E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

দলীয় মনোনয়ন প্রদানের মাপকাঠিতে ইকবাল হোসেন অপুই হতে পারেন নৌকার মাঝি

২০২৩ অক্টোবর ৩০ ১৭:৫৫:৫৫
দলীয় মনোনয়ন প্রদানের মাপকাঠিতে ইকবাল হোসেন অপুই হতে পারেন নৌকার মাঝি

কাজী নজরুল ইসলাম, শরীয়তপুর : কোন মানদন্ডের ভিত্তিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রদান করবে আওয়ামী লীগ? অথবা কোন যোগ্যতা বা মাপকাঠির ভিত্তিতেই বা দলীয় মনোনয়ন লাভ করতে পারবেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা? আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপসিল ঘোষণার বেশ আগেই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিবেচনার বিষয়টি নিয়ে পরিস্কার ব্যাখ্যা দিয়েছেন। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য এবং দলীয় মনোনয়ন বোর্ডের একাধিক প্রভাবশালী সদস্য গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, অন্যান্য সকল যোগ্যতার পাশাপাশি চারটি বিশেষ মাপকাঠিকে বিবেচনায় রেখে এবার দলীয় মনোনয়ন প্রদান করবে দলটি। মাপকাঠিগুলো হচ্ছে (১) এলাকায় প্রার্থীর জনপ্রিয়তা (২) প্রার্থীর সঙ্গে দলের সম্পর্ক (৩) করোনাকালীন সময়ে প্রার্থী এলাকায় কী ধরনের কর্মকাণ্ড বা ভূমিকা পালন করেছেন এবং (৪) প্রার্থীর নামে এলাকায় কোনো বদনাম রয়েছে কি না।

উপরোক্ত বিষয়গুলো ছারাও রাষ্ট্রীয় কিছু বিশেষ সংস্থা নিয়মিত প্রতিবেদন প্রেরণ করেন দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাকে। সরকারি রিপোর্টে কাকে নিয়ে কী লেখা থাকে এগুলো সাধারনের জানার সুযোগ নেই। এ সকল রিপোর্ট পাবলিকলি কখনো প্রকাশিতও হয়না। সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো যে সব বিষয়ের আলোকে রিপোর্ট করেন তা সঠিক না বেঠিক, স্বচ্ছ না অস্বচ্ছ, সাদা না কালো, লালুকে কালু বানানো আর কালুকে লালু বানানো হলো কিনা তা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে অনেক মনোপলি গল্প শুনা যায় রাজনীতিবীদদের কাছ থেকে। প্রেডিক্টেবল গল্পের জায়গায় গল্প থেকে যায়। কিন্তু ধরে নিতে হবে বিশেষ সংস্থাগুলো সঠিক তথ্যই প্রেরণ করেন।

কোন বিশেষ সংস্থার জরিপ বা প্রতিবেদনে যা কিছুই উল্লেখ করা হোক না কেন, আসন্ন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী মনোনয়নের সবচেয়ে বড় তথ্যটি প্রকাশ করেছেন দলের কেন্ত্রীয় নেতারা। অন্যান্য কিছু কমন বিষয়ের সাথে এবার নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে করোনাকালিন সময়ে প্রার্থীর ভূমিকা। দলীয় নেতাদের প্রকাশিত এই তথ্যের ভিত্তিতেই যদি আওয়ামী লীগ দলীয় মনোনয়ন প্রদান করেন, তাহলে শরীয়তপুর-১ আসনের হিসেবটা দিবালোকের মত পরিস্কার হয়ে যায়। এবং এতে বর্তমান সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন অপুর মনোনয়ন প্রাপ্তিতে কোন বাধাই থাকার কথা না।

ইকবাল হোসেন অপুর পূনরায় মনোনয়ন পেতে কেন কোন বাধা থাকার কথা না তারও খুব স্বচ্ছ যুক্তিসমেত ব্যাখ্যা রয়েছে। যেমন - প্রথম মাপকাঠি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে নির্বাচনী এলাকায় প্রার্থীর জনপ্রিয়তার কথা। সে অনুযায়ী দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে এবং বর্তমান সংসদ সদস্য হিসেবে অপরাপর মনোনয় প্রত্যাশীদের চেয়ে জনপ্রিয়তায় বহুগুন এগিয়ে রয়েছেন ইকবাল হোসেন অপু। তিনি ২০১৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন নির্বাচনী এলকার গণমানুষের কাছে। একজন সংসদ সদস্য হিসেবে সাধারণ জনতার মাঝে তিনি কোন দেয়াল টেনে দেননি। জনগন ইতিপূর্বে একজন এম.পি বলতে যে অস্বাভাবিক ভীতিকর কিছু ভাবতো, ইকবাল হোসেন অপু মানুষের সেই ধারণা পাল্টে দিয়েছেন

। তিনি তার নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি ইউনিয়ন, ওয়ার্ড, গ্রাম, মহল্লা, হাট-বাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ফুটপাতের চায়ের দোকান এমনকি মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে যোগাাযোগ করেছেন। খোঁজ নিয়েছেন। নিজেকে তুলে ধরেছেন একজন অতি সাধারণ মানুষ হিসেবে। ছোট-বড় সকলের সাথে বন্ধুবৎসল আচরণ করেছেন। মানুষের সমস্যার কথা নিজে থেকে জানতে চেয়ে সাধ্যমত সমাধান দিয়েছেন। কোন কাজে সাংসদের কাছে গিয়ে ফিরে আসতে হয়নি কারো। অকাতরে সহায়তা করেছেন নিন্ম আয়ের অস্বচ্ছল মানুষদের। অসুস্থ্য লোকদের চিকিৎসা প্রদানে তিনি উদার হয়ে এগিয়ে গিয়েছেন। পরম মমতায় কাছে টেনে নিয়েছেন দুস্থ্য অসহায় মানুষদের। তিনিই একমাত্র সংসদ সদস্য যিনি নির্বাচিত হবার পর প্রতিমাসে অন্তত ২০ দিন সময় দিয়েছেন নিজ নির্বাচনী এলাকায়। এলাকার উন্নয়ন করেছেন আগের যে কোন সময়ের চেয়ে বেশী। নিজের আচরণ দিয়ে সাধারণ ভোটারদের কাছে ইকবাল হোসেন অপু ঈর্ষান্বিতভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। তিনি ঠাঁই করে নিয়েছেন লাখো ভোটারের হৃদয়ে ।

দ্বিতীয় মাপকাঠিতে বলা হয়েছে, প্রার্থীর সাথে দলের সম্পর্কের কথা। এ বিষয়ে বলতে গেলে দীর্ঘ এক ইতিহাসের অবতারণা করতে হবে। এখানে খুব লম্বা ইতিহাস তুলে ধরার প্রয়োজন হবেনা। কারণ, ইকবাল হোসেন অপুর আমলনামা দলীয় সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার গুডবুকেই লিপিবদ্ধ রয়েছে যত্নের সাথে। তবুও নতুন প্রজন্মের জন্য অপু সম্পর্কে কিছুটা বলতেই হয়। ইকবাল হোসেন অপু ১৯৮৪ সালে মাদারীপুর জেলা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক, ১৯৮৭ সালে মাদাররীপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি, ১৯৯২ সালে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের ১ নং যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, ১৯৯৪ সালে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, ২০০২ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য ছিলেন। ২০১৬ সাল থেকে আজ পর্যন্ত টানা তৃতীয় মেয়াদে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সম্মানীত সদস্য হিসেবে রয়েছেন। আছেন বর্তমান সংসদ সদস্যের আসনেও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাবস্থায় অপু সমসাময়িক কালের সবচেয়ে সাহসী কিংবদন্তীর আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন।

এবারের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে তৃতীয় মাপকাঠির কথা বলা হয়েছে করোনাকালিন দায়িত্ব বা ভূমিকা পালন বিষয়ে। শতাব্দীর সবচেয়ে ভয়াবহতম বিশ্ব পেন্ডামিক কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস গোটা পৃথিবীকে যখন তছনছ করে দিচ্ছিল তখন মানবতাও হারিয়ে যেতে বসেছিল মানুষের হৃদয় থেকে। সন্তানকে পিতা অার পিতাকে যখন সন্তান, স্ত্রীকে স্বামী আর স্বামীকে যখন স্ত্রী জীবন ভয়ে এড়িয়ে চলছিল। ঘরে ঘরে, পরিবারে পরিবারে যখন মহামারি থেকে বাঁচার জন্য সংঘনিরোধ চলছিল। মানুষ যখন খাদ্য আর চিকিৎসার জন্য হাহাকার করছিল, একজন ইকবাল হোসেন অপু তখন জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ্য থেকে অবতাররূপে আবির্ভূত হয়েছিলেন পালং-জাজিরার মানুষের কাছে। তিনি স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে, নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে, স্ত্রী ও একমাত্র সন্তানের কথা না ভেবে গ্রাম থেকে গ্রামে, মহল্লা থেকে মহল্লায় ছুটে গেছেন ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে। ঘরে ঘরে গিয়ে খাদ্য ও চিকিৎসা সামগ্রী পৌছে দিয়েছেন। দলীয় কর্মীদের দ্বারা শতাধিক টীম করে মানুষের বাড়িতে খাদ্য ঔষধ ও নগদ টাকা পৌছে দিয়েছেন। মোবাইল ফোনে হটলাইন চালু করে মানুষের সমস্যার তথ্য সংগ্রহ করেছেন।

গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে দলীয় নেতা-কর্মী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের মাধ্যমে গভীর রাতেও দুর্গত মানুষের ঘরে ঘরে খাদ্য পৌছে দিয়েছেন। দিবারাত্রি জরুরী সেবা কেন্দ্র খুলে মানুষকে সহায়তা করেছেন। পুরো করোনাকালিন সময়ে মাসের পর মাস মানুষের পাশে থেকেছেন। নিজে করোনা আক্রান্ত হয়েও নির্বাচনী এলাকার জনগনকে এক মুহুর্তের জন্যও ভুলে থাকেননি। শতাধিক করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিজ খরচে চিকিৎসা করিয়েছেন। করোনা সংকটে কর্মহীন মানুষের জন্য অবিরত তার হৃদয়ে ধ্বনিত হয়েছে বিউগলের করুন সুর। এমনকি করোনাকালি সৃষ্ট বন্যায়ও দুর্গত মানুষের পাশে থেকেছেন। কোমড় পানি ডেঙ্গিয়ে মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে ত্রান পৌছে দিয়েছেন। বিভিন্ন গনমাধ্যম "মানবিকতার ইতিহাস গড়লেন সাংসদ অপু, ৪০ দিনে ৫০ হাজার ক্ষুধার্ত পরিবারকে খাদ্য সহায়তা" শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেছে । বিশ্ব মহামারির ভয়ংকর সময়ে লাখ লাখ আপদাপন্ন মানুষের পাশে থেকে এক অভাবনীয় মানবিকতার নজির স্থাপন করেছিলেন সাংসদ ইকবাল হোসেন অপু।

চার নম্বর মাপকাঠিকে উল্লেখ করা হয়েছে প্রার্থীর নামে এলাকায় কোন বদনাম রয়েছে কি না? হ্যা, সকল রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নামেই তার নিজ এলাকায় কিছু নাম বদনাম থাকাটা অস্বাভাবিক কিছু না। বদনাম বা দুর্নামটা শুরু হয় নিজ দলের পদবঞ্চিত, প্রতিদ্বন্দি, অসাধ্য চাহিদা পূরণ করতে পারেননা এমন নেতা-কর্মী এবং নেতাকে জিম্মি করে নিজের স্বার্থে ব্যবহারে ব্যর্থ আপন জনদের দ্বারা। ইকবাল হোসেন অপুর ক্ষেত্রেও এমন ধরনের অযোগ্য লোকদের দ্বারা রটানো কিছু মৃদু সমালোচনা থাকাটাও অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু তার চেয়ে সুনাম ও সুখ্যাতি রয়েছে হাজারগুন বেশী।

যেমন, অপু সাহেব সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবার আগে যারা দায়িত্বে ছিলেন, তাদের দ্বারা দলীয় সাংগঠনিক তৎপরতা ছিল হতাশাজনক। তাদের সময়ে জাতীয় শোক দিবস, বিজয় দিবস সহ অনেকগুরুত্বপূর্ণ দলীয় ও জাতীয় দিবসে দলীয় কার্যালয় বন্ধ রাখা হয়েছে। দলীয় এবং জাতীয় পতাকা টাঙানো হতোনা। এমনকি কোন কর্মসূচি পালন না করারও ঘটনাও ঘটেছে।

কিন্তু ইকবাল হোসেন অপু সাংসদ নির্বাচিত হবার পরে গত পাঁচ বছর ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন , ৮ আগষ্ট বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মদিন, ২৮ সেপ্টেম্বর জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন, ৫ আগষ্ট শেখ কামালের জন্ম দিন, ২৮ এপ্রিল শেখ জামালের জন্মদিন, ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেলের জন্মদিন, ১৩ সসেপ্টেম্বর শেখ রেহানার জন্মদিন , ৪ ডিসেম্বর শেখ ফজলুল হক মনির জন্মদিন, ২৭ জুলাই সজীব ওয়াজেদ জয় এর জন্মদিন, ৯ ডিসেম্বর সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের জন্ম দিনের প্রথম প্রহরে রাত ১২টা ১ মিনিটে শরীয়তপুর জেলা শহরের চৌরঙ্গীস্থ বঙ্গবন্ধু ম্যুরালের সামনে, দলীয় কার্যালয় এবং জেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে হাজার হাজার নেতা-কর্মীদের নিয়ে নিজে উপস্থিত থেকে মোমবাতি প্রজ্বলন করে ও কেক কেটে উদযাপন করেছেন। দলীয় কার্যালয়ে দোয়া ও বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করেছেন। এ ছারাও ১০ জানুয়ারী বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস,১৬ জুলাই শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস, ১১ জুন শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস, ১৭ মে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস, ৬ দফা দিবস, ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস, ২১ ফেব্রুয়ারী মাতৃভাষা দিবস, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস, ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলা দিবসে আওয়ামী লীগ ও সকল সহযোগি সংগঠের নেতৃবৃন্দের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহনে যথাযথ মর্যাদার সাথে পালন ও উদযাপন করেছেন

শুধু কি তাই? ২০২২ সালের ২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধের দিন এবং গত ১০ অক্টোবর পদ্মা রেল সেতু উদ্বোধনের দিন হাজার হাজার মানুষের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থলে উপস্থিত থেকেছেন। এছারাও গত ২ অক্টোবর রাজধানীর এলিভেটেট এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধনের দিন শরীয়তপুর থেকে দুই শতাধিক বাসে করে দশ হাজারেরও বেশী লোক নিয়ে ঢাকা গিয়েছেন। সর্বশেষ গত ২৮ অক্টোবর বিএনপি-জামাতের পূর্বঘোষিত নৈরাজ্যের জবাব দিতে বাইতুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিন গেটে অনুষ্ঠিত মহানগর আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশেও শরীয়তপুর থেকে অন্তত দশ হাজার নেতা-কর্মীদের নিয়ে উপস্থিত হয়ে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

তাহলে সন্দেহাতীতভাবে কি বলা যায় না যে, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ ও দলীয় মনোনয়ন বোর্ড কর্তৃক আরোপিত সকল মাপকাঠির যথাযথ পূর্নতা ইকবাল হোসেন অপু'র মাঝে বিরাজমান? সুতরাং নির্বাচনী এলাকার সিংহভাগ মানুষেরই প্রত্যাশা নিস্কন্টক যোগ্যতার মানদন্ডের ভিত্তিতেই ইনশা আল্লাহ আসন্ন নির্বাচনে শরীয়তপুর-১ আসনে নৌকার মাঝি হতে কোন বাধাই থাকেনা ইকবাল হোসেন অপু'র।

(কেএনআই/এসপি/অক্টোবর ৩০, ২০২৩)

পাঠকের মতামত:

০৫ মে ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test