কৃষক-শ্রমিক-দিনমজুর কী ভোট কেন্দ্রে যাবেন?
বিপ্লব কুমার পাল
শীতের সকাল। কুয়াশার চাদরে ঢেকে আছে নাটোরের চলনবিলের মাঠ। বর্ষাকালে চলনবিলে পানি থৈ থৈ করলেও শীতের সময় সেটিই হয়ে ওঠে উর্বর জমি। সেই জমিতে পেঁয়াজ ক্ষেতে যত্ন নিচ্ছিলেন নলডাঙ্গার সোনাপাতিল গ্রামের কৃষক ষাটোর্ধ্ব দিলবর প্রামাণিক। ভোটের এই সময়ে যেমন তার কদর বেড়েছে, তেমনি পেঁয়াজের দাম বেশি থাকায় খুশি কৃষক দিলবর। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের কারণে এমপি প্রার্থীর সমর্থকেরা প্রতি মুহূর্তে খোঁজ খবর রাখছেন, সালাম বিনিময় করছেন। দুই কারণে এবার তার খুশির মাত্রাটা বেশিই।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপিসহ সমমনা কয়েকটি দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। তবে কী মানুষ ভোট দিতে যাবে? এমন প্রশ্ন ছিল জ্যেষ্ঠ কৃষক দিলবর প্রামানিকের কাছে। তিনি বলছিলেন, ‘ভোট দিতে য্যাবো। দ্যাশের সরকার নির্ধারণ করতে হবি। বাড়িত যেমুন গারজেন লাগে, তেমনি দ্যাশেরও তো গারজেন লাগবি। নাগরিক হিসেবে আমার একটা দায়িত্ব আছে না?’
কৃষক দিলবরের বাড়ি থেকে ভোট কেন্দ্রের দুরস্ত এক কিলোমিটার। এত দূরে গিয়ে ভোট দিয়ে কি লাভ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নিজের লাভ দ্যাখলি হবি না। দ্যাশের লাভই মুর লাভ। আমি দ্যাশের গারজেন ঠিক করবো বুচ্ছেন। তাছাড়া আমার গ্রামের অনেক উন্নতি হইচে। রাস্তা পাকা হইছে, ব্রিজ হইছে। আমি কৃষি ভর্তুকি পাই। আমার বউ ভাতা পায়, ফসলের দাম ভালো পাচ্ছি, এগুলা পাওয়া কি কম?’
চলবিলের মাঠে কথা হয় তেঘরিয়া গ্রামের কৃষক ৪৮ বছর বয়সী জালাল উদ্দিন ফকিরের সঙ্গে। এক সময় জামায়াতের সমর্থক ছিলেন। চারদলীয় জোটের পর তিনি হয়ে যান বিএনপির সমর্থক। যদিও ২০১৮ সালের ভোটের সময় নৌকার প্রার্থীকে ভোট দিয়েছিলেন। অপকটে সেকথা স্বীকারও করেন তিনি। এবার ভোট কি দেবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তার সরাসরি জবাব, ‘অবশ্যই ভোট দিবো। কেন ভোট দিতে চান? কৃষক জালাল উদ্দিন বলেন, ‘ভোট দেওয়া আমার কর্তব্য, ভোট না দিলে হবি? হবি না। ভোট দিত্যায় হবি। আমার ভোটের সরকার হবি। আমি বিএনপি সমর্থক, কিন্তু তারা ভোটে দাঁড়ায়নি। তাই বলে আমার দায়িত্ব পালন করবো না, তা তো হবি না। আনন্দ নিয়্যাই ভোট কেন্দ্রে যাবো, ভোট দিবো।’
গাইবান্ধা এক সময় মঙ্গা এলাকা হিসেবে পরিচিত ছিল। সেসময় ঘরে খাওয়া থাকতো না। নিদারুণ কষ্টে দিন কাটতো। কিন্তু এখন দিন বদলেছে। মঙ্গা বলে এখন কিছু নেই। গাইবান্ধার সদর উপজেলার বানিয়ারজান গ্রামের কৃষিশ্রমিক আয়েশা খাতুনের সাথে কথা হয়। ৩৫ বছর বয়সী আয়েশা নিজের আয় দিয়ে ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া করান। আগে দিনে একশো টাকা মজুরি পাওয়াই কঠিন ছিল। এখন দিনে পাঁচশ’ টাকা আয় করেন। ধান কাটার মৌসুমে ছয়শ’ টাকা মজুরি পান তিনি। কৃষিশ্রমিক ভোট নিয়ে বেশ সচেতন। ভোট দেওয়া তার দায়িত্ব বলে মনে করেন। আয়েশা খাতুন বলেন, ‘নিজের কাম নষ্ট করে ভোট দিবার যামো। হামার একট্যা দায়িত্ব আছে না। যতি গন্ডগোল না হয়, তাই ভোট দিবার যামো।’
গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া গ্রামের হোটেল শ্রমিক লতা বেগমের (৪০) গতবারের অভিজ্ঞতা ভালো ছিল না। একাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে গিয়ে দেখেন সংঘর্ষ চলছে। তিনি বলেন, ‘গেল বছর ভোট দিবার যাইয়া দেখি ক্যাচাল লাগছে, ভোট না দিয়ে ঘুরে আচ্ছি। আর ভোট দিবার পাইনাই। এবারও মেলা কয়জন দাঁড়াছে। এলাকার কাজ কাম করে দিবের চাবে তাকে এবার ভোট দেমো।’
বরগুনা সদরের হেউলিবুনিয়া এলাকার দিন মজুর আব্দুস সালাম। ৬৯ বছর বয়স। সংসদ নির্বাচন নিয়ে বেশ আগ্রহ তার। আব্দুস সালাম বলেন, ‘পাঁচ বছর পর সংসদ নির্বাচন, মোর ঘরের ছয় সদস্য সবাই ভোট দিতে যামু। আগের চেয়ে এহন মোরা ভালো আছি। আগে হারাদিন বদলা দিয়া পাইতাম ৪০০-৫০০ টাহা। এহন পাই ৭৫০ টাহা। সব কিছুর দাম বাড়লেও মোরাওতো বেশি টাহা পাই। তয় রাস্তা-ঘাটের অবস্থা খারাপ, সব রাস্তা ভাঙ্গা। সরকার যদি রাস্তাগুলা ভালো কইরা দেয়, হেলে মোগো আর কোন কষ্ট থাকপে না।’
বরগুনা সদরের গৌরিচন্না ইউনিয়নের বাঁধঘাট এলাকার টমটম চালক মোহাম্মদ আল-আমিন বলেন, ‘নির্বাচনের আগে অনেকে অনেক কতা কয়। এবার আর ভুল মার্কায় ভোট দিমু না। মোরা এবার আগেই বাইচ্চা রাখছি। এফির আর কেউর কতায় ভোট দিমু না।’
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার পাত্রখলা চা বাগানে শ্রমিকের কাজ করেন নিতাই চাষা। তিনি মনে করেন, একমাত্র ভোটের কারণে নেতাদের কাছে তাদের কদর বেশি। তা নাহলে কেউ তাদের কথা মনেই করতো না। তিনি বলেন 'সবাই ভোটে আসলে ভোট জমতো। তবে আমি ভোট দিতে যামু।’ আর মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলা সদরে রিকশাচালক রাসেল মিয়া বলেন, 'ভোট দেওয়াত যাইমু, পছন্দর মানুষরে ভোট দিমু।'
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার সুন্দরপুর-দূর্গাপুর ইউনিয়নের কৃষিশ্রমিক আব্দুর রহিম বলেন, ‘সারাদেশে সুষ্ঠ একটা ভোট হোক। আওয়ামী লীগ যাক, বিএনপি যাক, জাতীয় পার্টি যাক, জাসদ যাক। রাজনীতি বুলতে সবাই য্যাবে। আমার ভোট দিতি যাতি কোনো বাধা নাই। আমার ভোট যাকে খুশি তাকে দিবো।’ একই ইউনিয়নের কৃষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ভোটের মাঠে আমাদের যাতিই হবে। ঘটনা হইলো যে, একদলীয় ভোট, এজন্য একটু সমস্যা, তবুও আমরা চিন্তা-ভাবনা করবো। প্রার্থী যে ভালো, ভোট তাকিই দিবো।’
প্রতীক বরাদ্দের পর শুরু হয়ে গেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ডামাডোল। দেশজুড়ে প্রচারে নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ থেকে শুরু করে ১৪ দলীয় জোটের শরিকরাও মাঠে নেমে পড়েছেন। বহু নাটকের পর সংসদের বিরোধী জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থীরা ছুটছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। কিন্তু বিএনপিসহ সমমোনা কয়েকটি দল নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় ভোটার উপস্থিতি নিয়ে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। কেউ বলছেন, ভোটার উপস্থিতি কম হবে; আবার কেউ বলছেন, এবারের নির্বাচন অংগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে।
সংসদ নির্বাচনের আইন অনুযায়ী, কোনো আসনের নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগের চেয়েও কম ভোট পেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্তের বিধান আছে। কিন্তু, একজন প্রার্থী কত শতাংশ ভোট পেলে বিজয়ী হবে, সে বিষয়টি নির্বাচনী আইনে নেই। তাই নির্বাচনে কত শতাংশ ভোট পড়ল, তা নিয়ে নির্বাচন কমিশনেরও (ইসি) ভাবার সুযোগ নেই। এপর্যন্ত দেশে এগারোটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে। এরমধ্যে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচনে সর্বোচ্চ ৮৬.৩৪ শতাংশ ভোট পড়েছিল। আর ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ৬ষ্ঠ সংসদ নির্বাচনে ভোট পড়েছিল ২১ শতাংশ।
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন বা ভোট পড়ার শতাংশের হিসাব নিয়ে বিশিষ্টজনদের কথার ম্যারপ্যাচ নিয়ে সাধারণ ভোটারদের কোনো মাথা ব্যথা নেই। গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষগুলো একমাত্র লক্ষ্য- সারাদিন পরিশ্রম করে অর্থ আয় করা, তিন বেলা পেটপুড়ে খাওয়া, আর সন্তানদের লেখাপড়া করানো। তারা মনে করেন, ভোট দেওয়া তাদের পবিত্র কর্তব্য। কে ভোটে এলো বা এলো না এনিয়ে বিন্দুমাত্র প্রশ্ন নেই তাদের মনে। ভোটাররা যেন নিরাপদে কেন্দ্রে পৌঁছাতে পারেন, তারা যেন নির্ভয়ে ভোট দিতে পারেন সেজন্য প্রথমেই প্রয়োজন নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা।
লেখক: গণমাধ্যমকর্মী।
পাঠকের মতামত:
- ‘দেশে রাতকানা রোগ নেই বললেই চলে’
- ৬০০ যাত্রী নিয়ে মোংলা কমিউনিটি ট্রেনের যাত্রা শুরু
- ঈদ উপলক্ষ্যে রবিবার ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ইসরায়েলের নতুন প্রস্তাবে যা আছে
- মৌসুমি বায়ুর বিস্তার, শিগগিরই আসছে বর্ষা
- পর্দা নামলো ১৬তম শাস্ত্রীয় সংগীত ও নৃত্য উৎসবের
- ৩০ জুনই শুরু হবে এইচএসসি পরীক্ষা
- আজ নেইল পলিশ দিবস
- ঘূর্ণিঝড় রেমালে বিচ্ছিন্ন পল্লী বিদ্যুতের ৯৯ শতাংশ পুনঃসংযোগ
- সারা দেশে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু
- আনার হত্যায় আরেক অভিযুক্ত সিয়াম নেপালে আটক
- মওলানা নুরুজ্জামান ঢাকার দিলকুশায় ‘শান্তি কমিটি’ গঠন করেন
- মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১
- নিখোঁজের ৬ মাস পরেও খোঁজ মেলেনি স্কুল ছাত্র শাকিবের, এলাকাবাসীর মানববন্ধন
- মহম্মদপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
- দেশে তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার কমাতে হবে
- উদ্বোধনের ৭ মাস পর শনিবার থেকে মোংলা রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু
- যশোরে তামাককে লাল কার্ড প্রদর্শন, পরিহারের শপথ তিন শতাধিক শিক্ষার্থীর
- যশোর জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সভাপতি মতিয়ার সম্পাদক জাহিদ
- রাজবাড়ীতে আরামঘর শিশু নিকেতনের চড়ুই ভাতি অনুষ্ঠিত
- 'সেবিকারা মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে মানুষের সেবা করে সুস্থ করে তোলেন'
- সুন্দরবনে প্রবেশে ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা
- বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবসে মহম্মদপুরে র্যালি আলোচনা সভা
- ‘ভোটাধিকার প্রয়োগে কোনো অনিয়ম বরদাস্ত করা হবে না’
- দখল ও দূষণমুক্ত করা হবে প্রতিটি জলাশয় : এমপি আজাদ
- সাতক্ষীরায় আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে গাছ কেটে ও লাঙ্গল চাষ করে অন্যের জমি জবরদখলের চেষ্টা
- সভাপতি রফিক উদ্দিন, সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম
- ‘বিএনপির হাতেই দেশের স্বাধীনতা নিরাপদ’
- মেলান্দহে ৮ লাখ টাকার গাঁজা উদ্ধার, ইউপি সদস্য গ্রেফতার
- মহম্মদপুরে সর্পদংশনে এক ব্যক্তির মৃত্যু সর্প দংশনে
- ফরিদপুরে সপ্তাহব্যাপী বিনামূল্যে চোখের লেন্সসহ ছানি অপারেশন
- সুন্দরবনের নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ তিন জেলে
- ‘যে কোন দুর্যোগে জনগণের পাশে থাকে শেখ হাসিনা’
- ফরিদপুরে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস পালিত
- ‘রাজনৈতিক কর্মকান্ড জনবিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে ব্যবস্থা’
- ২ উপজেলার ৫০ হাজার মানুষের যাতায়াতে দুর্ভোগ
- হাসপাতালে মারা গেলেন গুলিবিদ্ধ ইউপি চেয়ারম্যান আতুমং মারমা
- ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীকে কী গ্রেপ্তার করতে পারবে আইসিসি?
- ফুলপুরে লেয়ার মুরগি পালন করে বিপাকে দুই খামারি
- দুধের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও অপকারিতা
- ‘বাংলাদেশ জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার’
- দেশের বাজারে বিশ্বের নাম্বার ওয়ান স্মার্টফোন অনার ম্যাজিক ৬ প্রো
- মার্কিন ইতিহাসে প্রথম একজন প্রেসিডেন্ট ফৌজদারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলেন
- এমপি আনার হত্যা: এবার ৫ দিনের রিমান্ডে তিন আসামি
- গণমাধ্যম সাংবাদিকতা আমার কথা
- কলারোয়ায় আ.লী নেতা মজনুর নেতৃত্বে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৪
- কল্যাণপুর যুদ্ধ
- শ্যামনগরে বাঘের দুইটি নখসহ আটক ১
- কালিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পর্শে প্রাণ গেল জেলের
- এমপি আনারকে কলকাতায় রিসিভের দায়িত্বে ছিলেন সিলিস্তি
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !