টাঙ্গাইলে শিকারীর পাতা ফাঁদে প্রাণ দিচ্ছে অতিথি পাখি
স্টাফ রিপোর্টার, টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলের চারান বিল, চাপড়া, মলাদহ, ঝাইতলা, বরকম, পুঁইটা, নেধার বিল সহ বিভিন্ন খাল-বিল জলাধারে এখন অতিথি পাখির কলকাকলীতে মুখর। দেশি-বিদেশি পাখির কিচিরমিচির ডাক ও ঝাঁক বেঁধে আকাশে ওড়ার বিমোহিত দৃশ্য দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করে।
জেলার খাল-বিল ও জলাশয়ে এ অপরূপ দৃশ্য অবলোকনে প্রকৃতিপ্রেমিদের ভির বাড়ছে। কিন্তু বেরসিক শিকারীরা বিশেষ কায়দায় ‘বিষটোপ’ ব্যবহার সহ নানাভাবে এসব পাখি শিকারে মত্ত হওয়ায় পাখিরা নিরাপত্তহীনতায় পড়েছে।
জানা যায়, শীতকালে উষ্ণতার খোঁজে শীতপ্রধান বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশের জলাধারগুলোকে নিরাপদ আবাসস্থল হিসেবে বেছে নেয় পরিযায়ী পাখি। সবুজে ঘেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত বিলগুলো যেন শীতের অতিথিদের বরণ করে নিতে বাৎসরিক প্রস্তুতি নিয়ে থাকে।
জেলার বিলগুলোতে প্রতিবছরের মতো এবারও এসেছে হাজার হাজার পরিযায়ী পাখি। নিত্যদিন ভোরের কুয়াশার আঁচল চিরে দলবেধে উড়ে চলা পাখির ডানার শো- শো শব্দ আর কলতানে ঘুম ভাঙে খাল-বিল ও জলাধারের বাসিন্দাদের।
এবারও বিলের কচুরিপানা ও জলজ উদ্ভিদের মাঝে খোলা পানিতে জলকেলিতে মেতে উঠেছে পাখিরা। একটু থেমেই এক ঝাঁক পাখি পানিতে অবতরণ করছে তো আর এক ঝাঁক উড়ে যাচ্ছে। এ যেন তাদের আপন নীড়ে উৎসব।
জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, টাঙ্গাইল জেলায় ১০৪৩ দশমিক ৫০ হেক্টর আয়তনজুড়ে ১২৮টি খাল, ৬৮০৮ দশমিক ৩৪ হেক্টর আয়তনজুড়ে ২৭৭টি বিল, ১০১৫ দশমিক ৭৪০ হেক্টর আয়তনে ৮২টি জলাশয় রয়েছে। এছাড়া ৪৮ দশমিক ৩৩ হেক্টর আয়তনে ১৭২টি প্লাবন ভূমি আছে।
টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলার চর নিকলা বিল, কয়েড়া ধোপাচড়া বিল, আমুলা বিল, বর্ণিবিল, বার্থাবিল, বালিয়া বিল, নিরাইল বিল, চারান বিল, দোগাঙ্গীবিল, মলাদহবিল, ঝাইতলাবিল, বরকমবিল, পুঁইটাবিল, ধোপারকমবিল, খৈইলাকুড়িবিল, আদমবুইড়াবিল বিভিন্ন খাল-বিল-জলাশয় ও প্লাবন ভূমিতে শীত মৌসুমে দেশি পাখির সঙ্গে পরিযায়ী পাখি এসে যোগ দেয়।
স্থানীয় বোরো ধানের খোলা মাঠে বা জলাধারের কিনারে অল্প পানিতে মাছ শিকারের জন্য ঝাঁকে ঝাঁকে কানিবক, গো-বক, ছোট সাদা বক, বেগুনি বক, বড় বক, নিশি বক, বালিহাঁস, পাতিহাঁস, লেজহাঁস, পেরিহাঁস, পানকৌড়ি, শামুককনা, গাঙ কবুতর, মানিকজোড় সহ নানা ধরনের দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রজাতির পাখি শীত মৌসুমে খেলা করে। পাখিরা রাতে সাধারণত আশপাশের গাছগাছালীতে আশ্রয় নেয়।
দিনভর পাখিগুলো ছোট ছোট মাছ ও জলজপ্রাণি নানা ভঙিমায় শিকার করে খায়, কিচিরমিচির কলকাকলীতে মেতে ওঠে এবং মাঝে মাঝেই ঝাঁক বেধে জলাশয়ের পাশে ওড়ে বেড়ায়। বিমোহিত এ দৃশ্য অবলোকনে প্রকৃতিপ্রেমীরাও ভোর থেকে বিকাল পর্র্যন্ত জলাধারে বেড়াতে আসে।
তবে এক শ্রেণির শিকারী অভিনব কায়দার ‘বিষটোপ’ সহ নানা ফাঁদে ফেলে এসব পাখি শিকারে মত্ত হয়ে পড়েছে। কেউ কেউ এসব পাখি শিকার করে স্থানীয় মাংশাসীদের কাছে চড়াদামে বিক্রি করছে। ফলে জেলার খাল-বিল-জলাশয় ও প্লাবন ভূমিগুলোতে প্রতিবছর পরিযায়ী পাখির বিচরণ কমছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দুষ্ট শিকারীরা ছোট মাছের পেটে বাসুডিন, ফুরাডান ও কার্বোটাফ নামে এক ধরনের বিষ ঢুকিয়ে খাল-বিল-জলাশয় ও প্লাবন ভূমির পাশে বা খোলা মাঠে ছিটিয়ে রাখা হয়। এটাকেই ‘বিষটোপ’ বলা হয়। এসব বিষ মেশানো মাছ খেয়ে দেশি-বিদেশি পাখিগুলো অচেতন হয়ে পড়ে।
শিকারীরা সেগুলো ধরে নিয়ে হাটবাজার ও স্থানীয়দের কাছে বিক্রি করে দেয়। এছাড়া পুঁটি মাছের পেটে বিষ দিয়েও নির্বিচারে বক পাখি শিকার করা হয়। মূলত: খাওয়ার জন্যই বক পাখি শিকার করা হয়ে থাকে। বিষটোপ খেয়ে বক ও অতিথি পাখিরা অচেতন হয়ে পড়লে শিকারীরা দৌঁড়ে গিয়ে ধরে সাথে সাথে জবাই করেন। পরে ওই পাখি দিয়ে ভুড়ি ভোজের আয়োজন করে বা স্থানীয়দের কাছে বিক্রি করে থাকেন।
এছাড়া নাইলনের সুতোর তৈরির ফাঁদ ও বাটাল (পাখি শিকারের জন্য এক ধরনের দেশীয় অস্ত্র বা খেলনা) দিয়েও পাখি শিকার করা হচ্ছে। বিষটোপ খেয়ে যেসব পাখি অজ্ঞান হয়ে শিকারীর হাতে ধরা না পড়ে সে পাখিগুলো উড়ন্ত পথেই মারা যাচ্ছে। জেলাজুড়ে প্রকাশ্যে এসব পাখি শিকার করা হচ্ছে। শীতের তীব্রতার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জেলায় পাখি শিকার ও বিক্রেতার সংখ্যাও বাড়ছে। জেলার পরিবেশবিদরা মনে করেন, এভাবে বেশিদিন চলতে থাকলে ক্রমান্বয়ে পাখির বিচরণ কমে যাবে- যা পরিবেশের ভারাসাম্য বিনষ্ট করবে।
বন্যপ্রাণি সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী পাখি শিকার ও বিক্রয় দন্ডনীয় অপরাধ। ১৯৭৪ সালের বন্যপ্রাণি রক্ষা আইন ও ২০১২ সালে বন্যপ্রাণি (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন অনুযায়ী, পাখি নিধনের সর্বোচ্চ শাস্তি এক বছরের জেল বা এক লাখ টাকা অর্থদন্ড বা উভয় দন্ডে দন্ডিত করার কথা বলা হয়েছে। একই অপরাধ আবার করলে শাস্তি ও জরিমানা দ্বিগুণের বিধানও রয়েছে।
নাম প্রকাশ না করে একাধিক শিকারী জানায়, প্রতিবছর শীত মৌসুমে শখের বসে খাল-বিল-জলাশয় ও প্লাবন ভূমি থেকে বিভিন্ন প্রজাতির বক, ঘুঘু, বালিহাঁস, পানকৌড়ি, শামুককনা শিকার করে থাকেন। এগুলো তারা বিষ জাতীয় দ্রব্য বা বাটালের মাধ্যমে শিকার করেন। তবে বিষ খেয়ে অসুস্থ ও বাটালের মাধ্যমে ছোঁড়া মারবেলের আঘাতে আহত হয়ে মাটিতে অচেতন হয়ে পড়লে তারা ধরে সঙ্গে সঙ্গে জবাই করেন। শিকার করা বক পাখির আকার ভেদে প্রতিটি ৮০-১০০ টাকায় বিক্রি করা যায়।
কলেজ পডুয়া পাখি প্রেমিক ইসতিয়াক আহমেদ ইমরান জানান, সঠিক নজরদারি ও জনসচেতনার অভাবে পাখি শিকার বেড়েছে। পাখি শিকার দন্ডীয় অপরাধ জেনেও শিকারীরা বিরত থাকছে না। এক ধরনের অসাধু ব্যক্তি বা যুবক আইনকে উপেক্ষা করে এসব কাজ করছে। দুঃখজনক হলেও সত্য- পাখি নিধন বা শিকারে আইন থাকলেও তার কার্যকর কারার উদাহরণ খুব কম। অতিথি পাখি শিকার রোধে প্রচলিত আইন বাস্তবায়নের দাবি জানান তিনি।
মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক ডা. সুজাউদ্দিন তালুকদার জানান, পাখি শিকারের জন্য যে বিষটি ব্যবহার করা হয় তা ওপিসি জাতীয় বা গণ ফসফরাস কমপাউন্ড জাতীয় এক ধরণের বিষ। এটা কীটনাশক হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটা মানুষের দেহে সবদিক দিয়েই ঢুকতে পারে- স্কীনের উপর দিয়ে ঢুকতে পারে, খাবারের মাধ্যমে এবং শ্বাসনালীর মাধ্যমেও ঢুকতে পারে এবং আরেকটি বিষয় হচ্ছে এটা স্কীনের উপরে থাকলে রক্তের সাথে মিশে যেতে পারে।
তিনি আরও জানান, বিষটোপে শিকার করা এসব পাখি মানব দেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এ বিষের মাত্রা যদি বেশি থাকে তাহলে মানুষ মারা যেতে পারে। না হলে অল্প সময়ের মধ্যে গুরুতর অসুস্থ হতে পারে। যেমন বমি হতে পারে, প্রেসার কমে যেতে পারে, কিডনি এবং লিভারের ক্ষতি হতে পারে। এ ধরণের বিষ দিয়ে শিকার করা পাখি কখনই খাওয়া যাবে না- কোনোভাবেই এটা নিরাপদ হবে না। আগুনে ফুটালেও এ বিষ যাবেনা।
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট (ইএসআরএম) বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর এএসএম সাইফুল্লাহ জানান, একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে- শুধুমাত্র মধুপুর জাতীয় উদ্যানে ১৪০ প্রজাতির পাখির উপস্থিতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যার অনেক বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলে মনে করা হয়।
বাংলাদশে রয়েছে বাহারি ধরণের বক পাখি এবং এদের অনেক প্রজাতি টাঙ্গাইল অঞ্চলে দেখা যায়। এর মধ্যে রয়েছে- কানিবক, গো-বক, ছোট সাদা বক, বেগুনি বক, বড় বক, নিশি বক। টাঙ্গাইল অঞ্চলে কানিবক, ছোট সাদা বকের উপস্থিতি সর্বত্র লক্ষ্য করা যায়। এসব বক অধিকাংশই মাংসাশী, মোটকথা এরা ছোট ছোট মাছ খায় এবং এগুলো জলাভূমি, ধান খেত থেকে শিকার খেয়ে থাকে। বক সাধারণত বড় বড় গাছকে আবাস হিসেবে বেছে নেয়।
খাবারের স্বল্পতা, খাবারে বিষক্রিয়া, জলাভূমি কমে যাওয়া এবং গাছ ও আবাস স্থল ধ্বংস হলে এদের পক্ষে টিকে থাকা কঠিন এবং এসব ঘটার কারণে বকসহ নানা পাখির বৈচিত্র্য দিন দিন কমে যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে অনেক পাখির প্রজাতি চিরতরে হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে এর বিরূপ প্রভাব পড়বে বাস্তুসংস্থানের ভারসাম্য ও জীব বৈচিত্র্যের ওপর।
টাঙ্গাইল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. সাজ্জাদুজ্জামান জানান, যেসব এলাকায় পাখি শিকার করা হচ্ছে সে অঞ্চলে বনাঞ্চল না থাকায় তাদের তেমন একটা নজরে আসে না। তাছাড়া তাদের জনবল খুব কম থাকায় যথা সময়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন না। তবে যারা পাখি শিকার করে অভিযোগ পেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
(এসএম/এসপি/জানুয়ারি ৩১, ২০২৪)
পাঠকের মতামত:
- এক দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম
- ‘নির্বাচন এলে ধর্মের দোহাই দিয়ে ধুমকেতুর মতো যাদের আগমন ঘটে তাদের সর্বত্র বর্জন করুন’
- ‘আমি ব্যর্থ নই, সফল হয়েছি’
- গোপালগঞ্জে বিল থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
- ধামরাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন
- দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে আটক ২১ দালালের নেপথ্যে শক্তিশালী সিন্ডিকেট
- ঈশ্বরদীতে ফেন্সিডিলসহ রেল নিরাপত্তা বাহিনীর ২ সিপাহী আটক
- বোয়ালমারীতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চেয়ারম্যান প্রার্থী মিলন মৃধা
- চাটমোহরে যুবলীগ নেতাকে চাপাতি দিয়ে কোপাল দুর্বৃত্তরা
- নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে রাজমিস্ত্রীর মৃত্যু
- টাঙ্গাইল জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
- মৌলভীবাজারে মসজিদের ইমামকে মারধরের অভিযোগকে মিথ্যা বললেন মোতাওয়াল্লী
- নির্বাচনে সকলের দোয়া ও সহযোগিতা চান ফাতেমা বেগম
- সালথায় ওয়াদুদ মাতুব্বরের নির্বাচনী পথসভা জনসভায় পরিণত
- নগরকান্দায় ভূত আতঙ্কে অসুস্থ একাধিক শিক্ষার্থী
- শ্যামনগরে মৎস্য ঘের জবরদখল ও লুটপাটের প্রতিবাদে মানববন্ধন
- ‘কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে পুলিশের পাশাপাশি অভিভাবকদের সচেতন থাকতে হবে’
- ওয়ালটন ৪২তম জাতীয় মহিলা দাবা শুরু সোমবার
- মহম্মদপুরে নারীদের নিয়ে আনারস প্রতীকের উঠান বৈঠক
- চিনা বাদাম চাষে ঝুঁকছেন জগন্নাথপুরের কৃষকরা
- প্লাস্টার হাতে কানে গিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া
- রিজার্ভ বিষয়টির ‘রাজনৈতিক’ ব্যবহার বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
- গোপালগঞ্জে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও, স্মারক লিপি পেশ
- ঠাসা শিডিউল করায় বোর্ডের সমালোচনা হরভজনের
- চুয়াডাঙ্গায় দুগ্ধপণ্য উৎপাদনে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
- ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির জাতীয় সম্মেলনে সিলেটের নেতৃবৃন্দের যোগদান
- জৈন্তাপুরে পুলিশি অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক আটক
- সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামানের সাথে হোল্ডিং ট্যাক্স ইস্যু নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র শুরু
- ফরিদপুর জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা
- পাংশায় সন্ত্রাসী হামলার শিকার ইউপি সদস্য মহিন
- বিচারের আগে ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ অমানবিক : আইজিপি
- সাগরে ৬৫ দিন মাছ আহরণ বন্ধ, দুশ্চিন্তায় জেলেরা
- ‘ভোটাররা রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় উপস্থিতি কম’
- এনবিআর চেয়ারম্যানকে আদালত অবমাননার নোটিশ
- ক্যান্সারের ওষুধ উৎপাদনে রসাটমের নতুন প্রযুক্তি
- ইয়াকুতিয়া নিউক্লিয়ার আইসব্রেকারে জ্বালানী সরবরাহ সম্পন্ন
- কাপাসিয়ায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারকারীর বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
- সোমবার থেকে ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরা নিষেধ
- ইশরাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
- মানুষের জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাপের গুরুত্ব অপরিসীম
- ৬ লেন প্রকল্পে টেন্ডার হওয়ার আগে গাছ কাটা যাবে না
- দেশের বাজারে আসছে নাম্বার ওয়ান স্মার্টফোন অনার ম্যাজিক ৬ প্রো
- স্কুল ছুটি দিয়ে শিক্ষক কর্মচারী নিয়ে দাওয়াত খেতে গেলেন প্রধান শিক্ষক
- যে কারণে এসএসসিতে ছাত্রীরা এগিয়ে
- সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার নিখোঁজ
- কিরগিজস্তানে কোনো বাংলাদেশির হতাহতের খবর মেলেনি
- ‘বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল’
- ‘এরকম চললে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা হারাবে’
- মরা নদের গল্প
- গাজায় ইসরাইলের হামলায় নিহত ১২১ ফিলিস্তিনি
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !