আন্তর্জাতিক দারিদ্র্য দূরীকরণ দিবস: সচেতনতা, চ্যালেঞ্জ এবং প্রভাব

ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
দারিদ্র্য শুধুমাত্র অর্থের অভাব নয়; এটি মানুষের জীবনযাত্রার মান, নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা এবং সমান সুযোগের অভাবের প্রতিফলন। দারিদ্র্য এমন একটি সামাজিক সমস্যা যা ব্যক্তিগত সীমারেখার বাইরে গিয়ে জাতীয় ও নৈতিক সংকটের জন্ম দেয়। প্রতি বছর ১৭ অক্টোবর আন্তর্জাতিক দারিদ্র্য দূরীকরণ দিবস পালিত হয়। এই দিবস আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে দারিদ্র্য একটি বহুমাত্রিক সমস্যা, যা শুধু ব্যক্তিগত আয়ের সীমাবদ্ধতায় সীমাবদ্ধ নয়। এটি একটি সামাজিক ও নৈতিক চ্যালেঞ্জ, যা সমাজের সর্বত্র প্রভাব ফেলে এবং দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি করতে পারে।
২০২৫ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাংলাদেশের দারিদ্র্য পরিস্থিতি এখনও গুরুতর। জাতীয় দারিদ্র্য হার প্রায় ২৭.৯৩ শতাংশ, যেখানে চরম দারিদ্র্যের হার ৯.৩৫ শতাংশ। অর্থাৎ, দেশের এক-তৃতীয়াংশ মানুষ এখনও দারিদ্র্যের সীমার নিচে জীবনযাপন করছে। শহুরে এলাকায় দারিদ্র্য হার প্রায় ১৬.৫ শতাংশ, আর গ্রামীণ এলাকায় এটি ২০ শতাংশেরও বেশি। এটি স্পষ্ট করে যে দারিদ্র্য মূলত গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রবল, তবে নগরায়ন সত্ত্বেও শহরে নিম্ন আয়ের মানুষও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন।
দারিদ্র্য কেবল আয়ের অভাব নয়। মাল্টিডাইমেনশনাল দারিদ্র্য সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রায় ২৪ শতাংশ মানুষ এখনও শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান এবং মৌলিক সুযোগ-সুবিধার অভাবে দারিদ্র্যের সীমার নিচে বসবাস করছে। শিশুদের মধ্যে এই হার প্রায় ২৮.৯ শতাংশ, যা পরবর্তী প্রজন্মের জীবনমান ও সম্ভাবনার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। শিশুদের দারিদ্র্য শুধুমাত্র তাদের শিক্ষা ও পুষ্টি প্রভাবিত করছে না, বরং তাদের মানসিক, সামাজিক ও শারীরিক বিকাশকেও বাধাগ্রস্ত করছে। শিক্ষার অভাব এবং স্বাস্থ্যসেবার সীমিততা ভবিষ্যতে কর্মসংস্থানের সুযোগ হ্রাস করছে, যা দারিদ্র্যের চক্রকে আরও দীর্ঘায়িত করছে।
দারিদ্র্য বৃদ্ধির পেছনে বিভিন্ন সামাজিক, অর্থনৈতিক ও প্রাকৃতিক কারণ কাজ করছে। বাংলাদেশে খাদ্য ও মৌলিক দ্রব্যপত্রের মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। পরিবারের মোট আয়ের প্রায় ৫৫ শতাংশ খাদ্যে ব্যয় করতে হচ্ছে। ফলে অন্যান্য মৌলিক চাহিদার জন্য অর্থ ব্যয় করা কঠিন হয়ে পড়ছে। পাশাপাশি, কাজের সুযোগ সীমিত, বিশেষ করে গ্রামীণ অঞ্চলে। শ্রমবাজারে অস্থায়ী ও নিম্নমজুরি কর্মসংস্থান মানুষকে জীবিকার নিরাপত্তা থেকে বঞ্চিত করছে।
সৃষ্টিশীল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নেওয়ার সুযোগ কম থাকায় দারিদ্র্য দূরীকরণের প্রচেষ্টা সীমিত হচ্ছে। ক্ষুদ্র ও মধ্যম আয়ের মানুষরা ঋণ, প্রশিক্ষণ ও ব্যবসায়িক সহায়তার অভাবে সৃজনশীল উদ্যোগ নিতে পারছে না। ফলে দারিদ্র্য হ্রাসে সামাজিক ও অর্থনৈতিক গতিশীলতা বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনও দারিদ্র্য পরিস্থিতি প্রভাবিত করছে। উপকূলীয় এলাকা এবং চরাঞ্চলের মানুষ ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, খরা ও সেচ সমস্যার কারণে জীবিকা হারাচ্ছে। এসব দুর্যোগ শুধু উৎপাদন কমায় না, বরং জীবন ও মৌলিক চাহিদা পূরণেও বাধা সৃষ্টি করে। নদীভাঙন ও সামুদ্রিক জলবায়ু পরিবর্তন উপকূলীয় গ্রামের মানুষের জন্য নতুন দারিদ্র্য সূচনা করছে।
রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও দুর্নীতিও দারিদ্র্য হ্রাসে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করছে। উন্নয়নমূলক বাজেট যদি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে সঠিকভাবে পৌঁছাতে না পারে, তবে উন্নয়ন প্রক্রিয়া অসম্পূর্ণ থাকে। একই সঙ্গে, স্থানীয় প্রশাসনের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাব দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে প্রকৃত সাহায্য থেকে বঞ্চিত করছে।
লিঙ্গভিত্তিক ও সামাজিক বৈষম্যও দারিদ্র্যকে দীর্ঘায়িত করছে। নারী ও সংখ্যালঘুদের সুযোগ সীমিত থাকায় পুরো পরিবার পিছিয়ে পড়ে। নারীর ক্ষমতায়ন ও শিক্ষার অভাব পরিবারের সামগ্রিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থাকে প্রভাবিত করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি নারীরা আয়ের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়, তাহলে শিশুদের শিক্ষা ও পুষ্টি প্রভাবিত হয়, যা দারিদ্র্যের চক্রকে আরও দৃঢ় করে।
দারিদ্র্য শুধু ব্যক্তিগত নয়, এটি সামাজিক ও মানসিক প্রভাবও ফেলে। দারিদ্র্য শিশুদের শিক্ষা থেকে বঞ্চিত করে, স্বাস্থ্যঝুঁকি বৃদ্ধি করে, সামাজিক অংশগ্রহণ কমায় এবং মানসিক চাপ ও হতাশা তৈরি করে। দীর্ঘমেয়াদে, এক প্রজন্ম দারিদ্র্য থেকে মুক্তি না পেলে পরবর্তী প্রজন্মও একই সমস্যার শিকার হয়। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী দারিদ্র্য চক্র তৈরি করে, যা সমাজের সার্বিক উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে।
বাংলাদেশে দারিদ্র্য হ্রাসের প্রচেষ্টা ইতিমধ্যেই কিছু সাফল্য দেখিয়েছে। ক্ষুদ্রঋণ, মাইক্রোক্রেডিট, সামাজিক নিরাপত্তা প্রকল্প, শিশু ও নারী কল্যাণ কর্মসূচি এবং স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ — এসব উদ্যোগ দরিদ্র মানুষের জন্য সহায়ক। তবে, ২০২৫ সালের পরিসংখ্যান দেখায়, এসব প্রচেষ্টা যথেষ্ট নয়। চরম দারিদ্র্য ও মাল্টিডাইমেনশনাল দারিদ্র্য এখনও বিস্তৃত, যা আরও কার্যকর পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা নির্দেশ করছে।
দারিদ্র্য হ্রাসের জন্য নীতিনির্ধারণ ও বাস্তবায়ন কৌশল গুরুত্বপূর্ণ। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি যদি শুধু জিডিপি বৃদ্ধির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, তাহলে দারিদ্র্য দূরীকরণ সম্ভব নয়। প্রবৃদ্ধি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক হতে হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দক্ষতা উন্নয়ন, বিশেষ করে গ্রামীণ ও নিম্ন আয়ের এলাকায়, দরিদ্রতা কমাতে সাহায্য করে।
শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মান উন্নয়ন, শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিতকরণ এবং সামাজিক নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করা অপরিহার্য। উদাহরণস্বরূপ, স্বাস্থ্যসেবা ও শিশুর পুষ্টি নিশ্চিত করতে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোর সম্প্রসারণ এবং পুষ্টি সচেতনতা বৃদ্ধি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একইভাবে, শিক্ষার মান উন্নয়ন ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দরিদ্রদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিরোধ ও অভিযোজন ব্যবস্থা তৈরি করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বন্যা বাঁধ, সেচ ব্যবস্থা, দুর্যোগপূর্ণ এলাকার পুনর্বাসন এবং কৃষি প্রযুক্তি উন্নয়ন দারিদ্র্য হ্রাসে সরাসরি প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে, কৃষি ক্ষেত্রে নতুন প্রযুক্তি ও আধুনিক চাষাবাদের পদ্ধতি প্রয়োগ করে গ্রামীণ মানুষের আয় বাড়ানো সম্ভব।
নারী ও সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা, সমাজে সমতা ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা এবং দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করা নীতিনির্ধারণের জন্য অপরিহার্য। এটি শুধুমাত্র অর্থনৈতিক সমতা নয়, সামাজিক স্থিতিশীলতা ও নৈতিক উন্নয়নের দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।
তথ্য-ভিত্তিক নীতি প্রণয়ন দারিদ্র্য মোকাবেলায় কার্যকর। মাল্টিডাইমেনশনাল দারিদ্র্য এবং জাতীয় দারিদ্র্য হার নিয়মিত পর্যবেক্ষণ, মূল্যায়ন ও আপডেট করতে হবে। নীতি বাস্তবায়নের ফলাফল নিরীক্ষণ এবং জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা দীর্ঘমেয়াদে দারিদ্র্য হ্রাসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
নগরায়নের ফলে শহুরে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সাশ্রয়ী বাসস্থান ও নগর সেবা সম্প্রসারণ জরুরি। খাদ্য নিরাপত্তা এবং ভর্তুকি কার্যক্রম, কৃষি ও উৎপাদন খাতে প্রযুক্তি সম্প্রসারণ, ক্ষুদ্রঋণ ও মাইক্রোক্রেডিট কার্যক্রমও দরিদ্র মানুষের জীবিকা উন্নয়নে সহায়ক। শিশুরা যাতে শিক্ষা, পুষ্টি ও স্বাস্থ্যসেবার সুবিধা পায় তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তাই ১৭ অক্টোবর আন্তর্জাতিক দারিদ্র্য দূরীকরণ দিবস আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে দারিদ্র্য শুধু অর্থ বা উপার্জনের সীমাবদ্ধতা নয়। এটি একটি সামাজিক, নৈতিক এবং প্রজন্মগত সমস্যা। ২০২৫ সালের বর্তমান বাস্তবতা প্রমাণ করে যে এখনও দেশের একাংশ মানুষ দারিদ্র্যের বঞ্চনায় রয়েছে, এবং এই সমস্যা সমাধানের জন্য সমন্বিত উদ্যোগের প্রয়োজন।
প্রযুক্তি, সামাজিক নীতি, দক্ষতা উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে অভিযোজন এবং জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া দারিদ্র্য পুরোপুরি দূর করা সম্ভব নয়। এই দিনে শুধুমাত্র স্মরণ করা নয়, বরং এটি একটি নতুন অঙ্গীকার: সবার জন্য সমতা, ন্যায় ও সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করার প্রতিজ্ঞা।
বাংলাদেশে দারিদ্র্য হ্রাসের লড়াই দীর্ঘমেয়াদী এবং বহুমুখী উদ্যোগের মাধ্যমে সম্ভব। সরকারের, এনজিও, সামাজিক সংগঠন এবং জনগণের যৌথ প্রচেষ্টা প্রয়োজন। প্রতিটি শিশু, নারী এবং পরিবারের জীবনে মৌলিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা এবং দারিদ্র্যের চক্র ভাঙা আজকের সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গীকার।
এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য দরকার: ১. অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি – দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য প্রশিক্ষণ, কর্মসংস্থান এবং উদ্যোক্তা সহায়তা। ২. শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সম্প্রসারণ – শিশু ও নারীদের শিক্ষা ও পুষ্টি নিশ্চিতকরণ, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ। ৩. সামাজিক নিরাপত্তা – বৃদ্ধ, শিশু ও নিম্ন আয়ের পরিবারের জন্য ভর্তুকি ও প্রণোদনা। ৪. প্রাকৃতিক দুর্যোগে অভিযোজন – বন্যা বাঁধ, আধুনিক সেচ ব্যবস্থা, এবং দুর্যোগ-সহনীয় কৃষি প্রযুক্তি। ৫. নারী ও সংখ্যালঘু ক্ষমতায়ন – সমতা ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা, সমাজে অংশগ্রহণ বৃদ্ধির মাধ্যমে দারিদ্র্য হ্রাস। ৬. দূর্নীতি নিয়ন্ত্রণ ও তথ্যভিত্তিক নীতি প্রণয়ন – উন্নয়নমূলক বাজেট সঠিকভাবে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছানো।
পরিশেষে বলতে চাই, আন্তর্জাতিক দারিদ্র্য দূরীকরণ দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে দারিদ্র্য একটি জটিল, বহুমাত্রিক এবং সামাজিক সমস্যা। ২০২৫ সালের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে দারিদ্র্য হ্রাসে কঠোর এবং সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। একক প্রচেষ্টা নয়, বরং সরকার, এনজিও, সামাজিক সংস্থা ও জনগণের যৌথ উদ্যোগই এটি সম্ভব করে। প্রতিটি শিশুর শিক্ষা, পুষ্টি ও স্বাস্থ্য নিশ্চিত করা, নারীর ক্ষমতায়ন এবং দারিদ্র্যের চক্র ভাঙা বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অপরিহার্য।
লেখল: কলাম লেখক ও গবেষক, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- নড়াইলে কৃষক দলের অফিস উদ্বোধন ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- রক্তিম সৌন্দর্যের প্রতীক লাল পদ্ম
- সুবর্ণচরে ইউনিয়ন যুবদলের যুব সমাবেশ
- টুনিরহাট গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের চতুর্থ ম্যাচে বিজয়ী নওগাঁ
- নড়াইলে সাধক পুরুষ তাঁরক গোসাই ভক্ত নিবাস নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
- টাঙ্গাইলে এইচএসসিতে শতভাগ অকৃতকার্য কলেজ ৭টি
- নড়াইলে দৌলতপুর রাধাগোবিন্দ মন্দির পরিচালনা পর্ষদের ত্রি-বার্ষিক কমিটি গঠন
- ঈশ্বরদী মহিলা কলেজে ৪৪.০৪% শিক্ষার্থী ফেল, জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতেও ধ্বস
- উদ্যোক্তার চোখে বাস্তবতা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার পথনকশা
- ‘জুলাই সনদের মাধ্যমে ন্যায়বিচার ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার যাত্রা অব্যাহত থাকবে’
- জুলাই সনদে সই করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনৈতিক নেতারা
- আন্তর্জাতিক দারিদ্র্য দূরীকরণ দিবস: সচেতনতা, চ্যালেঞ্জ এবং প্রভাব
- জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
- ‘চলচ্চিত্রের দুরবস্থা বোঝার জন্য পিএইচডি’র দরকার হয় না’
- ‘বাংলাদেশ আরও ভালো খেলতে পারে’
- জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
- জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
- মাদারীপুরে সাবেক সমাজসেবা কর্মকর্তা ও এতিমখানার সুপারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ভাবমূর্তি নষ্টের অপচেষ্টা হচ্ছে’
- নোয়াখালীতে নদী ভাঙ্গন রোধে সুবর্ণচর-হাতিয়া শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মানববন্ধন
- জুলাই সনদে ইতিহাস বিকৃতির নিন্দা ও পুনর্লিখনের আহ্বান
- ফরিদপুরে যৌতুকের জন্য পাশবিক নির্যাতনের শিকার সেই গৃহবধুর ঢাকায় মৃত্যু
- সব গণমাধ্যমকে অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘লালন সব ধর্মের সম্প্রীতির প্রতীক’
- ‘ভারত নোংরা খেলা খেলতে পারে, দ্বিমুখী যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত পাকিস্তান’
- একদিনে ডেঙ্গুতে ৬ জনের মৃত্যু
- টাইমস স্কয়ারে দুর্গাপূজা
- ঘুণে ধরা সমাজের গল্প বলবে ‘খেলার পুতুল’
- আফগানিস্তানের বিদায়, বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কা
- যে পানি মেটাতে পারে চুল ও ত্বকের সমস্যা
- বিহারী হয়েও ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের গুপ্তচর, শেষ বয়সে চান স্বীকৃতি
- সেন্টমার্টিন ভ্রমণে সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত
- অমলকান্তি
- কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সরকারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
- ‘বিএনপির নেতারা পদ নিয়ে শঙ্কার মধ্যে আছেন’
- জিটি ৩০ ৫জি উন্মোচন করলো ইনফিনিক্স
- ‘বেতন এত কম যে টাকার অংক বলতে লজ্জা হয়’
- ‘রাকসু-চাকসু নির্বাচনও ভালোভাবে হবে’
- ‘ক্ষমতা ছেড়ে দিন, এক বছরের মধ্যে পরিবর্তন করে দেবো’
- আফরোজা রূপার কণ্ঠে এলো ‘শ্রাবণের ধারার মতো’
- ধানুয়া কামালপুর শত্রুমুক্ত দিন আজ
- ‘আমার বাবার কাছেও এমন ঘটনা কখনও শুনিনি’
- চিঠি দিও
- র্যাংকিংয়েও আফগানিস্তানকে টপকে গেল বাংলাদেশ
- ‘ইসরায়েলের গণহত্যা শতাব্দী ধরে মনে রাখা হবে’