একাত্তরের ২৬ মার্চ ও আজ
রণেশ মৈত্র
এটা তো স্বাভাবিকই যে একাত্তরের ২৬ মার্চ আর ৫১ বছর পরের ২০২২ এর ছাব্বিসে মার্চ এক রকম হবে না। আসলে তো দেশটাই বদলে গেছে। একাত্তরে আমরা ছিলাম পাকিস্তানী-আর এখন আমরা বাংলাদেশী। তখন আমরা ছিলাম পাকিস্তানের পাঁচটি প্রদেশের মধ্যে ( যেমন পাঞ্জাব, সিন্ধু, বেলুচিস্তান, উত্তদর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ ও পূর্ব পাকিস্তান) একটি প্রদেশের বাসিন্দা এবং আধা ঔপনিবেশিক ধরণের শাসনাধীনে। আর আজ আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক আমাদের জাতীয় পতাকা, জাতীয় সঙ্গীত ও ভাষা আলাদা। আমাদের কোন প্রদেশ নেই-তার প্রয়োজনও নেই। আমরা ইউনিটারী পদ্ধতি একটি একক রাষ্ট্র।
২৬ মার্চ একাত্তরে আমরা সমগ্র বাঙালি জাতি হয়ে পড়েছিলাম পাকিস্তানের নিষ্ঠুর সেনাবাহিনীর বর্বর অত্যাচারের অধীন-আজ বহু কিছু দুর্বলতা সত্বেও তেমন বর্বর নির্য্যাতন নেই। সেদিন বাঙালি সন্তানদের স্থান সামরিক বাহিনীতে হতো না-হতো না প্রশাসনেও। মুলত: পাঞ্জাবী সেনাবাহিনী ও প্রশাসকেরাই দেশটা শাসন করতো-বাঙালিদের ভাগ্যে আর বাঙালিদের ভাগ্যে জুটতো কেরানী গিরি অথবা বড়জোর পিওন গিরি। বাঙালির জীবন ছিল বেকারীত্বে পূর্ণ-দারিদ্র্যের কষাঘাতে র্দীণ-বিদীর্ণ।
সেদিনকার ২৬ মার্চ ছিলো লড়াই এর নতুন পর্য্যায়ে ভয়াবহ পর্য্যায়ে পৌঁছানোর দিন অজস্র লাশ দেখার দিন-দিবারাত্র কারফিউ এর দিন। পরস্পর যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতার শংকাপূর্ণ দিন। সেদিনটি ছিল প্রত্যাঘাত হানার এবং তার প্রস্তুতি গ্রহণের দিন। ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানী বর্বর সেনাবাহিনীর হিংশ্রতাপূর্ণ গণহত্যার পরবর্তী বীভৎস একটি দিন। একই সাথে নতুন প্রত্যয়ে দৃঢ়চিত্ত হওয়ার দিন।
সেই প্রেরণা বাস্তবায়ন করতে দীর্ঘ নয় মাসব্যাপী সশন্ত্র মুক্তিযুদ্ধ করেছে বাংলার দামাল ছেলেরা তাদের জীবন, যৌবন, ঘর-সংসার, ভবিষ্যতের স্বপ্ন এক কথায়, সব কিছু বাজি রেখে। বস্তুত এ লড়াই ছিল বাঙালির অস্তিত্বের লড়াই বাঙালির বাঁচার লড়াই।
লড়াইটি আন্তর্জাতিক লড়াইএ রূপ নিয়েছিল বিদেশী পত্র-পত্রিকায়, বেতার টেলিভিশনে বাংলাদেশে পাক-বাহিনীর নির্মম অত্যাচার, নির্য্যাতন ও গণহত্যার সচিত্র খবরগুলি দেখে। বিশ্ববিবেক সেদিন নড়ে উঠেছিল। মুজিবনগরে গঠিত তাজউদ্দিন আহমদের নেতৃত্বাধীন সরকারের দৃঢ়চিত্ত প্রচেষ্টা, ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বাধীন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এবং অত্যন্ত দৃঢ় কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় এবং সর্বোপরি গোটা বিশে^র সকল সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকামী মানুষ, বিশ্ব শান্তি পরিষদ প্রমুখের নৈতিক ও বৈষয়িক সহযোগিতায় ২৬ মার্চ একাত্তরের স্বপ্ন সাফল্যম-িত হয়েছিল এবং পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নতুন মানচিত্র নতুন জাতীয় পতাকা ও নতুন জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে সগর্বে আত্মপ্রকাশ করেছিল।
সেই উত্তাল দিনগুলির কথা, বাহাত্তরের ২৬ (একাত্তর বলে পরিচিত) মার্চের সেই লড়াই, উত্তদাল গণ আন্দোলন, অকাতরে আত্মদানের কথা এবং কোন লক্ষ্যে, কোন আদর্মে এ কোন নীতি ধারণ করে বাঙালি জাতি গৌরব অর্জন করেছিলো-আমরা আজ অনেকেই বিস্মৃত-নতুন প্রজন্মের কাছে তো সেগুলি অজানা। কারণ বস্তুনিষ্ঠভাবে নয়-ব্যক্তি বন্দনার সকল আয়োজন করে আমরা মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ তার ইতিহাস তার চেতনা নীতি ও আদর্শ কদাপি তাদেরকে জানতেও দেই না। বই পুস্তক বেতার টেলিভিশনও ব্যক্তি বন্দনায় ব্যস্ত তারাও মুক্তিযুদ্ধের সকল সত্য প্রকাশে অনীহ।
আমরা জানিই না কবে বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহম্মেদ জন্মগ্রহগণ করেছিলেন, তেমনি করে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও এ.এইচ.এম. কামরুজ্জামানের জন্ম হয়েছিল। বাংলাদেশের সরকারী ইতিহাসে তাঁদের কোন স্থান নেই-সরকারিভাবে তাঁদের জন্মদিন পালনের ন্যূনতম আয়োজনও কোনদিন হতে দেখা যায় না। তেমনি ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর ক্ষেত্রেও।
তবে কি বলা যাবে এই নেতাদেরকে এবং তাঁদের সাথে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর, অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহম্মদ, কমরেড মনি সিংহ, মনোরাঞ্জন ধর প্রমুখ নেতৃবৃন্দের ছাড়াই মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযুদ্ধের মহান বিজয় সম্ভব হয়েছিল?
এবারের ২৬ মার্চের এসে আমাদেরকে গভীরভাবে ভাবতে হবে এই মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলি কেমন ছিল? কিভাবে নয়টি মাস ধরে মুক্তিযুদ্ধ চালানো সম্ভব হয়েছিল-মুক্তিযুদ্ধের পরিচালনা কারা করেছিলেন-কারা মুক্তিযুদ্ধকালে আমাদের মিত্র ছিলেন এবং কারাই বা জাতীয় আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের শত্রুতা করেছিল।
জানবার শেষ নেই। আরও যা যা জানবার এবং জানাবার প্রয়োজনীয়তা অসীম তার তালিকাও ক্ষুদ্র নয়। কারণ একটি জাতির মুক্তিযুদ্ধ একটি বিশাল ব্যাপার। সেখানে বহু লোকের সম্পৃতি, বহু আত্মদান, বহু জনের কারাবাসি ও নানাবিধ নির্য্যাতন এবং সীমাহীন অত্যাচার সমগ্র জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস ধরে এবং তারও আগে ২৩টি বছর ধরে সহ্য করতে হয়েছে। এর পেছনে লক্ষ্য শুধুমাত্র এটা ছিল না যে একটি মানচিত্র আঁকা হবে, যার একটি নতুন পতাকা ও নতুন জাতীয় সঙ্গীত হবে। বরং তা ছিলো পাকিস্তানকে চূড়ান্তভাবে প্রত্যাখ্যানের জন্য, তার আদর্শ ও নীতি গুলিকে ঘৃণাভরে পরিত্যাগ করার জন্য।
এই লক্ষ্য ছিল বলেই আমরা দেশের শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবীদেরকে, শ্রেষ্ঠ কবি-সাহিত্যিকদেরকে, শ্রেষ্ঠ সংগীত শিল্পীদেরকে, শ্রেষ্ঠ নৃত্যশিল্পীদেরকে, দেশ প্রেমিক সরকারি কর্মকর্তাদেরকে, শিক্ষক-শিক্ষিকাদেরকে, সাংবাদিকদেরকে, শ্রমিক নেতাদেরকে সমবেতভাবে তাঁদের সকলকে জীবন বাজি রেখে নানাভাবে নিজ নিজ যোগ্যতার সবটুকু উজাড় করে ঢেলে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ময়দানে সমবেতভাবে বা সমচিতভাবে অংশ নিলেন। তাঁরা তাঁদের শিল্পকর্ম দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা শিবিরগুলিতে গিয়ে অবস্থধানরত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে উদ্বুদ্ধ করেছেন-সমগ্র ভারতব্যাপী তাঁরা সভা-সমিতি মিছিল সমাবেশ করে কি উদ্দেশ্যে বাঙালি জাতি সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে অবতীর্ণ হতে বাধ্য হয়েছেন-তা সবিস্তারে ব্যাখ্যা করেছেন-সকলের সক্রিয় সহানুভূতি ও সমর্থন আদায় করেছেন।
এখানেই এই বিশাল ইতিহাসের শেষ না। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ ও পুঁজিবাদী বিশ্ব ও আরব বিশ্বের সৌদি আরবসহ সকল মুসলিম রাষ্ট্রের সক্রিয় বিরোধিতা ও পাকিস্তানকে সহায়তা করা সত্বেও ঐ সব দেশের কবি-সাহিত্যিক সাংবাদিকেরা পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর পৈশাচিকতার খবর তুলে ধরে রাস্তায় রাস্তায়-পার্কে পার্কে অজস্র বক্তৃতা এবং গান গেয়ে বিপুল অর্থ সংগ্রহ করে মুক্তিযুদ্ধের ব্যয় নির্বাহে মুজিবনগর সরকারকে পাঠিয়েছে।
ভারতবাসী অতুলনীয় সহযোগিতার মাধ্যমে আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে সফলতার চূড়ান্ত শিখরে নিতে সহায়তা করেছেন। তাঁরা দলমত নির্বিশেষে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বাস্তব সহায়তদার জন্য একদিকে যেমন অর্থ সংগ্রহগ করেছেন এক কোটি রিফিউজির জন্য অসংখ্য শিবির গড়ে তুলে সেগুলিতে তাঁবু টাঙিয়ে তাঁদের আশ্রয় ও ঝড়-বৃষ্টি তুফান-রোদ উপেক্ষা করে তাঁদের নিরাপত্তা ও নিয়মিত বিনামূল্যে সকল রিফিউজির জন্য প্রয়োজমত রেশনিং পদ্ধতিতে খাবার চাল, ডাল, মসলা, জ্বালানি, সবজি প্রভৃতি সরবরাহ করে পৃথিধবীতে এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস রচনা করে আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে সকল করে তুলতে তুলনাবিহীন সহযোগিতা করেছেন। এমন কি, সরকারি বেসরকারি যানবাহনেও বাংলাদেশের যাত্রীদেরকে “জয় বাংলার লো” বলে আখায়িত করে তাঁদের গণব্যস্থানে সম্পূর্ণ বিনাভাড়ায় চলাচলের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন।
এত কিছু যে ছাপিয়ে মার্চ একাত্তরে ঘটাতে অনুপ্রাণিত করেছিলো-তা হলো বঙ্গবন্ধুর ৭মার্চ ভাষণের নিরীক্ষে ২৬ মার্চ পাকিস্তানী বাহিনী বঙ্গবন্ধুকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অব্যাবহিত পূর্বে স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার প্রেক্ষিতে।
মানুষ সেদিন উদ্বেলিত হয়ে উঠেছিল স্বাধীনতা অর্জনের জন্য, একটি পৃথক স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক এবং শোষণমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের জন্য-অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য। এ কারণেই ধর্ম-বর্ণ-সম্প্রদায়-লিঙ্গ নির্বিশেষে সকল বাঙালি ও আদিবাসী সম্মিলিত ভাবে অস্ত্র ধরেছিলেন-তাঁদের মিলিত রক্ত সমুদ্রের মধ দিয়েছিল একটি বিস্ময়কর নবীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ।
এমন একটি ২৬ ফেব্রুয়ারি পুনরায় বাঙালির দুয়ারে হানা দিয়েছে। কী হবে কেমন হবে এবারের এই স্মরণীয় ও গৌরবময় দিনটির জাতীয় উদযাপন? শুধুই বলতে চাই তা যেন গতানুগতিকভাবে শহীদ মিনারে বা জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পন, স্তাবকতাপূর্ণ আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ না থাকে।
যেমন এই দিনে বিনম্র চিত্তে শ্রদ্ধা জানান জাতির পিতা জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে তেমনই অসীম শ্রদ্ধা জানাব বাংলাদেশের প্রথম ও সফল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এ.এইচ কামরুজ্জামান এবং জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমেদ, কমরেড মনি সিংহ, মনোরঞ্জন ধর প্রমুখ এবং হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে ও তাঁদের অবিস্মরণীয় অবদানকে।
এঁদেরকেও ব্যক্তিপূজার মত স্তাবকতার ভাষা স্মরণ করা নয়। এঁদের আজীবন লালিত আদর্শ যেমন অসাম্প্রদায়িক-ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ও সমাজতন্ত্রের লক্ষ্যাভিসারী এবং সোনার বাংলাদেশ। এই লক্ষ্যেই তো বাহাত্তরের সংবিধানে বঙ্গবন্ধু ধর্ম নিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্রকে স্বর্ণাক্ষরে লিখে ধর্মাশ্রয়ী সকল দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন বাহাত্তরের এই সংবিধান তাই রক্তের অক্ষরে লেখা।
কিন্তু ১৫ আগষ্টের নির্মম হত্যালীলা ও সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দুইজন সামরিক শাসক অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে ততোধিক অবৈধ পদ্ধতিতে পঞ্চম ও অষ্টম সংশোধনীর দ্বারা বাংলাদেশের গতিমুখ পাকিস্তানের দিকে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। এই দুই সামরিক কর্মকর্তার একজন সংবিধানের শুরুতে “বিসমিল্লাহ” লিখলেন, জামায়াতে ইসলামী সহ সকল ধর্মাশ্রীয় দলকে বৈধতা দিলেন। অপর সামরিক শাসক “বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম হইবে ইসলাম”, এমন বিভেদাত্মক ও চরম বৈষম্যমূলক সংশোধনী অনুমোদন করে মুক্তিযুদ্ধের ও বঙ্গবন্ধুর সংবিধানগুলি (সঙ্গে অর্পিত সম্পত্তি আইন) আজও দিব্যি বহাল আছে। নতুন করে আর এক ঘৃণ্য সাম্প্রদায়িক, উগ্র জঙ্গীবাদী দল হেফাজতে ইসলামকে সকল অপকর্ম সত্বেও সরকারি সখ্যতা অর্জন করেছে। তাদের অঙ্গুলি হেলকে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য্য নির্মাণ প্রকল্প বাতিল করা হয়েছে।
তাই এবারের ২৬ মার্চ সরকারি-বেসরকারি উভয় অঙ্গনেই বাহাত্তরের সংবিধান অবিকল পুনরুজ্জীবতদ এবং সকল জাতীয় নেতৃত্বকে সসম্মানে শ্রদ্ধা জানাতে বঙ্গবন্ধু ও তাঁদের সকলের ভাস্কর্য ঢাকাসহ দেশের সর্বত্র নির্মাণের প্রত্যয় গ্রহগণ করা হোক।
লেখক : সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য, ঐক্য ন্যাপ, সাংবাদিকতায় একুশে পদক প্রাপ্ত।
পাঠকের মতামত:
- দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ
- খাগড়াছড়িতে ব্রজপাতে মা-ছেলেসহ নিহত ৩
- নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
- ঢাকায় ১৮ মে থেকে শুরু হচ্ছে জাপানিজ ক্যালিগ্রাফি
- এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ননিয়া নামক স্থানে পাক সেনাদের পৈশাচিক নির্যাতনে ২৬ জন মানুষ নিহত হয়
- গরমে আইস ফেসিয়ালে যে উপকার পাবেন
- মে দিবসের কবিতা
- টানা ৮ দফা কমার পর বাড়লো স্বর্ণের দাম
- জালাল মেলায় গান শুনে অন্ধ বাউল প্রদীপ পালের ভাগ্য বদলের উদ্যোগ
- কেন্দুয়ায় খাল খনন কর্মসূচির উদ্বোধন
- শ্যামনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগে আওয়ামীলীগে ত্রিমুখী লড়াই
- বেলকুচিতে বোমা বিস্ফোরণ মামলার আসামি আবু তালেব গ্রেফতার
- বহিস্কারের পর বিএনপির প্রার্থী আরও বেড়েছে
- প্রার্থী হয়েছেন ভাই, প্রচারণায় সংসদ সদস্য
- বরিশালে গৃহবধূকে পিটিয়ে আহত
- সড়ক দুর্ঘটনায় শাহরাস্তির বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
- বরিশালে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
- পাল্টাপাল্টি মামলায় আ.লীগের শতাধিক নেতাকর্মী আসামি, থমথমে গৌরনদী
- সাতক্ষীরা শহরের ফারাজানা ক্লিনিকে ভুল অপারেশনে প্রসূতির মৃত্যু
- বেলকুচিতে থানায় ঢুকে প্রার্থীর ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ ইসির
- ডিবি ও সাংবাদিক পরিচয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে আটক ৭
- বেলকুচিতে থানায় ঢুকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ওপর হামলা, ইন্জিনিয়ার আমিনুল শোকজ
- জুয়েলারি শিল্পে বিপ্লব ঘটাতে বাজুসের পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান
- বোয়ালমারীতে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নির্বাচন স্থগিতের অভিযোগ
- ফুলপুরে ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত
- দেশের আলোচিত কিশোরী ইয়াসমিনের মায়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু
- নিঃস্ব কামালের মুখে হাসি ফোটালেন মেয়র ও মানবিক মানুষ
- বিদেশে বসে টাকার বিনিময়ে পরকীয়া প্রেমিককে হত্যা
- ‘কাপ্তাই লেকের হারানো যৌবন ফিরিয়ে আনা হবে’
- পাংশাকে স্মার্ট উপজেলা করতে নিরলস কাজ করছেন ইউএনও জাফর সাদিক
- লংগদু গণহত্যা দিবস উপলক্ষে স্মরণ সভা
- শেখ হাসিনা: পঙ্কিল রাজনীতির পথ অতিক্রম
- কানাডার এশিয়ান হেরিটেজ মাস
- খনি শ্রমিকদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত প্রয়োজন
- অসাধু জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের তালিকা করবে বাজুস
- সুদানে ক্ষুধার জ্বালায় ঘাস খাচ্ছে মানুষ
- নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি ঘোষণা রবিবার
- নিরাপদ সড়কের দাবিতে নড়াইলে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত
- ‘সমৃদ্ধশালী ন্যায় বিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে নাগরিক সচেতনতার বিকল্প নেই’
- কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
- সবজির বাজারে গরমের তাপ
- ‘ভোটারবিহীন নির্বাচনে আনন্দ নেই, সৌন্দর্য্য নেই’
- ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
- চামড়াখাতে ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকার প্রস্তাব সিপিডির
- কাপ্তাইয়ে চিৎমরম নদীর ঘাট পারাপারে দুর্ভোগ, সিঁড়ি বর্ধিতকরণ ও ছাউনি নির্মাণ দাবি এলাকাবাসীর
- ফরিদপুরের সিং পাড়ায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ৮ দিনব্যাপী ধর্মীয় অনুষ্ঠান সমাপ্ত
- ফরিদপুর পৌরসভার একটি ইটের রাস্তা পাকা করার দাবিতে মানববন্ধন
- সালথায় মানবপাচার মামলায় এক নারী গ্রেপ্তার
- এক যুগ কাটিয়ে ডর্টমুন্ড ছাড়ছেন রয়েস
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !