বীর মুক্তিযোদ্ধারা প্রতিহিংসার নিষ্ঠুর শিকার
আবীর আহাদ
আমার একান্ত ধারণা, ১৯৭১ সনে সাড়ে সাতকোটি মানুষের মধ্যে পাঁচ কোটি মানুষ ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ তথা স্বাধীনতার পক্ষে । ঐ পাঁচ কোটির মধ্যে নিশ্চয়ই পনেরো থেকে চল্লিশ বছরের কিশোর-যুবকের সংখ্যা ছিলো প্রায় আড়াই কোটি ! কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের রক্তাক্ত মহাসমরে জীবন দেয়া-নেয়ার চেতনা ও ব্রত নিয়ে সশস্ত্র হয়ে মাঠে নেমেছিলো মাত্র দেড় লক্ষের মতো কিশোর-যুবকরা ! বলতে দ্বিধা নেই, বাকিরা ছিলো মুক্তিযুদ্ধের মাঠ থেকে নিরাপদ দূরত্বে । তারা ছিলো ভীরু-কাপুরুষ, দোদুল্যমান, সুবিধাবাদী ও সুযোগসন্ধানী । তাদের কেউ কেউ ছিলো পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সমর্থক। কেউ কেউ ছিলো রাজাকার আলবদর আলশামস আলমুজাহিদ যারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তান রক্ষার লক্ষ্যে সশস্ত্র যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিলো ।
বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেদিন বিজয়ী বীরের অভিধা অর্জন করে ঘরে ফিরেছেন, সেদিন থেকেই তারা বিপুল সংখ্যক ঐ ভীরু-কাপুরুষ ও রাজাকার অপশক্তির প্রতিহিংসার শিকার হয়েছে । মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যকার কিছুসংখ্যক যোদ্ধা অসচেতনভাবে আত্মীয়তা অথবা বন্ধুত্বের কারণে তাদের অতিরিক্ত অস্ত্রগুলো বহন করে পার্শ্ববর্তী থানা অথবা মিলিশিয়া ক্যাম্পে জমা দেয়ার সুবাদে ঐ অমুক্তিযোদ্ধাদের কেউ কেউ মুক্তিযোদ্ধা খাতায় নাম লিখিয়েছিলো । এদেরকেই সিক্সটিন ডিভিশন বলা হয়, তবে আনুপাতিক হারে এদের সংখ্যা ছিলো খুবই নগণ্য । আর রাজাকার অপশক্তির একটি অংশ যুদ্ধবিজয়ী কিছু আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মীয়তার সুবাদে মুক্তিযোদ্ধা বনে গিয়েছিলো ! আর বাকি রাজাকারগুলোর মধ্যে কিছু কারাগারে এবং কিছু অন্য এলাকায় পালিয়ে গিয়ে সাধারণ্যে মিশে গিয়েছিলো ।
পরবর্তীকালে মুক্তিযোদ্ধাদের চাকরি-বাকরি সুযোগ, তারও পরবর্তীতে মাসিক ভাতা প্রচলন করা হলেই ঐ সেই ভীরু-কাপুরুষ ও রাজাকার দলের মধ্যকার অতিলোভী, প্রতিহিংসাপরায়ণ ও পরশ্রীকাতরতার মানুষগুলো আত্মীয়তা, রাজনৈতিক প্রভাব ও অর্থের বিনিময়ে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ইউনিয়ন উপজেলা জেলা ও কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল, নেতা এমপি মন্ত্রী এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের স্বার্থান্ধ কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় ঢুকে পড়ে ।
বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সরকার মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পোষ্যদের প্রজাতন্ত্রের চাকরিতে ৩০% কোটা দিলেও অমুক্তিযোদ্ধা, রাজাকার-চেতনা ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আমলাদের প্রতিহিংসা ও চক্রান্তের শিকার হয়ে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানরা মুক্তিযোদ্ধা কোটার ফল লাভ করতে পারেনি বলা চলে । সুযোগটি হাতিয়ে নিয়েছে প্রশাসনের ঐ অমুক্তিযোদ্ধা, রাজাকার-চেতনা ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আমলারা ! তারাই তাদের আত্মীয়-স্বজন ও অনুসারীদের ছলেকলেকৌশলে প্রজাতন্ত্রের চাকরিতে ঢুকিয়েছে । অন্যদিকে এসব কার্যক্রমের পশ্চাতে বিপুল ঘুষের হোলিখেলা চলেছে যা এখনো চলছে । এসব প্রতিহিংসা ও ঘুষবাণিজ্যের কাছে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা পুরোপুরি অসহায় ছিলো বলেই নিজেরা তো বটেই, তাদের সন্তানরাও একই পরিণতির নিষ্ঠুর শিকার হয়েছে ।
শুধু তাই নয়, বীর মুক্তিযোদ্ধারা যাতে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় উপযুক্ত চিকিৎসাসেবা না পান তার জন্য চলে আসছে জঘন্যতম চক্রান্ত । তাদের নামে ও তাদের চিকিৎসার লক্ষ্যে ঢাকার মিরপুরে একটি অত্যাধুনিক হাসপাতাল নির্মাণ করেও মহলবিশেষের হাসপাতালটি দখলের চক্রান্তে পড়ে সেটি আজ ২৪/২৫ বছর বন্ধ ! এখন হাসপাতালটি পুরোপুরি ব্যবহার অনুপযোগী । অপরদিকে সরকারি ঘোষণা থাকলেও বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিত্সার ক্ষেত্রে চরম অবজ্ঞার শিকার হতে হয় । চিকিসা নিতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধা সনদ দেখালে তা ছিঁড়ে ফেলা ও অপমান করে তাড়িয়ে দেয়ার বহু উদাহরণ ইতোমধ্যে সৃষ্টি হয়েছে । অথচ আমাদের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মহোদয় ও আমলারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কবরের সুন্দর ডিজাইন করার জন্যে অশেষ কষ্ট করে যাচ্ছেন ! তারা যেনো চাচ্ছেন, মুক্তিযোদ্ধারা অতি তাড়াতাড়ি কবরে চলে যান ! আর সেই কবর প্রকল্পের অন্তরালে রয়েছে তাদের ঘুষ ও কমিশন খাওয়ার রঙিন স্বপ্ন ! দু:খজনক হলো, মুক্তিযোদ্ধাদের শৌর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বে অর্জিত স্বাধীন দেশের আলোবাতাস বেড়ে উঠে জীবনে যিনি যা কল্পনা করেননি, তিনি তাই হতে পারছেন, অথচ সেই মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি হীনমন্যতা ও হিংসার বাণ নিক্ষেপ করে তাদেরকে যারা অপমান অবদস্ত অবহেলা করে আসছে তাদের পশ্চাতে রাজনৈতিকভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করে এসেছে বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগ সরকারের একশ্রেণীর কর্তাব্যক্তি ।
অমুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার ক্ষেত্রে শুধু মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল, (জামুকা) ও রাজনৈতিক নেতাদের দোষ দিয়েও লাভ নেই । মূল দোষী সরকারের অনুসৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই সংজ্ঞা ও নির্দেশিকা । বঙ্গবন্ধু সরকার ১৯৭২ সনে কারা মুক্তিযোদ্ধা----এ-বিষয়ক যে ঐতিহাসিক সংজ্ঞা দিয়েছিলেন, সেটাই ছিলো মুক্তিযোদ্ধাদের প্রকৃত সংজ্ঞা । তাতে বলা হয়েছিলো : 'মুক্তিযোদ্ধা মানে এমন একজন ব্যক্তি যিনি একটি সশস্ত্র সংঘবদ্ধ দলের (ফোর্স) সদস্য হিশেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন'। কিন্তু বিভিন্ন সরকারের কী দু:সাহস, তারা বঙ্গবন্ধুর সেই সংজ্ঞাকে অবজ্ঞা ও বাইপাস করে নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মী ও আত্মীয়-স্বজনকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর লক্ষ্যে খেয়ালখুশি মতো মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞা ও নির্দেশিকা তৈরি করে এ-সুবর্ণ সুযোগটি করে দিয়েছে । এ-সুযোগটি গ্রহণ করেছেন ঐসব দুষ্কৃতিকারীরা । এই ভয়াবহ দোষে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী বিএনপি-জামায়াত ও মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার সমানভাবে দোষী ।
আগেই বলেছি, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বসাকুল্য সংখ্যা দেড় লক্ষের নিচে । কিন্তু অতীতের বিএনপি-জামায়াত ও হালের আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে সে-তালিকা বৃদ্ধি পেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা এসে দাঁড়িয়েছে দু'লক্ষ পঁয়ত্রিশ হাজারের মতো----যার মধ্যে প্রায় আশি/পঁচাশি হাজারই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা । এরা অমুক্তিযোদ্ধা তো বটেই, এমনকি তার মধ্যে হাজার হাজার রাজাকারও রয়েছে ! এ-বিষয়টি অনুধাবন করে আমিই সর্বপ্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ব্যানারে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা উচ্ছেদের একটি আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটাই । পাশাপাশি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদা সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে তাদের ঐতিহাসিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতির দাবি তুলি । দাবি দু'টি আজ গণদাবিতে পরিণত হয়েছে ।
এই যে মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার বা সরকারি আয়োজনে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর জঘন্যতম প্রবৃত্তি, এর মূলে রয়েছে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি চরম হিংসা, হীনমন্যতা ও তাদের মর্যাদার প্রতি পরশ্রীকাতরতা । সেই মুক্তিযুদ্ধকালীন ভীরু-কাপুরুষ ও রাজাকারের দল তাই মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে অর্থ, আত্মীয়তা ও রাজনৈতিক শক্তিতে বলিয়ান হয়ে আজ মুক্তিযোদ্ধা খাতায় নাম লেখাতে সক্ষম হয়েছে । আর এ মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার জঘন্য প্রতিযোগিতায় উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক নেতা, এমপি, মন্ত্রী, সচিব, সামরিক কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, শিল্পপতিসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের সুবিধাবাদী ও প্রতারকচক্র শামিল হয়েছেন । মোদ্দা কথা, মুক্তিযুদ্ধে যে অধিকাংশ নিম্নশ্রেণীর দরিদ্র মানুষ অংশগ্রহণ করেছিলেন, সেসব নিম্নশ্রেণীর দরিদ্র মানুষকে জাতীয় বীর বা ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ সন্তানের মর্যাদা দেয়া যাবে না----অমুক্তিযোদ্ধা হলেও উচ্চবিত্ত ও উচ্চশ্রেণীর টাউট বাটপাঢ়দেরও ঐ মর্যাদায় আসতেই হবে ! এটাই হলো প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি একাত্তরের সেই ভীরু-কাপুরুষ-রাজাকার ও সুবিধাবাদী-----যারা আজ অর্থবিত্তে ও রাজনৈতিক শক্তিতে বলিয়ান-----তাদের প্রতিহিংসা ও পরশ্রীকাতরতার জ্বলন্ত প্রকাশ ।
আমাদের অনেক আন্দোলন সংগ্রাম ও লেখালেখির কারণে অবশেষে সরকার মুক্তিযোদ্ধা তালিকার মধ্যে অবস্থানকারী অমুক্তিযোদ্ধাদের অপসারণ করার একটি কার্যক্রম শুরু করেছেন । সরকারসহ আমাদের অনেকেরই ধারণা এই যে, বেসামরিক গেজেট, লাল মুক্তিবার্তা, মুজিবনগর, সামরিক বাহিনী, পুলিশ-বিজিবি-আনসারসহ অন্যান্য তালিকার মধ্যে বিরাটসংখ্যক অমুক্তিযোদ্ধা রয়েছে । আমরা আশা করি এবং দাবি জানিয়ে আসছি যে, মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের নামে যে প্রথম পর্ব, দ্বিতীয় পর্ব, তৃতীয় পর্ব বা শেষ পর্ব বলে যা প্রকাশ করছেন ও করবেন, তা যেনো সঠিক হয় । আমরা এখনো বলছি, মুক্তিযোদ্ধা চূড়ান্ত তালিকায় যেমন কোনো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা বাদ যেতে পারবে না, তেমনি মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় অমুক্তিযোদ্ধা রাখা যাবে না । বল এখন সরকারের কোর্টে । কীভাবে তারা খেলবেন সেটা তাদের এখতিয়ার । তবে এটা নিয়ে কোনো কারণে যদি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদেরই খেলতে হয়, তাহলে তার পরিণাম শুভ হবে না ।
যে হিংসা ও পরশ্রীকাতরতার শিকার হয়ে প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধারা এতোকাল ভুয়াদের কারণে সমাজে অপমান ও অপদস্থতার শিকার হয়েছেন, মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও যারা বীর মুক্তিযোদ্ধার মর্যাদায় ভাগ বসিয়েছে, সরকার তথা জনগণের অর্থ লুটপাট করে চলেছে----তাদেরকে কোনো অবস্থাতেই বহাল রাখা যাবে না । যাবে না । না !
লেখক :চেয়ারম্যান, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- সিলেটে সরকারি গাছ কাটার মামলা নিয়ে পুলিশের গড়িমসি
- মাইকে গান বাজিয়ে ১০-১৫ টাকায় লাউ বিক্রি
- 'জায়গা বরাদ্দ পেলেই ফরিদপুরকে স্পেশাল ইকোনমিক জোন হিসেবে গড়ে তোলার কাজ শুরু করবো'
- সাতক্ষীরায় আত্মহত্যার চেষ্টা করা স্ত্রীকে বাঁচিয়ে স্বামীর আত্মহত্যা
- টাঙ্গাইলের হাতে ভাজা মুড়ির কদর বেড়েছে সারাদেশে
- যশোর নিউ মার্কেটে স্বর্ণের বারসহ দুই যুবক আটক
- সুলভ মূল্যে মাছ-মাংস-ডিম, জনমনে স্বস্তি
- পুতুল সরকার না পাওয়া পর্যন্ত তাদের কোনও ভোটই পছন্দ হবে না : জয়
- যে কারণে ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- চুয়াডাঙ্গা জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক কমিটি গঠন
- কাপাসিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু
- মামলা করায় বনবিভাগের কর্মকর্তাকে হত্যার হুমকি
- টাকার বিনিময়ে রেল কেটে ক্ষমতায় যাওয়া যায় না : রেলমন্ত্রী
- ফরিদপুরে জেলা প্রশাসনের চারটি প্রকাশনা বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
- সাতক্ষীরার হতদরিদ্র সুজিত হালদারের লেখা চতুর্দশপদী কবিতা মন কেড়েছে মানুষের
- শ্রীমঙ্গলে মসজিদের নামের পানির পাম্প যুবলীগ নেতার বাড়িতে
- বাগেরহাটে ৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক
- বাগেরহাটে নাশকতা মামলায় যুবদলের ১৩ নেতাকর্মী কারাগারে
- সোনারগাঁয়ে ডাকাত সন্দেহে গণপিটুনি, নিহত ৪
- পলাশবাড়ীতে দোকান বন্ধ রেখে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ৩২তম মিলিয়নিয়ার হলেন কুমিল্লার ভ্যানচালক হুমায়ুন
- ই-ভিসা প্রকল্প: বেশি খরচে বিদেশি কোম্পানিকে কাজ দেওয়ার পাঁয়তারা
- মহম্মদপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আওয়ালের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
- ত্রিশালে ৩ পুলিশ কর্মকর্তাকে কুপিয়ে আসামি ছিনতাই
- এক্সিম-পদ্মা একীভূত, যেভাবে চলবে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ
- আলোচি আরবিটেটর প্রত্যাহার সংক্রান্ত আপিল হাইকোর্টে খারিজ
- সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ
- সাভারে সাংবাদিক পুত্রকে হত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে কিশোর গ্যাং
- ভাষা সৈনিক কাজী গোলাম মাহবুব’র মৃত্যুবার্ষিকী মঙ্গলবার
- গৌরনদীতে ৪ ওষুধ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
- বাংলাদেশের শ্রম অধিকার নিয়ে ২ দেশের সমালোচনা
- ‘কনকাশন’ তামিমের ফিফটি
- ‘হয়রানি বন্ধ হলে ৫০০ টাকার কমে গরুর মাংস বিক্রি সম্ভব’
- সহকারী প্রক্টর একদিন ও আম্মান দুদিনের রিমান্ডে
- মসজিদ-মাদ্রাসায় যাতায়াতের রাস্তা বন্ধ, এলাকায় উত্তেজনা
- খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত মঙ্গলবার: আইনমন্ত্রী
- অবশেষে কেন্দুয়ার সেই শিক্ষা কর্মকর্তাকে সিলেটের নবীগঞ্জে বদলি
- শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসবে বাংলাদেশের অতিথি
- ‘প্রধানমন্ত্রী মাত্র সাড়ে ৩ ঘণ্টা ঘুমান, বাকি সময় দেশ নিয়ে ভাবেন’
- থার্ড-পার্টি প্রার্থী বাইডেনের বিপদ ডেকে আনতে পারে?
- পিকআপ-লেগুনা মুখোমুখি সংঘর্ষে এক পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু
- ইফতার খায় আর আ.লীগের গিবত গায় : প্রধানমন্ত্রী
- ভেজাল দুর্নীতির রকমফের
- তোমাতে বাংলাদেশ হাসে
- ১৭ মার্চ
- ইফতারে স্বাস্থ্যকর বেলের শরবত
- ‘বিএনপি মানে খাই খাই, আর আওয়ামী লীগ মানেই দেই দেই’
- ‘শিল্পী পরিষদ প্রকৃত শিল্পীদের নিয়েই গঠন করা হবে’
- আতলেতিকোর মাঠে দুর্দান্ত জয়ে দুইয়ে বার্সেলোনা
- হাইকোর্টে ড. ইউনূসের সাজা স্থগিতের আদেশ বাতিল
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !