মস্তিষ্কের টিউমার চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি

ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
বর্তমান সময়ে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ব্রেইন টিউমার বা মস্তিষ্কের ক্যান্সার একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। প্রযুক্তি, জীবনধারা ও পরিবেশগত পরিবর্তনের কারণে এর প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্রেইন টিউমার হলো মস্তিষ্কে অস্বাভাবিক কোষের বৃদ্ধি যা স্বাভাবিক কোষকে বিকৃত করে ফেলে এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতাকে বাধাগ্রস্ত করে। এটি সবার জন্যই বিপজ্জনক, কারণ মস্তিষ্ক মানবদেহের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র।
ব্রেইন টিউমারের কারণ
১. জেনেটিক ও বংশগত প্রভাব: * পরিবারে ক্যান্সারের ইতিহাস থাকলে ঝুঁকি বেড়ে যায়। * বিশেষ সিন্ড্রোম যেমন Li-Fraumeni Syndrome, Turcot Syndrome, Gorlin Syndrome ইত্যাদি মস্তিষ্কের টিউমারের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। * কিছু জিনে মিউটেশন যেমন TP53, PTEN, NF1, NF2 সরাসরি টিউমারের সঙ্গে সম্পর্কিত।
২. পরিবেশগত কারণ: * অতিরিক্ত রেডিয়েশন বা বিকিরণ (বিশেষ করে চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত রেডিয়েশন)। * রাসায়নিক ও টক্সিনের সংস্পর্শ, যেমন পেস্টিসাইড, হাইড্রোক্যার্বন, শিল্পকেমিক্যাল। * ভূমি ও পানি দূষণ – ভারী ধাতু যেমন সীসা বা আর্সেনিক দীর্ঘমেয়াদে প্রভাব ফেলতে পারে।* ইলেকট্রনিক ডিভাইস ও দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার/মোবাইল ব্যবহার নিয়ে সম্ভাব্য গবেষণা চলছে।
৩. বয়স ও লিঙ্গ: * ব্রেইন টিউমার সব বয়সের মানুষের মধ্যে দেখা যেতে পারে, তবে ৫০ বছরের পর প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে বেশি। * কিছু প্রকারের টিউমার (যেমন meningioma) নারীদের মধ্যে বেশি, অন্য প্রকার (যেমন glioblastoma) পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
৪. স্বাস্থ্য ও জীবনধারা: * স্থূলতা ও শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা। * ধূমপান ও অ্যালকোহল ব্যবহারের ফলে ঝুঁকি বাড়ে। * অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস – প্রক্রিয়াজাত খাবার, অতিরিক্ত চিনি ও তেল।
* দীর্ঘমেয়াদী স্নায়বিক চাপ মস্তিষ্কের কোষে অস্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটাতে পারে।
৫. ভাইরাস ও সংক্রমণ: * কিছু ভাইরাস সংক্রমণ যেমন Epstein-Barr Virus (EBV), JC Virus এবং বিরলভাবে herpesvirus মস্তিষ্কের টিউমারের সঙ্গে সম্পর্কিত। * দীর্ঘমেয়াদী প্রদাহ বা সংক্রমণও টিউমারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
৬. হরমোনাল ও অঙ্গপ্রতঙ্গীয় কারণ: * কিছু টিউমার হরমোনের সাথে সংযুক্ত, যেমন pituitary tumors। * হরমোনের অমিল বা থাইরয়েড সমস্যা দীর্ঘমেয়াদে কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি সৃষ্টি করতে পারে।
৭. আঘাত ও মাথার চোট: পুনরাবৃত্তি মাথায় চোট বা ট্রমা মস্তিষ্কের কোষের ক্ষতি এবং টিউমারের সম্ভাবনা বাড়াতে পারে।
৮. পেশাগত ঝুঁকি: রাসায়নিক বা তামা, প্লাস্টিক, পলিউভিনাইল, শিল্পপ্রদূষিত পরিবেশে কাজ করা ব্যক্তিদের ঝুঁকি কিছুটা বেশি।
৯. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও পুষ্টির অভাব: ভিটামিন A, C, E, সেলেনিয়াম এবং ওমেগা-৩-এর অভাব দীর্ঘমেয়াদে কোষের ক্ষতি এবং টিউমারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
লক্ষণ
ব্রেইন টিউমারের লক্ষণ প্রাথমিক অবস্থায় অস্পষ্ট থাকতে পারে। লক্ষণগুলি টিউমারের অবস্থান ও আকারের ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। সাধারণ লক্ষণগুলো হলো:
১ . শারীরিক লক্ষণ: * মাথাব্যথা, বিশেষ করে সকালবেলা বা রাতে বেড়ে যাওয়া।
* বমি বা বমি ভাব। * দৃষ্টি সমস্যা, দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা বা ডাবল ভিশন। * চলাচলে সমস্যা, ভারসাম্য হারানো। * হাত বা পায়ের দুর্বলতা বা অনিয়মিত কম্পন।
২.মানসিক ও স্নায়বিক লক্ষণ: * স্মৃতিভ্রংশ, মনোযোগে সমস্যা। * আচরণ পরিবর্তন বা মানসিক চাপ। * কথা বলার সমস্যা, যেমন শব্দ খুঁজে না পাওয়া বা বাক্য গঠন না পারা।
৩. অপ্রত্যাশিত সংক্রমণ ও অবসাদ: * ঘুমের সমস্যা, ক্লান্তি। * জ্বর বা সংক্রমণ সংক্রান্ত লক্ষণ সাধারণত দেখা যায় না, তবে কিছু ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে।
প্রকারভেদ
১. সুগঠিত বা Benign Tumor
* ধীরে বৃদ্ধি পায়। * সাধারণত জীবনের জন্য কম ঝুঁকিপূর্ণ। * উদাহরণ: Meningioma, Pituitary adenoma।
২. দুর্বিনীত বা Malignant Tumor (ক্যান্সার)
* দ্রুত বৃদ্ধি পায়। * আশেপাশের মস্তিষ্কের কোষকে আক্রমণ করে। * উদাহরণ: Glioblastoma, Astrocytoma।
মস্তিষ্কের টিউমারের প্রধান প্রকার:
১. গ্লায়োমাস (Gliomas) * উৎস: মস্তিষ্কের গ্লিয়াল কোষ থেকে তৈরি, * বৈশিষ্ট্য: মস্তিষ্কের কার্যকরী কোষকে সহায়তা ও সুরক্ষা প্রদান করে, * বয়স: সব বয়সে হতে পারে
২.মেনিনজিওমাস (Meningiomas) * উৎস: মস্তিষ্কের আস্তরণ মেনিনজিস থেকে উদ্ভূত * বৈশিষ্ট্য: সাধারণত ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় * বয়স: ৪০+ বয়সী নারীদের মধ্যে বেশি
৩.পিটুইটারি টিউমার (Pituitary tumors) * উৎস: পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে তৈরি * বৈশিষ্ট্য: হরমোনের নিয়ন্ত্রণে প্রভাব ফেলে * বয়স: ৩০–৫০ বছর বয়সীদের মধ্যে বেশি
৪.মেডুলোব্লাস্টোমাস (Medulloblastomas) * উৎস: মস্তিষ্কের ছোট অংশ (cerebellum) থেকে তৈরি * বৈশিষ্ট্য: সাধারণত দ্রুত বৃদ্ধি পায় * বয়স: সাধারণত শিশুদের মধ্যে
৫.এপেন্ডিমোমাস (Ependymomas) * উৎস: মস্তিষ্কের চেম্বার বা স্পাইনাল ক্যানাল থেকে উদ্ভূত * বৈশিষ্ট্য: সেরিব্রাল ফ্লুইড বা স্পাইনাল ফ্লুইডের পথে বাধা সৃষ্টি করতে পারে * বয়স: শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক উভয়েই দেখা যায়
জটিলতা
ব্রেইন টিউমারের জটিলতা তার ধরন, আকার ও অবস্থানের ওপর নির্ভর করে। প্রধান জটিলতা হলো:
১. নিউরোলজিকাল জটিলতা : * চলাচলে অসুবিধা, হাত-পায়ের দুর্বলতা * কথা বলার বা চিন্তা করার সমস্যা * স্নায়ুর ক্ষতি
২. সিরোসম্যাটিক জটিলতা : * মাথার ভেতরে চাপ বৃদ্ধি, যার ফলে বমি, মাথাব্যথা, চোখের দৃষ্টি সমস্যা
৩.মৃত্যুর ঝুঁকি : Malignant বা অত্যন্ত আক্রমণাত্মক টিউমার দ্রুত মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
৪. চিকিৎসা সংক্রান্ত জটিলতা
সার্জারি বা রেডিয়েশন থেরাপি প্রায়ই কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে, যেমন: স্মৃতিভ্রংশ, ক্লান্তি, সংবেদনশীলতা কমে যাওয়া।
ব্রেইন টিউমারের বর্তমান পরিসংখ্যান
বর্তমান সময়ে বিশ্বব্যাপী ব্রেইন টিউমারের প্রকোপ ক্রমবর্ধমান। প্রায় প্রতি বছর প্রায় ২৪,০০০ নতুন ব্রেইন টিউমারের ঘটনা সনাক্ত করা হয়, যা মোট ক্যান্সারের মধ্যে প্রায় ১–২% অংশীদারিত্ব রাখে। শিশুদের মধ্যে ব্রেইন টিউমার মোট ক্যান্সারের ২–৫% এর মধ্যে একটি প্রধান কারণ। শিশুদের ক্ষেত্রে Medulloblastoma ও Astrocytoma সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, যা দ্রুত বৃদ্ধি এবং সংবেদনশীল রোগের জন্য পরিচিত।
বাংলাদেশে সুনির্দিষ্ট জাতীয় ডাটাবেস না থাকলেও, বড় শহরের প্রধান চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোর তথ্য অনুযায়ী প্রতি বছর প্রায় ৩,০০০–৪,০০০ নতুন ব্রেইন টিউমার রোগী শনাক্ত হয়। পুরুষদের মধ্যে সাধারণত Glioblastoma সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, যা দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়া এবং চিকিৎসা জটিলতার কারণে গুরুতর ধরা হয়। শিশুদের মধ্যে Medulloblastoma এবং Astrocytoma প্রধান, যা বিশেষায়িত চিকিত্সা কেন্দ্র এবং পরবর্তী চিকিৎসার প্রয়োজনীয়তা নির্দেশ করে।
মৃত্যুর হার টিউমারের প্রকারভেদ অনুযায়ী ভিন্ন। Malignant (ক্যান্সারযুক্ত) ব্রেইন টিউমারের ক্ষেত্রে ৫ বছরের বেঁচে থাকার হার প্রায় ২০–৩০%। অন্যদিকে, Benign (সাধারণত ক্যান্সার নয়) টিউমারের ক্ষেত্রে যদি সার্জারি সফল হয়, ৫ বছরের বেঁচে থাকার হার প্রায় ৯০% পর্যন্ত পৌঁছায়। এটি দেখায়, দ্রুত নির্ণয় এবং সময়মতো চিকিৎসার গুরুত্ব কতটা বেশি।
বিশ্বব্যাপী ও বাংলাদেশে এই পরিসংখ্যান বোঝায় যে ব্রেইন টিউমার একটি ক্রমবর্ধমান স্বাস্থ্য ঝুঁকি। প্রাথমিক শনাক্তকরণ, উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা, এবং বিশেষায়িত নার্সিং ও সাপোর্টিভ কেয়ার রোগীদের বাঁচার সম্ভাবনা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে পারে।
প্রতিকার ও প্রতিরোধ
মস্তিষ্কের রোগ বা অন্যান্য জটিল অসুস্থতার ক্ষেত্রে রোগীর দৈনন্দিন জীবন ও সুস্থতা রক্ষায় পুষ্টি ও শারীরিক অনুশীলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুষম খাদ্য, পর্যাপ্ত পানি গ্রহণ, এবং নিয়মিত হালকা ব্যায়াম শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এছাড়া মানসিক সুস্থতা বজায় রাখা, যেমন ধ্যান, যোগব্যায়াম, এবং পর্যাপ্ত ঘুম রোগীর মানসিক চাপ কমায় এবং শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
রোগীকে সামাজিক ও মানসিক সমর্থন প্রদান করাও গুরুত্বপূর্ণ। পরিবারের ও বন্ধুদের সহায়তা, মানসিক পরামর্শ বা থেরাপি রোগীর জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়ক। এছাড়া, শারীরিক অনুশীলনের পাশাপাশি হালকা কাজকর্মে নিয়মিত অংশগ্রহণ রোগীর শরীরকে সক্রিয় রাখে এবং মানসিক স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধি করে।
প্রতিরোধমূলক পরামর্শ
সুস্থ জীবনযাত্রার জন্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা অপরিহার্য। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং প্রাথমিক চিহ্নে চিকিৎসা নেওয়া রোগের জটিলতা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস যেমন ফল, সবজি এবং প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খাওয়া, এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়ক।
দূষিত পরিবেশ, রেডিয়েশন ও ক্ষতিকর রাসায়নিকের সংস্পর্শ এড়ানো দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। এছাড়া, নিয়মিত হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম, ধ্যান, এবং মানসিক চাপ কমানোর অনুশীলন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।সারসংক্ষেপে, পুষ্টি, শারীরিক অনুশীলন, মানসিক স্বাস্থ্য এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা একত্রে রোগ প্রতিরোধ ও সুস্থতা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই পদক্ষেপগুলি নিয়মিত মেনে চললে রোগী সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে।
হোমিওপ্যাথিতে রোগ নয়, রোগীকে চিকিৎসা করা হয়। অর্থাৎ, একই রোগে ভিন্ন রোগীর লক্ষণ ও শারীরিক–মানসিক অবস্থার পার্থক্যের কারণে ঔষধও আলাদা হতে পারে। অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক রোগীর সম্পূর্ণ ইতিহাস, শারীরিক লক্ষণ, মানসিক অবস্থা এবং জীবনধারা বিশ্লেষণ করে উপযুক্ত ঔষধ নির্বাচন করেন। ব্রেইন টিউমারের ক্ষেত্রে সাধারণত কিছু সহায়ক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহার করা হতে পারে। যেমন: আর্সেনিকাম এল্বাম; বারিটা কার্বোনিকা, কোনিয়াম ম্যাকুলাটাম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম ফ্লুরিকা, কালি ফসফোরিকাম, ল্যাইকেসি এছাড়া, রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী আরও অনেক ঔষধ ব্যবহার হতে পারে। তাই হোমিওপ্যাথি কখনোই নিজে নিজে ব্যবহার করা উচিত নয়। প্রয়োজনীয় অভিজ্ঞ ও যোগ্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ এবং পর্যবেক্ষণেই ঔষধ নেওয়া নিরাপদ এবং কার্যকর।
পরিশেষে বলতে চাই, ব্রেইন টিউমার বর্তমানে স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে গুরুত্ব পাচ্ছে। এর প্রাথমিক সনাক্তকরণ, সঠিক চিকিৎসা ও সাপোর্টিভ কেয়ার রোগীর জীবনের মান বৃদ্ধি করতে পারে। জেনেটিক ঝুঁকি, পরিবেশগত কারণ ও জীবনধারার পরিবর্তন মোকাবিলায় সচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন। বিজ্ঞান ও চিকিৎসা ক্ষেত্রে নতুন অগ্রগতি ব্রেইন টিউমার মোকাবিলায় আশা জাগাচ্ছে।
রোগী ও পরিবারকে মানসিক ও সামাজিক সহায়তা প্রদান করা অপরিহার্য। তাই সচেতনতা, প্রাথমিক সনাক্তকরণ ও আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতির সমন্বয়ই এই রোগের বিরুদ্ধে সবচেয়ে কার্যকর হাতিয়ার।
লেখক: কলাম লেখক ও গবেষক, প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪০ জন
- দুর্গাপূজা উপলক্ষে কাপ্তাইয়ে পুলিশের মতবিনিময় সভা
- জামায়ত নেতা ইয়াছিনের হাতে আলাদিনের চেরাগ
- বাগেরহাটে ফের ১০টি নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট, বিক্ষোভ
- গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস চাপায় ভ্যান চালকের মৃত্যু
- মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৪
- টানা তৃতীয়বার আন্তর্জাতিক সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেলো ওয়ালটন
- জামিনের তিন ঘণ্টা পর আদালতে এলো জব্দ তালিকা ও রিমান্ড আবেদন
- ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচনের পক্ষে ৮৬ ভাগ মানুষ
- কাপ্তাই থানা পুলিশের অভিযানে পলাতক আসামি গ্রেফতার
- আর কয়টি মাজার ভাঙা হলে টনক নড়বে
- আওয়ামী লীগ বনাম বিএনপি-জামায়াত: সংবিধান ও রাজনৈতিক দর্শনের দ্বন্দ্ব
- টানা দ্বিতীয়বারের মতো সুপারব্র্যান্ডস স্বীকৃতি পেল স্যামসাং টিভি
- বাংলাদেশে ইলেকট্রিক গাড়ি বিওয়াইডি অ্যাটো ৩-এর আপগ্রেডেড ভার্সন উন্মোচন
- মস্তিষ্কের টিউমার চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি
- সম্প্রীতির সুর, প্রযুক্তির আলো আর তারুণ্যের স্বপ্ন
- ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য
- ‘মদের বোতলে পানি দেখে ভুল বুঝেছেন আমির হামজা’
- ‘চেষ্টা সবসময়ই থাকে, ভাগ্য ও রিযিক সবসময় একরকম থাকে না’
- ‘কায়দা করে নানাভাবে বিএনপির বিরুদ্ধে বয়ান তৈরি করা হচ্ছে’
- গাবুরা ও পদ্মপুকুরে আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা
- ‘যারা সাহাবাদের পথ অনুসরণ করে না, তারা জাহান্নামি’
- চিকিৎসক সংকটে ঝিনাইদহের পাঁচ উপজেলায় বন্ধ সিজারিয়ান, ভোগান্তিতে প্রসূতিরা
- দলিত নারীদের উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে ৪ দাবি
- ‘জানুয়ারিতেই নতুন বই পাবেন শিক্ষার্থীরা’
- আওয়ামী লীগ বনাম বিএনপি-জামায়াত: সংবিধান ও রাজনৈতিক দর্শনের দ্বন্দ্ব
- কুমিল্লার নতুন মেয়র নৌকার রিফাত
- ফরিদা পারভীনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
- সালথায় সাদা শাপলার সৌন্দর্যে মন কেড়েছে সবার
- আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
- একাত্তরের কথা
- ‘ক্ষমতা ছেড়ে দিন, এক বছরের মধ্যে পরিবর্তন করে দেবো’
- রাহুল রাজের প্রেমের কবিতা
- আটলান্টায় ফোবানা সম্মেলন পরিণত হলো পারিবারিক অনুষ্ঠানে
- মজাদার তালের বড়া বানাবেন যেভাবে
- মে দিবসের কবিতা
- ঈশ্বরদীতে মন্দিরে মন্দিরে প্রতিমা তৈরিতে শিল্পীরা ব্যস্ত
- সর্বধর্ম সমন্বয় ও ধর্মনিরপেক্ষতা
- বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস : লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
- নীলফামারীতে মাসব্যাপী শিল্প ও বাণিজ্য মেলা শুরু
- বাংলাদেশের এশিয়া কাপ মিশন শুরু আজ
- গোলমরিচ ও তেজপাতার গল্প
- ডেঙ্গুতে প্রাণ হারালেন আরও ৫ জন, হাসপাতালে নতুন ভর্তি ৬৩৬
- আগুনে পুড়ে গেলে তাৎক্ষণিক যা করবেন
- অবশেষে দেশে ফিরছে বাংলাদেশ ফুটবল দল