ভালোবেসে বিয়ে মামলা, হাজতবাস ও আমাদের আইন
এ্যাডভোকেট সিরাজ প্রামাণিক : প্রেম স্বর্গীয়। সেই স্বর্গীয় সুধা পানে প্রেমিক-প্রেমিকারা অনেক সময় পালিয়ে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেয়। সাবালক-সাবালিকা হিসেবে এ ধরণের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা ও আইনগত অধিকার তাদের আছে। সেই অধিকারের ভিত্তিতে তারা স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। এতে বাঁধ সাধে উভয় পরিবারের পিতা-মাতা, আত্মীয়-স্বজন। শেষমেশ বিষয়টি অনেক সময় থানা-কোর্ট কাচারীতে গিয়ে পৌঁছায়।
আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আছেন একজন সুদর্শন যুবক। জালিয়াতি ও প্রতারণার একটি মামলার সাক্ষ্যপর্ব চলছে। সাক্ষীর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে একটি মেয়ে জবানবন্দি প্রদান করছেন। মেয়েটির ভাষায় ছেলেটি একজন প্রতারক ও জালিয়াত। ছেলেটি তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করেছেন, জালিয়াতি করেছেন। তাকে ভুল বুঝিয়ে ভুয়া নিকাহনামা তৈরি করেছেন। বিচারক মেয়েটির জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করছেন। ছেলেটির নাম সুজন (ছদ্মনাম)। মাঝারি গড়নের, চিকন ও ফরসা। ডাগর ডাগর দুটি চোখ জুড়ে যেন সরলতার প্রতিচ্ছবি। ওই দুটি চোখই বলে দেয়, তার হৃদয়ের গহীনে জমে থাকা যন্ত্রণার ঢেউ। সাক্ষ্যপর্ব শেষ হলো। আমি অনুসন্ধানের চেষ্টা করি ছেলেটির হৃদয়ের গহীনে জমে থাকা কষ্টের কাহিণী।
আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টরের কাছ থেকে সংগ্রহ করি মামলার সকল কাগজপত্রাদি। কথা বলি অস্থির চেহারার মেয়ে রুণা (ছদ্মনাম) ও তার মা-বাবার সাথে। কথা বলি আসামির কাঠগড়ায় দুই হাত প্রার্থনাবেশে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকা ওই ছেলেটির সাথে। আলাপচারিতা অবশেষে বেরিয়ে আসে মামলার আসল রহস্য।
ছেলেটি বর্তমান একটি নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাষ্টার্সের ছাত্র। মেয়েটিও একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইনাল ইয়ারের ছাত্রী। তাদের অনেক দিনের পরিচয়। কলেজ থেকে একই সঙ্গে পড়াশুনা করেছে। তখন থেকেই তাদের মধ্যেই গড়ে উঠে নিবিড় সম্পর্ক। অবশেষে তাদের দুজনের সিদ্ধান্তে বিয়ে হয়। সাক্ষী ছিলেন সমবয়সী দু’বন্ধু। কিন্তু তখন তারা কেউই সাবালক ছিলেন না। অথচ ১৯৬১ সালে প্রণীত মুসলিম বিবাহ আইন অনুযায়ী, বিবাহ করতে ইচ্ছুুক পক্ষদ্বয়কে অবশ্যই প্রাপ্তবয়স্ক-বয়স্কা এবং সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে। এ ক্ষেত্রে পুরুষের বয়স ন্যূনতম ২১ বছর এবং স্ত্রীলোকের বয়স ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে। ওরা কাজীকে ম্যানেজ করে কোর্টে এসে হলফনামা তৈরি করে পরে বিয়ের কাবিননামা তৈরী করিয়ে নেয়। বিয়ে সম্পন্নের পর দু’জন দু’জনের বাসায় চলে যায়।
কথা ছিল দু’জন প্রতিষ্ঠিত হয়ে বিষয়টি পরিবারকে জানাবে। সবাই তখন অবশ্যই এ সম্পর্ক মেনে নেবে। এভাবেই চুপি চুপি কেটে গেল অনেক দিন। হঠাৎ মেয়েটির বাবা-মা বিষয়টি জেনে যায়। এরপর থেকেই বদলে যায় পুরো প্রেক্ষাপট। পারিবারিক চাপে মেয়েটিও ছেলেটির সাথে আগের মতো যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। ছেলেটি তার ভালবাসার মেয়েটির মধ্যে একটি পরিবর্তনের আভাসও খুঁজে পায়। এদিকে যোগাযোগের চেষ্টা করলে মেয়েটির মা-বাবা এবং ভাই ছেলেটিকে নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন। এরই মধ্যে ছেলেটি জানতে পারে মেয়েটির বিয়ে ঠিক হয়েছে অন্য কোথাও। এটা শোনার পর ছেলেটি পাগলের মতো হয়ে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে যায় মেয়েটির বাসায়। তখন ওর বাবা ছেলেটিকে মারধর করেন। একটি বিশেষ মাধ্যমে ছেলেটি একসপ্তাহ পর মেয়েটির সঙ্গে দেখা করে আর্তনাদ করে জিজ্ঞেস করেন, কেন এমন হলো। মেয়েটি মা-বাবার দোহাই দিয়ে বলে, ওর কিছু করণীয় ছিল না।
এর কিছুদিন পর ছেলেটি বিয়ের কাবিননামা, হলফনামার ফটোকপি করে মেয়েটির বাসায় নিয়ে যাই। তখন মেয়েটির বাবা আর ভাই এগুলো জালিয়াতি, প্রতারণা আর মেয়েটিকে ভুল বুঝিয়ে তৈরি করিয়েছে বলে শাসান। ঘটনার দু-এক দিন যাওয়ার পরই মেয়েটির এক দুলাভাই ছেলেটিকে ফোন করে বাসস্ট্যান্ডে আসতে বলেন। ছেলেটি সরল বিশ্বাসে সেখানে উপস্থিত হওয়া মাত্র দুজন পুলিশ এসে তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। পরের দিন জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগ এনে তাকে কোর্টে চালান করে দেয়া হয়। কয়েকদিন হাজতবাসের পর ছেলেটি জামিনে মুক্তি পায়।
ছেলেটিকে সহায়তা করার জন্য আর এখন কেউ নেই। বন্ধুবান্ধবেরা মামলা-মোকদ্দমার কথা শুনে দূরে দূরে থাকে। তাই নিজের ঝুট-ঝামেলা নিজেই মিটিয়ে নিতে ছেলেটি মরিয়া হয়ে ছুটছে। তবে যেহেতু মেয়েটির ওই ছেলেটির সাথে বিয়ে হয়েছে, বিয়ের সব দলিল আছে; সেক্ষেত্রে তালাক না দিয়ে মেয়েটি অন্যত্র বিয়ে করতে পারবে না। করলে ছেলেটির পক্ষ থেকে ফৌজদারি মামলা করার সুযোগ আছে মেয়েটির মা-বাবার বিরুদ্ধে। আবার দাম্পত্য সম্পর্ক পুনরুদ্ধার চেয়ে পারিবারিক আদালতেও ছেলেটি যেতে পারেন। তবে মেয়েটির সম্মতি না থাকলে তো খুব একটা প্রতিকার পাবেন না। কারণ দাম্পত্য পুনরুদ্ধার মোকদ্দমার ক্ষেত্রে স্বামীরা এ প্রতিকার বেশি চাইলেও ৯০ শতাংশ ডিক্রিই স্ত্রীর পক্ষে যায়। আর এ ধরনের প্রতিকার স্বামী বা স্ত্রীকে দাম্পত্য অধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ডিক্রি কোনো পক্ষ পেলেও সাধারণত ডিক্রি কার্যকর হয় না। এ ডিক্রি প্রাপ্তির ফলে কেবল স্বামী বা স্ত্রীর উপর দাম্পত্য অধিকারটি স্থাপিত করা যায়, যাতে অপর পক্ষ দ্বিতীয় বিয়ে কিংবা বিনা কারণে তালাক না চান। তবে তাঁকে ফিরিয়ে আনার ব্যাপরে জোর করা যায় না। এতে সংবিধানে লিপিবদ্ধ মৌলিক অধিকার লংঘিত হয়। তবে কেউ যদি তালাক চান, তাহলে আলাদাভাবে তা কার্যকর করতে হবে। আর স্বামী-স্ত্রীর ঘর-সংসার করার ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও যদি শ্বশুরবাড়ির লোকজন এতে বাঁধা দেয়, তাহলে ফৌজদারী আদালতের আশ্রয় নেওয়া যায়।
কেউ যদি আপনার বিবাহিত স্ত্রীকে জোর করে আটকে রাখে কিংবা চোরাই বা অবৈধ মালামাল আটক রাখে কিংবা জাল দলিল করে, বায়নাপত্র নকল করে, ষ্ট্যাম্পে জাল স্বাক্ষর করে কিংবা জোর করে স্বাক্ষর করিয়ে নেয় বা নকল করা যন্ত্রপাতি, সীল মোহর, মুদ্রা, টিকিট, অশ্লীল ছবি বা চিত্র উদ্ধারের প্রয়োজন হয় কিংবা শিশু বাচ্চাকে আটকে রাখে, তাহলে আপনি ফৌজদারী কার্যবিধির ৯৮/১০০ ধারা মতে তল্লাসী পরোয়ানা জারি করে উপরে বর্ণিত মালামাল বা ব্যক্তিকে উদ্ধার করতে পারেন।
তবে এ মামলাটি করতে হবে জেলার নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে। ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে যদি প্রতীয়মান হয় যে, উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলি কারও নিকট মজুদ আছে কিংবা কেউ আটকে রেখেছে, তাহলে তিনি ফৌজদারী কার্যবিধির ৯৮/১০০ ধারা মতে তল্লাশী পরোয়ানা জারি করিয়া উহা উদ্ধারের আদেশ দিতে পারেন। তবে কাউকে না কাউকে অবশ্যই ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে পিটিশন আবেদন দিতে হবে।
পাঠক! পুরুষশাসিত সমাজব্যবস্থায় ছেলেরাও কত অসহায়ভাবে প্রতারণার শিকার হচ্ছে, তা বুঝতে আর বাঁকী রইলো না। বাঙালী জাতি হিসেবে আমরা অনেক আবেগ প্রবণ। আবেগের তাড়নায় জীবনের সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে জীবন সম্পর্কে না বুঝে এভাবে ছেলেমেয়েরা ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে পড়ছে। তারা দুজন ছিল অপ্রাপ্ত বয়স্ক, তবুও টাকার বিনিময়ে কাজি তাদের বিয়ে পড়ালেন। কাজি যদি ছেলে ও মেয়ে দুজনের পরিবারের মতামত নিয়ে বিয়ে পড়াতেন, তাহলে ছেলেটিকে এত বড় প্রতারণার শিকার হতে হতো না। তাই বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে কাজিদের প্রতি সরকারের উচিত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কার্যকর করা।
লেখক : বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী, আইন গ্রন্থ প্রণেতা ও সম্পাদক দৈনিক ‘সময়ের দিগন্ত’
পাঠকের মতামত:
- ‘নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে নির্বাচনকে সুষ্ঠু করা সম্ভব নয়’
- ‘বেনজীর দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে দেশে ফিরতেই হবে’
- সালথায় জন্ম-মৃত্যু টাস্কফোর্স ও ইউনিয়ন আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
- মহম্মদপুরের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানকে গণ সংবর্ধনা প্রদান ও আলোচনা সভা
- বরগুনায় রেমালে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আর্থিক সহায়তা ও খাদ্য সমাগ্রী বিতরণ
- টুঙ্গিপাড়ায় স্কুলের ২০০ শিশুকে খাওয়ানো হলো দুধ
- বাসায় বানান পটেটো ক্র্যাকার
- ‘বেনজীরকে দেশ ত্যাগে সুযোগ দিয়েছেন সরকার’
- ঈদুল আজহায় মুক্তি পাচ্ছে না ‘জংলি’
- ‘বেনজীরের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ লোক-দেখানো’
- আগামী মৌসুমে রিয়ালকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতাতে চান আনচেলত্তি
- যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলে পদত্যাগ করবেন ইসরায়েলি মন্ত্রীরা
- মোদির হ্যাটট্রিক বিজয়ের ইঙ্গিত
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত শতাধিক
- স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি
- আজ থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- দুদকের মামলা থেকে ইউনূসের অব্যাহতির আবেদন
- ‘তৃণমূলের ক্ষমতায়ন চায় না এক শ্রেণির মানুষ’
- পূর্ব বাংলার সাম্প্রতিক ট্রাজেডি কখনোই পাকিস্তানের ঘরোয়া বিষয় হতে পারে না
- নিরাপদ সড়ক চাই ধামরাই শাখার কমিটি গঠন, শপথ গ্রহণ ও আলোচনা সভা
- কাপ্তাইয়ে মারমা ও তঞ্চঙ্গ্যা ভাষার বর্ণমালা উদ্বোধন
- সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জে আজ থেকে তিন মাস বনজীবী ও পর্যটক প্রবেশ নিষেধ
- ‘যে কোন দুর্যোগে প্রধানমন্ত্রীকে পাশে পেয়েছে দুর্গত মানুষ’
- কালিগঞ্জে রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির অভিযোগে এক প্রতিষ্ঠান সিলগালা
- কালিয়াকৈরে পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
- ‘বিশ্বের ৯৩টি দেশের তুলনায় বাংলাদেশে আলুর দাম কম’
- জাতির পিতার সমাধিতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবের শ্রদ্ধা
- জাতির পিতার সমাধিতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের শ্রদ্ধা
- নোয়াখালীতে ৭৫ হাজার চারা গাছ পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা
- জাতির পিতার সমাধিতে লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের রেক্টরের শ্রদ্ধা
- শ্যামনগরর জরাজীর্ণ বেঁড়িবাধ পরিদর্শন করলেন পানি উন্নয়ন বোর্ড সচিব
- এমপি আজীম হত্যার তদন্তে সরকারের কড়া পদক্ষেপ
- কাপ্তাইয়ে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন করলেন দীপংকর তালুকদার এমপি
- ওয়ালটন জাতীয় মহিলা দাবার পুরস্কার বিতরণ
- পাংশায় ২৬ জন কার্ডধারী জেলের মাঝে বকনা বাছুর বিতরণ
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পেল বগুড়ার হযরত আলী
- পাংশায় মাদক ব্যবসায়ীসহ ২ আসামি গ্রেফতার
- বালিয়াকান্দিতে ফেন্সিডিলসহ ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
- ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
- ভাঙ্গায় প্রেমিকের সামনে প্রেমিকাকে ধর্ষণের চেষ্টা, আটক ৩
- শিরোপা জিততে না পেরে অঝোরে কাঁদলেন রোনালদো (ভিডিও)
- কৃষি ও মৎস্য খাতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে : রেলমন্ত্রী
- চিনি ৭০ ও ১০০ টাকায় সয়াবিন তেল দেবে টিসিবি
- সাতক্ষীরায় জাতীয় ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন
- পাহাড়ি ঢলে ছাতকের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ভোগান্তিতে ৫ গ্রামের মানুষ
- নড়াইলে ওয়ান শুটার গান ও মোটরসাইকেলসহ ৩ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- খামারিরাই প্রাণিসম্পদ খাতের প্রকৃত সেলিব্রিটি: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- প্রাইম ব্যাংক পিএলসি'র ২৯তম এজিএম অনুষ্ঠিত
- মাজারের সামনে অবৈধভাবে বসতবাড়ি করার পাঁয়তারা, এলাকাবাসীর বাধা
- কাপাসিয়ায় এতিম ছাত্রদের নিয়ে আকিকা ও দোয়া মাহফিল
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !