E Paper Of Daily Bangla 71
Sikdar Dental Care
Walton New
Mobile Version

পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী কৃষক: চ্যালেঞ্জ ও অভিযোজন কৌশল

২০২৫ অক্টোবর ২৫ ১৭:৫১:০৮
পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী কৃষক: চ্যালেঞ্জ ও অভিযোজন কৌশল

ওয়াজেদুর রহমান কনক


বাংলাদেশ একটি কৃষিভিত্তিক দেশ। এই দেশের কৃষি উৎপাদনে নারীদের অবদান শুধু অর্থনৈতিক নয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকেও অপরিসীম। নারীরা খেত, বাগান, পশুপালন এবং মাছচাষের মতো ক্ষেত্রে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন, যা পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা এবং স্থানীয় অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে। কিন্তু বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো জলবায়ু পরিবর্তন। বিশ্বব্যাপী গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি, অতিবৃষ্টির প্রবণতা, খরা, ঘূর্ণিঝড় এবং লবণাক্ততার বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকরা বিশেষ ঝুঁকির মুখোমুখি। বিশেষত নারী কৃষকরা—যারা প্রথাগতভাবে কৃষি উৎপাদনে এবং পরিবারের খাদ্য প্রস্তুতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন—তারা অন্যান্য পুরুষ কৃষকের তুলনায় আরও কঠোর পরিস্থিতির সম্মুখীন হন।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) অনুসারে, বাংলাদেশের কৃষি শ্রমশক্তির প্রায় ৪৭% নারী, কিন্তু তাদের ভূমিকা প্রায়ই অদৃশ্য থাকে। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন ২০১৭ সালের ভয়ঙ্কর বন্যা, ঘূর্ণিঝড় আমফান ও ইয়াস, নারীদের শারীরিক ও মানসিক চাপ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করেছে। দুর্যোগকালে তারা শুধু পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করেন না, বরং ফসল রক্ষা, জমি পুনরুদ্ধার এবং খাদ্য উৎপাদনের দায়িত্বও বহন করেন। নারীদের এই দায়িত্ব এবং চাপ প্রমাণ করে যে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নারীদের জীবন ও কর্মের উপর গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে।

তবে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নারীরা নতুন অভিযোজন কৌশল গ্রহণ করছেন। পরিবেশবান্ধব কৃষি, জৈব কৃষি, ফসলের বৈচিত্র্যকরণ, সেচ ও জল সংরক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে তারা ঝুঁকি কমানোর চেষ্টা করছেন। নারীদের নেতৃত্ব ও সক্ষমতা এই অভিযোজন প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করছে, যা শুধু তাদের জীবনযাত্রাকে উন্নত করছে না, বরং দেশের টেকসই কৃষি ব্যবস্থারও ভিত্তি তৈরি করছে।

এই প্রেক্ষাপটেই আমরা দেখতে পাই যে, নারী কৃষকের অবদান, তাদের সক্ষমতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে তাদের জীবনে যে চ্যালেঞ্জ এসেছে, তা কেবল ব্যক্তি বা পরিবার পর্যায়ে নয়—এটি জাতীয় পর্যায়েও গুরুত্বপূর্ণ। নারীদের ক্ষমতায়ন ও প্রশিক্ষণ তাদের অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে, যা সমগ্র সমাজের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।

বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থায় নারীদের ভূমিকা অপরিসীম। তারা শুধু পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন না, বরং কৃষি উৎপাদনেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে নারীরা বিশেষত কৃষি ক্ষেত্রে চরম ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছেন। জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পরিবেশগত পরিবর্তন এবং কৃষিতে নারীর অবদান—এই বিষয়গুলো গভীরভাবে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।

জলবায়ু পরিবর্তন নারীদের জন্য একটি গুরুতর চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতিসংঘের মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষের ৮০% নারী। দীর্ঘস্থায়ী খরা, বন্যা, ঘূর্ণিঝড় ও লবণাক্ততা বৃদ্ধির ফলে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে, যা নারীদের জীবিকা ও খাদ্য নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলছে। বিশেষ করে উপকূলীয় অঞ্চলের নারীরা লবণাক্ততা বৃদ্ধির কারণে ফসলের উৎপাদন কমে যাওয়ায় খাদ্য সংকটে পড়ছেন। এছাড়া, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় নারীদের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা তাদের দৈনন্দিন জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

তবে নারীরা এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিভিন্ন অভিযোজন কৌশল গ্রহণ করছেন। তারা জলবায়ু সহনশীল কৃষি পদ্ধতি, যেমন জৈব কৃষি, সেচ ব্যবস্থাপনা, ফসলের বৈচিত্র্যকরণ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন। এসব কৌশল নারীদের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও জীবিকা সুরক্ষায় সহায়ক হচ্ছে।

প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় নারীদের দায়িত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারা শুধু পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন না, বরং কৃষি জমি রক্ষা, ফসল সংগ্রহ ও পুনরুদ্ধারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। দুর্যোগকালীন সময় নারীদের শারীরিক ও মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়, যা তাদের স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষমতা প্রভাবিত করে। তবে, নারীদের দক্ষতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে দুর্যোগ মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ সম্ভব।

পরিবেশবান্ধব কৃষি ও জৈব কৃষি পদ্ধতি নারীদের জন্য একটি টেকসই ও লাভজনক উপায় হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। নারীরা এই পদ্ধতিগুলো গ্রহণ করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি, পরিবেশ দূষণ কমানো এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিত করছেন। এছাড়া, নারীরা কৃষি উৎপাদন ও বিপণনে অংশগ্রহণ করে অর্থনৈতিক উন্নয়নেও অবদান রাখছেন।

জলবায়ু পরিবর্তন নারীদের জন্য একটি গুরুতর চ্যালেঞ্জ হলেও, তারা নিজেদের সক্ষমতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছেন। নারীদের কৃষি, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ ও ক্ষমতায়ন তাদের অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। সরকার ও উন্নয়ন সংস্থাগুলোর উচিত নারীদের এই অভিযোজন প্রক্রিয়ায় সমর্থন প্রদান এবং তাদের ভূমিকা স্বীকৃতি দেওয়া। নারীদের সমর্থন ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করলে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ আরও শক্তিশালী ও টেকসই অবস্থানে থাকবে।

বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থায় নারীদের ভূমিকা অপরিসীম। তারা শুধু পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন না, বরং কৃষি উৎপাদনেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে নারীরা বিশেষত কৃষি ক্ষেত্রে চরম ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছেন। জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পরিবেশগত পরিবর্তন এবং কৃষিতে নারীর অবদান—এই বিষয়গুলো গভীরভাবে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।

বাংলাদেশের কৃষি খাতে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) অনুযায়ী, বাংলাদেশে কৃষি শ্রমশক্তির প্রায় ৪৭% নারী। তবে, তাদের ভূমিকা প্রায়ই অদৃশ্য থাকে এবং তারা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় বিশেষ ঝুঁকির সম্মুখীন হন। ২০১৭ সালের বন্যায়, নারীরা পুরুষদের তুলনায় বেশি সময় কৃষি কাজে ব্যয় করেছেন এবং তাদের ক্ষমতায়নও কম ছিল। এছাড়া, নারীদের কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহারের হার মাত্র ৫-৭%। ([CSAM][1])

তবে, নারীরা এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিভিন্ন অভিযোজন কৌশল গ্রহণ করছেন। তারা জলবায়ু সহনশীল কৃষি পদ্ধতি, যেমন জৈব কৃষি, সেচ ব্যবস্থাপনা, ফসলের বৈচিত্র্যকরণ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন। এসব কৌশল নারীদের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও জীবিকা সুরক্ষায় সহায়ক হচ্ছে।

প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় নারীদের দায়িত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারা শুধু পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন না, বরং কৃষি জমি রক্ষা, ফসল সংগ্রহ ও পুনরুদ্ধারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। দুর্যোগকালীন সময় নারীদের শারীরিক ও মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়, যা তাদের স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষমতা প্রভাবিত করে। তবে, নারীদের দক্ষতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে দুর্যোগ মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ সম্ভব।

পরিবেশবান্ধব কৃষি ও জৈব কৃষি পদ্ধতি নারীদের জন্য একটি টেকসই ও লাভজনক উপায় হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। নারীরা এই পদ্ধতিগুলো গ্রহণ করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি, পরিবেশ দূষণ কমানো এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিত করছেন। এছাড়া, নারীরা কৃষি উৎপাদন ও বিপণনে অংশগ্রহণ করে অর্থনৈতিক উন্নয়নেও অবদান রাখছেন।

জলবায়ু পরিবর্তন নারীদের জন্য একটি গুরুতর চ্যালেঞ্জ হলেও, তারা নিজেদের সক্ষমতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছেন। নারীদের কৃষি, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ ও ক্ষমতায়ন তাদের অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। সরকার ও উন্নয়ন সংস্থাগুলোর উচিত নারীদের এই অভিযোজন প্রক্রিয়ায় সমর্থন প্রদান এবং তাদের ভূমিকা স্বীকৃতি দেওয়া। নারীদের সমর্থন ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করলে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ আরও শক্তিশালী ও টেকসই অবস্থানে থাকবে।

বাংলাদেশ একটি কৃষিভিত্তিক দেশ। এই দেশের কৃষি উৎপাদনে নারীদের অবদান শুধু অর্থনৈতিক নয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকেও অপরিসীম। নারীরা খেত, বাগান, পশুপালন এবং মাছচাষের মতো ক্ষেত্রে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন, যা পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা এবং স্থানীয় অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে। কিন্তু বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো জলবায়ু পরিবর্তন। বিশ্বব্যাপী গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি, অতিবৃষ্টির প্রবণতা, খরা, ঘূর্ণিঝড় এবং লবণাক্ততার বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকরা বিশেষ ঝুঁকির মুখোমুখি। বিশেষত নারী কৃষকরা—যারা প্রথাগতভাবে কৃষি উৎপাদনে এবং পরিবারের খাদ্য প্রস্তুতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন—তারা অন্যান্য পুরুষ কৃষকের তুলনায় আরও কঠোর পরিস্থিতির সম্মুখীন হন।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) অনুসারে, বাংলাদেশের কৃষি শ্রমশক্তির প্রায় ৪৭% নারী, কিন্তু তাদের ভূমিকা প্রায়ই অদৃশ্য থাকে। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন ২০১৭ সালের ভয়ঙ্কর বন্যা, ঘূর্ণিঝড় আমফান ও ইয়াস, নারীদের শারীরিক ও মানসিক চাপ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করেছে। দুর্যোগকালে তারা শুধু পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করেন না, বরং ফসল রক্ষা, জমি পুনরুদ্ধার এবং খাদ্য উৎপাদনের দায়িত্বও বহন করেন। নারীদের এই দায়িত্ব এবং চাপ প্রমাণ করে যে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নারীদের জীবন ও কর্মের উপর গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে।

তবে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নারীরা নতুন অভিযোজন কৌশল গ্রহণ করছেন। পরিবেশবান্ধব কৃষি, জৈব কৃষি, ফসলের বৈচিত্র্যকরণ, সেচ ও জল সংরক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে তারা ঝুঁকি কমানোর চেষ্টা করছেন। নারীদের নেতৃত্ব ও সক্ষমতা এই অভিযোজন প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করছে, যা শুধু তাদের জীবনযাত্রাকে উন্নত করছে না, বরং দেশের টেকসই কৃষি ব্যবস্থারও ভিত্তি তৈরি করছে।

এই প্রেক্ষাপটেই আমরা দেখতে পাই যে, নারী কৃষকের অবদান, তাদের সক্ষমতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে তাদের জীবনে যে চ্যালেঞ্জ এসেছে, তা কেবল ব্যক্তি বা পরিবার পর্যায়ে নয়—এটি জাতীয় পর্যায়েও গুরুত্বপূর্ণ। নারীদের ক্ষমতায়ন ও প্রশিক্ষণ তাদের অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে, যা সমগ্র সমাজের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।

বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থায় নারীদের ভূমিকা অপরিসীম। তারা শুধু পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন না, বরং কৃষি উৎপাদনেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে নারীরা বিশেষত কৃষি ক্ষেত্রে চরম ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছেন। জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পরিবেশগত পরিবর্তন এবং কৃষিতে নারীর অবদান—এই বিষয়গুলো গভীরভাবে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।

বাংলাদেশের কৃষি খাতে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) অনুযায়ী, বাংলাদেশে কৃষি শ্রমশক্তির প্রায় ৪৭% নারী। তবে, তাদের ভূমিকা প্রায়ই অদৃশ্য থাকে এবং তারা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় বিশেষ ঝুঁকির সম্মুখীন হন। ২০১৭ সালের বন্যায়, নারীরা পুরুষদের তুলনায় বেশি সময় কৃষি কাজে ব্যয় করেছেন এবং তাদের ক্ষমতায়নও কম ছিল। এছাড়া, নারীদের কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহারের হার মাত্র ৫-৭%।

তবে, নারীরা এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিভিন্ন অভিযোজন কৌশল গ্রহণ করছেন। তারা জলবায়ু সহনশীল কৃষি পদ্ধতি, যেমন জৈব কৃষি, সেচ ব্যবস্থাপনা, ফসলের বৈচিত্র্যকরণ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন। এসব কৌশল নারীদের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও জীবিকা সুরক্ষায় সহায়ক হচ্ছে।

প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় নারীদের দায়িত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারা শুধু পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন না, বরং কৃষি জমি রক্ষা, ফসল সংগ্রহ ও পুনরুদ্ধারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। দুর্যোগকালীন সময় নারীদের শারীরিক ও মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়, যা তাদের স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষমতা প্রভাবিত করে। তবে, নারীদের দক্ষতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে দুর্যোগ মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ সম্ভব।

পরিবেশবান্ধব কৃষি ও জৈব কৃষি পদ্ধতি নারীদের জন্য একটি টেকসই ও লাভজনক উপায় হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। নারীরা এই পদ্ধতিগুলো গ্রহণ করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি, পরিবেশ দূষণ কমানো এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিত করছেন। এছাড়া, নারীরা কৃষি উৎপাদন ও বিপণনে অংশগ্রহণ করে অর্থনৈতিক উন্নয়নেও অবদান রাখছেন।

জলবায়ু পরিবর্তন নারীদের জন্য একটি গুরুতর চ্যালেঞ্জ হলেও, তারা নিজেদের সক্ষমতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছেন। নারীদের কৃষি, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ ও ক্ষমতায়ন তাদের অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। সরকার ও উন্নয়ন সংস্থাগুলোর উচিত নারীদের এই অভিযোজন প্রক্রিয়ায় সমর্থন প্রদান এবং তাদের ভূমিকা স্বীকৃতি দেওয়া। নারীদের সমর্থন ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করলে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ আরও শক্তিশালী ও টেকসই অবস্থানে থাকবে।

বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থায় নারীদের অবদান অপরিসীম। তারা শুধু পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন না, বরং কৃষি উৎপাদনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে নারীরা বিশেষত কৃষি ক্ষেত্রে চরম ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছেন। জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পরিবেশগত পরিবর্তন এবং কৃষিতে নারীর অবদান—এই বিষয়গুলো গভীরভাবে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।

বাংলাদেশের কৃষি খাতে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) অনুযায়ী, বাংলাদেশে কৃষি শ্রমশক্তির প্রায় ৪৭% নারী। তবে, তাদের ভূমিকা প্রায়ই অদৃশ্য থাকে এবং তারা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় বিশেষ ঝুঁকির সম্মুখীন হন। ২০১৭ সালের বন্যায়, নারীরা পুরুষদের তুলনায় বেশি সময় কৃষি কাজে ব্যয় করেছেন এবং তাদের ক্ষমতায়নও কম ছিল। এছাড়া, নারীদের কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহারের হার মাত্র ৫-৭%।

তবে, নারীরা এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিভিন্ন অভিযোজন কৌশল গ্রহণ করছেন। তারা জলবায়ু সহনশীল কৃষি পদ্ধতি, যেমন জৈব কৃষি, সেচ ব্যবস্থাপনা, ফসলের বৈচিত্র্যকরণ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন। এসব কৌশল নারীদের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও জীবিকা সুরক্ষায় সহায়ক হচ্ছে।

প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় নারীদের দায়িত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারা শুধু পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন না, বরং কৃষি জমি রক্ষা, ফসল সংগ্রহ ও পুনরুদ্ধারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। দুর্যোগকালীন সময় নারীদের শারীরিক ও মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়, যা তাদের স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষমতা প্রভাবিত করে। তবে, নারীদের দক্ষতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে দুর্যোগ মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ সম্ভব।

পরিবেশবান্ধব কৃষি ও জৈব কৃষি পদ্ধতি নারীদের জন্য একটি টেকসই ও লাভজনক উপায় হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। নারীরা এই পদ্ধতিগুলো গ্রহণ করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি, পরিবেশ দূষণ কমানো এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিত করছেন। এছাড়া, নারীরা কৃষি উৎপাদন ও বিপণনে অংশগ্রহণ করে অর্থনৈতিক উন্নয়নেও অবদান রাখছেন।

জলবায়ু পরিবর্তন নারীদের জন্য একটি গুরুতর চ্যালেঞ্জ হলেও, তারা নিজেদের সক্ষমতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছেন। নারীদের কৃষি, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ ও ক্ষমতায়ন তাদের অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। সরকার ও উন্নয়ন সংস্থাগুলোর উচিত নারীদের এই অভিযোজন প্রক্রিয়ায় সমর্থন প্রদান এবং তাদের ভূমিকা স্বীকৃতি দেওয়া। নারীদের সমর্থন ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করলে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ আরও শক্তিশালী ও টেকসই অবস্থানে থাকবে।

বাংলাদেশের কৃষি খাতে নারীদের অবদান অপরিসীম। তারা শুধু পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন না, বরং কৃষি উৎপাদনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে নারীরা বিশেষত কৃষি ক্ষেত্রে চরম ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছেন। জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পরিবেশগত পরিবর্তন এবং কৃষিতে নারীর অবদান—এই বিষয়গুলো গভীরভাবে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।

বাংলাদেশের কৃষি খাতে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) অনুযায়ী, বাংলাদেশে কৃষি শ্রমশক্তির প্রায় ৪৭% নারী। তবে, তাদের ভূমিকা প্রায়ই অদৃশ্য থাকে এবং তারা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় বিশেষ ঝুঁকির সম্মুখীন হন। ২০১৭ সালের বন্যায়, নারীরা পুরুষদের তুলনায় বেশি সময় কৃষি কাজে ব্যয় করেছেন এবং তাদের ক্ষমতায়নও কম ছিল। এছাড়া, নারীদের কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহারের হার মাত্র ৫-৭%।

তবে, নারীরা এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিভিন্ন অভিযোজন কৌশল গ্রহণ করছেন। তারা জলবায়ু সহনশীল কৃষি পদ্ধতি, যেমন জৈব কৃষি, সেচ ব্যবস্থাপনা, ফসলের বৈচিত্র্যকরণ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন। এসব কৌশল নারীদের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও জীবিকা সুরক্ষায় সহায়ক হচ্ছে।

প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় নারীদের দায়িত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারা শুধু পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন না, বরং কৃষি জমি রক্ষা, ফসল সংগ্রহ ও পুনরুদ্ধারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। দুর্যোগকালীন সময় নারীদের শারীরিক ও মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়, যা তাদের স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষমতা প্রভাবিত করে। তবে, নারীদের দক্ষতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে দুর্যোগ মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ সম্ভব।

পরিবেশবান্ধব কৃষি ও জৈব কৃষি পদ্ধতি নারীদের জন্য একটি টেকসই ও লাভজনক উপায় হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। নারীরা এই পদ্ধতিগুলো গ্রহণ করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি, পরিবেশ দূষণ কমানো এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিত করছেন। এছাড়া, নারীরা কৃষি উৎপাদন ও বিপণনে অংশগ্রহণ করে অর্থনৈতিক উন্নয়নেও অবদান রাখছেন।

জলবায়ু পরিবর্তন নারীদের জন্য একটি গুরুতর চ্যালেঞ্জ হলেও, তারা নিজেদের সক্ষমতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছেন। নারীদের কৃষি, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ ও ক্ষমতায়ন তাদের অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। সরকার ও উন্নয়ন সংস্থাগুলোর উচিত নারীদের এই অভিযোজন প্রক্রিয়ায় সমর্থন প্রদান এবং তাদের ভূমিকা স্বীকৃতি দেওয়া। নারীদের সমর্থন ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করলে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ আরও শক্তিশালী ও টেকসই অবস্থানে থাকবে।

লেখক : গণমাধ্যমকর্মী।

পাঠকের মতামত:

২৫ অক্টোবর ২০২৫

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test