দূরবীনে দূরের জানালা
প্রবীর বিকাশ সরকার
এই এক জীবনে এমন কিছু মানুষের সঙ্গে আমার পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতা হয়েছে যাঁদের আলোয় আমি আলোকিত হয়েছি। তাঁরা ঈশ্বরতুল্য নন, আমি অভিভূত হয়েছি তাঁদের শিক্ষালব্ধ জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, কর্ম এবং চারিত্রিক গুণাবলির পরিচয় পেয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্ষেত্রে ও কাজে। তেমনি একজন হলেন মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া। অত্যন্ত ভদ্র, অমায়িক, বিদ্বান এবং সহযোগিতামনস্ক। তাঁর আরও দুটি অসামান্য গুণ হচ্ছে, গ্রন্থপ্রিয়তা, প্রচুর বই পড়েন। তাঁর গাড়ির মধ্যেও বই দেখে আমি অবাক হয়েছি। আর হচ্ছে সাহিত্যপ্রিয়তা, দেশ-বিদেশের সাহিত্য সম্পর্কে অগাধ পাণ্ডিত্যের অধিকারী। অবাক হই যে, সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে এত ব্যস্ত কিন্তু বইপড়া, সাহিত্য নিয়ে ভাবনা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যথার্থই একজন সৎ, কর্মঠ ও মেধাবী মানুষকে তাঁর অফিসের একান্ত সচিব করেছেন। আনন্দের খবর যে নতুন বছরের শুরুতেই সহসচিব হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন তোফাজ্জল স্যার। আমার বিশ্বাস, প্রধানমন্ত্রী এই পর্যন্ত যতজনকে তাঁর কাজের সুবিধার জন্য নির্বাচন করেছেন, তাঁদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলেন তিনি।
সব মানুষ একরকম হওয়া সম্ভব নয়। মানুষের সঙ্গে না মিশলে মানুষকে চেনা যায় না। বাইরে থেকে বা দূর থেকে মানুষকে আমরা নানা রকম ইমেজে ভেবে থাকি। কখনো সেটা সত্যি, কখনো সেটা মিথ্যে বলে প্রমাণিত হয়। তোফাজ্জল স্যারকে আমি প্রথম দেখি ২০১২ সালে এবং দেখেই অত্যন্ত চৌকস এবং রুচিসম্পন্ন বলে মনে হয়েছে।
আমি তখন কুমিল্লায় মাসিক শিশুপত্রিকা ‘কিশোরচিত্র’ প্রকাশ করছি। আমাকে সহযোগিতা করছেন বাবার বন্ধু প্রাক্তন পুলিশ অফিসের রিডার ঠাকুর জিয়াউদ্দিন আহমদ তথা জিয়াকাকা। তাঁর বাবা শফিউদ্দিন ঠাকুর আমার বাবার সঙ্গে ২০ বছর এবং জিয়াকাকা ২০ বছর কাজ করেছেন পাশাপাশি কুমিল্লা পুলিশ অফিস ও পুলিশ কোর্টে। জিয়া কাকা আমার স্থানীয় অভিভাবকও হন।
‘কিশোরচিত্র’র সরকারি ডিক্লারেশন নেওয়ার জন্য আমি ও কাকা চেষ্টা করছি। কিন্তু নানা ঝামেলায় এগোচ্ছে না। বাবা থাকলে অসুবিধে হত না। কিন্তু বাবা তো ২০১২ সালেই লোকান্তরিত হল। জিয়াকাকা একদিন বললেন, চলো, ডিসি সাহেবের সঙ্গে দেখা করে কথা বলি। তুমি একটি ভালো উদ্যোগ নিয়েছ এটা তিনি বুঝবেন। তিনি খুব অমায়িক এবং বিদ্বান মানুষ। প্রচুর বই পড়েন। ডিসি সাহেবের পিএসের সঙ্গে কাকার দহরম-মহরম সম্পর্ক। বাবাকেও ভালো করেই চেনেন। তিনি সাক্ষাতের ব্যবস্থা করে দিলেন। প্রচণ্ড ব্যস্ততার মধ্যেও ডিসি মো.তোফাজ্জল হোসেন মিয়া সময় দিলেন। আমাদের আবেদনপত্র পড়লেন। কিশোরচিত্রর দু-তিনটি পরীক্ষামূলক সংখ্যা হাতে নিয়ে পৃষ্ঠা ওল্টালেন। তারপর বললেন, আরে! আপনার সঙ্গে কয়েকদিন আগে দেখা হয়েছে, তাই না? আমি সঙ্গে সঙ্গে বললাম, হ্যাঁ স্যার। চৌমহনীর কাছে একটি বাসায় একদিন সন্ধেবেলা একটি অনুষ্ঠানে। হেসে বললেন, আপনি তো জাপানে থাকেন? সেদিন বলছিলেন।
আমি মাথা নেড়ে সায় দিলাম। তিনি বললেন, খুবই ভালো উদ্যোগ নিয়েছেন। জেনে আমার খুবই আনন্দ হচ্ছে। শিশুদের প্রতিভা বিকাশে মাতৃভাষায় তাদের লেখালেখি নিয়ে প্রকাশিত পত্রিকা খুব উৎসাহব্যঞ্জক। ঠিক আছে আমি পিএসকে বলে দিচ্ছি কীভাবে কী করতে হবে। চিন্তা করবেন না। আপনাদের কাজ হবে। আমার সহযোগিতা থাকবে।
খুব দ্রুত কাজ হয়েছিল। তাঁর নির্দেশমতো আমরা ডিক্লারেশন পেয়ে গেলাম। একদিন তাঁর বাসভবনে গিয়ে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে এলাম। শুক্রবার ছিল সেদিন, দেখলাম অন্যান্য জুনিয়র ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ মিটিং করছেন। কাজ পাগল মানুষ বুঝতে কষ্ট হল না। এরপর তাঁর একটি সাক্ষাৎকারও প্রকাশ করেছিলাম কিশোরচিত্রে, নিয়েছিল কাকার মেয়ে প্রমি। এভাবেই তাঁর সঙ্গে একটা বন্ধুত্ব আমার গড়ে উঠল। আমার লিখিত বই উপহার দিলাম তাঁকে। বললেন, এসব দেখছি রেয়ার বই! অবশ্যই পড়ব। জাপানে গিয়েছি আমি কর্মসূত্রে। মুগ্ধ করার মতো একটি দেশ। আমাদের পরম বন্ধুরাষ্ট্র।
দুটো অনুষ্ঠানে তাঁর সাহিত্য বিষয়ক পাণ্ডিত্যের পরিচয় পেয়ে আমি অভিভূত হয়েছিলাম। একটি ছিল সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান, অন্যটি সাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেন স্মরণে আলোচনা সভা। দুটো অনুষ্ঠানেই বাংলা সাহিত্য সম্পর্কে অসামান্য বক্তৃতা তিনি দিয়েছিলেন। মীর মশাররফ হোসেন সম্পর্কে কী গভীর পাণ্ডিত্যপূর্ণ আলোচনা তাঁর আজও মরমে শুনতে পাই!
বাংলাদেশে আমি ফিরেছিলাম দুটি প্রকল্প নিয়ে, একটি শিশুদের জন্য সংবাদপত্র প্রকাশ ও মানচিত্র বইঘর পুনরায় চালু করা। আমার নিজের বাড়ির ছাদে দুটি কক্ষ তৈরি শুরু করেছিলাম। ১৯৯১ সালে শহরের রামঘাটে মানচিত্র বইঘর দিয়েছিলাম, দুর্ভাগ্যবশত সেটা বন্ধ করে দিতে হয়েছিল। আবার বহু বছরের ব্যবধানে ২০১৩ সালের ৪ অক্টোবর তারিখে পুনরায় উদ্বোধন করা হল। উদ্বোধন করলেন ডিসি মো.তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বিশেষ অতিথি হিসেবে। প্রধান অতিথি ছিলেন বাবার ঘনিষ্ঠ বন্ধু বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট আহম্মদ আলী। আমাদের সকলের শ্রদ্ধাভাজন প্রিয় আহম্মদ আলী চাচা। সঙ্গে ছিলেন জিয়াকাকা। মূলত তাঁর মাধ্যমেই তোফাজ্জল স্যার আমার অনুরোধ গ্রহণ কওর আমাকে চিরকৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করেছেন। সেই মধুরতম স্মৃতি ভুলে যাওয়া অসম্ভব।
এরপর তিনি হঠাৎ করেই ঢাকায় বদলি হলেন, ঢাকার ডিসি হিসেবে। মেইলে আমাদের যোগাযোগ ছিল। একবার তাঁকে নিয়ে আমি একটি দীর্ঘ নিবন্ধ দৈনিক কুমিল্লার কাগজে লিখেছিলাম। পড়ে তিনি খুশি হয়েছিলেন।
২০১৪ সালের মার্চ মাসে আমি কুমিল্লা ছেড়ে জাপানে প্রত্যাবর্তন করতে বাধ্য হই। কারণ আমার স্ত্রী যে কোম্পানির চিফ একাউনটেন্ট সেই ৫০ বছরের পুরনো প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়া হয়ে যায়। কথা ছিল সেই মেয়ের পড়ালেখা ও সংসার চালিয়ে নেবে। বাংলাদেশে আমাদের একটা কিছু করা জরুরি, কারণ বাংলাদেশ দ্রুত উপরের দিকে উঠছে। বাংলাদেশ যে উঠবে সেই ধারণা ছিল আমার তাই ১৯৯১ সালেই জাপানে মানচিত্র কাগজ প্রকাশ ও বাংলাদেশে মানচিত্র বইঘর করেছিলাম। একটি আধুনিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান গড়ার স্বাপ্নিক প্রকল্প হাতে নিয়েছিলাম দুজনে। তখন হাতে প্রচুর টাকাও ছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমার হল না। কেন হল না তা আর বলতে চাই না সঙ্গত কারণেই।
পত্রিকা ও বইঘর গুটিয়ে জাপানে চলে আসার পর তেমন যোগাযোগ ছিল না তোফাজ্জল স্যারের সঙ্গে। মাঝে মাঝে মেইলে যোগাযোগ হত। হঠাৎ করেই ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি জাপানে এসেছিলেন অফিসের কাজে। আমি তখন একটি ফুডস ফ্যাক্টরিতে কাজ করি। রাতে বাসায় ফিরলে পরে স্ত্রী বলল, বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে একজন ফোন করেছিলেন। তোমাকে চাইছেন। ঢাকা থেকে একজন বড় সরকারি অফিসার এসে দূতাবাসে তোমার টেলিফোন নম্বর খুঁজছেন। তুমি এই নম্বরে যোগাযোগ করো। দেখলাম একটি নম্বর, যিনি করেছিলেন তাঁর নাম সেলিম। আমি চিনি না। দূতাবাস আমাকে খুঁজছে জেনে অবাকই হলাম! কারণ দূতাবাসের কাছে আমি চিরকালই ব্রাত্যজন।
যাহোক, ফোন করলাম সঙ্গে সঙ্গে। সেলিম সাহেব ধরলেন, বললেন, আরে দাদা আপনাকে খুঁজছি! ঢাকা থেকে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর অফিসের ডিরেক্টর জেনারেল তোফাজ্জল স্যার এসেছেন, এসেই দূতাবাসে ফোন করে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে বললেন। কিন্তু আপনার ফোন নম্বর নেই আমাদের কাছে, বলতেই স্যার ভীষণ হুলুস্থুল বাঁধিয়ে দিলেন! এত বড় একজন লেখক, গবেষক তাঁর ফোন নম্বর তোমাদের কাছে নেই! আশ্চর্য ব্যাপার! দূতাবাসে তাহলে কারা যায়? তারা কারা? আমরা কী জবাব দেব বলুন। পরে একজন প্রবাসী ভাইয়ের কাছ থেকে ফোন নম্বর নিয়ে আপনার বাসায় কল করেছি। আপনি স্যারের সঙ্গে কথা বলুন, শিনজুকু কেইও প্লাজা হোটেলে আছেন।
সেলিম সাহেব লাইন লাগিয়ে দিলেন। অমনি শুদ্ধভাষায় বললেন, আরে মশাই কোথায় আপনি! খুঁজে খুঁজে হয়রান! দূতাবাসে আপনার ফোন নম্বর নেই, ঠিকানা নেই কী তাজ্জব ব্যাপার বলুন দেখি! আচ্ছা, আজকে একটু পর জরুরি মিটিং আছে। আপনি কাল সকালে চলে আসুন।
ছুটি নিয়ে সকালে হাজির হলাম হোটেলে তাঁর রুমে। জড়িয়ে ধরে আলিঙ্গন করলেন। আমরা নানা বিষয়ে আড্ডা দিলাম। তিনি চা তৈরি করে আমাকে আপ্যায়ন করলেন। কুমিল্লার স্মৃতিচারণ করলেন। খুব দুঃখ করলেন মানচিত্র বইঘরটি বন্ধ হয়ে গেল বলে। বললেন, এত ভালো ভালো বই তুলেছিলেন আপনি। আইডিয়া, ডেকরেশন ছিল অদ্ভুত সুন্দর। জাপানি স্টাইলের দোকানটি এখনো চোখে লেগে আছে। প্রকল্পটি করতে পারলে কুমিল্লার সাহিত্য-সংস্কৃতির অঙ্গনটা নতুন রূপ পেত।
সেদিন ঘণ্টা দুই কথা বলে চলে এলাম। পরেরদিন ছিল সম্ভবত শনিবার ছিল। আমার ছুটি। ফোন দিয়ে গেলাম হোটেলে সকালবেলা। দেখা হল। বললেন, প্রবীরবাবু, খুব ব্যস্ত! আজ ও আগামী কাল কয়েকটি মিটিং জাইকার সঙ্গে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। তারপর কয়েকটি প্রজেক্ট দেখতে যেতে হবে। তারপর তো ফিরে যেতে হবে ঢাকায়। এবার বেশি সময় পাচ্ছি না। বললেন, দুপুরের পর মিটিং।
আমি বললাম, তাহলে শিনজুকু শহরের কিছুটা দেখাই চলুন। তিনি বললেন, সেই ভালো। চলুন। তারপর তাঁকে শিনজুকু যে কত বড় রেল স্টেশন দেখালাম। কত দোকানপাট, ডিপার্টমেন্ট স্টোর্স। তিনি দেখে খুব আনন্দিত হলেন। এক ফাঁকে মেট্রোতে চড়ে কুদানশিতা নিয়ে গেলাম ইয়াসুকুনি জিনজা মন্দিরে। মন্দিরের প্রাঙ্গণে বিচারপতি রাধাবিনোদ পালের স্মৃতিফলক দেখালাম। তিনি অবাক হলেন! এত বড় সম্মান প্রদান করেছে জাপান! অথচ আমরা তাঁকে চিনি না!
আমি তাঁকে বললাম, স্যার, দূতাবাসের প্রসঙ্গ তুলেছিলেন, তখন বলিনি। এবার বলি স্যার, বাঙালি বাঙালিকে চিনতে পারেনি আজও। বাঙালির মধ্যে এত স্নোবিশ আর অন্য কোনো জাতিতে খুঁজে পাবেন না! আমি আমার জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। কিছু মনে করবেন না।
তিনি হেসে, বললেন, মনে করার কিছু নেই। দেশ-বিদেশে আমিও তো দেখে আসছি। আপনি ঠিকই বলেছেন।
শ্রদ্ধেয় তোফাজ্জল স্যার, অনেক অনেক অভিনন্দন। আপনি ভালো থাকুন, আরও সাফল্য লাভ করুন এই প্রার্থনা করি নিরন্তর।
লেখক : জাপান প্রবাসী লেখক ও গবেষক।
পাঠকের মতামত:
- রাজবাড়ী সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মাইক মার্কার ব্যাপক প্রচারণা
- কেন্দুয়ায় অভ্যন্তরিন বোরো সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
- কেন্দুয়ায় বোরোর বাম্পার ফলন, দামে অখুশি, ফলনে খুশি কৃষক
- ‘সার্বজনীন পেনশন স্কীমের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে হবে’
- কাপাসিয়ায় ষড়যন্ত্রমূলক সংবাদ প্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- নহাটা শ্মশান কালীবাড়িতে বৈশাখ মাসব্যাপী প্রভাতী কীর্তন সম্পন্ন
- জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- হাজীগঞ্জে আগুনে পুড়লো ৮ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
- ফরিদগঞ্জে ঋণের ভার সইতে না পেরে সিনিয়র সিটিজেনের আত্মহত্যা
- 'প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে যাওয়ার মত পরিবেশ ইসি করেছে'
- এসএসসি পরীক্ষায় শ্যামনগর উপজেলা পর্যায়ে প্রথম হলেন মহুয়া রানী গায়েন সৃষ্টি
- 'ফসলের নিবিড়তা ও উৎপাদন বাড়াতে কাজ করা হচ্ছে’
- তারাকান্দায় নির্যাতিত ও অসহায় পরিবারের পাশে ওসি ওয়াজেদ
- টাঙ্গাইলে ফারাক্কা লংমার্চের ৪৮তম দিবসে আলোচনা সভা
- কালিয়াকৈরে মোটরসাইকেলের কর্মীকে মারধরের অভিযোগের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- হোসেনপুরে তীব্র গরমে ক্লাসেই অসুস্থ ৩০ শিক্ষার্থী
- কাপাসিয়ায় মাদকের বিরুদ্ধে সেমিনার
- শ্যামনগরে রোগীদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
- ফরিদপুরে ডিবির হাতে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- সুন্দরবনে বার বার আগুনের নেপথ্য কাহিনি
- গোপালগঞ্জে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার আন্দোলনে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
- ‘ডোনাল্ড লুর বক্তব্যের পর ফখরুলের কথার দাম নেই’
- সালথার জয়ঝাপ স্কুলে ওয়াদুদ মাতুব্বরের পক্ষে নির্বাচনী পথসভা
- প্রতিকার না পেয়ে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা আনারস প্রতীকের প্রার্থীর
- বিশ্বের একমাত্র ভাসমান এনপিপিতে পিয়ার রিভিউ মিশন সম্পন্ন
- সাবেক যুব মহিলা লীগ নেত্রী স্বপ্না খন্দকারের সংবাদ সম্মেলন
- মাদারীপুরে রাস্তা সংস্কারে অনিয়মের অভিযোগে স্থানীয় ও ঠিকাদারের সাথে হাতাহাতির ভিডিও ভাইরাল
- ‘প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে’
- গোয়ালন্দে বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান
- শায়েস্তাগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে মুখোমুখি দুই সাংবাদিক
- পর্যটন খাতে তুরস্ককে বিনিয়োগের আহ্বান
- বোয়ালমারীতে হাসামদিয়া গণহত্যা দিবস পালন
- মহম্মদপুরে চায়না ৩ সিডলেস লেবু চাষে সফল রিয়াজুল ইসলাম
- ১০ প্রকল্পেই বরাদ্দ ৫২ হাজার কোটি টাকা
- ঈদ উপলক্ষে ওয়ালটনের নতুন মডেলের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব পণ্য উন্মোচন
- ফরিদপুরে মৎস্য উৎপাদনে বার্ষিক পর্যালোচনা বিষয়ক কর্মশালা
- কোরবানির পশুর কোন সংকট হবে না : প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- গোপালগঞ্জে ৫ দিনের নারী শিল্প উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স শুরু
- বিদেশি ঋণনির্ভর প্রকল্পের অগ্রগতি জানানোর নির্দেশ
- নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে গোপালগঞ্জের হোটেল রেস্তরাঁর খাবারের নমূনা সংগ্রহ শুরু
- আগামীতে জেলাভিত্তিক প্রকল্প নেওয়া হবে : পরিকল্পনামন্ত্রী
- বরিশালে ৩ লাখ রেনু পোনা জব্দ, ৯ জেলে আটক
- খালি হাতে বিদেশ ফেরত যুবকদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ব্র্যাকের মাইগ্রেশন কর্মসূচি
- জামালপুরে অভ্যন্তরীণ ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান উদ্বোধন
- অতীত ভুলে সামনে তাকাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
- দেশে অকালমৃত্যুর অন্যতম কারণ উচ্চ রক্তচাপ, প্রয়োজন সতর্কতা
- আচরণবিধি লঙ্ঘন: চেয়ারম্যান প্রার্থী রানা সরদারকে শোকজ
- আত্মকর্মসংস্থান তৈরিতে দুই বোনের স্ট্রিট ফুডের ব্যবসা
- আজ থেকে বাজারে মিলবে চুয়াডাঙ্গার আম
- নড়াইলে ডাকাতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !