ধর্ষণ বর্বরতা : সভ্যতা-সংস্কৃতি বিনাশী
রণেশ মৈত্র
বাংলাদেশ জুড়ে বেশ কিছুকাল ধরে চলছে ধর্ষণের উৎসব। নারী জীবন নিরাপত্তার অভাবে আজ অতীতের চাইতেও অনেক বেশী পরিমাণে অন্ধকারাচ্ছন্ন হতে বসেছে। সভ্যতা-বিবর্জিত এক ধরণের ছাত্র-তরুণী বীভৎস ধর্ষণ লীলায় মেতে উঠে দেশটাকে রসাতলে নিয়ে যেতে উদ্যত। অপরাধীরা কোথাও ধরা পড়ছে-কোথাও হচ্ছে না। কোন কোন ধর্ষিতা বা তার অভিভাবকেরা মামলা দায়ের করছেন-কিন্তু বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই অনেকে মামলা-মোকর্দমা করতে নানা কারণে এগিয়ে আসছে না। কেউ বা সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হওয়ার আবার মেউ বা মামলা দায়েরের পর আসামীপক্ষের হামলায় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশংকায় ঘটনা প্রকাশ করছেন না।
এ ছাড়া সমাজের তথাকথিত মাতব্বরেরা বহুক্ষেত্রেই কার্য্যত: অপরাধীদের পক্ষে দাঁড়িয়ে তথাকথিত আপোষের প্রস্তাব নিয়ে ধর্ষিতার পরিবারের কাছে হাজির হচ্ছেন। সরল বিশ্বাসে এবং কোট-কাচারী থানার বিড়ম্বনা এড়াতে তাতে রাজীও হচ্ছেন। এই ধরণের আপোষের প্রস্তাবে রাজী হয়ে কেউ সুবিচার পাচ্ছেন এমন বিপোর্ট চোখে পড়তে আজও দেখিনি। প্রায় সকল ক্ষেত্রেই মেয়েটিকেই দায়ী করে তাকে দোররা মারার, সমাজ থেকে ঐ পরিবারকে বহিস্কার করে একঘরে রাখা, কোন কোন ক্ষেত্রে ছেলেটিকে সামান্য কিছু জরিমানার রায় দেওয়া হচ্ছে।
এমন সালিশ এর নেপথ্য উদ্যোক্তা সাধারণত: ঐ এলাকার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-মেম্বর, কোথাও বা শিক্ষক, আবার অবশ্যই যাঁরা থাকেন তাঁদের, পরিচিতি জানানো হয় এলাকার মসজিদের ইমাম প্রভৃতি। রায়ে জরিমানায় যে টাকা ধার্য্য করা হয়-তা কখনও মেয়ে পক্ষ পেয়েছেন বা পাচ্ছেন বলে তেমন একটা শুনি। সেগুলি পকেটস্থ হয় শালিশকারী চেয়ারম্যান, মেম্বর, শিক্ষক ও ইমাম সাহেরাই প্রধানত:। তাঁরাই পরামর্শ দিয়ে থাকেন এমন ঘটনা নিয়ে।
আবার অনেকক্ষেত্রে ধর্ষিতা মেয়েটির ডাক্তারী পরীক্ষায় সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক আসামী পক্ষের টাকা খেয়ে ভূয়া রিপোর্ট দিয়ে মামলার সর্বনাশ ঘটান।
যে মামলাগুলি এতগুলি প্রতিকূলতা এড়িয়ে আদালত পর্য্যন্ত গড়ায় সেখানে ঘটনার দায় মেয়েটির উপর দেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করেন আসামী পক্ষের আইনজীবীরা। মেয়েটিকে সাক্ষীর কাঠগড়ায় তুলে যখন তাঁরা তাঁকে জেরা করেন তখন এমন সব প্রশ্ন করেন যার দ্বারা মেয়েটিকেই দায়ী প্রতিপন্ন করার জন্য “তোমার বয়স কত”? “ছেলেটিকে তো আগে থেকেই চিনতে-কিবলো”, “দুজন এক সাথে মাঝে মধ্যে এদিক সেদিক বেড়াতেও যেতে”,“বাড়ী থেকে একলা বের হয়েছিলে কেন”, “তোমার পোষাক কেমন ছিল-টাইট না লুজ” প্রভৃতি প্রশ্ন উদ্দেশ্যমূলকভাবেই করা হয়।
রাজনৈতিক প্রশ্রয়ে ধর্ষণ, গণধর্ষণ, লুটপাট
তদুপরি সর্বপাধিক আপত্তিকর, দুঃখজনক ও বেদনার খবর হলো, ঐ ধর্ষকেরা দিব্যি রাজনৈতিক আশ্রয়-প্রশ্রয় পেয়ে থাকে। ফলে সারাদেশ জুড়ে ধর্ষণের অসহ্য উৎসব বেপরোয়াভাবে চলছে কিন্তু খুব কম ক্ষেত্রেই ঐ ঘৃণ্য অপরাধীদের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে-ততোধিক কম ক্ষেত্রে অপরপাধীদের শাস্তি হচ্ছে।
একটি জনপ্রিয় এবং বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক বিগত ২৮ সেপ্টেম্বরের সংখ্যায় লালকালিতে চার কলামব্যাপী “উৎকণ্ঠা বেপরোয়া ধর্ষণে” শিরোনামে প্রকাশিত খবরে জানিয়েছেঃ
“এম সি কলেজের ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনার মূল হোতা ছাত্রলীগ ক্যাডার সাইফুর রহমান ও শেখ মাহবুবুর রহমান ছিল মূর্তিমান আতংক। শিক্ষক, সাধারণ শিক্ষার্থী, নিজদলের কর্মী ও কলেজের পার্শ্ববর্তী টিলাগড় এলাকার ব্যবসায়ীদের কাছে ত্রাস ছিল তারা। হোটেল সুপারের বাংলো দখল করে জুয়ার আসর বসাত তারা। তাদের ইভটিজিং ও নির্য্যাতনের শিকার হয়ে কলেজ ছেড়ে চলে গেছেন অনেক ছাত্রী।
ক্যাম্পাসে ছিনতাই, চাঁদাবাজি, কলেজে বেড়াতে আসা তরুণীদের ধর্ষণ করা ছিল তাদের নৈমিত্তিক কাজ। ক্যাম্পাসে আধিপত্য থকায় দলের (আওয়ামী লীগের) বড় ভাইদের কাছেও বিশেষ কদর ছিল তাদের। আর আরও বেশী নির্য্যাতনের ভয়ে মুখ খোলার সাহস পেতেন না সাধারণ শিক্ষার্থীরা। স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণ ধর্ষণের ঘটনার পর বেরিয়ে আসছে সাইফুর রনি ও তাদের সহযোগীদের অপকর্মের অজশ্র কাহিনী। সাইফুর ও রনি সহ গণধর্ষণ মামলার সব আসামী সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট রনজিত সরকারের গ্রুপের কর্মী। জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য নাজমুল ইসলামের নেতৃত্বে তারা কলেজে রাজনীতি করতো ।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যরে কারণে প্রতিদিন বিকেলে শত শত তরুণী বেড়াতে আসেন ঐতিহ্যবাহী মুবারী চাঁদ কলেজের ক্যাম্পাসে। অনেকে ঘোরাঘুরি করে ক্যাম্পাসের নির্জন এলাকায় চলে যান। এ রকম জায়গায় কোন দম্পতি বা প্রেমিক জুটিকে পেলে সাইফুর ও রনি তাদের সহযোগিতের নিয়ে চড়াও হতো। আগ্নেয়াস্ত্র ও ধারালো অস্ত্রের মুখে ছিনতাই করতো তারা। ছিনতাই করতে গিয়ে ছুরিকাঘাতেরও ঘটনা ঘটেছে বহুবার। সন্ধ্যার পর বা রাতে ক্যাম্পাসে প্রেমিক যুগল পেলে আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে সাইফুর রনি দ্রুত তাদের তুলে নিয়ে যেত পাশ্ববর্তী ছাত্রাবাসে। সেখানে নিয়ে ধর্ষণ করে ভয়ভীতি দেখিয়ে ছেড়ে দেওয়া হতো। আত্ম সম্মানের ভয়ে কেউই মুখ খুলতেন না। রাতে টিলাগড়-বালুচর সড়ক দিয়ে যাতায়াতকারী লোকজনকে ছাত্রাবাসে ধরে এনে নির্য্যাতন ও ছিনতাই করতো তারা। এই সব অপকর্মে সাহইফুর রনির সহযোগি ছিল গণধর্ষণ মামলার আসামী ছাত্রলীগের অপর চার আসামী ছাত্র লীগের অপর চার ক্যাডার তারেক, রবিউল, মাহফুজ ও অর্জুন সহ আরও কয়েকজন ।
এম সি কলেজের ছাত্রাবাসকে কেন্দ্র করে সাইফুর ও রনি তাদের টর্চার সেল গড়ে তোলে। হোষ্টেল সুপারের বাংলো দখল করে থাকত সাইফুল। ভয়ে অন্যত্র থাকতেন হোষ্টেল সুপার জামাল উদ্দিন। হোষ্টেলের নতুন ভবনের ২০৫ নম্বর কক্ষ ও বাংলোয় সাইফুরের নেতৃত্বে বসানো হয় ‘শিলং তীর জুয়ার আসর’। এ ছাড়া প্রতিদিন রাত্রে বসতো মাদক সেবনের আসর। করোনা পরিস্থিতির কারণে হোষ্টেল বন্ধ থাকায় নিজ দখলে থাকা হোষ্টেল রুমকে মাদক সেবন ও ইয়াবা ব্যবসার আখড়ায় পরিণত করে সাইফুর। গণধর্ষণের ঘটনার পর শুক্রবার রাতে সাইফুরের দখলে থাকা হোষ্টেলের ২০৫ নং কক্ষ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র, ধারালো ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় সাইফুরের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলাও হয়েছে।
২০১৩ সালে কলেজে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তির সময় চাঁদাবাজি শুরু করে সাইফুর ও তার সহযোগিরা। এতে বাধা দেওয়ায় নিজ দলেরই কর্মী ছদরুল ইসলামের বুকে ছুরিকাঘাত করে সাইফুর। গুরুতর আহত ছদরুলকে সিলেট থেকে যাওয়া হয় ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে। পরে গ্রুপের নেতাদের চাপে ছদরুল বাধ্য হয় মামলা আপোষ করতে। কলেজ সূত্র জানায়, কলেজে মেয়েদের প্রেমের প্রস্তাব দিতো শেখ মাহবুবুর রহমান রনি। জোর করে সে ছাত্রীদের মোবাইল নম্বর নিত। প্রেমের প্রস্তাবে রাজীন না হলে সে প্রকাশ্যে তাদের লাঞ্ছিত করতো। রনির নির্য্যাতনের শিকার হয়ে অনেক ছাত্রী কলেজ ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। প্রেমের প্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় প্রায় আড়াই বছর আগে ক্যাম্পাসে এক ছাত্রীকে ছুরিকাঘাতও করে রনি। গ্রুপের শীর্ষ নেতা আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট রনজিত সরকার ও মুরারী চাঁদ করেজের ছাত্রলীগের নিয়ন্ত্রণ কর্তা নাজমুল ইসলামের আর্মীবাদ থাকায় ক্যাম্পাসের ভিতরে ও বাহিরে বেপরোয়া ছিল সাইফুর ও রনি। শাহ রনি ও তার সহযোগি ধর্ষণ মামলার অন্যতম আসামী তারেক নিজেদেরকে অনেক সময় র্যাব-পুলিশ বলেও পরিচয় দিত বলেও অভিযোগ রয়েছে। র্যাব ও পুলিশ পরিচয় দিয়ে রাস্তা থেকে লোকজন অপহরণ করে ছাত্রাবাসে নিয়ে মুক্তিপণ আদায়েরও অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া সাইফুর ও রনি চক্রের হাতে ক্যাম্পাসে একাধিকবার সাংবাদিক নির্য্যাতনের ঘটনাও ঘটে।
এই বিবরণ পড়ে জানা গেল সিলেটের বহুপুরাতন এবং নামকরা কলেজে আওয়ামী লীগের নেতাদের কারও কারও সমর্থন ও সহযোগিতায় কী ভয়ানক ত্রাসের রাজত্বই না গড়ে তুলেছিল ছাত্র লীগের দুর্ধর্ষ ক্যাডাররা। বিস্ময়কর হলেও যে সত্যটি উঠে এলো এডভোকেট রনজিত সরকার ও অপর একজন আওয়ামী লীগ নেতার নাম (দ্বিতীয় জন আইনজীবি নন)। ঐ ধর্ষক ক্যাডারদের পৃষ্ঠপোষক। আশা করবো বাংলাদেশ বার কাউন্সিল প্রয়োজনীয় তদন্ত করে স্থায়ীভাবে তাঁর ওকালতির সনদ প্রত্যাহার করে নেবেন-সিলেট জেলা আইনজীবী মামতিও তাঁকে বহিস্কার করে চিরতরে তাঁর আইনজীবী সদন বাতিলের সুপারিশ করে বার কাউন্সিলকে পাঠাবেন।
পুলিশ ও ঐ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করতে পারায় অবশ্যই সন্তোষ প্রকাশ করছি। আর দাবী জানাচ্ছি ঐ অপরাধীদের গ্রেফতার ক্ষান্ত না দিয়ে তাদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার অভিযোগে এডভোকেট রনজিত সরকার ও নাজমুলকেও দ্রুত অপরাধীদের সকল দুস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগে অবিলম্বে তাদেরকেও গ্রেফতার করে আসামী করা হোক। নইলে এ জাতীয় ঘটনার মূলোৎপাটন করা যাবে না কোন দিনই। আওয়ামী লীগের জেলা ও কেন্দ্রীয় সর্বোচ্চ নেতারা এ কাজে পুলিশকে সহযোগিতা করবেন এমন বিশ্বাস রাখতে চাই যদিও এ ব্যাপারে ঘটনা পরম্পরায় আদৌ আশাবাদী নই।
ইতোপূর্বে বলেছি সমগ্র বাংলাদেশে আজ ধর্ষণের মহোৎসব শুরু হয়েছে। খাগড়া ছড়িতে আদিবাসী নারী ধর্ষণ, রাজশাহীতে খৃষ্টীয় গীর্জার ফাদার কর্তৃক নারী ধর্ষণের কাহিনীও অতি সাম্প্রতিক। কিন্তু এগুলি ছাড়াও আরও অসংখ্য ধর্ষণ ঘটনা সারা দেশে ঘটে চলেছে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে কোন মামলা দায়ের না হওয়াতে দেশবাসী সুনির্দিষ্টভাবে জানতে পারছেন না।
প্রশ্ন জাগে যখন দেখি, ধর্ষণে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগ, ব্যাংকের টাকা লুটপাটে আওয়ামী লীগ, ফরিদপুরের আওয়ামী লীগ নেতা ৩০০ কোটি টাকা অবৈধভাবে উপার্জন করে অবৈধভাবে তার মধ্যেকার ২০০ শত কোটি টাকা দিব্যি বিদেশে পাচার করে দেন, যখন যুবলীগ নেতাদেরকে ক্যাসিনো কা-ে জড়িত হতে দেখি, যখন পাপিয়াদের মত মহিলাদেরকে যুব মহিলা লীগে জেলা নেতৃত্বের আসনে অবস্থান করতে দেখি, বহুক্ষেত্রে জেলাগুলিতে ও প্রথমে হিন্দুবাড়ী ও তাদের জমিজমা দখল করতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদেরকে দেখি, যখন দেখি মন্দির-মসজিদ গীর্জা ভাঙ্গার ও প্রতিমাসহ একাধিক মন্দির ভাংচুর বা তাতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটা সত্বেও ঐ দলীয় সরকার কোন অপরাধীর বিরুদ্ধে মামলা না দিয়ে পরোক্ষে প্রশ্রয় দেন, ২০০১ সালে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সংঘটিত হাজার হাজার সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা, ধর্ষণ অপহরণসহ নানাবিধ নির্য্যাতন করা সত্বেও এবং এগুলির ব্যাপারে বছর কয়েক আগে এই সরকার গঠিত তদন্ত কমিশন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিশদ বিবরণসহ মামলা করার সুপরিশ জানিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দাখিল করা সত্বেও কোন মামলা দায়েল বা কাউকে বিন্দুমাত্র শাস্তি দেওয়া হয় না-তখন একজন মুক্তিযোদ্ধা ভাষা-সৈনিক, প্রগতিশীল রাজনীতিক এবং একজন সাংবাদিক ও সচেতন নাগরিক হয়ে কি করে বিষয়টাকে একজন মন্ত্রীর মত হালকাসুরে বলবো “ধর্ষণ পৃথিবীর সব দেশেই হয়” এবং সে কারণে প্রচ্ছন্ন ইংগিতে বলবো যে, তাহলে বাংলাদেশে তা হবে না কেন?
এ পরিস্থিতি অসহ্য। তাই এ ব্যবস্থার বদল ঘটাতে সমাজ বিপ্লবই একমাত্র পথ।
লেখক : সভাপতি মন্ডলীর সদস্য, ঐক্য ন্যাপ।
পাঠকের মতামত:
- মেট্রোর ওপর দিয়ে টানা ইন্টারনেট ও ডিসের তার সরানোর নির্দেশ
- কাশ্মীরে গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ১০
- ‘বাড়তি ভাড়া চেয়ে যাত্রীদের হয়রানি করলেই কঠোর ব্যবস্থা’
- আ.লীগ নেতাকে ফাঁসাতে গিয়ে ফেঁসে গেলেন মাদক কারবারি
- ‘ডামি নির্বাচনের সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে’
- ‘বিএনপি নেতাদের বক্তব্যে জিয়াউর রহমানও কবরে শুয়ে লজ্জা পাচ্ছে’
- খেলাফত মজলিসের নেতা মাওলানা সৈয়দ মুজাদ্দিদ আলী আর নেই
- জুনের মধ্যে প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ: প্রতিমন্ত্রী
- নেচে-গেয়ে বরণ নিয়ে যা বললেন বিএসএমএমইউ ভিসি
- সবজিতে স্বস্তি, চাল পেঁয়াজ আলু চড়া
- ধনবাড়িতে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- টাঙ্গাইলে কাভার্ড ভ্যানের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক নিহত
- ভারতীয় পণ্য বর্জন আন্দোলন নিয়ে বিএনপির অন্দরে দ্বন্দ্ব
- ফাগুনের প্রকৃতিতে যেন আগুন লাগিয়েছে শিমুল ফুল
- ড. ইউনূসের মিথ্যাচারে বিস্মিত সুশীল সমাজ
- ‘নির্বাচনে যে টাকা খরচ হয়েছে সেটা আমি তুলব’
- দৌলতদিয়ায় পদ্মা নদীতে পড়ে যুবকের মৃত্যু
- ঈদ সামনে রেখে বেড়েছে আতর সুরমা বিক্রি
- যশোরে কুড়িয়ে পাওয়া সাড়ে ৪ লাখ টাকা ফিরিয়ে দিলেন ইজিবাইক চালক
- জীবিতকে ‘মৃত’ দেখানোয় ইউপি চেয়ারম্যান ও নারী সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা
- জাতির পিতার সমাধিতে বিএসএমএমইউ ভিসির শ্রদ্ধা
- চিত্রনায়ক সিয়ামের জন্মদিন আজ
- ‘সবার সমর্থন পেলে শান্ত অসাধারণ অধিনায়ক হবে’
- যশোরে অস্ত্র ও মাদক মামলায় দুইজনের কারাদণ্ড
- যশোরে পাচারকারীর পায়ূপথে পাওয়া গেল ৭০ লাখ টাকার স্বর্ণেরবার
- ষষ্ঠ দিনে ১ ঘণ্টাতেই শেষ রেলের ১৪ হাজার টিকিট
- উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, স্বস্তির হবে ঈদযাত্রা
- কাপাসিয়ায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে দুইজন নিহত
- পরিবহন সেক্টরে সব ধরনের চাঁদাবাজি বন্ধে বিএমপির কঠোর হুঁশিয়ারি
- সাভারে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে আহত যুবকের মৃত্যু
- ‘বিএনপির হৃদয়ে এবং চেতনায় পাকিস্তান’
- ফরিদপুরে ঐক্যের ডাক দিয়ে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় নেতা বিপুল
- দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস খাদে পড়ে নিহত ৪৫
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৪০
- জাতিসংঘে স্থায়ী মিশনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
- রমনা কালিবাড়িতে শতাধিক বাঙালি ইপিআরকে পাক সেনারা নৃশংসভাবে হত্যা করে
- আরও কমলো দেশের রিজার্ভ
- ‘যত জঙ্গি ধরেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন’
- গাজায় নিহত আরও ৭৬, প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
- ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে চলবে ১৫ টি ফেরি ও ২২ টি লঞ্চ
- শাশুড়ীকে হত্যার দায়ে পুত্রবধূ ও পরকীয়া প্রেমিকের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড
- বিধবা মাকে ভরণপোষণ না দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক ছেলে গ্রেপ্তার
- বঙ্গবন্ধু প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ল্যানিং দপ্তরের উপ-পরিচালককে সাময়িক বহিষ্কার
- জামালপুরে মৎস্যজীবী দলের ইফতার মাহফিল
- পরিবেশ দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু
- সোমালিয়ায় জিম্মি জাহাজ উদ্ধার নিয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রস্তাবিত সড়ক পরিবহন আইন আত্মঘাতী: টিআইবি
- নগরকান্দায় সুলভ মূল্যে ডিম-দুধ-মাংস বিক্রি
- ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
- কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর হাইস্কুলে নিয়োগ বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে বিভক্ত পরিচালনা পরিষদ
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !