বঙ্গবন্ধু ও আন্তর্জাতিক বিশ্ব
এবিএম সালেহ উদ্দীন
বাংলাদেশ স্বাধীনের আগে অর্থ্যাৎ পাকিস্তান আমলেই ভারতবর্ষের একজন আলোচিত রাজনীতিক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হন । এই প্রতিষ্ঠালাভের অন্যতম কারণ গণমানুষ । গণমানুষের মুক্তি, অধিকার আদায়ের প্রত্যয়ে তিনি রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন । গণতন্ত্রের মানসপূত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দির একজন বিশ্বাসী ও নিবেদিতপ্রাণ অন্যতম অনুজপ্রতিম বিশ্বাসী নেতা ছিলেন তিনি । সোহরাওয়ার্দি যেমন তাঁর প্রভাবপ্রত্তি জমিদারিসহ সমগ্র সম্পদ সাধারণ মানুষের স্বার্থে বিলীন করে রাজনীতিতে অংশ করে সাধারণ মানুষের কাতারে চলে এসেছিলেন । মজলুম জননেতা মাওলানা ভাষানীর সংগেও একনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন । বঙ্গবন্ধুর দুই মহান রাজনৈতিকগুরু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মাওলানা ভাষানীর আন্তর্জাতিক পরিচিতি ছিল । তবে পরবর্তীতে দূরদর্শিতা ও বিচক্ষণ রাজনীতির ধারবাহিকতায় আন্তর্জাতিক বিশ্বে বঙ্গবন্ধুর পরিচিতি অনেকগুণে বাড়িয়ে দিয়েছিল । পূর্বসূরী নেতাদ্বয়ের মতো বঙ্গবন্ধুও তাঁর সমগ্রজীবন গণমানুষের স্বার্থে ব্যয় করেছেন । জনগণের স্বস্তি- শান্তি ও অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আজীবন সংগ্রাম করেছেন । তিনি সমগ্র রাজনৈতিক জীবনে বহুবার জেল খেটেছেন ।
মহান ভাষা আন্দোলনের সময় থেকে শুরু করে দেশ স্বাধীনের পূর্বমুহুর্ত জনগণের জন্য পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর মতো এত বৈচিত্রময় চড়াই-উৎরাই এবং এত জেল খাটার নজীর আর কোন রাজনৈতিক নেতার জীবনে
ঘটেনি । তিনি পাকিস্তান সরকারের শোষণ নিপীড়নের বিরুদ্ধে তিনি সবসময় সোচ্চার ও প্রতিবাদী ভূমিকায় ছিলেন । উনিশ শো একাত্তুর সালের পঁচিশে মার্চের কালোরাতে পাকহানাদার বাহিনীর মাধ্যমে গণহত্যা শুরুর আগে অর্থ্যাৎ বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে তিনি গ্রেফতার হয়ে পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে বন্দীজীবন কাটান । পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আগে সেটিই ছিল তাঁর সর্বশেষ জেলজীবনের সবচেয়ে উৎকন্ঠিত সময় । তিনি ছিলেন তৎকালীন সময়ের নিপীড়িত মানুষের অবিসংবাদিত নেতা ।
বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনে নিপীড়িত মানুষের মুক্তি ও জনকল্যাণের একনিষ্ঠতাই তাঁকে আন্তর্জাতিক বিশ্বে বেশি পরিচিত করে তোলে ।
বিশ্বের বর্ণ-বৈষম্যের বিরুদ্ধে আজীবন সংগ্রামী নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা যেমন বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের অগ্রনীভূমিকা রাখতে গিয়ে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ পথ বেচে নিয়েছিলেন । বিশ্বের মানবতাবাদী এই নেতা ২৭ বছর জেল খেটেছেন । জীবনের কঠিনতম সময়ে কারানিবাস এবং নানাবিধ নির্যাতন সয়েও মানবতার মুক্তি সংগ্রামে পিচ
পা হন নি । বর্ণ-বৈষম্যের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন অনড় ও সোচ্চার । গণমানুষের স্বার্থে নিজের নীতিবোধের সুদৃঢ় অবস্থানের ফলেই নেলসন ম্যান্ডেলা শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান পৃথিবীতে মানবতার স্বার্থে, স্বাধীনতা ও গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন হয় । সেসব আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী এবং অংশগ্রহনকারীরা কারাবরণ করেন,নির্যাতনের শিকার হন, এমনকি অনেকের ফাঁসি হয় ও করুণ মৃত্যু ঘটে । প্যাসিবাদ ও শোষণের শিকার হয়ে কত মানুষের মর্মান্তিক মৃত্যু হয় । এমন অনেক দৃষ্টান্ত আছে ।
বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের কারাবরণ করার (ফাঁসির আদেশসহ) এমন অনেক ঘটনা আছে । সেসব ইতিহাসের অংশ হতে পারে ।
বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের উথ্যানপর্ব এবং তার বহুমাত্রিক বিচক্ষণতায় গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্ব দেয়ার ফলে তিনি ছিলেন বিশ্বের একজন আলোচিত রাজনীতিক । গণমানুষের মু্ক্তি ও অধিকার প্রতিষ্ঠার করতে গিয়ে রাজনীতির সাথে দীর্ঘজীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময়গুলোতে কারাবরণের বিষয়টি তাঁকে আন্তর্জাতিক বিশ্বে পরিচিত করে তুলেছিল ।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর সৌদী আরবসহ কয়েকটি মুসলিম দেশ এবং যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সমর্থন না দিলেও পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরার পর সেসব দেশের সমর্থন আদায় করতে
সক্ষম হন । বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান হিসাবে বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে ভাষণ প্রধান করেন । সেটি ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম ঐতিহাসিক ভাষণ । আন্তর্জাতিক বিশ্বে সেই ভাষণের (মাতৃভাষা বাংলায়) পর বঙ্গবন্ধুর পরিচিতি আরও বেশি বেগবান হয় ।
একাত্তুরে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর মাত্র কয়েকদিন আগে সাতই মার্চ ঢাকার তৎকালীন রেসক্রোস (বর্তমান সোহরওয়ার্দি উদ্যান)ময়দানে বিশাল জনসমুদ্রে বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি ঐতিহাসিক এবং আজ তা ইতিহাসের অংশ । এই ভাষণটির মুলকথা স্বাধীন বাংলাদেশ ।
ভারতের স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা নেতাজি সুবাস চন্দ্র বসু'র একটি বিখ্যাত উক্তি, 'তোমরা আমাকে রক্ত দাও,আমি তোমাদের স্বাধীনতা দিব '।
আন্তর্জাতিক বিশ্বে সুবাস চন্দ্র ছিলেন একজন বিশ্ব রাজনীতিক ।
তারও অনেক পরে এসে স্বাধীনতার জন্য বঙ্গবন্ধু বলেছেন:
"রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দিব, এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ ।
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম ।"
দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের সর্বশেষ পর্যায়ে সাতই মার্চের উত্তাল জনসমুদ্রে বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণটি ছিল বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আগামসংকেত ।
বাংলাদেশের মহান মুক্তযুদ্ধ ও স্বাধীনতার জন্য এই ভাষণটি ঐতিহাসিক এবং এর গুরুত্ব অপরিসীম । এই ভাষণের প্রেরণায় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সমগ্র মানুষ স্বাধীনতার জন্য ব্যগ্র-ব্যাকুল ও উদ্দীপ্ত উত্তাল হয়ে
উঠেছিলেন । এই ভাষণের মূল প্রেরণা শুধু বাংলাদেশ নয় পৃথিবীর স্বাধীনতাবন্চিত নিপীড়িত মানুষকে জাগিয়ে তোলার ক্ষেত্রেও যথেষ্ট প্রেরণাদায়ক ও শক্তি-উদ্দীপক হতে পারে ।
অন্যকিছু না হলেও শুধু সাতই মার্চের ভাষণের কারণেও বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিশ্বে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন ।
পৃথিবীর নিপীড়িত মানুষের মুক্তি সংগ্রাম ও স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রেরনার উৎস হিসাবে জাতীয়কবি কাজী নজরুল ইসলামের'বিদ্রোহী'কবিতা যেমন চিরঅক্ষয় ও অবিস্নরণীয় । 'বিদ্রোহী' কবিতার মর্ম উপলব্ধিতে যেমন বিশ্বের শান্তি ও মুক্তিকামী মানুষকে স্বাধীনতা ও মুক্তি সংগ্রামে অনুপ্রেরনা,সাহস ও শক্তি যুগায় ।
তেমনই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাতই মার্চের ভাষণ পৃথিবীর নিপীড়িত গণমানুষের মুক্তি সংগ্রামে উদ্দীপ্ত ও জাগরণ সৃষ্টি করতে পারে । সাহস যুগাবে পারে ।
নতুন রাষ্টপুন্জের দায়িত্ব হাতে নেয়ার পর বঙ্গবন্ধু চেষ্টা করেছিলেন বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিগণিত করতে । তাঁর স্বপ্ন ছিল দুঃখি ও নিপীড়িত মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে । কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস ! সময় তাঁকে সেটি সম্পন্ন করতে দেয় নি ।
তবে তাঁর স্বপ্ন পুরোপুরি বাস্তবায়ন না হলেও কিংবা ভুল করে থাকলেও গণমানুষের নেতা হিসাবে তিনি ছিলেন সফল ।
এখানে কমরেড হিলটনের একটি বিখ্যাত উক্তি মনে পড়ছে : "সফল মানুষেরা কাজ করে যায় । ভুল করে ভুল শোধরায়, কিন্তু হার মানে না ।"
বঙ্গবন্ধুও সে রকম সাহসী মানুষ ছিলেন । তিনি গণমানুষের স্বার্থে নিজের সর্বস্ব বিলীন করতে প্রস্তুত ছিলেন । আজ যারা তাঁকে নিয়ে রাজনীতি করছেন তারা তাঁকে কতটুকু ভালোবাসেন । তাদের দেমাগে আসল বঙ্গবন্ধুকে কতটুকু ধারণ করেন । দেশ ও গণমানুষের জীবনের নিরাপত্তা, স্বস্তি-শান্তি নিয়ে কতটুকু ভাবছেন ।
নাকি স্বার্থপরের মতো নিজের প্রভাব ও কুটিল প্রতিপত্তিকে শুধু বাড়ানোর অপচেষ্টা করছেন । এ প্রশ্নটি সময়ের ।
শেষ করবার আগে মহান নেতা নেলসন ম্যান্ডেলার একটি বিখ্যাত উক্তি দিয়ে শেষ করছি ।
"সম্পন্ন করবার আগে সবকিছুই অসম্ভব মনে হয় ।"
বঙ্গবন্ধু তাঁর রাজনৈতিক জীবনে অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করার চেষ্টা করেছেন এবং সফলও হয়েছেন । এইদিক থেকে তিনি সফল নেতা । তিনি স্মরণীয় । তিনি অনির্বাণ ।
লেখক : কবি ও প্রাবন্ধিক ।
পাঠকের মতামত:
- সালথায় ওয়াদুদ মাতুব্বরের পক্ষে নির্বাচনী পথসভা
- আগৈলঝাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
- কাপাসিয়ায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
- গোপালগঞ্জে পরাজিত প্রার্থীর কর্মী নিহতের ঘটনায় মামলা
- ‘মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া ইসরাইলের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে হবে’
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন করেছে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগ
- সাতক্ষীরায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যান চালকের মৃত্যু
- মিথ্যা অভিযোগ ও পরিকল্পিত মানববন্ধনের প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে সংবাদ সম্মেলন
- বিষ্ণুপুর পিকেএম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ নিয়ে উত্তেজনা, প্রধান শিক্ষক হাসপাতালে
- মোনালি ঠাকুরের মাতৃবিয়োগ
- ময়মনসিংহে ৪০০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ গ্রেফতার ১
- ফরিদগঞ্জে বসতঘর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- লোহাগড়ায় ৩ দিনের ব্যবধানে চেয়ারম্যানসহ ৩ খুন, জনমনে আতঙ্ক
- ‘সরকারি একটি ঘর পেলে মেয়েকে বিয়ে দিতে পারতাম’
- রিকশা চালককে কুকুরের সঙ্গে শিকলে বেঁধে নির্যাতন, অভিযুক্ত গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসেছিলেন বলেই আজকের এই অদম্য বাংলাদেশ
- রামপালে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনে ৫০০ রোগী বাছাই
- ‘সব বাধা অতিক্রম করে দেশকে এগিয়ে নেব’
- বৃষ্টির পর দ্রুত বেড়ে উঠছে পাট, কৃষকের মুখে হাসি
- ‘আমের সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে’
- সাভারে পিটিয়ে রিকশা চালকের পা ভেঙে দিলেন পুলিশ সদস্য
- ২০৫০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক গড় আয়ু বাড়বে ৫ বছর
- সাভারে অসুস্থ প্রবীণ সাংবাদিকের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান
- অকৃষি খাতের আয় এখন কৃষকের ভরসা
- ফুলপুরে জমি সংক্রান্ত জেরে শিক্ষক নিহত
- কাশিয়ানীর শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দেলওয়ার আহমদ
- ‘দিল্লি ও লন্ডনে দেখা করতে চেয়েছিলেন জিয়া-খালেদা’
- দীর্ঘ বিরোধের জেরে খুন হন নড়াইলের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল
- ‘শেখ হাসিনার স্বদেশে প্রত্যাবর্তনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়’
- সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে জাদুঘরের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
- ভারতে নির্বাচন
- ‘কারো দয়ায় ক্ষমতায় আসেনি আওয়ামী লীগ’
- ময়মনসিংহের বিলুপ্ত জেলা যুব মহিলা লীগের স্বপ্না খন্দকারের সংবাদ সন্মেলন
- তারাকান্দায় নির্যাতিত ও অসহায় পরিবারের পাশে ওসি ওয়াজেদ
- ফরিদপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
- বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত-যুক্তরাষ্ট্র
- যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ দল
- ‘বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল’
- ‘ইট মারলে পাটকেল খেতে প্রস্তুত থাকবেন’
- গণভবনে ফুলেল ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা
- চৌদ্দগ্রামে বাস খাদে পড়ে নিহত ৫, আহত ১৫
- নাইজেরিয়ায় নামাজের সময় মসজিদে তালা দিয়ে আগুন, নিহত ১১
- ইংল্যান্ডে স্কুলে লিঙ্গ পরিচয় শিক্ষা দেওয়া যাবে না
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩৯
- ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে শেখ হাসিনা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন’
- সৌদিতে পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী
- ‘৬ জুন বাজেট দেব, বাস্তবায়নও করব’
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
- শান্তি কমিটির নাম পরিবর্তন করে ‘শান্তি ও সংহতি কমিটি’ রাখা হয়
- রাজবাড়ী সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মাইক মার্কার ব্যাপক প্রচারণা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !