জাতীয় ত্বক সুরক্ষা দিবস
প্রতিদিনের যত্নে ত্বক থাকবে নিরাপদ

ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
মানব দেহের সবচেয়ে সূক্ষ্ম এবং সংবেদনশীল অঙ্গ হলো ত্বক। এটি আমাদের শরীরকে বাইরের পরিবেশ থেকে সুরক্ষা প্রদান করে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থার একটি পরিচায়ক হিসেবে কাজ করে। ত্বক আমাদের স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের অমূল্য অংশ। কিন্তু আজকের জীবনের ব্যস্ততা, দূষণ, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং অতিরিক্ত সূর্যের আলো ত্বকের স্বাস্থ্যকে হুমকির মুখে ফেলছে। তাই ত্বককে সুস্থ রাখার গুরুত্ব আরও বেড়েছে।
প্রতি বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর পালিত হয় জাতীয় ত্বক সুরক্ষা দিবস, যা আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন করার জন্য নির্ধারিত। এই দিবসটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে ত্বকের যত্ন নেওয়া শুধু সৌন্দর্যের জন্য নয়, বরং এটি আমাদের শারীরিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। ত্বকের সমস্যা যেমন একজিমা, একনে, ছত্রাকজনিত সংক্রমণ এবং বার্ধক্যজনিত পরিবর্তন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে। তাই সচেতনতা, সঠিক পরিচর্যা এবং সুরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে এগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব।
ত্বকের বিভিন্ন স্তর ও তাদের গুরুত্ব
ত্বক মূলত তিনটি স্তরে বিভক্ত:
১. এপিডার্মিস : এটি ত্বকের বাইরের স্তর, যা আমাদের শরীরকে সংক্রমণ ও ক্ষতিকর বিকিরণ থেকে রক্ষা করে। এপিডার্মিসে মেলানিন থাকে, যা ত্বককে রঙ দেয় এবং সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে।
২. ডার্মিস : এটি মধ্যস্তর, যেখানে রক্তনালি, স্নায়ু এবং কলাজেন থাকে। এটি ত্বকের শক্তি ও স্থায়িত্ব বজায় রাখে। ডার্মিস ত্বকের নমনীয়তা ও দৃঢ়তা নিশ্চিত করে।
৩. হাইপোডার্মিস : এটি ত্বকের তলস্তর, যেখানে চর্বি জমা থাকে। এটি শরীরকে শীত, আঘাত এবং শক থেকে রক্ষা করে। এই তিন স্তরের সুস্থতা বজায় রাখা ত্বকের দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য নিশ্চিত করে।
ত্বক ক্ষতির প্রধান কারণসমূহ
* সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি : অতিরিক্ত সূর্যের আলো ত্বকের বার্ধক্য ত্বরান্বিত করে এবং ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
* দূষণ: ধুলো, ধোঁয়া ও রাসায়নিক পদার্থ ত্বককে সংক্রমণ ও অ্যালার্জির দিকে ধাবিত করে।
* অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: অতিরিক্ত তেলযুক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার ত্বকে ব্রণ ও প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে।
* অপর্যাপ্ত পানি পান: হাইড্রেশন না থাকলে ত্বক শুষ্ক ও ফাটলা দেখা দেয়।
* মানসিক চাপ ও অনিদ্রা: স্ট্রেস হরমোন বৃদ্ধি পেলে ত্বকের স্বাভাবিক সমতা বিঘ্নিত হয়।
* অত্যধিক কেমিক্যাল প্রোডাক্ট ব্যবহার: হেয়ার ও স্কিন প্রোডাক্টের অতিরিক্ত ব্যবহার ত্বককে সংবেদনশীল করে।
ত্বক সুরক্ষার মূল নিয়মাবলি
১ . নিয়মিত পরিষ্কার: ত্বককে প্রতিদিন ধুয়ে পরিষ্কার রাখা অপরিহার্য। এটি ত্বকে জমে থাকা ধুলো, ময়লা ও অতিরিক্ত তেল দূর করে।
২. সানস্ক্রিন ব্যবহার: সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে দিনে কমপক্ষে SPF 30 এর সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত।
৩. সুষম খাদ্য: ফল, শাকসবজি, প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাদ্য ত্বকের পুষ্টি নিশ্চিত করে। বিশেষ করে ভিটামিন C ও E ত্বকের কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে।
৪. প্রচুর পানি পান: দৈনিক ৮–১০ গ্লাস পানি পান ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে।
৫. পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম: ভালো ঘুম ত্বকের পুনর্নবীকরণ প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে।
৬. মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ: যোগব্যায়াম, মেডিটেশন বা শখের কাজ ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
৭. প্রাকৃতিক স্কিন কেয়ার: রাসায়নিকের পরিবর্তে প্রাকৃতিক উপাদান যেমন নারকেল তেল, শিয়া বাটার, অ্যালোভেরা ব্যবহার করা উচিত।
শিশু ও কিশোরদের ত্বকের যত্ন
শিশু ও কিশোরদের ত্বক আরও সংবেদনশীল। ব্রণ, একজিমা ও সানবার্নের ঝুঁকি বেশি থাকে। এই বয়সে ত্বক পরিচর্যা সহজ ও হালকা হওয়া উচিত। রাসায়নিক মুক্ত সাবান, সানস্ক্রিন এবং সুষম খাদ্য শিশুদের ত্বককে সুস্থ রাখে। বাবা-মায়েদের উচিত শিশুর ত্বক সমস্যা চিহ্নিত করে যথাযথ চিকিৎসা নেওয়া।
বৃদ্ধ ও বার্ধক্যজনিত ত্বকের যত্ন
বয়স বাড়ার সঙ্গে ত্বকে কোলাজেন ও ইলাস্টিনের মাত্রা কমে। ফলে ত্বক শুষ্ক, ঝুরি পড়া ও নমনীয়তা হারায়। তাই বৃদ্ধ বয়সের ত্বকের জন্য হাইড্রেশন, নরমাইজিং ক্রিম ও সানস্ক্রিন ব্যবহার অপরিহার্য। নিয়মিত হালকা ব্যায়াম, প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য এবং পর্যাপ্ত পানি বৃদ্ধ ত্বককে স্থিতিশীল ও স্বাস্থ্যবান রাখে।
জাতীয় ত্বক সুরক্ষা দিবসের লক্ষ্য
১৯ সেপ্টেম্বরের এই দিবসটি শুধু প্রচারণার দিন নয়, এটি সচেতনতার বার্তা দেয়। স্বাস্থ্য সংস্থা, হাসপাতাল ও স্কুল কলেজে ত্বক সংক্রান্ত কর্মশালা, স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও জনসচেতনতা কার্যক্রম আয়োজন করা হয়। এটি মানুষকে শেখায় কিভাবে প্রতিদিনের অভ্যাসে ত্বকের যত্ন নেওয়া যায়। এই দিবসের মাধ্যমে সমাজে বার্তা প্রচার করা হয় যে, সুস্থ ত্বক মানে সুস্থ দেহ এবং আত্মবিশ্বাসী জীবন। মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে ত্বক সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়।
আধুনিক গবেষণা ও প্রযুক্তি
ত্বক গবেষণায় আধুনিক প্রযুক্তি যেমন লেজার থেরাপি, কোলাজেন বুস্টার, হাইড্রেশন থেরাপি এবং ডার্মারোলজিকাল ফেসিয়াল ত্বককে নতুন করে সতেজ করার ক্ষেত্রে সহায়ক। এছাড়া প্রাকৃতিক উপাদান যেমন আলোভারা, নারকেল তেল, শিয়া বাটার ও অ্যালোভেরা ত্বকের সুস্থতা ধরে রাখে।
প্রতিদিনের টিপস
* সকালে সানস্ক্রিন লাগানো, বাইরে গেলে ছাতা বা টুপি ব্যবহার করা।
* ধুলো ও দূষণ থেকে বাঁচতে মুখে মাস্ক পরা।
* ত্বকের সমস্যার প্রাথমিক চিহ্ন দেখা দিলে দ্রুত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া।
* ঘরোয়া স্কিন কেয়ার রুটিনে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা।
* রাতের ঘুমের আগে ত্বককে পরিষ্কার রাখা।
* নিয়মিত এক্সফোলিয়েশন ও হালকা ময়েশ্চারাইজিং করা।
হোমিও সমাধান
সুস্থ ত্বক শুধুমাত্র শারীরিক স্বাস্থ্যকেই প্রতিফলিত করে না, বরং মানসিক ও সামাজিক জীবনেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। হোমিওপ্যাথি, একটি প্রাকৃতিক ও নরম পদ্ধতি হিসেবে, ত্বকের যত্নে কার্যকর সমাধান প্রদান করে।
প্রথমত, হোমিওপ্যাথিক ওষুধের মাধ্যমে ত্বকের নানা সমস্যার সমাধান সম্ভব। যেমন, প্রদাহ, ফোসকা, র্যাশ, চুলকানি এবং দাগ দূরীকরণে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রাকৃতিকভাবে কার্যকর। সালফার , গ্রাফাইটস, ক্যালেন্ডুলা এবং রাস টক্সকোডেনড্রন এর মতো ওষুধ ত্বকের সংবেদনশীলতা কমায় এবং পুনর্জন্মের প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত করে।
দ্বিতীয়ত, হোমিওপ্যাথি ত্বকের সমস্যার মূল কারণকে লক্ষ্য করে। কেবল বাহ্যিক লেপ বা ক্রিম ব্যবহার নয়, রোগীর শরীরের অভ্যন্তরীণ ভারসাম্য রক্ষার মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদী সমাধান নিশ্চিত করে। এটি অ্যালার্জি, হরমোনজনিত সমস্যা বা ইমিউন সিস্টেমের দুর্বলতার কারণে হওয়া ত্বকের জটিলতাকেও সহজভাবে মোকাবেলা করতে সক্ষম।
তৃতীয়ত, হোমিওপ্যাথিক জীবনধারা ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়ক। সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত জলপান, নিয়মিত ব্যায়াম এবং মানসিক প্রশান্তি ত্বকের উজ্জ্বলতা ও নমনীয়তা বৃদ্ধি করে। পাশাপাশি, রাসায়নিক মুক্ত স্কিন কেয়ার পণ্য ব্যবহার এবং ত্বককে সূর্যের অতিরিক্ত আলো থেকে রক্ষা করাও অপরিহার্য।
সর্বশেষে, ত্বকের যত্ন মানে শুধু সৌন্দর্য নয়, এটি শরীর ও মনকে সুস্থ রাখার প্রক্রিয়াও। হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতি নিরাপদ, প্রাকৃতিক এবং দীর্ঘমেয়াদী সমাধান প্রদান করে, যা আমাদের স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের সুরক্ষায় সহায়ক। নিয়মিত যত্ন, স্বাস্থ্যকর জীবনধারা এবং হোমিওপ্যাথি মিলিয়ে ত্বককে সুস্থ ও সতেজ রাখা সম্ভব।
পরিশেষে বলা যায়, ত্বক আমাদের দেহের সবচেয়ে বড় ও সংবেদনশীল অঙ্গ, যা শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্যের প্রতীক নয়, বরং আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ও আত্মবিশ্বাসের প্রতিফলন। প্রতিদিনের সঠিক যত্ন ও সচেতন অভ্যাসই দীর্ঘমেয়াদে ত্বকের সুস্থতা নির্ধারণ করে। ১৯ সেপ্টেম্বর পালিত জাতীয় ত্বক সুরক্ষা দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয়, ত্বকের প্রতি যত্নশীল হওয়া কোনো বিলাসিতা নয়, বরং অপরিহার্য স্বাস্থ্যচর্চা।
সঠিক পরিচর্যা, সুষম ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত পানি পান, নিয়মিত ব্যায়াম এবং সানস্ক্রিন ব্যবহারের মাধ্যমে ত্বককে সুস্থ ও দীপ্তিময় রাখা সম্ভব। দূষণ, অনিয়মিত জীবনযাপন ও অবহেলা ত্বকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয়, তাই সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি।
আসুন, আমরা সকলে ত্বকের সুরক্ষায় নিয়মিত যত্ন নেই, অযত্ন থেকে বিরত থাকি এবং সুস্থ ত্বক গড়ে তুলি। কারণ, সুস্থ ত্বক মানেই সুস্থ দেহ, সুন্দর জীবন এবং আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিত্ব।
লেখক: কলাম লেখক ও গবেষক, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- ‘নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক ও উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার’
- ‘যারা বিপ্লব করতে চান, তাদের শক্তিশালী হতে হবে’
- ‘জনগণের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে সরকার অপশক্তিদের ইন্ধন যুগিয়ে যাচ্ছে’
- বাংলাদেশে নিরাপদ ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ
- কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে ৮ ফুট লম্বা অজগর সাপ অবমুক্ত
- কাপাসিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মিঠুর ব্যাপক গণসংযোগ
- শিশুদের নিয়ে রাজনীতি চর্চা, গুপ্ত সংগঠন ভেবে ছাত্রদল নেতার বাধা
- বাল্যবিয়ে ও মাদক প্রতিরোধে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
- বাগেরহাটে ভাতের হোটেল থেকে ইয়াবাসহ নারী আটক
- রূপপুরে পারমাণবিক শক্তির নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিতের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে এনএসপিসি গঠন
- সাতক্ষীরা সদরের বকচরায় ককশীটের কারখানায় আগুন
- ঝিনাইদহে স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত
- বিশ্ব পরিচ্ছন্নতা দিবস: সচেতনতার আহ্বান
- সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ
- প্রতিদিনের যত্নে ত্বক থাকবে নিরাপদ
- ইন্দোনেশিয়ায় আন্তঃধর্মীয় সম্মেলনে গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক
- দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণ আলাদা করল সরকার
- ‘সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়তে কৃষি খাতকে শক্তিশালী করতে হবে’
- এশিয়া কাপ সুপার ফোরের পূর্ণাঙ্গ সূচি
- ‘দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে’
- দক্ষিণ এশিয়ার সম্পদ ব্যবহারে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
- বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
- ‘গানের শিক্ষক থাকবে, ধর্মীয় শিক্ষকও’
- সাতক্ষীরা সীমান্তে ৮ জন বাংলাদেশী নাগরিককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
- ফুলপুরে ২ যুগ বছর পর মহিলা দলের কর্মী সম্মেলন
- দুঃসাহসী এক কিশোর মুক্তিযোদ্ধা ও কয়েকটি ভয়াবহ যুদ্ধের কথা
- বাগেরহাটে ভাতের হোটেল থেকে ইয়াবাসহ নারী আটক
- রূপপুরে পারমাণবিক শক্তির নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিতের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে এনএসপিসি গঠন
- চীন সফরে বাংলাদেশ সিডস ফর দ্য ফিউচার বিজয়ীরা
- কুমিল্লার নতুন মেয়র নৌকার রিফাত
- সালথায় সাদা শাপলার সৌন্দর্যে মন কেড়েছে সবার
- একাত্তরের কথা
- ‘ক্ষমতা ছেড়ে দিন, এক বছরের মধ্যে পরিবর্তন করে দেবো’
- যান্ত্রিক যুগে চরাঞ্চলে একমাত্র ভরসা ঘোড়ার গাড়ি
- রাহুল রাজের প্রেমের কবিতা
- আটলান্টায় ফোবানা সম্মেলন পরিণত হলো পারিবারিক অনুষ্ঠানে
- মজাদার তালের বড়া বানাবেন যেভাবে
- মে দিবসের কবিতা
- সর্বধর্ম সমন্বয় ও ধর্মনিরপেক্ষতা
- বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস : লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
- গোলমরিচ ও তেজপাতার গল্প
- ফরিদা পারভীন আর নেই
- বাংলাদেশের এশিয়া কাপ মিশন শুরু আজ
- সালথা প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে নাহিদ-সাইফুল
- আগুনে পুড়ে গেলে তাৎক্ষণিক যা করবেন