পথের ধুলো থেকে : পর্ব-১৪
জনগণ তাদের মতো করে স্বাধীন করে ফেলে প্রায় সমগ্র বাংলাদেশকে
সাইফুল ইসলাম
মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনী যেমন—বেঙ্গল রোজিমেন্ট, ইপিআর পুলিশ আনসার বাহিনীর ভূমিকা অনস্বীকার্য। এই সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা যখন মুক্তিযুদ্ধে যুক্ত হয়ে পড়ে তখন সাহসে চওড়া হয়ে যায় সাধারণ বাঙালির বুক। পিছনে তাকানোর পরিবর্তে শুধুই সামনে অর্থাৎ স্বাধীনতার স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকে। এ নিয়ে বিস্তর লেখালেখি হয়েছে। এই সব লেখালেখি আর নিজেদের তৃণমূলের অভিজ্ঞতা নিয়ে চলতে শুরু করে অনুসন্ধান কমিটির লেখক সংগঠকেরা। সেই সব লেখা আর অভিজ্ঞতা থেকে তারা একটি সার সংক্ষেপ করে নেয়। এখানে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম ধাপ অথাৎ অসহযোগ আন্দোলনকে তাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনে হতে থাকে।
অসহযোগ আন্দোলনে ‘পূর্ব পাকিস্তান’এর বেসামরিক প্রশাসন পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়ে। ৭ মার্চের পর বিভিন্ন স্থানে শুরু হয় প্রশিক্ষণ। প্রাথমিক অবস্থায় এই প্রশিক্ষণে যুক্ত হয় সরকারের সবচেয়ে ঢিলোঢালা অথচ সশস্ত্র সংগঠন আনসার বাহিনীর সদস্যরা। তারা প্রথমে বাঁশের লাঠি পরে ডেমি রাইফেল দিয়ে প্রশিক্ষণ দিতে থাকে। এর সঙ্গে যুক্ত হয় অবসরপ্রাপ্ত আনসার, পুলিশ, ইপিআর ও সেনাসদস্যরা। এরপরই আসে ছুটিতে আসা সেনাসদস্যরা। বিভিন্ন গ্রামের প্রশিক্ষণে যুক্ত হয়ে পড়েন তারাও। পঁচিশে মার্চের পর শুধু ক্যান্টনমেন্ট আর ক্যান্টনমেন্ট লাগোয়া ঢাকা চট্টগ্রাম ছাড়া কোথাও ‘পূর্ব পাকিস্তান’এর অবশিষ্ট থাকে না আর। ঢাকা চট্টগ্রাম থেকেও সাধারণ মানুষ পালাতে শুরু করে। জনগণ তাদের মতো করে স্বাধীন করে ফেলে প্রায় সমগ্র বাংলাদেশকে।
এদিকে, ঢাকার রাজারবাগ ও পিলখানা এবং ঢাকা, কুমিল্লা ও যশোর ক্যান্টনমেন্টে পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালি পুলিশ, ইপিআর সদস্যদের পাইকারী ভাবে হত্যা করা হচ্ছে—এমন খবর দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। ফলে বিভিন্ন স্থানে অবস্থানরত সশস্ত্র বাঙালিরা নিজেদের আত্মরক্ষা এবং দেশপ্রেমের মিলিত তাগিতে বিদ্রোহ করতে শুরু করে, যোগ দেয় মুক্তিযুদ্ধে। স্বাধীনতা যুদ্ধে জড়িত হওয়ার এই বিষয়টি প্রধানত স্বতঃস্ফূর্ত ও অপকিল্পিত সিদ্ধান্ত বলা চলে। দেখা যাক, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বাঙালি সদস্যদের বিদ্রোহের রূপটি কেমন?
বীর মুক্তিযোদ্ধা এএসএম শামসুল আরেফিনের ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান’ গ্রন্থ অনুযায়ী ১ম বেঙ্গল যশোর, ২য় বেঙ্গল জয়দেবপুর, ৩য় বেঙ্গল সৈয়দপুর, ৪র্থ বেঙ্গল কুমিল্লা এবং ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টার সেন্টার, ৮ম, ৯ম ও ১০ বেঙ্গল চট্টগ্রাম সেনানিবাসে অন্তর্ভূক্ত। প্রথম বিদ্রোহ দেখা দেয় চট্টগ্রাম সেনানিবাসে। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টার সেন্টারের অবস্থান এই সেনানিবাসে। এর কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার মাহবুবুর রহমান মজুমদার [এমআর মজুমদার] স্থানীয় আঞ্চলিক সামরিক আইন প্রশাসকও। তাকে সোয়াত থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নামানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু অসহযোগ আন্দোলনের সময়ে জন প্রতিরোধ এবং বন্দর কতৃপক্ষের অসহযোগিতার কারনে তার পক্ষে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নামানো সম্ভব হয় না। ২৪ মার্চ ব্রিগেডিয়ার মজুমদারকে হেলিকপ্টার দিয়ে ঢাকায় ফেরত নেওয়া হয় এবং সেখানে স্থলাভিষিক্ত হন অবাঙালি ব্রিগেডিয়ার আনসারী। তিনি চট্টগ্রাম সেনানিবাসে যোগদান করে ৮ম ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টকে সোয়াত থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ খালাসের নির্দেশ দেয়। এই রেজিমেন্ট অবস্থান করছিল সেনানিবাসের বাইরে ষোল শহরে। তার আগেই এদের বদলী করা হয় পশ্চিম পাকিস্তানে। তাই নিজেদের নিরাপত্ত্বার প্রয়োজনে সামান্য অস্ত্র রাখার সুযোগ ছিল তাদের। যাই হোক, ৮ অষ্টম বেঙ্গলেরসহ অধিনায়ক মেজর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে তারা রওনা হয় অস্ত্র-গোলাবারুদ খালাসের উদ্দেশ্যে।
কিন্তু ২৫ মার্চ রাত সাড়ে ১১টার দিকে পাকিস্তান সেনারা ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারে হামলা চালায় এবং লে. কর্নেল এমআর চৌধুরীসহ ৮ অফিসারসহ প্রায় ১৫০০ সৈন্যকে হত্যা করে। অল্প কিছু অফিসার ও সৈন্য এখান থেকে বেড়িয়ে যেতে সক্ষম হয়। পথেই ক্যাপ্টেন খালেকুজ্জামান চৌধুরীর কাছে এ খবর পান মেজর জিয়া। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে ফিরে আসেন ছাউনিতে। সকল অফিসার ও সৈন্যকে একত্রিত করে মেজর জিয়া নিজে ৮ম ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অধিনায়কত্ব গ্রহণ করে বিদ্রোহ করেন। একই সেনানিবাসে ৯ ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ছিল গঠনের পর্যায়ে। এদের প্রায় সবাই পূর্বোক্ত হত্যাকাণ্ডে শহীদ হন। ১০ ইষ্ট বেঙ্গল মূলত ক্যাডেট ব্যাটেলিয়ান। প্রশিক্ষক ছাড়া কোনও নিয়মিত সৈন্য ছিল না সেখানে, তারা কেউ-ই বিদ্রোহ অংশগ্রহণ করে নি।
৪র্থ ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অবস্থান কুমিল্লা সেনানিবাসে। আলোচনার সুবিধার্থে বলা প্রয়োজন, বাঙালিরা যেন বিদ্রোহ করতে না পারে এজন্য গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান থেকে সরিয়ে দেওয়ার কৌশল নেয়। এর অংশ হিসেবে মেজর শাফায়েত জামিলের নেতৃত্বে একটি কোম্পানিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্থানান্তর করা হয়। ২২ মার্চ এই কোম্পানিতে সহঅধিনায়ক হিসেবে যোগদান করেন মেজর খালেদ মোশাররফ। ২৪ মার্চ তাকে ‘নক্সাল দমন’এর উদ্দেশ্যে এক কোম্পানি সৈন্যসহ পাঠানো হয় সিলেটের শমশের নগরে। রেজিমেন্টের অ্যাডজুটেন্ট ক্যাপ্টেন গাফ্ফারও নানা কথা বলে সসৈন্য রওনা হন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্দেশ্যে। এদিকে, ২৬ মার্চ দুপুরে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের হত্যাযজ্ঞের খবর পান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবস্থানরত মেজর শাফায়েত জামিল। তিনি সকল ঘটনা অবহিত করেন সিনিয়র খালেদ মোর্শারফকে। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হন। এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবনতি হলে ২৭ মার্চ সকাল ১০টায় অবাঙালিদের গ্রেফতার করে ইউনিটে স্বাধীনতার পতাকা উড়িয়ে দিয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ গ্রহণের ঘোষণা দেন। দুপুর ১২টার দিকে মেজর খালেদ মোর্শারফ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌঁছে ৪র্থ ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অধিনায়কত্ব গ্রহণ করেন।
জয়দেবপুর সেনানিবাসে অবস্থান করছিল ২য় ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট। জানুয়ারির মাঝামাঝি এই রেজিমেন্টের এক কোম্পানিকে টাঙ্গাইল, এক কোম্পানিকে ময়মনসিংহ এবং এক প্লাটুন সৈন্য রাজেন্দ্রপুর অ্যামুনেশন ফ্যাক্টরিতে পাঠানো হয়। তখন রেজিমেন্টের বাঙালি অধিনায়ক লে. কর্নেল মাসুদুল হাসান এবং সহঅধিনায়ক মেজর শফিউল্লাহ। ২৩ মার্চ লে. কর্নেল মাসুদুল হাসানকে প্রত্যাহার করে তার স্থলে নিযুক্ত করা হয় আরেক বাঙালি লে. কর্নেল কাজী রকিবুদ্দিনকে। ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় ব্যাপক গণহত্যা শুরু হলে বিষয়টি প্রাক্তণ কমান্ডার মাসুদুল হাসান সহঅধিনায়ক শফিউল্লাহকে জানান। পরদিন রাজেন্দ্রপুর ডিপো থেকে পাকসেনারা হেলিকপ্টার যোগে গোলাবারুদ আনতে গেলে বিষয়টি জানাজানি হয়। তখন মেজর শফিউল্লাহ, মেজর মঈন জুনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে শলাপরামর্শ করেন এবং রেজিমেন্টকে ময়মনসিংহে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেন। নেতৃত্ব নিতে নতুন অধিনায়ককে অনুরোধ করলে তিনি তা গ্রহণে অস্বীকৃতি জানান। ২৮ মার্চ তারা জয়দেবপুর ছেড়ে ময়মনসিংহের উদ্দেশ্যে রওনা হন ২য় বেঙ্গল। টাঙ্গাইলে অবস্থানরত লে. হেলাল মোর্শেদ খান ওইদিনই মুক্তাগাছায় যোগ দেন। বেলা ৩টার দিকে তারা মিলিত হন ময়মনসিংহে অবস্থানরত মেজর নুরুল ইসলামের সঙ্গে। যুক্ত হন একই রেজিমেন্টের মেজর মঈনুল হোসেন চৌধুরীও। মেজর শফিউল্লাহ সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে রেজিমেন্টের অধিনায়কত্ব গ্রহণ করেন। ২৯ মার্চ বিদ্রোহ করে যোগ দেন মুক্তিযুদ্ধে।
প্রথম বেঙ্গল রেজিমেন্টের অবস্থান যশোর সেনানিবাসে। এর কমান্ডার বাঙালি লে. কর্নেল রেজাউল জলিল। ২৫ মার্চ তারা অবস্থান করছিল সেনানিবাস থেকে পঁচিশ মাইল দূরে চৌগাছায়। ২৯ মার্চ বিকেলে তাদের সেনানিবাসে ফিরিয়ে আনা হয় এবং গোলাবারুদ অস্ত্রাগারে জমা করা হয়। ৩০ মার্চে অস্ত্রাগারের চাবি অবাঙালি ব্রিগেড কমান্ডার নিয়ে নিলে সাধারণ সৈনিকদের সন্দেহ হয়। এ অবস্থায় বাঙালি সৈন্যরা অস্ত্রাগার ভেঙে তাদের অস্ত্র বের করে আনে এবং বাঙালি কর্মকর্তাদের বিদ্রোহে যোগ দেওয়ার অনুরোধ করে। ক্যাপ্টেন হাফিজ ও লে. আনোয়ার সে ডাকে সারা দেন। সারা দিনের প্রতিরোধ যুদ্ধে লে. আনোয়ারসহ অন্তত ৪০ জন তাদের প্রতিরোধ যুদ্ধে শহিদ হন। এভাবেই শুরু হয় প্রথম ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিরোধ যুদ্ধ।
৩য় ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অবস্থান সৈয়দপুর সেনানিবাসে। এর অধিনায়ক সহঅধিনায়ক উভয়েই অবাঙালি। রেজিমেন্টের দুটি কোম্পানির দায়িত্ব দিয়ে বাঙালি মেজর নিজামকে পাঠানো হয় ঘোড়াঘাট-পলাশবাড়ি এলাকায়। অপর বাঙালি ক্যাপ্টেন আশরাফকে এক কোম্পানি সৈন্যসহ পাঠানো হয় দিনাজপুরে। সেনানিবাসে থাকেন একমাত্র বাঙালি অফিসার ক্যাপ্টেন আনোয়ার। সিদ্ধান্তহীনতার কারণে সেনানিবাসে অবস্থিত বাঙালি সৈনিকেরা নিরাপত্তাহীনতায় থাকেন। ৩১ মার্চ দুপুরে ওই সব সৈনিকদের ওপর পাকিস্তান সেনারা অতর্কিতে হামলা চালায়। এ সময় ছোট ছোট গ্রুপ হয়ে যে যেদিকে পারে বের হয়ে আসে এবং ক্যাপ্টেন আশরাফের অবস্থান ফুলবাড়িতে যুক্ত হয়। বিদ্রোহে আগ্রহীদের হাতে মৃত্যুবরণ করেন মেজর নিজামউদ্দিন। ৩ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন ইপিআর, পুলিশের সহযোগিতায় প্রতিরোধ যুদ্ধে শামিল হয় ৩য় ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।
এ ভাবেই বিভিন্ন সেনানিবাস থেকে বেড়িয়ে আসে বাঙালি কর্মকর্তা ও সৈনিকদের একটি অংশ। তারা তাড়া খেতে খেতে এক সময় পৌছে যায় ভারত সীমান্তে। বিদ্রোহ করার ফলে তাদের পাকসেনাবাহিনীতে ফেরার পথ রুদ্ধ হয়, অগত্যা বাঙালি সৈনিকদের জন্য ‘স্বাধীনতা অথবা মৃত্যু’ ছাড়া আর কোনও পথ খোলা থাকে না।
লেখক : মুক্তিযোদ্ধা, কথাসাহিত্যিক, আহ্বায়ক-সিরাজগঞ্জের গণহত্যা অনুসন্ধান কমিটি।
পাঠকের মতামত:
- কুমিল্লা ও লাকসামে তুমুল যুদ্ধ চলে
- নগরকান্দায় খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল
- ৭ ডিসেম্বর সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস
- গৌরবোজ্জ্বল ‘কলারোয়া মুক্ত’ দিবস পালিত
- ঝিনাইদহে পরিবার কল্যাণ সেবা সপ্তাহের শুরু
- ঝিনাইদহে বেড়েই চলেছে খুনোখুনি, নিরপত্তাহীনতায় জনজীবন
- লোহাগড়ায় খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- ১০ জেলায় ২শ’ অভয়াশ্রম, জলাশয়ে ফিরছে দেশীয় মাছ
- ভূমধ্যসাগরে নিখোঁজ রাজৈরের যুবক, পরিবারে মাতম
- ‘লন্ডনে দিল্লিতে, পিন্ডিতে বসে রাজনীতি চলবে না'
- সালথায় মাছ ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা মামলার এক আসামী গ্রেপ্তার
- চিৎমরম ঐতিহ্যবাহী বৌদ্ধ বিহারে অষ্টপরিস্কার দান ও সংঘদান উৎসবে হাজারো ভক্তের ঢল
- বাগেরহাটে দুস্থ মায়েদের সরকারি চাল দিতে অর্থ আদায়
- গোপালগঞ্জে ভ্যানচালক ও পথচারীদের মাঝে কম্বল বিতরণ
- কোটালীপাড়ায় এক মাসে ১৯ অবৈধ ড্রেজার জব্দ
- ৭ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জ মুক্ত দিবস
- বিপ্লবী বাঘা যতীন : অরক্ষিত পৈতৃকভিটায় বিস্মৃত এক বিপ্লবী
- কেশবপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক যুবদল নেতা উজ্জ্বলের মৃত্যু
- সোনাতলায় কিন্ডার গার্টেন অ্যাসোসিয়েশন এর বৃত্তিতে ১২'শ ২৭জন পরীক্ষার্থীর অংশগ্রহণ
- ‘নড়াইল-লোহাগড়ার মানুষের সেবক হতে চাই’
- শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়-স্বজনকে হয়রানি অভিযোগ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে!
- নড়াইল-২ আসনে মনিরুল মনোনয়ন পাওয়ায় নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা একাট্টা, কঠিন লড়াইয়ের আভাস
- আইজিপি বাহারুলের বরখাস্ত চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে আবেদন
- ‘ক্ষমতায় গেলে জনগণের সেবক হবো’
- রাজশাহীতে সারজিস আলমকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
- প্রাণ
- উখিয়ার লাল পাহাড়ে র্যাবের অভিযান, আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ২
- বিবস্ত্র করে মারপিট, লজ্জায় কলেজছাত্রীর আত্মহত্যা
- ভণ্ডামি আর নাটক থেকে মুক্তি চান আঁখি আলমগীর
- নরসিংদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ৫
- ‘ক্ষমতা ছেড়ে দিন, এক বছরের মধ্যে পরিবর্তন করে দেবো’
- ভোলায় ১৩ জেলে নিয়ে ট্রলারডুবি, নিখোঁজ ৮
- কক্সবাজারে পাহাড় ধসে শিশুসহ ৪ মৃত্যু
- বরাদ্দ সংকটে বরগুনার ৪৭৭ কি.মি. সড়ক, চরম দুর্ভোগে স্থানীয়রা
- আবদুল হামিদ মাহবুব'র একগুচ্ছ লিমেরিক
- বরগুনায় আওয়ামীলীগের ২৪ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা
- সিলেটে কমছে বন্যার পানি, দেখা মিলেছে রোদের
- শেখ হাসিনার সাথে মুঠোফোনে কথা বলায় গ্রেফতার আ.নেতা জাহাঙ্গীর
- পঞ্চগড়ে ভাষা সৈনিক সুলতান বইমেলায় নতুন তিনটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
- মহম্মদপুরে শহীদ আবীর পাঠাগারসহ মুক্তিযোদ্ধাদের স্থাপনা পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবি
- একদিনে ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু
- সন্ত্রাসীদের ঠাঁই নাই
- বই পড়ার অভ্যাসে তলানিতে বাংলাদেশ, বছরে পড়ে ৩টিরও কম
- 'নির্লজ্জ বেহায়া হতেই কী আমরা তোমাকে খুন করেছি কিংবা তোমাকে রক্ষা করিনি?'
- 'তোমার নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর প্রথম যে ব্যক্তিটি খুনি মোশতাককে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, তিনি মাওলানা হামিদ খান ভাসানী, যাকে তুমি পিতৃজ্ঞানে শ্রদ্ধা করতে'
-1.gif)








