বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংকট: পর্ব- ০৩
মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ

মো: ইমদাদুল হক সোহাগ
মুদ্রাস্ফীতি, বিশেষ করে খাদ্য মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সামাজিক স্থিতিশীলতা এবং ভোক্তার চাহিদা পুনরুদ্ধারের জন্য অত্যন্ত জরুরি। সামাজিক সুরক্ষা জোরদার: নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য খোলা বাজারে (OMS) সাশ্রয়ী মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি কার্যক্রম অব্যাহত রাখা এবং এর পরিধি বাড়াতে হবে।
সরবরাহ শৃঙ্খল নিশ্চিতকরণ: নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ ব্যবস্থায় সিন্ডিকেট, চাঁদাবাজি এবং বাজার কারসাজির বিরুদ্ধে কঠোর ও দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে হবে।
সঠিক তথ্য ও আমদানি পরিকল্পনা: দেশের খাদ্য মজুতের বাস্তব পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে হবে। ঘাটতি থাকলে প্রয়োজনীয় আমদানির ব্যবস্থা নিতে হবে এবং বন্দরগুলোর কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন রাখতে হবে।
কৃষি খাতে সহায়তা: সারের মতো কৃষি উপকরণের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে হবে এবং সার কারখানাগুলোতে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ বজায় রাখতে হবে।
রাজস্ব শৃঙ্খলা ও ব্যয় সংকোচন
অর্থনৈতিক চাপ কমাতে সরকারকে ব্যয় সংকোচনের মাধ্যমে मितব্যয়ী হওয়ার উদাহরণ তৈরি করতে হবে।
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় হ্রাস: জাতীয় বাজেট পর্যালোচনা করে অনাবশ্যক ব্যয়, বিশেষ করে যেসব প্রকল্পে উচ্চ আমদানি ব্যয় জড়িত, তা কমাতে হবে।
জ্বালানি খাতে সংস্কার: বিদ্যুৎ উৎপাদন না করলেও বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে যে "ক্যাপাসিটি পেমেন্ট" দিতে হয়, তা বন্ধ করার জন্য চুক্তি পুনঃআলোচনার প্রক্রিয়া অবিলম্বে শুরু করতে হবে। এটি সরকারি তহবিলের একটি বড় অপচয় রোধ করবে।
রাজস্ব আদায়ে দক্ষতা বৃদ্ধি: বড় ধরনের কর সংস্কার সময়সাপেক্ষ হলেও, বর্তমান রাজস্ব আদায় ব্যবস্থার দক্ষতা বাড়িয়ে অপচয় রোধ করার দিকে মনোযোগ দিতে হবে।
এই পদক্ষেপগুলোর মধ্যে বিনিময় হার সংস্কার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একটি স্থিতিশীল এবং বাজারভিত্তিক বিনিময় হার (ক) হুন্ডি কমিয়ে বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াবে, (খ) আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকদের জন্য পূর্বাভাসযোগ্যতা আনবে, (গ) আমদানিজনিত মুদ্রাস্ফীতি কমাবে এবং (ঘ) আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারী ও ঋণদাতাদের আস্থা ফিরিয়ে আনবে। এই মূল পদক্ষেপটি ছাড়া অন্য কোনো উদ্যোগই পুরোপুরি সফল হবে না।
মধ্যম-মেয়াদী সংস্কার: এসএমই খাতের জন্য সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ (সময়সীমা: ৩-১২ মাস)
সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার পর এসএমই খাতের সংকট নিরসনে এবং তাদের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা উন্মোচনে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
সুলভ ও সহজলভ্য অর্থায়ন নিশ্চিতকরণ
এসএমই খাতের ২.৮ বিলিয়ন ডলারের অর্থায়ন ঘাটতি পূরণ করা তাদের টিকে থাকা এবং বিকাশের জন্য অপরিহার্য।
বিশেষায়িত এসএমই ঋণ প্রকল্প: ব্যাংকগুলোকে একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত (যেমন, বিদ্যমান ৫ লক্ষ টাকা) জামানতবিহীন ঋণ দিতে বাধ্য করতে হবে। এই ঋণ প্রকল্পগুলোকে একটি সম্প্রসারিত ও কার্যকর ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের (CGS) আওতায় আনা যেতে পারে।
ঋণ প্রক্রিয়া সহজীকরণ: বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি মাস্টার সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকের জন্য এসএমই ঋণের আবেদনপত্র সহজ ও মানসম্মত করতে হবে। আবেদন গ্রহণ বা বাতিলের জন্য ৩০ দিনের মতো একটি কঠোর সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে এবং বাতিলের ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট কারণ দর্শাতে হবে।
বিকল্প অর্থায়নের প্রসার: ফিনটেক কোম্পানিগুলোকে বিকল্প ক্রেডিট স্কোরিং মডেল ব্যবহার করে সেসব এসএমই-কে মূল্যায়নের সুযোগ দিতে হবে, যাদের প্রথাগত ক্রেডিট ইতিহাস নেই। একইসাথে, নির্দিষ্ট শিল্প খাতের ঝুঁকি মূল্যায়নের জন্য ক্লাস্টার-ভিত্তিক অর্থায়নকে উৎসাহিত করতে হবে।
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ সহায়তা: নারী-উদ্যোক্তাদের জন্য প্রণোদনা বাড়াতে হবে এবং এসএমই ঋণের একটি নির্দিষ্ট অংশ তাদের জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে, যাতে কাঠামোগত বৈষম্য দূর হয়।
এসএমই-বান্ধব কর কাঠামো প্রণয়ন
বর্তমান কর ব্যবস্থা ক্ষুদ্র ব্যবসার জন্য একটি বোঝা। একটি যৌক্তিক কর ব্যবস্থা ব্যবসার প্রসার ঘটায় এবং কর প্রদানে উৎসাহিত করবে।
করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি: এসএমই ফাউন্ডেশনের প্রস্তাব অনুযায়ী, এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য করমুক্ত বার্ষিক আয়সীমা ৬ লক্ষ টাকা এবং নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ৭ লক্ষ টাকায় উন্নীত করতে হবে।
সরলীকৃত কর প্রদান ব্যবস্থা: একটি নির্দিষ্ট টার্নওভারের নিচের অতিক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্র উদ্যোগের জন্য একটি সরলীকৃত ভিত্তিক কর ব্যবস্থা (presumptive tax regime) চালু করা যেতে পারে, যা তাদের সম্মতি বোঝা কমাতে।
পুনঃবিনিয়োগে কর ছাড়: যেসব এসএমই তাদের মুনাফা পুনরায় ব্যবসায় সম্প্রসারণ, প্রযুক্তি গ্রহণ বা নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বিনিয়োগ করবে, তাদের জন্য কর ছাড় বা প্রণোদনা দিতে হবে।
আমদানি-রপ্তানি প্রক্রিয়া সহজীকরণ জটিল এবং দীর্ঘ কাস্টমস প্রক্রিয়া ব্যবসার খরচ ও সময় বাড়ায়, যা এসএমইদের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো (NSW) দ্রুত বাস্তবায়ন: আমদানি-রপ্তানির সাথে জড়িত ৩৮টি সরকারি-বেসরকারি সংস্থাকে এক ছাতার নিচে এনে ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো (NSW) প্রকল্পের পূর্ণ বাস্তবায়ন দ্রুত করতে হবে। এটি সব ধরনের লাইসেন্স, পারমিট ও ছাড়পত্রের জন্য একটি ওয়ান-স্টপ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।
এলসি ব্যবস্থা সহজীকরণ: প্রথাগত ঋণপত্রের (LC) পরিবর্তে চুক্তির (letter of agreement) মাধ্যমে আমদানির সুবিধা আরও বাড়াতে হবে, বিশেষ করে বিশ্বস্ত এসএমই এবং একটি নির্দিষ্ট অংকের নিচের আমদানির ক্ষেত্রে।
কাস্টমস প্রক্রিয়ার আধুনিকায়ন: কাস্টমস ছাড়করণ প্রক্রিয়ার অপ্রয়োজনীয় ধাপগুলো বাদ দিয়ে "বিজনেস প্রসেস রি-ইঞ্জিনিয়ারিং" বাস্তবায়ন করতে হবে, যার লক্ষ্য হলো সময় ও খরচ ৩০-৪০% কমানো।
এসএমই-এর জন্য বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন সহজীকরণ: এসএমই রেমিট্যান্স সুবিধার জন্য এসএমই ফাউন্ডেশনের নিবন্ধনের শর্তটি বাতিল করে ট্রেড লাইসেন্স এবং টিআইএন-এর মতো বিদ্যমান দলিলের ওপর নির্ভর করতে হবে। ব্যাংকগুলোকে যথাযথ যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্ব দিতে হবে।
প্রণোদনা প্যাকেজের কার্যকর বাস্তবায়ন
পূর্ববর্তী প্রণোদনা প্যাকেজগুলো সচেতনতার অভাব এবং জটিলতার কারণে ব্যর্থ হয়েছে। ভবিষ্যতের যেকোনো সহায়তা অবশ্যই কার্যকরভাবে বিতরণের জন্য ডিজাইন করতে হবে।
নতুন ও লক্ষ্যভিত্তিক প্রণোদনা: বর্তমান সংকটে ক্ষতিগ্রস্ত এসএমইদের জন্য একটি নতুন চলতি মূলধন সহায়তা প্যাকেজ চালু করতে হবে, যেখানে সুদের হার ৪-৬% এর মধ্যে রাখা যেতে পারে।
বিকেন্দ্রীভূত বিতরণ: ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান (MFIs) এবং গ্রামীণ পর্যায়ে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক আছে এমন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এই প্যাকেজের অর্থ বিতরণ করতে হবে। তাদের মাঠপর্যায়ের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে প্রকৃত উদ্যোক্তাদের খুঁজে বের করা সহজ হবে।
ব্যাপক প্রচারণা: ডিজিটাল মিডিয়া, মোবাইল বার্তা এবং ব্যাংকের শাখার মাধ্যমে দেশব্যাপী প্রচারণা চালিয়ে নিশ্চিত করতে হবে যে প্রণোদনা প্যাকেজের তথ্য প্রত্যেক যোগ্য উদ্যোক্তার কাছে পৌঁছায় ।
স্বচ্ছ পর্যবেক্ষণ: প্রণোদনা বিতরণের তথ্য স্বচ্ছ রাখতে একটি পাবলিক অনলাইন ড্যাশবোর্ড তৈরি করা যেতে পারে, যেখানে ব্যাংক ও জেলাওয়ারী বরাদ্দের তথ্য রিয়েল-টাইমে দেখা যাবে।
এই সংস্কারগুলোর ক্ষেত্রে "কী করা হবে" তার চেয়ে "কীভাবে করা হবে" তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পূর্ববর্তী নীতিগুলোর ব্যর্থতা প্রমাণ করে যে সদিচ্ছা থাকলেই হয় না, বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াটি হতে হবে সহজ, ব্যবহারকারী-বান্ধব এবং দ্রুত। সরকারের সাফল্য নির্ভর করবে উদ্যোক্তাদের সাথে রাষ্ট্রের যোগাযোগের ধরন পরিবর্তনের ওপর।
দীর্ঘমেয়াদী ভিত্তি স্থাপন: কাঠামোগত সংস্কার (সময়সীমা: ১-২ বছর)
এই অধ্যায়ে সেইসব মৌলিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের ওপর আলোকপাত করা হয়েছে, যা বাস্তবায়নে সময় লাগলেও বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও প্রতিযোগিতার সক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্য অপরিহার্য।
লেখক: মো: ইমদাদুল হক সোহাগ উদ্যোক্তা কলামিস্ট ও ভূ-রাজনৈতিক বিশ্লেষক।
পাঠকের মতামত:
- ‘জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে আমার বক্তব্য আংশিক কাট করা হয়েছে’
- ‘নির্বাপণ কাজে বিলম্বের অভিযোগ আমলে নেওয়া হবে’
- ‘আইন অনুযায়ী শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয়’
- শ্রীনগর বাজার কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত
- সাতক্ষীরা সদরের আলীপুর বাদামতলা বাজারে আগুন
- ফরিদপুরে জামায়াতের টার্গেট ফরিদপুর-৩ ও ফরিদপুর-১ আসন
- গোপালগঞ্জে শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটির সভা
- চাঞ্চল্যকর সিফাত হত্যা মামলা ভিন্ন মোড় দিতে আসামিদের নতুন নাটক
- শ্যামনগরে জমি দখল করতে গিয়ে বাড়িতে আগুন ও লুটপাটের ঘটনায় থানায় মামলা
- বাগেরগাটে পানিবন্দি দুই শতাধিক পরিবার
- কাপাসিয়ায় কচুরিপানা পরিষ্কার করতে গিয়ে ২ নারীর মর্মান্তিক মৃত্যু
- এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিতে কোনো আইনি বাধা নেই: সারজিস
- ১৫ মাসেও অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশের পরিচয় মেলেনি
- গৌরনদীতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
- ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ব্রিজে ফাটল
- পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
- ‘ডিটেকশন ও প্রটেকশন সিস্টেম থাকলে এমন দুর্ঘটনা হতো না’
- অস্টিওপোরোসিস বা হাড়ক্ষয়ের চিকিৎসার হোমিওপ্যাথি
- আজ বুড়ো অমাবস্যা, রাতে অনুষ্ঠিত হবে কালীপূজা
- জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে সাতক্ষীরায় বিআরটিএ’র উদ্যোগে রোড শো
- কাপাসিয়া রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে ‘মা সমাবেশ’
- চাচার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখলের অভিযোগ, ন্যায় বিচার প্রত্যাশা ভুক্তভোগী পরিবারের
- ফুলপুরে চাচার হাতে ভাতিজা খুন
- আলোর উৎসব দীপাবলি: শান্তি ও সম্প্রীতির জয়গান
- ঈশ্বরগঞ্জে বিএনপির এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশীর মতবিনিময় সভা
- ঘুণে ধরা সমাজের গল্প বলবে ‘খেলার পুতুল’
- আফগানিস্তানের বিদায়, বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কা
- যে পানি মেটাতে পারে চুল ও ত্বকের সমস্যা
- অমলকান্তি
- কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সরকারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
- জিটি ৩০ ৫জি উন্মোচন করলো ইনফিনিক্স
- জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল
- ‘বেতন এত কম যে টাকার অংক বলতে লজ্জা হয়’
- ‘রাকসু-চাকসু নির্বাচনও ভালোভাবে হবে’
- আফরোজা রূপার কণ্ঠে এলো ‘শ্রাবণের ধারার মতো’
- ‘আমার বাবার কাছেও এমন ঘটনা কখনও শুনিনি’
- ‘ক্ষমতা ছেড়ে দিন, এক বছরের মধ্যে পরিবর্তন করে দেবো’
- চিঠি দিও
- বন্যার্তদের পাশে ‘আমরা ঈশ্বরদীবাসী’ নামে মানবিক সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
- সারাদিন বাইসাইকেলে ঘুরে ‘ছিট কাপড়’ বিক্রি করে সংসার চালান রাবেয়া
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
- র্যাংকিংয়েও আফগানিস্তানকে টপকে গেল বাংলাদেশ
- সাংবাদিক মাসুদ রানার দ্রুত আরোগ্য কামনা
- গোপালগঞ্জে শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটির সভা
- চাঞ্চল্যকর সিফাত হত্যা মামলা ভিন্ন মোড় দিতে আসামিদের নতুন নাটক