নানাবিধ অনিয়মে অস্তিত্ব সংকটে ফরিদপুরের সমবায় আন্দোলন
রিয়াজুল রিয়াজ
শনিবার (১ নভেম্বর) জাতীয় সমবায় দিবস। জাতীয় এ দিবসটি আসলে জানতে ইচ্ছে করে কেমন আছেন সাধারণ সমবায়ী সদস্যরা, বছরের পর বছর সমবায় করে কি পাচ্ছেন তারা, যে আশায় তারা বহু বছর যাবত তিলে তিলে সম্পদ গড়েছেন তার কতোটুকু গচ্ছিত আছে, নাকি কোনো চক্র বা অদৃশ্য শক্তির কালো হাতের হিংস্র স্পর্শে শেষ হয়েছে গেছে সবই?.. এমন নানা প্রশ্ন থেকে আজ একটু চোখ বোলাতে চাই ফরিদপুর সমবায় বিভাগের সমবায় আন্দোলনের দিকে। কি হচ্ছে এখানে কেমন আছেন ফরিদপুর সমবায়ীরা? আসুন একটু আলোকপাত করি।
ফরিদপুরে সমবায় বিভাগের নানা অনিয়ম দুর্নীতি, হয়রানি ও কূটকৌশলে অস্তিত্ব সংকটে পড়তে বসেছে জেলাটির সমবায় আন্দোলন। আর এমন সংকটের কারণও নেহাত কম নয়। সাধারণ সমবায়ীদের মধ্যে তৃতীয় পক্ষের অনুপ্রবেশের প্রচেষ্টা, আন্ত:বহুমূখী কোন্দল, হামলা, মামলা, সমবায় বিভাগের কতিপয় কর্মকর্তার দুর্নীতি, আদালতের রায় অবমাননা, ফরিদপুর শহরের ডিআইবি বটতলার শতবর্ষী ৭৩ শতাংশ জমি, মার্কেট, ভবন বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা লোপাটের সুস্পষ্ট অভিযোগ এবং সমবায় বিভাগের কতিপয় মতলববাজ কর্মকর্তার কূটকৌশল ও নানাবিধ হয়রানি ইত্যাদি-ইত্যাদি। এসবের মধ্যে দিয়েই শনিবার (১ নভেম্বর) সারাদেশের মত ফরিদপুরে পালিত হচ্ছে জাতীয় সমবায় দিবস।
এই দিবসের কর্মসূচি ধরাবাঁধা নিয়মেই পালিত হয়ে শেষ হবে দিবস, তোলা হবে ছবি, লোকাল ও জাতীয় গণমাধ্যমে বের হবে খবর। কিন্তু এতে কি স্থানীয় সাধারণ সমবায়ীদের কোনো লাভ হবে? অথবা কতোটা অগ্রগতি হবে এ জেলার সমবায় আন্দোলনের? শনিবার সকালে এ লেখাটি যখন লিখতে বসেছি তার কিছুক্ষণ পরে (সকাল ১০ টায়) এই দিবসের অনুষ্ঠান। এটিকে কেন্দ্র করে একাধিক গ্রুপ এ অনুষ্ঠানে অংশ নিবেন না বলে খবর পেলাম। তাদের অভিযোগ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে লাভ কি, যেখানে সমবায় আন্দোলন সম্প্রসারণে সারা বছর সমবায় বিভাগের তেমন কোন সহযোগিতা পাওয়া যায় না। তারা সমিতির কমিটির ও সদস্যদের মাঝে দ্বন্দ্ব ফ্যাসাদ লাগিয়ে তদন্ত ও কমিটি গঠনের নামে সারা বছর কামাই বাণিজ্যে তাদের মন সময় পড়ে থাকে। কিছু ক্ষেত্রে বহিরাগতদের সমবায় সমিতিতে অনুপ্রবেশে অর্থের বিনিময়ে সহযোগী করে থাকে। যার ফলে প্রকৃত সমবায়ীদের সব সময় আতংকে থাকতে হয়। এতো গেলো আন্ত: কোন্দলের কথা।
এবার একটু আদালত অবমাননার দিকে আলোকপাত করা যাক। ফরিদপুর বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা জজ আদালতে আলোচিত একটি মামলায় ঢাকা সমবায় বিভাগের উর্ধতন কর্মকর্তার একটি আদেশ গত বছর এই আদালত বাতিল ঘোষণা করেন। আদালত বাতিল ঘোষণা করলেও তাঁরা এ রায়ের ক্ষিপ্ত হয়ে রায় বাস্তবায়ন না করে উল্টো প্রশাসনের সদস্যদের দিয়ে ফরিদপুর কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি ব্যাংক লি: এর নতুন নির্বাচন এর জন্য অন্তবর্তীকালীন কমিটি গঠন করেন। সম্প্রতি এ অন্তবর্তীকালীন কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ বিষয়ে একাধিক মামলা মোকদ্দমা থাকলেও আদালত অবমাননায় তারা যে পিছিয়ে নেই, এটি তার একটি ছোট্ট উদাহরণ হতে পারে বৈকি।
আমরা সবাই মোটামুটি অবগত আছি যে, সমবায় সমিতিগুলো ১০০% নিজস্ব সদস্যদের অর্থে পরিচালিত হয়ে থাকে। এই খাতে সরকারের সহযোগিতা, অনুদান বা সাহায্য নেই বললেই চলে, বা থাকলেও তাও খুবই যতসামান্য। তথাপিও স্থানীয় সমবায় বিভাগের সমবায় সমিতি আইন এর মারপ্যাচে ও তদন্ত-তদন্ত খেলায় গত এক যুগে ফরিদপুর থেকে শতাধিক সমিতির খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এবং ওসব সমবায় সমিতি লিমিটেডের হতভাগ্য সদস্যদের পুঁজিও যথারীতি খোয়া গেছে। এ নিয়ে সমবায় বিভাগ কি করেছে প্রশ্ন করলে, আমি মোটামুটি নিশ্চিত তারা আপনাকে হতাশ করবেন না, বরং আপনাকে মগজ ধুলাই দিয়ে বা অন্য কোনো উপারে সন্তুষ্টি করে ছেড়ে দিবেন। কিন্তু তাতে কি ওই সমবায় সমিতিগুলো বা ওই হতভাগ্য সমবায়ীরা তাদের অস্তিত্ব ফিরে পাবেন? ধরে নিলাম কোনো এক সমবায় সমিতির নির্বাচিত সদস্য বা কমিটি'র সীমাহীন অনিয়ম ও দুর্নীতি দেখিয়ে আপনি সমবায় কর্মকর্তা ওই কতিপয় সমিতি ধ্বংসের নেপথ্যের কারণ দেখালেন। কিন্তু সরকারিভাবে ওসব দেখভাল, তদারকি বা অডিটের দায়িত্ব তো আপনারই ছিলো? আপনি কি সঠিকভাবে তা পালন করেছিলেন? আপনি দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার যোগসাজশ বা যোগসূত্র ছাড়া কোনো সমিতির নির্বাচিত সভাপতি- সাধারণ সম্পাদক বা পরিচালকদের সমিতির সব টাকা হজম করার সুযোগ কতোটুকু থাকে, এ প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যায়।
যাহোক, ফরিদপুরের এক সময়ের বড় বড় সমিতি যেমন - শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকার কেন্দ্রীয় তাতঁ বহুমুখী সমবায় সমিতি লি: এর ভবন, জমি, শহরের ডিআইবি বটতলার শতবর্ষী ৭৩ শতাংশ মূল্যবান জমি, ভবন, মার্কেট, পৌরসভার সামনে অবস্থিত ফরিদপুর কেন্দ্রীয় মহিলা সমবায় সমিতি ও ফরিদপুর জেলা সমবায় ইউনিয়ন এর জমি ভবন সমবায় অফিসের খাতায় থাকলেও, আদৌ কি তার অস্তিত্ব ঠিকঠাক আছে এখন? অভিযোগ আছে, কতিপয় অনৈতিক কর্মকর্তার যোগসাজশে উপরোক্ত সমিতিগুলোর কোটি কোটি টাকার সম্পদ গিলে খেয়েছে একটি চক্র। তারা কারা, কাদের যোগসাজশে এমনটি হয়েছে, কেনো হয়েছে বা এই সমবায় সমিতিগুলোর দীর্ঘ দিনের সাধারণ সদস্যদের যে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে, সেটির দায় কে নিবে? উত্তর মিলবে কি, কে নিবেন এসবের খোঁজ? যখন শর্ষের মধ্যেই ভুতের আস্তানা!
এতো এতো সংকটের মধ্যেও বর্তমান চালুরত ফরিদপুর কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক লিমিটেডের কোর্ট কম্পাউন্ডের ভবনটি গিলে খেতে গত আওয়ামী লীগের শাসন আমল থেকে চেষ্টা চলছে, তারা খেতে পারেননি। কিন্তু বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলেও একটি রাজনৈতিক দলের নেতা ও হাউজিং কোম্পানির কু নজরে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা সমিতির দোকানদার, খেলাপী ঋণীদের দিয়ে কয়েক দফা মব সৃষ্টি করে এই প্রতিষ্ঠানকে গিলে খেতে চেষ্টা করে যাচ্ছেন, বলে একাধিক সমবায়ী সদস্য নিশ্চিত করেছেন। এরই মধ্যে তাদের আন্দোলন এর আইনগত বৈধতা না থাকলেও একটি নির্বাচিত কমিটিকে হটিয়ে কয়েকজন উর্ধতন সমবায় কর্মকর্তা পুনরায় কথিত নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে এই সমিতিটিকেও বহিরাগত তৃতীয় পক্ষের হাতে তুলে দিতে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবিষয়ে বিশেষ নজর না দিলে অস্তিত্বে সংকটে পড়ে যাবে এই প্রতিষ্ঠানটিও। জানা গেছে এই বিষয়ে অভিযোগ জমা পড়েছে সমবায় বিভাগ এর নিবন্ধক বরাবর।
এদিকে, সমবায় সমিতি আইন বহু জটিল হওয়ায় সাধারণ জনগণ ও সাধারণ সমবায়ী সদস্যদের মধ্যে এই আইন সম্পর্কে তেমন কোনো ধারণা নেই বললেই চলে। ভবিষ্যতে সমবায় আন্দোলনকে বেগবান করতে এসব আইন সহজ সরল এবং সমবায়ী বান্ধব হওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে মনে করছেন সাধারণ সমবায়ীরা। বেশকিছু সাধারণ সমবায়ীদের কমন অভিযোগ এই অধিদপ্তরে কোনো অভিযোগ করে সুষ্ঠু প্রতিকার মেলা প্রায়শই কষ্টসাধ্য ব্যাপার।
এদিকে যাদের জন্য এই সমবায় দিবস সেই সাধারণ সমবায়ী সদস্যরা এটিকে সরকারি দিবস মনে করে। কারণ, এসব দিবসে সমবায়ীদের অংশগ্রহণ তেমন থাকে না। তাদের মনোভাব এমন হয়েছে যে, তাদের সমস্যা দেখার কেউ নেই বলে মনে করেন তারা।
এতোকিছুর পর, নতুন বাংলাদেশে নতুন করে সমবায় আন্দোলনকে আবার জাগিয়ে তুলতে স্থানীয় সমবায় বিভাগের সংস্কার জরুরি মনে করছেন ফরিদপুরের ভুক্তভোগী সমবায়ী সদস্যরা। বিগত সরকারের পতনের পর এবং বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আশায় পর সাধারণ সমবায়ী সদস্যরা তাঁদের একটি পজিটিভ পরিবর্তন আশা করেছিলেন, কিন্তু গত এক/দেড় বছরে এই বিভাগের তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি। অনেকেই মনে করছেন, ততোধিন এখানে কোনো পরিবর্তন সম্ভব নয়, যতোদিন না অসাধু চক্র ও দুর্নীতিবাজ সমবায় কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গড়ে উঠা কথিত ভয়াবহ সিন্ডিকেট না ভাঙা যায়। অসাধু চক্র ও দুর্নীতিবাজ কর্মকতাদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নেওয়া হলে, ফরিদপুরে সমবায় আন্দোলন আর সফল হবে মনে করেন না স্থানীয় সচেতন সমাজ ও সাধারণ সমবায়ী সদস্যগণ।
এছাড়া, এ লেখায় উল্লেখিত বিষয়গুলো রিমার্ক করে তা আমলে নিয়ে, যথাযত সুষ্ঠু তদন্ত পুর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করলে, অস্তিত্ব সংকটের পড়ার আগেই তার কবল থেকে বেঁচে যেতে পারে কয়েকটি সমবায় সমিতি ও সাধারণ সমবায়ীদের সম্পদ। তাছাড়া, নানাবিধ অনিয়মের কারণে এ জেলায় অস্তিত্ব সংকটে থাকা ঐতিহ্যবাহী এই সমবায় খাতটিকে বাঁচিয়ে, সঠিকভাবে নতুন করে পরিচর্যা করে জেলার সামগ্রিক সমবায় আন্দোলনকে আরও বেগবান ও সফল করার সুযোগ রয়েছে।
আরেকটি কথা না বললেই নয়। এ জেলায় বেশকিছু পুরোনো ও ঐতিহ্যবাহী সমবায় সমিতি রয়েছে, যার বংশ পরম্পরায় উত্তরাধিকার সূত্রে সদস্যের নাম পরিবর্তন হলেও সমবায়ীদের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটে না। তিন পুরুষ ধরে এমন কোনো সমবায় সমিতির সদস্য যদি এসে হঠাৎ শুনে তাদের সমবায়ের সম্পদ বলতে কিছুই নেই, সব শকুনের পেটে গেছে, তখন অনেকেরই স্বপ্ন ভঙ্গ হয়। নীরবে তাঁদের অশ্রু ঝরে, কিন্তু কিছুই করার থাকে না। এমন পরিস্থিতিতে কোনো সমবায়ী সদস্য না পড়ুক। সকল সমবায়ী সদস্যগণ এটলিস্ট বছরে একবার বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিম)-এ অংশগ্রহণ করে এক প্যাকেট বিরিয়ানির পাশাপাশি বাৎসরিক আয়ের প্রাপ্য অংশটুকু বুঝে পাক। অথবা না পেলেও, কমপক্ষে সঠিক হিসেবটা নিয়ে যেনো সে সন্তুষ্ট মনে এজিম থেকে বাসায় ফিরে যেতে পারেন, সেটির নিশ্চয়তা কি দায়িত্বশীল সমবায় কর্মকর্তা বা কতিপয় সমিতির নির্বাচিত সদস্যরা দিতে পারেন না? যেখানে সমিতির সম্পদ থাকে, অর্থ থাকে। কিন্তু অনিয়ম দুর্নীতি সাধারণ সমবায়ীদের সব শেষ করে দেয়। ফরিদপুর সমবায় বিভাগে এসব অনিয়মের অবসান হোক। ভালো থাকুক ফরিদপুরের সমবায় সমিতিগুলো! ভালো থাকুক সাধারণ সমবায়ী সদস্যগণ! সফল হোক জেলার সমবায় আন্দোলন!
লেখক: সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ছড়াকার।
পাঠকের মতামত:
- গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ
- ভোলায় বিএনপি-বিজেপি সংঘর্ষে রণক্ষেত্র নতুন বাজার, আহত ২৫
- চেয়ার ছোড়াছুড়িতে আহত চেয়ারম্যান সাইফুজ্জামান, ভিডিও ভাইরাল
- সাতক্ষীরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
- ঈশ্বরদীতে রসাটমের ‘প্রেসাইজ এনার্জী’ অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
- বাগেরহাটে গাছ চাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
- দিনাজপুরে এসএসসি প্লাটফর্ম ‘সারা বাংলা ৮৮’ মিলন মেলা
- সুবর্ণচরে দারুল আজহার মডেল মাদ্রাসা ক্যাম্পাসের উদ্বোধন
- ‘মানুষের চাহিদার জন্য আমি বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী’
- নানাবিধ অনিয়মে অস্তিত্ব সংকটে ফরিদপুরের সমবায় আন্দোলন
- কাপাসিয়ায় জামায়াতের টিউবওয়েল বিতরণ
- ‘হারামজাদা সাংবাদিক আছে না গেছে’
- নিখোঁজের ১২ দিন পর কৃষকের গলিত মরদেহ উদ্ধার
- ৫৪ তম জাতীয় সমবায় দিবসে র্যালি আলোচনা সভা
- প্রতিবন্ধীদের মুখে হাসি ফোটালেন প্রবাসী আকবর হোসেন
- সালথার দুর্ধর্ষ চোর ইমদাদকে আটক করেছে পুলিশ
- ঈশ্বরদী জংশন ও বাইপাস স্টেশনে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
- নড়াইলে ১৩ মাদক মামলার আসামি গাঁজাসহ গ্রেফতার
- ফরিদপুরে আলোচিত ও ভাইরাল সেই ছিনতাইকারী র্যাবের হাতে গ্রেফতার
- মানবতার রঙে রক্ত ও চোখের জীবন
- ঝিনাইদহে জামায়াত কার্যালয় থেকে অনুদানের সার ও বীজ উদ্ধার, কৃষকদের মাঝে ক্ষোভ
- মহম্মদপুরে জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে র্যালি
- পাংশায় সমবায় দিবস পালিত
- সোনাপুর ইউনিয়নে ভোটারদের হাতে লিফলেট পৌঁছে দিলেন ছরোয়ার হোসেন
- মঙ্গলবার ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
- ‘শিল্পের প্রতি টান থেকেই কলকাতায় যাওয়া’
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
- ‘সরকার নির্বাচন চাইলেও দু-একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন চাচ্ছে না’
- ফেক আইডি থেকে উস্কানিমূলক সাম্প্রদায়িক পোস্ট, পাথরঘাটায় সংবাদ সম্মেলন
- র্যাংকিংয়েও আফগানিস্তানকে টপকে গেল বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছ চাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
- গোবিপ্রবি প্রশাসনের বর্ষপূর্তি: জবাবদিহিতা নিশ্চিতে গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়
- ‘ক্ষমতা ছেড়ে দিন, এক বছরের মধ্যে পরিবর্তন করে দেবো’
- পাকিস্তানের মাটিতে শেখ মুজিবের ‘জয় বাংলা’ ধ্বনি টিকবে না
- সুনামগঞ্জে ২৬০ মিলিমিটার বৃষ্টি, বাড়ছে নদীর পানি
- ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড, ১০ জনের যাবজ্জীবন
- ফোবানার নতুন সভাপতি বেলাল, নির্বাহী সচিব রউফ
- ২০২৭ সালের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনাল মাদ্রিদে
- কমলো সোনার দাম ভরি ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮০৯ টাকা
- ‘বাংলাদেশের জার্সি আর গায়ে দেওয়া হলো না’
- নিমে নিরাময় হয় যে সব রোগের
- ‘ভারত নোংরা খেলা খেলতে পারে, দ্বিমুখী যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত পাকিস্তান’
- ঈশ্বরদীতে রসাটমের ‘প্রেসাইজ এনার্জী’ অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
- মেক্সিকোতে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৪
- আজ জালালপুর গণহত্যা দিবস
-1.gif)








