আন্তর্জাতিক বাঘ দিবস
সুন্দরবনে আবার বাঘ বাড়ছে

ড. ফোরকান আলী
বলা হয়ে থাকে বনের রাজা সিংহ, তবে বনে বাঘের দাপট কোনো অংশে কম নয়। বিশ্বে কয়েক প্রজাতির বাঘ রয়েছে। এর মধ্যে সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার থেকে শুরু করে সাইবেরিয়ান বাঘের নাম বিশ্ববিখ্যাত। তবে বর্তমানে বিভিন্ন প্রজাতির বাঘের অস্তিত্ব সংকটে। বিশ্বজুড়ে বাঘের বিভিন্ন প্রজাতির সংখ্যা দিনের পর দিন কমছে। অনেক প্রজাতির বাঘ আজ বিলুপ্ত প্রায়। সব প্রজাতির বাঘকে অস্তিত্ব সঙ্কট থেকে কীভাবে রক্ষা করা যায়, সেই পদক্ষেপ নেওয়ার জন্যই পালন করা হয় আন্তর্জাতিক বাঘ দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘মানুষ এবং বাঘের মধ্যে সুরেলা সহাবস্থান’।
১৯৭৩ সালে বাঘের সংখ্যা পুনর্জীবিত করার জন্য প্রথম প্রকল্প টাইগার চালু করা হয় ভারতে। এরপর ২০১০ সালে যে ১৩টি দেশে বিরল প্রজাতির বাঘ পাওয়া যায়, সেই সব দেশের বাঘের সংখ্যাকে দ্বিগুণ করার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করা হয়। বাঘ দিবস পালন করার তাৎপর্য? বাঘ এমন একটি প্রাণী যে তৃণভূমি, তুষারময় বন, ম্যানগ্রোভ জলাভূমিসহ বিভিন্ন জায়গায় অবাধে বেঁচে থাকতে পারে। কিন্তু এত কঠিন অভিযোজন যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ২০ শতকের শুরু থেকে বাঘের সংখ্যা প্রায় ৯৫ শতাংশের বেশি কমে গেছে।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ড লাইফ অনুসারে, সারা বিশ্বে বাঘের সংখ্যা বর্তমানে মাত্র ৩ হাজার ৯০০, যা সত্যি উদ্বেগের বিষয়। বাঘ অন্য প্রাণীদের স্বীকার করে বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু যেভাবে বাঘের সংখ্যা কমে যাচ্ছে, তাতে আগামী দিনে পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। বন্য অঞ্চলের চোরাশিকারী এবং চামড়া ব্যবসায়ীদের উৎপাতে বাঘ আজ বিপন্ন। এই সংকট থেকে বাঘকে রক্ষা করার উদ্দেশ্য নিয়েই এই দিনটি পালন করা হয়। বিলুপ্তির দিকে ধাবিত হওয়া বাঘ বাঁচাতে ও সংরক্ষণ করতে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশও দিবসটি গুরুত্বের সঙ্গে পালন করছে। বাংলাদেশ, ভারত, বার্মা, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, চীন, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, লাওস, ভুটান, নেপাল ও রাশিয়া এই ১৩টি দেশে এখন বাঘের অস্তিত্ব আছে।
বাঘ বাঁচাতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বাঘ সমৃদ্ধ দেশগুলোর সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় ২০১০ সালে রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত বাঘ সমৃদ্ধ বর্ণিত ১৩টি দেশের রাষ্ট্র প্রধানদের শীর্ষ সম্মেলনে গৃহীত সিদ্ধান্তের আলোকে বাঘ সংরক্ষণ কার্যক্রমকে গতিশীল করার জন্য প্রতিবছর ২৯ জুলাই আর্ন্তজাতিক বাঘ দিবস পালন করা হয়। দেশের জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসস্থল বাংলাদেশের সুন্দরবন।
সুন্দরবনে ২০১৮ সালে ১১৪টি বাঘ পাওয়া গিয়েছিল। সর্বশেষ ২০২৩-২৪ সালের জরিপে পাওয়া গেছে ১২৫টি। অর্থাৎ গত ছয় বছরে প্রায় ১০ শতাংশ বাঘ বেড়েছে সুন্দরবনে। প্রতি ১০০ বর্গকিলোমিটারে বাঘের ঘনত্ব ২ দশমিক ৬৪টি। ২০১৫ সালে সুন্দরবনে ১০৬টি বাঘ ছিল, ঘনত্ব ছিল ২ দশমিক ১৭ শতাংশ। ২০১৮ সালে ১১৪টি বাঘ পাওয়া যায়, আর ঘনত্ব ছিল ২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। ২০১৫ সালের তুলনায় ২০১৮ সালে আটটি বাঘ বেড়েছিল। বৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ৮ শতাংশ। ২০২৩-২৪ সালের জরিপে ২১টি বাঘশাবকের ছবি পাওয়া গেছে। তবে শাবকদের সংখ্যা অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। কারণ ছোট বয়সে শাবকের মৃত্যুর হার অনেক বেশি। ২০১৫ ও ২০১৮ সালে মাত্র পাঁচটি শাবকের ছবি পাওয়া গিয়েছিল।
জরিপের ছবি ও তথ্য বিশ্লেষণ করে বাঘের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়। এ কাজে ভারত, নিউজিল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞদের মতামতও নেওয়া হয়। জরিপটি ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে শুরু হয়ে ২০২৪ সালের মার্চে শেষ হয়। এ কাজে সুন্দরবনের ৬০৫টি গ্রিডে ১ হাজার ২১০টি ক্যামেরা ৩১৮ দিন রেখে দেওয়া হয়। যার মধ্যে ৩৬৮টি গ্রিডে বাঘের ছবি পাওয়া যায়। ১০ লাখের বেশি ছবি ও ভিডিও থেকে ৭ হাজার ২৯৭টি বাঘের ছবি পাওয়া যায়। এত বেশি বাঘের ছবি এর আগে পাওয়া যায়নি। বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধির খবর দেশের সবার জন্য আনন্দের।
গত ছয় বছরে দেশে বাঘের সংখ্যা বেড়েছে ১১টি। বাঘের একমাত্র আশ্রয়স্থল সুন্দরবনে জরিপ চালিয়ে এই সংখ্যা পেয়েছে বন বিভাগ। এর মধ্যে খুলনায় বাঘের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। তবে সাতক্ষীরায় কমেছে। চোরা শিকারিদের প্রভাব ও বাঘের খাবার (হরিণ) কমে যাওয়ায় সুন্দরবনের ওই এলাকায় বাঘের সংখ্যা কমেছে বলে মনে করছে জরিপকারী দল।
জরিপে খুলনা রেঞ্জে বাঘের নারী ও পুরুষের ক্ষেত্রে বেশ ভারসাম্যহীনতা দেখা গেছে। ওই এলাকায় একটি পুরুষ বাঘের বিপরীতে ১২টি নারী বাঘ দেখা গেছে। অর্থাৎ ওই এলাকায় একটি বাঘ মারা গেলে পুরো এলাকা পুরুষ বাঘশূন্য হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। ফলে দীর্ঘ মেয়াদে সেখানে বাঘের সংখ্যা দ্রুত কমে যেতে পারে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে ওই এলাকায় পুরুষ বাঘের সংখ্যা বাড়ানোর ব্যাপারে প্রতিবেদনে জোর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। অন্যদিকে সাতক্ষীরা রেঞ্জে বাঘের সংখ্যা কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে চোরা শিকারিদের ভূমিকার কথা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। তবে শিকারিদের বড় অংশ বাঘের বাচ্চা ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার করে বলে অন্যান্য গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে।
ভারত ও তিব্বত হয়ে এসব বাঘ চীন, থাইল্যান্ডসহ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে পাচার হয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে ওই জরিপে দেশের বাঘের সংখ্যা নিয়ে আরেকটি ইতিবাচক দিক ফুটে উঠেছে। এর আগের দুটি জরিপে (২০১৮ ও ২০১৫) অপরিণত বা শিশু বাঘের সংখ্যা পাওয়া গিয়েছিল ৫টি। এবার তা ২১টি পাওয়া গেছে। এই সংখ্যা ভবিষ্যতে বাঘ আরও বাড়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে। বন বিভাগের ভাষ্য, বাঘ জরিপের জন্য সুন্দরবনে গাছের সঙ্গে মাটি থেকে ৫০ সেন্টিমিটার ওপরে ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। ক্যামেরার সামনে দিয়ে কোনো বাঘ বা অন্য যে কোনো প্রাণী গেলে ক্যামেরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেটির ছবি ও ১০ সেকেন্ডের ভিডিও ধারণ করে রাখে। এরপর ক্যামেরা ট্র্যাপিংয়ে পাওয়া ছবি বন অধিদপ্তরের রিসোর্স ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ইউনিটে বিশ্লেষণ করে বাঘের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়।
এছাড়া সুন্দরবনের খালে সাধারণত সব বাঘ পানি খেতে আসে। এতে খালের পাড়ে বাঘের পায়ের ছাপ পড়ে। বাঘের ধরন অনুযায়ী ওই ছাপ ভিন্ন হয়। এভাবে পায়ের ছাপ দেখেও বাঘের সংখ্যা গোনা যায়। একজন মানুষের আঙুলের ছাপের সঙ্গে আরেকজনের ছাপের যেমন মিল নেই, তেমনি একটি বাঘের ডোরাকাটার সঙ্গে আরেকটি বাঘেরও মিল থাকে না। ক্যামেরায় একেকটি বাঘের শতাধিক ছবিও ওঠে। সেসব ছবি সংগ্রহের পর কম্পিউটারের সফটওয়্যারে প্রতিটি বাঘের আলাদা করে তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করেই জানা যায়, সুন্দরবনে ঠিক কতগুলো বাঘ আছে।
বন বিভাগ সূত্র জানায়, ২০০৪ সালের জরিপে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা ছিল ৪৪০টি। এর আগে ১৯৯৬-৯৭ সালের জরিপে বাঘের সংখ্যা উল্লেখ করা হয় ৩৫০টি থেকে ৪০০টি। ওই দুটি জরিপে বাঘের পায়ের ছাপ গুনে বাঘের সংখ্যা গণনা করা হয়েছিল। কিন্তু ওই পদ্ধতির গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন ওঠে। ২০১৫ সালের জরিপ ছিল সর্বাধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত। ওই জরিপে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে বাঘের সংখ্যা পাওয়া যায় ১০৬টি। এই সংখ্যাটিকেই নির্ভরযোগ্য ধরে পরে বাঘের সংখ্যা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়। ২০১৮ সালের সর্বশেষ বাঘ জরিপে সুন্দরবনে ১০৬ থেকে বেড়ে বাঘের সংখ্যা দাঁড়ায় ১১৪টিতে।
বন বিভাগের তথ্য মতে, ২০০১-২০২০ সালের মধ্যে ৪৮টি বাঘ মারা গেছে। এর মধ্যে ২২টি সুন্দরবনের পূর্ব বিভাগে এবং ১৬টি পশ্চিম বিভাগে মারা যায়। সুন্দরবনের খুলনা অংশে বাঘের আনাগোনা বেশ কমে গিয়েছিল। গতবার ওই এলাকার প্রায় দুই হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকায় জরিপ করে পাওয়া গিয়েছিল মাত্র দুটি বাঘ। তবে আশার কথা, সেই এলাকায় আবার বাঘ বাড়তে শুরু করেছে। সর্বশেষ বাঘ জরিপে খুলনা অংশে কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫টি বাঘ দেখা গেছে। দুই বাচ্চাসহ বাঘের একাধিক পরিবার ও দেখা গেছে। ওই এলাকায় বাঘের প্রধান খাবার হরিণের সংখ্যাও আগের তুলনায় বেড়েছে। সুন্দরবনের প্রায় চার হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকায় জরিপের তথ্য বিশ্লেষণ করে বন বিভাগ এসব তথ্য পেয়েছে বন বিভাগ।
বন বিভাগের জরিপকারী দলটি বলছে, সাধারণত সুন্দরবনের সাতক্ষীরা অংশে সব সময়ই বাঘ বেশি দেখা যায়। এবার সেখানেও গতবারের চেয়ে বেশি বাঘ দেখা গেছে। শিশু বাঘের সংখ্যাও গতবারের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ দেখা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, সামগ্রিকভাবে গতবারের চেয়ে এবার সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা ২০ থেকে ৩০ শতাংশ বাড়তে পারে। আগেরবার সুন্দরবনের খালে প্রতি দুই কিলোমিটারে বাঘের একটি পায়ের ছাপ দেখা গিয়েছিল। নতুন জরিপে তা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। বন বিভাগ বলছে, এবার জরিপের অন্যতম উদ্দেশ্য সুন্দরবনে বাঘ কম আছে এমন এলাকা, যেমন খুলনায় বাঘের সংখ্যা বাড়ানো। এজন্য যেখানে বাঘ বেশি আছে, সেখান থেকে এনে খুলনা অঞ্চলে ছাড়া হবে। তবে জরিপে এবার খুলনা অংশে ধারণার চেয়ে বেশি বাঘ পাওয়া গেছে।
এখন প্রকল্পের উদ্দেশ্য পরিবর্তন করে খুলনায় থাকা বাঘের সুরক্ষা দেওয়ার বিষয়টি ভাবা হচ্ছে। জরিপের অংশ হিসেবে সুন্দরবনের ১ হাজার ২০০টি খাল সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। আগের জরিপগুলোতে খালের দুই পাশের প্রতি দুই কিলোমিটার এলাকায় একটি বাঘের পায়ের ছাপ দেখা গিয়েছিল। এবার প্রতি কিলোমিটারে একটি ছাপ দেখেছে গবেষক দল। এই ছাপ সুন্দরবনের বাঘের বিচরণ বৃদ্ধি ইঙ্গিত করে।
গবেষক দল বলেন, ‘আমরা সুন্দরবনের বাঘ রক্ষায় স্থানীয় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় স্মার্ট পাহারা চালু করেছি। সুন্দরবনে যেসব দস্যু এত দিন বাঘ হত্যাসহ নানা অপরাধে জড়িত ছিল, তাদের বেশির ভাগ আত্মসমর্পণ করেছে। এ ছাড়া সামগ্রিক সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনার কারণে বাঘের সংখ্যা বেড়েছে।’ বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সুন্দরবনে দস্যুরা নিয়মিত বাঘ শিকার করত। যৌথ অভিযান ও টহল বাড়ানোর ফলে বাঘ সুরক্ষা পাচ্ছে। বাঘের প্রজননহারও বেড়েছে।
২০১০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর বাঘের আক্রমণে দুই থেকে চারজন মানুষ মারা যেতেন। গত পাঁচ বছরে বাঘের আক্রমণে মানুষের মৃত্যু কমেছে। দুই বছরে গড়ে দুজন বাঘের আক্রমণে মারা যাচ্ছেন, তা ও বনের ভেতরে কোনো কাজে এবং মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে এসব মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। বাঘ সংরক্ষণে সরকার ৫৩ দশমিক ৫২ শতাংশ বন সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা, ৬০ কিলোমিটার নাইলন ফেন্সিং (সীমানাপ্রাচীর), ১২টি আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ, ক্ষতিপূরণ ও পুরস্কার প্রদান, ৪৯টি ভিলেজ টাইগার রেসপন্স টিম গঠনসহ বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করছে। তবে সরকারের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সহযোগিতাও প্রয়োজন।
লেখক : গবেষক ও সাবেক অধ্যক্ষ
(ওএস/এএস/জুলাই ২৯, ২০২৫)
পাঠকের মতামত:
- মুক্তিবাহিনী পাকসেনাদের ফেনী অবস্থানের ওপর মর্টার আক্রমণ চালায়
- ফরিদা পারভীন আর নেই
- টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি কর্মচারীরা
- জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল
- সার আমদানিতে দুর্নীতির অভিযোগ ভিত্তিহীন
- দুর্গাপূজা নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মন্তব্য প্রত্যাহার দাবিতে ৪৫টি প্রবাসী বাংলাদেশি সংগঠনের যৌথ বিবৃতি
- সালথা প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে নাহিদ-সাইফুল
- পঞ্চগড় সোহান স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বোদা টুস্টার
- সাতক্ষীরার ঝাউডাঙা বাজারেরে পেরিফেরি জমিতে চলছে বহুতল ভবন নির্মাণের মহোৎসব
- ফরিদপুরে অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোদাররেস আলী ইসার সমর্থনে লিফলেট বিতরণ
- কালুখালীতে ১৯ কেজি গাঁজাসহ দুই ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টের শুভেচ্ছা প্রদান
- ফরিদপুর সদরে যৌথবাহিনীর অভিযানে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, আটক ১
- বরিশালে চরের জমি নিয়ে বিরোধে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা
- ব্যবসায়ীর কাছে চাঁদা দাবি, ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
- ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : সাখাওয়াত
- কালিগঞ্জে সুনীল মণ্ডলের জমিতে লুটপাট-ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ, ৭ দিনে কোন গ্রেপ্তার নেই
- নড়াইলে চিকিৎসা বিষয়ক বৈজ্ঞানিক সেমিনার
- জাকসু নির্বাচনে ২১ হলে নির্বাচিত হলেন যারা
- সাংবাদিক শিবলীর মৃত্যুতে নড়াইলে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
- স্ব-উদ্যোগে সড়ক সংস্কার, খুশি এলাকাবাসী
- ‘পাঁচ বছরেই দেশকে সোনার খনিতে রূপান্তর সম্ভব’
- সেচ খালের ‘হাল’ ফেরালো কৃষকরা
- গোয়ালন্দে পূজা মন্ডপ পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক
- সোনাতলায় সাংবাদিক বিকাশকে প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি
- আড্ডার উৎসবমুখর বর্ষবরণ
- অযত্ন অবহেলায় রাজবাড়ীর গণকবর
- মুলাদীতে পাইজালসহ পাঁচজন আটক
- ৬ ডিসেম্বর রাজারহাট মুক্ত দিবস
- পঞ্চগড়ে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
- ঠাকুরগাঁওয়ে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে স্কুল ছাত্র নিহত
- সভাপতির বিরুদ্ধে সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষর জাল করার অভিযোগ
- সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির কার্যক্রমকে গতিশীল করতে এক ডজন সিদ্ধান্ত গ্রহণ
- ‘পুঁজি বাজার নয়, জ্ঞান-বিজ্ঞান বিস্তারের মধ্য দিয়েই দেশের প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব’
- ৩১ বছর পর আবার মুক্তি পেলো সালমান-মৌসুমীর ‘অন্তরে অন্তরে’
- পোরশায় হেরোইন সহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
- ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে মহিলা দলের মিছিল
- কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে তিন স্কুলছাত্রী নিহত
- দুঃসাহসী এক কিশোর মুক্তিযোদ্ধা ও কয়েকটি ভয়াবহ যুদ্ধের কথা
- রাজবাড়ীতে ৯ মাস নয় ৩ মাসেই পচছে পেঁয়াজ
- কুমিল্লার নতুন মেয়র নৌকার রিফাত
- ‘ক্ষমতা ছেড়ে দিন, এক বছরের মধ্যে পরিবর্তন করে দেবো’
- সালথায় সাদা শাপলার সৌন্দর্যে মন কেড়েছে সবার
- চীন সফরে বাংলাদেশ সিডস ফর দ্য ফিউচার বিজয়ীরা
- আটলান্টায় ফোবানা সম্মেলন পরিণত হলো পারিবারিক অনুষ্ঠানে