E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

গৃহিণীকে মার্সেলের ক্যাশ ভাউচার তুলে দিলেন চিত্রনায়ক আমিন খান

২০১৯ অক্টোবর ২৭ ১৭:৩৫:৪৯
গৃহিণীকে মার্সেলের ক্যাশ ভাউচার তুলে দিলেন চিত্রনায়ক আমিন খান

স্টাফ রিপোর্টার : মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পেলেন কুমিল্লার গৃহিণী রুমী আক্তার। মার্সেলের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-৫ এর আওতায় এই ক্যাশ ভাউচার পান তিনি।

অনলাইনে দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদানের লক্ষ্যে সারা দেশে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে মার্সেল। এর মাধ্যমে ক্রেতার নাম, ফোন নম্বর এবং ক্রয়কৃত পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য মার্সেলের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও দেশের যেকোনো মার্সেল সার্ভিস সেন্টার থেকে সহজেই কাক্সিক্ষত সেবা নিতে পারছেন গ্রাহকরা। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের উদ্বুদ্ধ করতে ফ্রিজ বিক্রিতে ১০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচারসহ নিশ্চিত ক্যাশব্যাকের সুযোগ দিচ্ছে মার্সেল।

গত ২২ অক্টোবর রুমী আক্তারের হাতে ক্যাশ ভাউচার তুলে দিয়েছেন মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ‘সুমাইয়া ইলেকট্রনিক্স’ এর স্বত্তাধিকারী আব্দুল আহাদ লিটন, মার্সেলের জোনাল ম্যানেজার নূরুল ইসলাম রুবেল ও এরিয়া ম্যানেজার শওকত হোসেনসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

চান্দিনা উপজেলার বসন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা রুমী আক্তার। গত ৮ অক্টোবর কাদুটি মধ্য বাজারে মার্সেলের এক্সক্লুসিভ পরিবেশক ‘সুমাইয়া ইলেকট্রনিক্স’ থেকে ২৬৫ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন। সেটি রেজিস্ট্রেশন করলে ১০০% ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার মেসেজ যায় তার মোবাইলে। একটি ফ্রিজ কিনে সমপরিমাণ টাকা ফেরত পাওয়ায় যারপর নাই খুশি রুমী আক্তার। ১০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচারের বিপরীতে তিনি আরেকটি ফ্রিজ নিয়েছেন।

আমিন খান বলেন, দেশের অর্থ দেশেই রাখার পক্ষে মার্সেল। আর তাই দেশীয় পণ্য কিনতে ক্রেতাদের উদ্বুদ্ধ করতেই এসব উদ্যেগ। ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ক্ষেত্রে বিদেশ নির্ভরতা ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। দেশীয় পণ্য নিয়ে আমরা মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছি। দেশেই বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে।

বিজয়ী রুমী আক্তার বলেন, ১০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পাওয়ায় তিনি মহাখুশি। বাড়ির কাছে মার্সেল শোরুম হওয়ার পর থেকে মার্সেল পণ্যই কেনেন তারা। মার্সেলের অফার সম্পর্কে আগে জানতেন না। ফ্রিজ কিনতে শোরুমে যাওয়ার পরেই জানতে পারেন। কিন্তু তার ভাগ্যেই যে ১০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার জুটবে তা ভাবেন নি। ফ্রি পাওয়া ফ্রিজটি তিনি ননদকে উপহার দেন।

কর্তৃপক্ষ জানায়, মার্সেলের রয়েছে দেড় শতাধিক মডেল ও ডিজাইনের ডিরেক্ট কুল বা ফ্রস্ট, নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর এবং ফ্রিজার। এসব ফ্রিজের দাম ১০ হাজার টাকা থেকে ৬৯,৯০০ টাকার মধ্যে। ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার, ন্যানো হেলথ কেয়ার ও এন্টি ফাংগাল ডোর গ্যাসকেট প্রযুক্তির ব্যবহার, এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি, কম্প্রেসরে ১২ বছরের গ্যারান্টি, সর্বোচ্চ ৩৬ মাসের সহজ কিস্তি সুবিধা, বিএসটিআই’র ফাইভ স্টার এনার্জি রেটিং, স্থানীয় আবহাওয়ার উপযোগী করে দেশেই তৈরি হয় বলে গ্রাহকপ্রিয়তার শীর্ষে মার্সেলের ফ্রিজ।

প্রকৌশলীরা জানান, মার্সেল ফ্রিজের দরজায় ব্যবহার করা হয়েছে ৯-লেয়্যার ভিসিএম ডোর। এর ফলে সহজে মরিচা ও দাগ পড়ে না। দরজা হয় দীর্ঘস্থায়ী এবং উজ্জ্বল। নিজস্ব কারখানায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি হচ্ছে মার্সেল ফ্রিজ। এসব ফ্রিজে ব্যবহার করা হচ্ছে বিশ্ব স্বীকৃত সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব এইচএফসি গ্যাসমুক্ত আর৬০০এ রেফ্রিজারেন্ট। আন্তর্জাতিক মান যাচাইকারি সংস্থা নাসদাত ইউনিভার্সাল টেস্টিং ল্যাব থেকে মার্সেলের প্রতিটি ফ্রিজের মান নিশ্চিত করেই বাজারে ছাড়া হচ্ছে।

দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে সারা দেশে মার্সেলের রয়েছে ৭৫টিরও বেশি সার্ভিস পয়েন্ট। এছাড়াও রয়েছে ৫ বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সেবা।

(পিআর/এসপি/অক্টোবর ২৭, ২০১৯)

পাঠকের মতামত:

৩০ এপ্রিল ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test