বন্ধু ফারুকের মৃত্যু এবং স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের জন্ম
অধ্যাপক ডা. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
কী দু:সহ দিন ছিল আমাদের। পেশাগত বিচরণের জায়গাগুলো ক্রমশ সংকুচিত হয়ে আসছিল। বিএনপি-জামায়াত সরকারের আমলে স্বাস্থ্যখাতে ড্যাবের দু:শাসন বেড়েই চলছে। সরকারী সব চাকুরিতে যেন আমরা নিষিদ্ধ। ঢাকার বাইরে বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ক্যাম্পাস ছাড়া। ফাইনাল প্রফ পাশ করেও ইন্টার্ণশীপ করতে পারছে না অনেকেই।
রংপুর মেডিক্যাল কলেজ (রমেক) ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক আমার বন্ধু, একই ব্যাচের। রমেক ছাত্রলীগের ১৯৯০ সালের সভাপতি ছিলেন রায়হান ভাই, সাধারণ সম্পাদক ছিল ফারুক। সেবার নবীন বরণে প্রধান অতিথি ছিলেন আজকের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ভাই, বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা আশিকুর রহমান (পরবর্তীতে বন ও পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী), আর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে আমি ছিলাম প্রধান বক্তা। ঢাকা থেকে আরো গিয়েছিল সেসময়ের জনপ্রিয় ব্যাণ্ড ‘ডিফারেন্ট টাচ’। সেবারই রংপুরে ফারুকের সাথে পরিচয় ও বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল।
একানব্বইয়ে জামায়াতের সহায়তায় ক্ষমতায় এসেই স্বাস্থ্যখাতে ড্যাবের দু:শাসন কায়েম হয়, আমরা আকস্মিক নির্যাতনের মুখে পড়ে যাই। বন্ধু ফারুক ফাইনাল প্রফ পাশ করেও ক্যাম্পাস ছাড়া, বাধ্য হয়ে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্ণশীপ করে। বন্ধুবৎসল ফারুক ময়মনসিংহ মেডিক্যালে থাকাকালিনও অল্পদিনের মধ্যেই সবার মন জয় করে ফেলে। ময়মনসিংহ মেডিক্যালের বন্ধুরা দেখা হলে এখনো ফারুকের কথা বলে।
ইন্টার্ণশীপ শেষ করে ঢাকায় এলে ফারুকের সাথে আবার দেখা হয়, ফারুক একটা ক্লিনিকে কাজ করে। আমাদের প্রায়ই দেখা হত শাহবাগে, তৎকালিন পিজি (আজকের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়) হাসপাতালের লাইব্রেরীর পাশের ক্যান্টিনে কিংবা বটতলায়। আমাদের মস্তিষ্কে তখন গিজগিজ করে সংগ্রাম। অন্যায়কে মেনে না নেবার স্বভাবটা তখনো প্রকট। আমরা ‘আনএমপ্লয়েড ডক্টরস এসোসিয়েশনের’ ব্যানারে ঐক্যবদ্ধ হবার চেষ্টা করি। বরিশাল মেডিক্যালের পারভেজ ভাই, মুহিত ভাই, সাচ্চু ভাই, সিলেট মেডিক্যালের জাহাঙ্গীর ভাই, শাম্মী ভাই (বর্তমানে প্রয়াত), রংপুর মেডিক্যালের রায়হান ভাই, ফারুক, ময়মনসিংহ মেডিক্যালের মামুন, ঢাকা মেডিক্যালের মনিসুর বাবু, আমি....আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকেরা সব একসাথে মিটিং করি, আন্দোলন করি। তখন আমরা তীব্রভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী চিকিৎসকদের জন্য একটি জাতীয় একটি সংগঠনের তীব্র অভাব বোধ করি। আমরা জোর গলায় নিজেদের একটি সংগঠনের জন্য দাবী তুলি।
এরকম সময়ে একটি দূর্ঘটনা ঘটে যায়। সামান্য একটি অসুখের চিকিৎসার জন্য ফারুক একটি ক্লিনিকে ভর্তি হলে সেখানে তার অপারেশন হয়। সেই অপারেশনে জনৈক প্রখ্যাত বিশেষজ্ঞ সার্জনের চরম অবহেলা ও অদক্ষতায় আমাদের বন্ধু ফারুক টিটেনাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। আমরা অনেক চেষ্টা করেও ফারুককে বাঁচাতে পারিনি।পরবর্তীতে আমাদের আরেক বন্ধু মামুন ফারুকের চিকিৎসায় অবহেলাজনিত মৃত্যুর প্রতিবাদে বিএমডিসিতে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ দায়ের করেছিল।
ফারুকের চিকিৎসায় অবহেলাজনিত মৃত্যুর প্রতিবাদে বিবৃতি দেবার মত আমাদের নিজস্ব বৃহৎ কোন চিকিৎসক সংগঠন তখন ছিল না। আমি, মামুন, রায়হান ভাই, মুহিত ভাই, পারভেজ ভাইসহ কয়েকজন বিরোধীদলীয় নেত্রীর বাসভবন ২৯, মিন্টো রোডে জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে দেখা করতে ছুটে গেলাম। সব শুনে আপা জানতে চাইলেন, কেন এখনো আমাদের চিকিৎসকদের সংগঠন করা হয়নি। এখনকার মত তখনো আমি যুগপৎ বিপ্লবী এবং বোকা ছিলাম। আমি আপাকে বললাম, ‘ওনারাতো বলেন আপনি নাকি মানা করেছেন।’ আপা তাৎক্ষণিকভাবে সংগঠন করবার ব্যাপারে আমাদের নির্দেশ দিলেন।
আমাদের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ শুরুতে চাননি ড্যাবের মত আমরাও কোন চিকিৎসক সংগঠন করি। তাদের বক্তব্য ছিল, চিকিৎসকদের একমাত্র জাতীয় সংগঠন হল বিএমএ, এর বাইরে ড্যাবের মত সংগঠনের দরকার নেই। তাদের এই বক্তব্যটি নি:সন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ, তবে তখনকার বাস্তবতায় মেনে নেবার মত ছিল না। একদিকে ড্যাবের দু:শাসন, অন্যদিকে বিএমএও তাদের দখলে। নিজস্ব চিকিৎসক সংগঠন ছাড়া তখন আমাদের কাছে খুব বেশী বিকল্প ছিল না।
ফারুকের মৃত্যুর পর একটি সংগঠন গড়ার জন্য আমাদের তৎপরতা আরো জোরদার হয়। সমমনা চিকিৎসকদের নিয়ে ঢাকায় বেশ কয়েকটি সভা হয়। তার মধ্যে শেষ সভাটি হয় ধানমণ্ডি তিন নম্বর রোডে ডা. মোমেন ভাইয়ের মালিকানাধীন জেনারেল ফার্মাসিউটিক্যালসের অফিসে। আমার স্পষ্ট মনে আছে, সেই সভায় প্রদত্ত বক্তৃতায় আমি বলেছিলাম, ‘নিজস্ব সংগঠনবিহীন আজকের মধ্যাহ্নভোজনই হোক শেষ মধ্যাহ্নভোজন।’ নেতৃবৃন্দ আমাদের এই অনুরোধটি রেখেছিলেন। তারপরের ঘটনাগুলো খুব দ্রুত গড়ায়। প্রয়াত এমপি ডা. আবু ইউসুফের সভাপতিত্বে গঠিত স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও মহাসচিব নির্বাচিত হল অধ্যাপক ডা. এম এ কাদেরী এবং ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন। প্রথম কমিটির আমি ছিলাম গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক, প্রচার সম্পাদক ছিলেন অধ্যাপক ডা. ইসমাইল খান, দপ্তর সম্পাদক পদে ছিলেন ডা. ইশতিয়াক মিল্টন ভাই। বিভিন্ন পদে আরো ছিলেন ডা. শফিকুর রহমান, বদিউজ্জামান ডাবলু ভাই, নজরুল ভাই, শারফুদ্দিন ভাই, জগলুল ভাই, খালেক ভাই, জাহিদ ভাই, রোকেয়া আপা, খান ভাই, জামালউদ্দিন চৌধুরী ভাই, এমদাদ ভাই, সফু ভাই, যোসেফ, চিশতীসহ প্রবীন-নবীন আরো অনেকে। স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ নামটি প্রস্তাব করেছিলেন ডা. নোমান ভাই। সংবিধান লেখার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন কালাম ভাই ও ডা. শারফুদ্দিন ভাই।
স্বাচিপের প্রথম পোস্টারটি প্রকাশ করেছিলাম ১৯৯৪ সালের বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে। পোস্টার ছাপানোর টাকা দিয়েছিলেন ডা. মোমেন ভাই। প্রথম সেই পোস্টারটির শ্লোগান হিসেবে আমার ছোট্ট একটা কবিতার পংক্তি ব্যবহার করেছিলাম:
‘বাংলাদেশ-
হৃদয় দিয়ে আগলে রাখি
কীর্তি দিয়ে সাজাই।’
এভাবেই স্বাচিপের জন্মের সাথে বন্ধু ফারুক জড়িয়ে আছে। আমাদের নতুন প্রজন্মসমূহের কথা ভেবে স্বাচিপের জন্মের ইতিহাস লিখে রেখে গেলাম, যাতে তারা সত্যটুকু জানতে পারে। বর্তমান নেতৃবৃন্দের অনেকেই স্বাচিপের জন্মের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন না বা এর বিস্তারিত ইতিহাস জানেন না। শুনেছি স্বাচিপের বর্তমান কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠাতা সদস্যবৃন্দের নামের যে তালিকা আছে, তাতে আমাদের অনেকেরই নাকি নাম নাই। আমি অবশ্য এটা সত্য না মিথ্যা তা জানি না, কারণ তালিকাটা দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি। তবে এটুকু জানি, আমার প্রসঙ্গ উঠলে বর্তমানের এক নেতা নাকি বলেছিলেন, ‘এটা আবুল হাসনাৎ মিল্টন না, এটা হল ইশতিয়াক মিল্টন।’ অথচ প্রকৃত সত্য হল দুই মিল্টনই স্বাচিপের জন্মের বেদনার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিল, দুজনই স্বাচিপের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
ফারুক মারা গিয়েছিল ১৯৯৩ সালের ১৭ মার্চ। প্রায় ২৬ বছর হয়ে গেলো ফারুককে দেখি না। তবু প্রাণে বাজে ওর কথা, কারণে- অকারণে মনে পড়ে ওকে। আমরা যে প্রতিকূল সময়ের বন্ধু, আমরা কী করে ভুলে থাকবো ফারুককে!
তুই যেখানেই থাকিস ভালো থাকিস বন্ধু। তোর জন্য চোখের জল আর ভালবাসা আজো বহমান।
পুনশ্চ: লেখাটা লিখতে গিয়ে অনেক পুরোনো স্মৃতি সামনে এসে দাঁড়ালো। অনেক খুঁটিনাটি ঠিকমত মনে করতে পারলাম না। সমমনা চিকিৎসকদের বলছি, লেখাটিতে সংযোজন করবার মত যদি কিছু থাকে জানাবেন। আমি চাই ভবিষ্যতের স্বার্থেই
সত্য ইতিহাসটুকু সংরক্ষিত থাকুক।
লেখক : সাধারণ সম্পাদক, অস্ট্রেলিয়া আওয়ামীলীগ।
পাঠকের মতামত:
- রাজবাড়ী সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মাইক মার্কার ব্যাপক প্রচারণা
- কেন্দুয়ায় অভ্যন্তরিন বোরো সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
- কেন্দুয়ায় বোরোর বাম্পার ফলন, দামে অখুশি, ফলনে খুশি কৃষক
- ‘সার্বজনীন পেনশন স্কীমের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে হবে’
- কাপাসিয়ায় ষড়যন্ত্রমূলক সংবাদ প্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- নহাটা শ্মশান কালীবাড়িতে বৈশাখ মাসব্যাপী প্রভাতী কীর্তন সম্পন্ন
- জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- হাজীগঞ্জে আগুনে পুড়লো ৮ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
- ফরিদগঞ্জে ঋণের ভার সইতে না পেরে সিনিয়র সিটিজেনের আত্মহত্যা
- 'প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে যাওয়ার মত পরিবেশ ইসি করেছে'
- এসএসসি পরীক্ষায় শ্যামনগর উপজেলা পর্যায়ে প্রথম হলেন মহুয়া রানী গায়েন সৃষ্টি
- 'ফসলের নিবিড়তা ও উৎপাদন বাড়াতে কাজ করা হচ্ছে’
- তারাকান্দায় নির্যাতিত ও অসহায় পরিবারের পাশে ওসি ওয়াজেদ
- টাঙ্গাইলে ফারাক্কা লংমার্চের ৪৮তম দিবসে আলোচনা সভা
- কালিয়াকৈরে মোটরসাইকেলের কর্মীকে মারধরের অভিযোগের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- হোসেনপুরে তীব্র গরমে ক্লাসেই অসুস্থ ৩০ শিক্ষার্থী
- কাপাসিয়ায় মাদকের বিরুদ্ধে সেমিনার
- শ্যামনগরে রোগীদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
- ফরিদপুরে ডিবির হাতে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- সুন্দরবনে বার বার আগুনের নেপথ্য কাহিনি
- গোপালগঞ্জে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার আন্দোলনে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
- ‘ডোনাল্ড লুর বক্তব্যের পর ফখরুলের কথার দাম নেই’
- সালথার জয়ঝাপ স্কুলে ওয়াদুদ মাতুব্বরের পক্ষে নির্বাচনী পথসভা
- প্রতিকার না পেয়ে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা আনারস প্রতীকের প্রার্থীর
- বিশ্বের একমাত্র ভাসমান এনপিপিতে পিয়ার রিভিউ মিশন সম্পন্ন
- সাবেক যুব মহিলা লীগ নেত্রী স্বপ্না খন্দকারের সংবাদ সম্মেলন
- মাদারীপুরে রাস্তা সংস্কারে অনিয়মের অভিযোগে স্থানীয় ও ঠিকাদারের সাথে হাতাহাতির ভিডিও ভাইরাল
- ‘প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে’
- গোয়ালন্দে বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান
- শায়েস্তাগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে মুখোমুখি দুই সাংবাদিক
- পর্যটন খাতে তুরস্ককে বিনিয়োগের আহ্বান
- বোয়ালমারীতে হাসামদিয়া গণহত্যা দিবস পালন
- মহম্মদপুরে চায়না ৩ সিডলেস লেবু চাষে সফল রিয়াজুল ইসলাম
- ১০ প্রকল্পেই বরাদ্দ ৫২ হাজার কোটি টাকা
- ঈদ উপলক্ষে ওয়ালটনের নতুন মডেলের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব পণ্য উন্মোচন
- ফরিদপুরে মৎস্য উৎপাদনে বার্ষিক পর্যালোচনা বিষয়ক কর্মশালা
- কোরবানির পশুর কোন সংকট হবে না : প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- গোপালগঞ্জে ৫ দিনের নারী শিল্প উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স শুরু
- বিদেশি ঋণনির্ভর প্রকল্পের অগ্রগতি জানানোর নির্দেশ
- নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে গোপালগঞ্জের হোটেল রেস্তরাঁর খাবারের নমূনা সংগ্রহ শুরু
- আগামীতে জেলাভিত্তিক প্রকল্প নেওয়া হবে : পরিকল্পনামন্ত্রী
- বরিশালে ৩ লাখ রেনু পোনা জব্দ, ৯ জেলে আটক
- খালি হাতে বিদেশ ফেরত যুবকদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ব্র্যাকের মাইগ্রেশন কর্মসূচি
- জামালপুরে অভ্যন্তরীণ ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান উদ্বোধন
- অতীত ভুলে সামনে তাকাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
- দেশে অকালমৃত্যুর অন্যতম কারণ উচ্চ রক্তচাপ, প্রয়োজন সতর্কতা
- আচরণবিধি লঙ্ঘন: চেয়ারম্যান প্রার্থী রানা সরদারকে শোকজ
- আত্মকর্মসংস্থান তৈরিতে দুই বোনের স্ট্রিট ফুডের ব্যবসা
- আজ থেকে বাজারে মিলবে চুয়াডাঙ্গার আম
- নড়াইলে ডাকাতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !