গণহত্যার সময় হত্যাকারীরা ‘খরচাখাতা খরচাখাতা’ বলে চিৎকার করছিল
ওয়াজেদুর রহমান কনক, নীলফামারী : ১৩ জুন নীলফামারীর সৈয়দপুরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পাক হানাদার বাহিনী এবং তাদের অবাঙালি বিহারী দোসররা পুরুষদেরকে দু’টি এবং নারী-শিশুসহ মহিলাদেরকে ভিন্ন দু’টি বগিতে তুলে সকল জানালা-দরজা বন্ধ করে দিয়ে ট্রেনটি ছেড়ে দেয়।
অতঃপর সকাল আনুমানিক ৭টায় চিলাহাটার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে ট্রেনটি। খুব ধীরগতিতে চলতে চলতে স্টেশন থেকে তিন কিলোমিটার দূরে গোলাহাটের বর্তমান লেভেল ক্রসিংয়ের কাছে এসে ট্রেনটি থেমে যায়। ট্রেন থামার কারণ জানার জন্য যাত্রীরা জানালা ফাঁক দিয়ে তাকাতেই অস্পষ্ট আলোতে দেখতে পান, অসংখ্য পাকিস্তান সেনাসদস্য ও বিহারি পুলিশ রেললাইনের দু’দিকেই সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে মুখে কাপড় বাঁধা একদল বিহারি। তাদের কারও হাতে তলোয়ার, কারও হাতে রামদা কিংবা তীক্ষ্ণ ধারালো ছুরি। এর পরই শুরু হয় মানবতার ইতিহাসের বিশ্বাসঘাতকতার এক জঘন্যতম এপিসোড; শুরু হয় হত্যার উৎসব। ট্রেন থামার সঙ্গে সঙ্গে অস্ত্রধারী বিহারিরা প্রতিটি কামরায় ঢুকে একে একে সবাইকে নামিয়ে রামদা ও ছুরি দিয়ে জবাই করা শুরু করে।’ নীলফামারী জেলার অবাঙালি অধ্যুষিত সৈয়দপুর শহরতলীর গোলাহাটে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে এ গণহত্যা সংঘটিত হয়।
তখনকার বিহারী ব্যবসায়ী, মুসলিম লীগ নেতা, ইউনিয়ন পরিষদ এবং শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান ইজাহার আহমেদ, তার ছোট ভাই নেছার আহমেদ, তৎকালীন এনএসএফ নেতা তৌকির আহমেদ কেনেডি এবং আরো অনেক যুদ্ধাপরাধীর নেতৃত্বে পাক বাহিনী ১ জুন ১৯৭১ সালে নিজ নিজ বাড়ী থেকে ১৮৫ জন মাড়োয়ারী-হিন্দু পুরুষকে সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্টে ধরে নিয়ে যায়। সেনানিবাসের ছোট ছোট কুঠরীতে ক’দিন রাখার পর পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর মেজর গুলের নির্দেশে তাদেরকে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সংস্কার এবং মাটিকাটার কাজে লাগিয়ে নির্যাতন চালানো হয়। অবশেষে ১২ জুন তারিখে এক প্রতারণামূলক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ট্রেনযোগে সীমান্ত সংলগ্ন হলদিবাড়ী ষ্টেশনে নিয়ে গিয়ে ভারতে পাঠিয়ে দেয়া হবে বলে নরঘাতক মেজর গুল আটককৃতদেরকে জানায়।
প্রতারণামূলক পরিকল্পনা মোতাবেক আটক ১৮৫ জন মাড়োয়াড়ী এবং হিন্দু পুরুষকে ৪-৫ টি ট্রাকযোগে ১৩ জুন ভোর ৬টার দিকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে সৈয়দপুর রেল ষ্টেশনে নেয়া হয়। সেখানে নিয়ে হানাদাররা ভারতে পৌঁছে দেয়ার প্রতিশ্র“তি দিয়ে প্রত্যেককে নিজ নিজ বাড়ী গিয়ে পরিবার-পরিজনসহ দ্রুত রেল ষ্টেশনে ফিরে আসতে বলে। এসময় আটককৃতরা কিছুটা ’শংকিত চিত্তে’ তাদের বাড়ী যান। অল্প সময়ের মধ্যেই বাড়ী থেকে স্ত্রী-পুত্র-কন্যা-শিশুসন্তানসহ সকলকে নিয়ে তারা মোট ৪৪৭ জন রেল ষ্টেশনে ফিরেন ।
জুনের প্রথম সপ্তাহে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কয়েকজন ও স্থানীয় রাজাকাররা মাড়োয়ারিদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সখ্যতা গড়ে তোলেন। তারপর উপকারের মানসিকতা পোষণ করেন। তারা বোঝান, পাকিস্তান সরকার মাড়োয়ারিদের নিরাপদে ভারতে পৌঁছে দিতে একটি বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে।
সৈয়দপুরে মাইকিং করেও বিশেষ ট্রেনের কথা ঘোষণা দেওয়া হয়। হিন্দু ‘মাড়োয়ারি’দের ভারতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে বলা হয়। যুদ্ধের মধ্যে এই ঘোষণা মাড়োয়ারিদের মনে স্বস্তি নিয়ে আসে। কিন্তু এটা যে পাকিস্তানি হানাদার ও রাজাকারদের যৌথ প্রতারণামূলক টোপ ছিল, তা জানার সুযোগ হয়নি এই হতভাগ্যদের। তারা বিশ্বাস করেছিলেন পাকিস্তানি সেনা, বিহারি ও রাজাকারদের।
সংখ্যায় তারা ৪৫০ জনেরও বেশি। ট্রেনে উঠে বসলেন, ভারতে যাবেন। সীমান্ত পার হলেই জীবন তাদের নিরাপদ। এই সীমান্ত যে তাদের পক্ষে কোনোদিনই পার হওয়া হবে না, তারা তা জানতেন না। রেলস্টেশন থেকে মাত্র দুই কিলোমিটার দূরে গোলাহাটে যাওয়ার পর পাকিস্তানি হানাদার সামরিক বাহিনী ও রাজাকার ট্রেনে আক্রমণ করে। নির্মম-নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় প্রায় সবাইকে।
বিহারী কাইয়ুম খান, ইজাহার আহমেদ ও তাদের সহযোগীদের নেতৃত্বে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও সশস্ত্র রাজাকারদের একটি দল গোলাহাটের কাছে অপেক্ষা করছিল। নির্মম মৃত্যুর হাত থেকে সেদিন ১০-১২ জন যুবক পালিয়ে আসতে পারেন।
১৯৭১ সালের অশান্ত দিনগুলোর প্রত্যক্ষদর্শী সৈয়দপুরের বাঙালিরা জানান, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণের পরে এটি স্পষ্ট ছিল যে, বাঙালিরা স্বাধীনতার দিকে যাচ্ছে। তখন ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ বিভক্ত হওয়ার পর বাঙালিরা যাদের আশ্রয় দিয়েছিল, সেই বিহারীরা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নির্দেশে প্রতিটি মহল্লায় ‘পাকিস্তান বাঁচাও’ কমিটি গঠন করে।
ব্রিটিশ আমল থেকেই অবিভক্ত ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বিপুল সংখ্যক ‘মাড়োয়ারি’ সৈয়দপুরে ‘মাড়োয়ারি পট্টি’ নামে একটি অঞ্চলে বাস করতেন।
ইংরেজ সরকার সৈয়দপুরে একটি রেল কারখানা স্থাপন করলে ব্যবসা ও বাণিজ্যের জন্য এ শহরটি সবার জন্য উন্মুক্ত হয়ে যায়। মাড়োয়ারিরা পাট এবং অন্যান্য ব্যবসার জন্য সেখানকার বাসিন্দা হয়ে ওঠেন। ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ, ‘স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা’ উড়ানোর দিনটি সারাদেশে পালিত হলেও সৈয়দপুরের চিত্র ছিল ভিন্ন। বিহারিরা বাড়ির ছাদে পাকিস্তানের পতাকা উড়ায়। ২৫ মার্চের পর সাদা পোশাকে পাকিস্তানি সেনা ও বিহারীরা বাঙালিদের হত্যা করতে শুরু করে। হামলা হয় মাড়োয়ারিদের ওপরও।
সেই গণহত্যায় বেঁচে যাওয়া রাজকুমার পোদ্দার বলেন, সে সময় তিনি ছিলেন তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র, ভগ্নীপতি গৌড়ীশংকর ট্রেনের জানালা দিয়ে লাফিয়ে প্রাণে বেঁচে গেলেও বোন কাঞ্চনদেবী সিঙ্ঘানীয়াকে সেই ট্রেনেই হত্যা করা হয় । নিজের চোখের সামনে দেখেছেন স্বজন হারাতে। সেদিন পালিয়ে প্রাণে বেঁচে যাওয়াদের মধ্যে একজন নিঝু কুমার আগরওয়াল। ৬৫ বছর বয়সী নিঝু অল্পের জন্য মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেলেও বাবা ও বড় ভাইসহ পরিবারের নয় জনকে পাকিস্তানি ও রাজাকাররা হত্যা করেছিল।
তিনি বলেন, ‘১২ জুন বিকেলে সৈয়দপুর সেনানিবাসের দুজন আমাদের রেলস্টেশনে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্বে ছিলেন। তারা বলেছিলেন, দ্রুত যেতে হবে। কারণ দেরি করলে ট্রেনের বগিতে জায়গা পাওয়া যাবে না।’
স্টেশনে পৌঁছানোর পরপরই সাদা পোশাকে সেনাবাহিনীর সদস্য ও বিহারিরা ট্রেনের বগিগুলোতে সবাইকে উঠিয়ে দেয়।
নিঝু আরও বলেন, ‘সেদিন ট্রেন ছাড়ার আগেই প্রায় ২০ জন মাড়োয়ারি তরুণীকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। তাদের সৈয়দপুর সেনানিবাসে নিয়ে যাওয়া হয়। তাদের অভিভাবকদের তখন কিছুই করার ছিল না, নিজের মেয়েদের তুলে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য দেখা ছাড়া।’
সেদিনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ১৩ জুন ভোর হওয়ার ঠিক আগে ট্রেনটি যাত্রা শুরু করে। সেদিনের হত্যাকাণ্ডের ঘটনা থেকে প্রাণে বেঁচে যাওয়া তপন কুমার দাস (৭০) জানান, ‘ট্রেনটি খুব ধীরে ধীরে চলছিল। ট্রেনের চাকা রেললাইনে বজ্রপাতের মতো গর্জন করতে করতে প্রায় দুই কিলোমিটার যাওয়ার পর গোলাহাট এলাকায় রেল কালভার্ট নম্বর-৩৩৮ এর কাছে থেমে যায়। খেয়াল করলাম ট্রেনের দরজা- জানালা বাইরে থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ট্রেনের ভেতর থেকে দেখছিলাম, বিহারীদের হাতে বড় বড় চাকু, ধারালো রামদা। সিভিল পোশাকে সেনা সদস্যরা দূর থেকে দেখছে।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ‘বিহারিরা ট্রেনের বগির দরজা খুলে একে একে পুরুষ, নারী এমনকি শিশুদেরও টেনে বাইরে নিয়ে যায়। কুপিয়ে হত্যা করে। জিনিসপত্র লুট করে। মাড়োয়ারিদের আর্ত-চিৎকারে বাতাস ভারি হয়ে ওঠে।’
প্রাণে বেঁচে যাওয়া বিনোদ আগরওয়াল জানান, কুপিয়ে হত্যার এই বীভৎসতা চোখের সামনে দেখে কয়েকজন তাদের গুলি করে হত্যা করার জন্য অনুরোধ করেছিল। বিহারি ও রাজাকাররা উত্তরে বলেছিল, তোদের জন্য পাকিস্তানের দামি গুলি খরচ করা হবে না। তাদেরকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।’
বিনোদ বলেন, ‘রেললাইনের দুই পাশে এক বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে হাঁটু সমান গর্তে মরদেহগুলো ফেলে দেওয়া হয়। শিয়াল, কুকুর, শকুনে টেনেহিঁচড়ে তা খায়।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গণহত্যার সময় হত্যাকারীরা ‘খরচাখাতা, খরচাখাতা’ বলে চিৎকার করছিলেন। ‘অপারেশন খরচাখাতা’ ছিল পাকিস্তানি সেনা, বিহারি ও রাজাকারদের পূর্ব পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের নাম।
কয়েকটি সামাজিক সংস্থা ও সৈয়দপুর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কয়েক বছর আগে সেখানে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে।
সৈয়দপুরের শহীদ পরিবারের সন্তান, শহীদ বদিউজ্জামানের দৌহিত্র রাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেন, ‘সৈয়দপুরে ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ শহীদ হয়েছেন। কিন্তু স্বাধীনতা পরবর্তী সরকারগুলো শহীদদের স্মৃতি রক্ষায় তেমন কিছুই করেনি।’
ডা: আমৃতা কুমারী আগারওয়াল বলেন, কিছুদিন আগেও তারা জানতেন যে ওইদিনের গণহত্যায় ৪৩৭ জন মারা গেছেন, কিন্তু খোঁজ করতে গিয়ে স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে ৪৪৮ জন শহীদের কথা জানা যায়।
(কে/এসপি/জুন ১২, ২০২১)
পাঠকের মতামত:
- ‘বিএনপি নেতাদের বক্তব্যে জিয়াউর রহমানও কবরে শুয়ে লজ্জা পাচ্ছে’
- খেলাফত মজলিসের নেতা মাওলানা সৈয়দ মুজাদ্দিদ আলী আর নেই
- জুনের মধ্যে প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ: প্রতিমন্ত্রী
- নেচে-গেয়ে বরণ নিয়ে যা বললেন বিএসএমএমইউ ভিসি
- সবজিতে স্বস্তি, চাল পেঁয়াজ আলু চড়া
- ধনবাড়িতে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- টাঙ্গাইলে কাভার্ড ভ্যানের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক নিহত
- ভারতীয় পণ্য বর্জন আন্দোলন নিয়ে বিএনপির অন্দরে দ্বন্দ্ব
- ফাগুনের প্রকৃতিতে যেন আগুন লাগিয়েছে শিমুল ফুল
- ড. ইউনূসের মিথ্যাচারে বিস্মিত সুশীল সমাজ
- ‘নির্বাচনে যে টাকা খরচ হয়েছে সেটা আমি তুলব’
- দৌলতদিয়ায় পদ্মা নদীতে পড়ে যুবকের মৃত্যু
- ঈদ সামনে রেখে বেড়েছে আতর সুরমা বিক্রি
- যশোরে কুড়িয়ে পাওয়া সাড়ে ৪ লাখ টাকা ফিরিয়ে দিলেন ইজিবাইক চালক
- জীবিতকে ‘মৃত’ দেখানোয় ইউপি চেয়ারম্যান ও নারী সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা
- জাতির পিতার সমাধিতে বিএসএমএমইউ ভিসির শ্রদ্ধা
- চিত্রনায়ক সিয়ামের জন্মদিন আজ
- ‘সবার সমর্থন পেলে শান্ত অসাধারণ অধিনায়ক হবে’
- যশোরে অস্ত্র ও মাদক মামলায় দুইজনের কারাদণ্ড
- যশোরে পাচারকারীর পায়ূপথে পাওয়া গেল ৭০ লাখ টাকার স্বর্ণেরবার
- ষষ্ঠ দিনে ১ ঘণ্টাতেই শেষ রেলের ১৪ হাজার টিকিট
- উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, স্বস্তির হবে ঈদযাত্রা
- কাপাসিয়ায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে দুইজন নিহত
- পরিবহন সেক্টরে সব ধরনের চাঁদাবাজি বন্ধে বিএমপির কঠোর হুঁশিয়ারি
- সাভারে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে আহত যুবকের মৃত্যু
- ‘বিএনপির হৃদয়ে এবং চেতনায় পাকিস্তান’
- ফরিদপুরে ঐক্যের ডাক দিয়ে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় নেতা বিপুল
- দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস খাদে পড়ে নিহত ৪৫
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৪০
- জাতিসংঘে স্থায়ী মিশনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
- রমনা কালিবাড়িতে শতাধিক বাঙালি ইপিআরকে পাক সেনারা নৃশংসভাবে হত্যা করে
- আরও কমলো দেশের রিজার্ভ
- ‘যত জঙ্গি ধরেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন’
- গাজায় নিহত আরও ৭৬, প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
- ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে চলবে ১৫ টি ফেরি ও ২২ টি লঞ্চ
- শাশুড়ীকে হত্যার দায়ে পুত্রবধূ ও পরকীয়া প্রেমিকের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড
- বিধবা মাকে ভরণপোষণ না দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক ছেলে গ্রেপ্তার
- বঙ্গবন্ধু প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ল্যানিং দপ্তরের উপ-পরিচালককে সাময়িক বহিষ্কার
- জামালপুরে মৎস্যজীবী দলের ইফতার মাহফিল
- পরিবেশ দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু
- সোমালিয়ায় জিম্মি জাহাজ উদ্ধার নিয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রস্তাবিত সড়ক পরিবহন আইন আত্মঘাতী: টিআইবি
- নগরকান্দায় সুলভ মূল্যে ডিম-দুধ-মাংস বিক্রি
- ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
- কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর হাইস্কুলে নিয়োগ বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে বিভক্ত পরিচালনা পরিষদ
- মহম্মদপুরে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
- টাঙ্গাইলে ফেনসিডিলসহ আটক ৪
- এবার কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলেন কলেজ অধ্যক্ষ
- ভারতীয় নাগরিক দীপককে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
- বিলাইছড়ি অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করলেন ভারপ্রাপ্ত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !
২৯ মার্চ ২০২৪
- খেলাফত মজলিসের নেতা মাওলানা সৈয়দ মুজাদ্দিদ আলী আর নেই
- ধনবাড়িতে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- টাঙ্গাইলে কাভার্ড ভ্যানের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক নিহত
- ‘নির্বাচনে যে টাকা খরচ হয়েছে সেটা আমি তুলব’
- দৌলতদিয়ায় পদ্মা নদীতে পড়ে যুবকের মৃত্যু
- যশোরে কুড়িয়ে পাওয়া সাড়ে ৪ লাখ টাকা ফিরিয়ে দিলেন ইজিবাইক চালক
- জীবিতকে ‘মৃত’ দেখানোয় ইউপি চেয়ারম্যান ও নারী সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা
- জাতির পিতার সমাধিতে বিএসএমএমইউ ভিসির শ্রদ্ধা
- যশোরে পাচারকারীর পায়ূপথে পাওয়া গেল ৭০ লাখ টাকার স্বর্ণেরবার
- কাপাসিয়ায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে দুইজন নিহত
- সাভারে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে আহত যুবকের মৃত্যু
- ফরিদপুরে ঐক্যের ডাক দিয়ে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় নেতা বিপুল