়ন প্রাথমিক ও জটিল অবস্থায় রোগ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
মানসিক ও সামাজিক সমর্থন
লিম্ফোমা শুধু শারীরিক রোগ নয়; এটি রোগীর মানসিক ও সামাজিক জীবনেও প্রভাব ফেলে।
রোগী ও পরিবারকে কাউন্সেলিং, সমর্থন গ্রুপ এবং সচেতনতামূলক কর্মশালায় অংশগ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়।
মানসিক স্থিতি উন্নত হলে রোগীর চিকিৎসা গ্রহণে মনোবল বাড়ে।
প্রতিরোধ ও সচেতনতা
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং লক্ষণ পর্যবেক্ষণ।
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা: সুষম খাদ্য, ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম।
ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার।
সংক্রমণ প্রতিরোধে সতর্কতা।
যেকোনো অনিয়মিত লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।
আন্তর্জাতিক উদ্যোগ
লিম্ফোমা কোয়ালিশনসহ বিভিন্ন সংস্থা বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বৃদ্ধি, গবেষণা এবং নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি প্রচারের জন্য কাজ করছে। আন্তর্জাতিকভাবে লিম্ফোমা সচেতনতা বৃদ্ধি পেলে রোগ নির্ণয় দ্রুত হয় এবং জীবনরক্ষা সম্ভাবনা বাড়ে।
লিম্ফোমা সমাধান
হোমিওপ্যাথি রোগীর প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ও জীবনমান উন্নত করতে সহায়ক। হোমিওপ্যাথিতে রোগীর শারীরিক, মানসিক ও আবেগগত অবস্থা অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করা হয়। লিম্ফোমার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক প্রাথমিকভাবে যেসব ঔষধ ব্যবহার করে থাকেন, তার মধ্যে রয়েছে আর্সেনিকাম আলবাম, ফাইটোলাক্কা, কোনিয়াম, কারসিনোসিন, বেলাডোনা, সালফার, হিপার সাল্ফ, পোটেনটিলা, সেফালিয়া, ফসফরাস, সাইলিসিয়া, রুটিকা, ক্যালকিরিয়া কার্ব, নাক্স ভূমিকা, ফেইলিসিয়াম, ক্যালক্যারিয়া ফস, সিপিয়া, ব্যালানাইটিস সহ আরও অনেক ঔষধ, যা রোগীর উপসর্গ ও শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী প্রয়োগ করা হয়। এই ঔষধগুলো ক্লান্তি, লিম্ফ নোড ফোলা, জ্বর, রাতে ঘাম, ওজন কমা, মানসিক অবসাদ বা উদ্বেগের মাত্রা অনুযায়ী নির্বাচন করা হয়।
হোমিওপ্যাথি কেবল রোগীর উপসর্গ কমাতে নয়, বরং শরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি রোগীর মানসিক ও শারীরিক অবস্থাকে সমন্বয় করে এবং চিকিৎসার ফলে জীবনমান উন্নত করতে সহায়ক। হোমিওপ্যাথির ঔষধ সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অপরিহার্য। নিজে নিজে ঔষধ নেওয়া বিপজ্জনক এবং গুরুতর উপসর্গ বৃদ্ধি করতে পারে। রোগীর জীবনধারা, খাদ্যাভ্যাস, মানসিক শান্তি এবং পর্যাপ্ত বিশ্রামও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার কার্যকারিতা বাড়ায়।
সতর্কতা: লিম্ফোমা একটি গুরুতর রোগ। হোমিওপ্যাথি মূল চিকিৎসার বিকল্প। রোগী ও পরিবারের উচিত নিয়মিত চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ রাখা, পর্যবেক্ষণ চালানো এবং উপসর্গ পরিবর্তনের দিকে নজর দেওয়া। স্বাস্থ্যকর জীবনধারা, সুষম খাদ্য, মানসিক স্থিতি বজায় রাখা এবং চিকিৎসকের নির্দেশ অনুযায়ী ঔষধ ব্যবহার হোমিওপ্যাথির ফলপ্রসূতা বাড়ায় এবং রোগীর মানসিক ও শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
পরিশেষে বলতে চাই, বিশ্ব লিম্ফোমা সচেতনতা দিবস শুধু রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার গুরুত্বই স্মরণ করায় না, বরং রোগী ও পরিবারকে মানসিক, সামাজিক ও শিক্ষা সমর্থনের সুযোগও দেয়। সচেতনতা, প্রাথমিক পরীক্ষা এবং আধুনিক চিকিৎসার মাধ্যমে লিম্ফোমা নিয়ন্ত্রণযোগ্য এবং অনেক ক্ষেত্রে নিরাময়যোগ্য। তাই স্বাস্থ্য সচেতন হওয়া, নিয়মিত পরীক্ষা করা এবং লক্ষণ দেখা মাত্র চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
লিম্ফোমার বিরুদ্ধে সংগ্রামে আমরা সকলে একসাথে কাজ করলে, রোগীর জীবন রক্ষা সম্ভব এবং সমাজে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। সচেতন হওয়া মানেই জীবন রক্ষা।
লেখল: কলাম লেখক ও গবেষক, প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- সুন্দরবনে নদী থেকে উদ্ধার পর্যটকের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর
- বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে চলছে সকাল-সন্ধ্য হরতাল, মহাসড়ক অবরোধ
- এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্ব প্রতিবেদন পাঠানোর অভিযোগ
- মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধে মাদকসেবীদের আড্ডা
- কাপ্তাইয়ে আত্মপ্রকাশ করল মানবিক সংগঠন ‘বি পজেটিভ’
- সালথায় বিভাগদী শহীদস্মৃতি মহাবিদ্যালয়ে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
- লোহাগড়া সরকারি আদর্শ কলেজে নবাগত শিক্ষার্থীদের পরিচিতি সভা
- কাপ্তাইয়ে তথ্য অফিসের আয়োজনে নারী সমাবেশ
- ভাঙ্গায় থানা ঘেরাও, গাড়ী ভাঙচুর, উপজেলা অফিসে হামলা, আগুন
- ‘ভারত থেকে কেনা হবে রেলের ২০০ নতুন কোচ’
- কোনো কিছুতেই থামানো যাচ্ছেনা ভাঙ্গার অবরোধ
- বাংলাদেশকে গ্রাসের ষড়যন্ত্র: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের দ্বিমুখী আগ্রাসন
- ভূমিকম্পের চরম ঝুঁকিতে বাংলাদেশ: করণীয় ও প্রস্তুতি
- পৃথিবীর সুরক্ষা: ওজোন স্তর রক্ষার বিশ্বব্যাপী আহ্বান
- বিশ্ব লিম্ফোমা সচেতনতা দিবস: জানুন, বুঝুন, প্রতিরোধ করুন
- ‘শেখ হাসিনা বিরোধীপক্ষকে হিটলারের মতো দমন করতেন’
- গোপালগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনায় ভাইদের হাতে ভাই খুন
- ‘পশুরাও আমাদের চেয়ে ভালো জীবন কাটাচ্ছে’
- নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে আবারও রাস্তায় জেন জি
- টুঙ্গিপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ওসিসহ আহত ২০
- পাংশা উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
- বাঁশবোঝাই ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল পুলিশের এসআইসহ ৩ জনের
- ঈশ্বরদীতে মন্দিরে মন্দিরে প্রতিমা তৈরিতে শিল্পীরা ব্যস্ত
- আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
- পদ্মাসেতুতে স্বয়ংক্রিয় টোল আদায় শুরু
- ৩১ বছর পর আবার মুক্তি পেলো সালমান-মৌসুমীর ‘অন্তরে অন্তরে’
- ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে মহিলা দলের মিছিল
- কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে তিন স্কুলছাত্রী নিহত
- কাপ্তাইয়ে তথ্য অফিসের আয়োজনে নারী সমাবেশ
- পৃথিবীর সুরক্ষা: ওজোন স্তর রক্ষার বিশ্বব্যাপী আহ্বান
- দুঃসাহসী এক কিশোর মুক্তিযোদ্ধা ও কয়েকটি ভয়াবহ যুদ্ধের কথা
- রাজবাড়ীতে ৯ মাস নয় ৩ মাসেই পচছে পেঁয়াজ
- কুমিল্লার নতুন মেয়র নৌকার রিফাত
- মৌলভীবাজার হানাদার মুক্ত দিবসে লাল-সবুজের বিজয় মিছিল
- ধন্য সেই পুরুষ
- ঢাকার বিমানবন্দর থেকেই রোমিং সেবা পাবেন গ্রামীণফোন গ্রাহকরা
- চীন সফরে বাংলাদেশ সিডস ফর দ্য ফিউচার বিজয়ীরা
- সালথায় সাদা শাপলার সৌন্দর্যে মন কেড়েছে সবার
- ‘ক্ষমতা ছেড়ে দিন, এক বছরের মধ্যে পরিবর্তন করে দেবো’
- এসএসসিতে গোপালগঞ্জ জেলার সেরা রাবেয়া-আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজ
- ‘আমার ছবিতে পচা জুতা নিক্ষেপ করো’
- ট্রাম্প প্রশাসনের দায়িত্ব ছাড়ছেন ইলন মাস্ক
- একাত্তরের কথা
- আটলান্টায় ফোবানা সম্মেলন পরিণত হলো পারিবারিক অনুষ্ঠানে
- মজাদার তালের বড়া বানাবেন যেভাবে
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
- ভূমিকম্পের চরম ঝুঁকিতে বাংলাদেশ: করণীয় ও প্রস্তুতি
- বিশ্ব লিম্ফোমা সচেতনতা দিবস: জানুন, বুঝুন, প্রতিরোধ করুন