শ্রীলংকার পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশকে শিক্ষা নিতে হবে
ড. মো. শাহজাহান কবীর
শ্রীলংকা দক্ষিণ এশিয়ার একটি দ্বীপরাষ্ট্র। বর্তমানে চরম এক সংকটকাল অতিক্রম করছে দেশটি। চারিদিকে এখন শুধু হাহাকার। জ্বালানী তেল এবং খাদ্য কেনার জন্য উর্ধ্বশ্বাসে ছুটছে সাধারণ মানুষ। সমাধান যেন হাতের নাগালের বাহিরে। ৫০০ টাকা দিয়েও পাওয়া যাচ্ছেনা এক কেজি চাল। এই চরম অবস্থায় মানুষ বিক্ষোভ এবং অবরোধ করছে । প্রতিহিংসা ছড়িয়ে পড়ছে চারিপাশে। সরকারের মন্ত্রীরা পদত্যাগ করছে। প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে ও প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপক্ষে ছাড়া মন্ত্রিসভার ২৬ সদস্য গত রোববার রাতে এক বৈঠকের পর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছে। চলমান পরিস্থিতিতে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ ঠেকাতে দেশটিতে গত শনিবার থেকে ৩৬ ঘণ্টার কারফিউ চলছে। কোনভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছেনা। খাদ্যে উদ্বৃত্ত একটি দেশ কেন হঠাৎ করে চরম খাদ্য ঘাটতির দেশে পরিণত হলো এবং এর পিছনের কারণ কী !
প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে ২০১৯ সালে ক্ষমতাসীন হবার পর দেশে অর্গানিক কৃষি চালু করেন। সেজন্য কৃষিক্ষেত্রে রাসায়নিক সার এবং কীটনাশক ব্যবহার রাষ্টীয়ভাবে নিষিদ্ধ করা হয়। বন্ধ করা হয় সার আমদানি। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে কৃষিক্ষেত্রে এবং চালের উৎপাদন ২০ শতাংশের অধিক কমে যায়। একসময় চাল উৎপাদনে স্বয়সম্পূর্ণ শ্রীলংকা বাধ্য হয় ৪৫০মিলিয়ন ডলারের চাল আমদানি করতে। আমদানি সত্ত্বেও চালের দাম হু হু করে বাড়তে থাকে, সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে যায়। বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে সারাদেশে।
পাশাপাশি অর্গানিক কৃষির নেতিবাচক প্রভাব পড়ে দেশটির চা উৎপাদনের ক্ষেত্রে। চা রপ্তানি করে শ্রীলংকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। সেখানেও বড় ধাক্কা লাগে। কৃষকদের ক্ষতি পুষিয়ে আনার জন্য সরকার ২০০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দেয়। তারপরও দেশজুড়ে খাদ্যঘাটতি প্রকট আকার ধারণ করে। অর্গানিক কৃষি চালু করার আগে বিষয়টি নিয়ে যথেষ্ট গবেষণা করা হয়নি। এতে দেশে উল্টো ফল হয়েছে। বিশেষ করে চাল উৎপাদন কমে যাওয়ায় গ্রামের কৃষকরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার দরূণ খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যায় এবং খাদ্য আমদানি করার জন্য আরো বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করেও সামাল দিতে শ্রীলংকার সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। পরিস্থিতি এতটাই শোচনীয় যে, মুদ্রাস্ফীতি, উচ্চ বেকারত্ব এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রায় সব জিনিসের ঘাটতি দেখা দেয়ায় অনেক শ্রীলংকান, যাদের সামর্থ্য আছে, বিদেশে উন্নত জীবনের আশায় নিজ দেশ ছেড়ে পালাচ্ছেন বলে রিপোর্ট হচ্ছে। যাদের দেশ ছাড়ার সামর্থ্য নেই, তারা এখন মূল পেশার বাইরে অন্যকিছু করতে বাধ্য হচ্ছে। নয়তো মানবেতর জীবনযাপন করছে। বিশ্ব মিডিয়ায় সেদেশের মানুষের ভয়াবহ দুর্ভোগ উঠে আসছে।
বাংলাদেশকেও শ্রীলংকার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করতে হবে। যেকোন মূল্যে দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সামঞ্জস্য রেখে চাল উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। চালের উৎপাদনকে সরকারের অগ্রাধিকার খাত হিসেবে প্রধান্য দিতে হবে। করোনার অভিঘাতে বিশ্বের অনেক দেশেই খাদ্য উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। টাকার বিনিময়েও খাদ্য সংগ্রহ করা সহজ ছিল না। কিন্তু বাংলাদেশ কোভিড অতিমারির ভয়াবহ পরিস্থিতি অত্যন্ত সফলতার সাথে মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়েছে। এই সফলতার প্রধান ও অন্যতম কারণ হচ্ছে কৃষি ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং মাননীয় কৃষি মন্ত্রীর গৃহীত যুগপৎ সময়োপোযোগী পদক্ষেপ ও নির্দেশনা এবং টেকসই খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়ার অব্যাহত সফলতা। যা দেশে বিদেশে ভূয়শী প্রশংসা কুড়িয়েছে।
ঢাকায় সম্প্রতি শেষ হওয়া ৩৬তম এশিয়া প্যাসিফিক আঞ্চলিক সম্মেলন (এপিআরসি) তে অংশ নিতে আসা এফএও এর মহাপরিচালক চু দোয়াংয়ু কোভিড অতিমারির ভয়াবহ পরিস্থিতি সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়নে সর্বাত্মক সহযোগিতার অঙ্গীকার করেন। তিনি বলেন, কোভিড-১৯ মহামারী আমাদের শিখিয়ে দিয়ে গেছে আমরা যদি বিজ্ঞান চর্চায় উন্নতি না করি আমাদের ভবিষ্যত বিশ্ব আরো ভয়ংকর ও ধ্বংসাত্মক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে। কেবলমাত্র বিজ্ঞানেই রয়েছে ভবিষ্যত সমস্যার সমাধান, এর কোন বিকল্প নেই। বাংলাদেশ যদি উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশে রুপান্তরিত হতে চায় তাহলে হাত-মাথা (Hand-Head) দুটোকেই একসাথে ব্যবহার করতে হবে। পরিকল্পনাহীনভাবে কাজ করলে উন্নয়ন টেকসই হবে না। যেটি ঘটেছে শ্রীংকার ক্ষেত্রে। তাই, বিজ্ঞানভিত্তিক- উদ্ভাবনী উদ্যোগ গ্রহণ এবং প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে কৃষি ভিত্তিক খাদ্য রূপান্তর ব্যবস্থায় জোর দিতে হবে।
বর্তমান সরকারের সুচিন্তিত পরিকল্পনায় বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। বিশেষ করে বাংলাদেশে ধান উৎপাদনের পরিসংখ্যান বিবেচনা করলে দেখা যায় যে, বিগত ৫০ বছরে ধানের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় চার গুণ। ২০২০-২১ সালে দেশে চালের মোট উৎপাদন ছিল ৩.৮৭ কোটি মেট্রিক টন । তথ্য মতে দেশের ১৬৯.১ মিলিয়ন মানুষের চাহিদা পূরণ করার পরেও ৩.৪৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন খাদ্য উদ্বৃত্ত থাকার কথা। যেকোন মূল্যায়নে বাংলাদেশের এই অবস্থান প্রশংসার দাবী রাখে। কৃষির এই অভূতপূর্ব সাফল্য অনেক দেশের কাছে অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়। কৃষির এই উন্নয়নের ভিত্তিই হচ্ছে গবেষণায় উদ্ভাবিত প্রযুক্তি। গবেষণা প্রতিষ্ঠানের নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের উৎকর্ষতা, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সার্বক্ষণিক সহযোগিতা, বিএডিসি পুনর্গঠন, উপকরণ সরবরাহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা, কৃষি খাতে সরকারী ও প্রাইভেট সেক্টরের বিনিয়োগ এবং সর্বোপরি কৃষি উন্নয়নে যুগোপযোগী নীতিমালা প্রণয়ন ও হালনাগাদকরণের সামগ্রিক প্রভাবে সর্বক্ষেত্রে কৃষির উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পেয়ে ‘খোরপোষের কৃষি’ আজ ‘বাণিজ্যিক কৃষি’তে রূপান্তিত হয়েছে। বিশেষ করে স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে কৃষি রূপান্তর অভাবনীয়। ১৯৭২-৭৩ সালে যেখানে দেশে চালের উৎপাদন ছিল এক কোটি টনের নিচে যা বর্তমানে ৩.৮৭ কোটি টন। যার ফলে আজ আমরা বাণিজ্যিক কৃষির কথা ভাবতে পারছি। অর্থনৈতিক গতিশীলতার জন্য কৃষি উন্নয়নের এই ধারাকে আরো বেগবান করা অপরিহার্য।
আমাদের কৃষি জমি, কৃষিতে শ্রমশক্তি এবং প্রাকৃতিক সম্পদ কমছে অন্যদিকে বৈশ্বিক আবহাওয়া পরিবর্তন লক্ষণীয় তথাপি কৃষির উৎপাদন ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শস্যের নিবিরতা বৃদ্ধি পেয়ে ১৯৭১-৭২ সালে ১৪৩ শতাংশ হতে বর্তমানে ১৯৪ শতাংশ। ১৯৭১-৭২ সালে এক, দুই এবং তিন ফসলি জমির পরিমাণ ছিল ৫.০৯, ২.৭৮ এবং ০.৩৮ মিলিয়ন হেক্টর। কৃষিতে উচ্চ ফলনশীল জাতের সংযোজন, ফসলের সংক্ষিপ্ত সময়কাল, সেচ অবকাঠামো উন্নয়ন, উন্নত কৃষি ব্যবস্থাপনা, যান্ত্রিকীকরণ এবং সম্প্রসারণ পরিষেবা বৃদ্ধি, আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতি এবং কৃষক বান্ধব নীতির কারণে এক ফসলি জমি হ্রাস পেয়ে দুই ও তিন ফসলি জমি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং কৃষিতে যোগ হয়েছে চার ফসলি জমি। বর্তমানে এক, দুই, তিন এবং চার ফসলি জমির পরিমাণ যথাক্রমে ২.২৫, ৩.৯১, ১.৭৬ এবং ০.০২ মিলিয়ন হেক্টর। একমাত্র উন্নত ফসল ধারার প্রবর্তনের মাধ্যমে ফসলের নিবিড়তা সর্বোচ্চ বাড়ানো সম্ভব। ধান ভিত্তিক ফসল ধারায় স্বল্পমেয়াদি অন্য ফসল সমন্বয় করে ফসলের নিবিড়তা ও উৎপাদনশীলতা বাড়ানো যেতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে ধানের আবাদ এবং ফলনকে কোনভাবেই সংকোচিত করে নয়। তিন এবং চার ফসলি চাষের প্রবর্তনের জন্য ধানের ফলনের সাথে কম্প্রোমাইজ করে স্বল্পমেয়াদী ধানের আবাদ কাম্য হতে পারেনা।
আজকাল প্রায়শই স্বল্প মেয়াদি ধানের জাত উদ্ভাবন এবং কৃষক পর্যায়ে সম্প্রসারণের মাধ্যমে অন্য ফসল শস্যক্রমে সংযোগের কথা বলা হয়ে থাকে। কিন্তু ফসলের জীবনকালের সাথে ফলনের একটি সরাসরি সম্পর্ক আছে। একটি নির্দিষ্ট সীমার পরে ধানের ফলন কম্প্রোমাইজ করতে হবে যা কোন ভাবেই ঠিক হবে না। যদি ধানের ফলনকে কম্পোমাইজ করে অধিক স্বল্প মেয়াদি জাত উদ্ভাবন এবং স্বল্প মেয়াদি জাতের আবাদ ব্যাপকভিত্তিক সম্প্রসারণ করা হয় তাহলে ধানের মোট উৎপাদন বিঘ্নিত হতে পারে। তাছাড়া দেশীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন অজুহাত যেমন- গ্রিন হাউজ গ্যাস নির্গমন, পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়া, জ্বলবায়ুর পরিবর্তন ইত্যাদি দেখিয়ে ধানের আবাদ সংকোচিত করার জন্য বিভিন্ন মহল কাজ করছে। এমনকি নতুন নতুন শস্যক্রম সংযোজনের নামে ধানের আবাদকে সংকোচিত করার বিষয়টি দৃশ্যমান। এ ব্যাপারে সবাইকে গভীরভাবে চিন্তা করতে হবে এবং সতর্ক থাকতে হবে। বরং ধান উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ, উৎপাদন ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে মিলরেখে ধানের আবাদ এলাকা সম্প্রসারণ বিশেষ করে পতিত জমি চাষের আওতায় আনা, ফলনোত্তর অপচয় হ্রাস এবং আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজন অব্যাহত রাখতে হবে। ধান উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য ধান ভিত্তিক গবেষণা আধুনিকায়ন, সেচ এলাকা সম্প্রসারণ এবং টেকসই কৃষি যান্ত্রিকীকরণে আরো বেশী গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। ধান উৎপাদন অব্যাহত রাখতে নীতিনির্ধারকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে শর্তহীন সহযোগিতা এবং এই উৎপাদন ব্যবস্থা ঠিক রেখে অন্যান্য কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
শ্রীলংকার সরকারের আত্মঘাতী সিদ্ধান্তের কারণে যেখানে এত বড় বিপর্যয় সেখানে আমাদের সৌভাগ্য যে আমাদের আছে একজন প্রধানমন্ত্রী যার দূরদর্শী চিন্তায় কৃষিকে সর্বাগ্রে গুরুত্ব দিয়ে এই গভীর সংকটকালে সারে ২৮ হাজার কোটি টাকার উপকরণ সহায়তা দিয়ে মোট উৎপাদনকে সঠিক মাত্রায় ধরে রাখার যে প্রচেষ্টা তা অনূকরণীয়। পরিশেষে বলতে চাই, বৃহৎ জনগোষ্ঠির প্রধান খাদ্য যখন চাল, তখন এর উৎপাদন বিঘ্নিত হতে পারে এমন কোন নেতিবাচক প্রচারণা এবং এর পিছনে কি উদ্দেশ্য ও সুদূরপ্রসারি কি কুফল বয়ে আনতে পারে তা ভেবে দেখতে হবে। নতুবা একটা সময় এসে বাংলাদেশকেও শ্রীলংকার ভাগ্য বরণ করতে হতে পারে। মনে রাখতে হবে চাল শুধু খাদ্যশস্যই নয় বরং চালকে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অন্যতম নিয়ামক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
লেখক : মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট।
পাঠকের মতামত:
- ঢাকায় ১৮ মে থেকে শুরু হচ্ছে জাপানিজ ক্যালিগ্রাফি
- এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ননিয়া নামক স্থানে পাক সেনাদের পৈশাচিক নির্যাতনে ২৬ জন মানুষ নিহত হয়
- গরমে আইস ফেসিয়ালে যে উপকার পাবেন
- মে দিবসের কবিতা
- টানা ৮ দফা কমার পর বাড়লো স্বর্ণের দাম
- জালাল মেলায় গান শুনে অন্ধ বাউল প্রদীপ পালের ভাগ্য বদলের উদ্যোগ
- কেন্দুয়ায় খাল খনন কর্মসূচির উদ্বোধন
- শ্যামনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগে আওয়ামীলীগে ত্রিমুখী লড়াই
- বেলকুচিতে বোমা বিস্ফোরণ মামলার আসামি আবু তালেব গ্রেফতার
- বহিস্কারের পর বিএনপির প্রার্থী আরও বেড়েছে
- প্রার্থী হয়েছেন ভাই, প্রচারণায় সংসদ সদস্য
- বরিশালে গৃহবধূকে পিটিয়ে আহত
- সড়ক দুর্ঘটনায় শাহরাস্তির বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
- বরিশালে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
- পাল্টাপাল্টি মামলায় আ.লীগের শতাধিক নেতাকর্মী আসামি, থমথমে গৌরনদী
- সাতক্ষীরা শহরের ফারাজানা ক্লিনিকে ভুল অপারেশনে প্রসূতির মৃত্যু
- বেলকুচিতে থানায় ঢুকে প্রার্থীর ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ ইসির
- ডিবি ও সাংবাদিক পরিচয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে আটক ৭
- বেলকুচিতে থানায় ঢুকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ওপর হামলা, ইন্জিনিয়ার আমিনুল শোকজ
- জুয়েলারি শিল্পে বিপ্লব ঘটাতে বাজুসের পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান
- বোয়ালমারীতে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নির্বাচন স্থগিতের অভিযোগ
- ফুলপুরে ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত
- দেশের আলোচিত কিশোরী ইয়াসমিনের মায়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু
- নিঃস্ব কামালের মুখে হাসি ফোটালেন মেয়র ও মানবিক মানুষ
- বিদেশে বসে টাকার বিনিময়ে পরকীয়া প্রেমিককে হত্যা
- ‘কাপ্তাই লেকের হারানো যৌবন ফিরিয়ে আনা হবে’
- পাংশাকে স্মার্ট উপজেলা করতে নিরলস কাজ করছেন ইউএনও জাফর সাদিক
- লংগদু গণহত্যা দিবস উপলক্ষে স্মরণ সভা
- শেখ হাসিনা: পঙ্কিল রাজনীতির পথ অতিক্রম
- কানাডার এশিয়ান হেরিটেজ মাস
- খনি শ্রমিকদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত প্রয়োজন
- অসাধু জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের তালিকা করবে বাজুস
- সুদানে ক্ষুধার জ্বালায় ঘাস খাচ্ছে মানুষ
- নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি ঘোষণা রবিবার
- নিরাপদ সড়কের দাবিতে নড়াইলে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত
- ‘সমৃদ্ধশালী ন্যায় বিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে নাগরিক সচেতনতার বিকল্প নেই’
- কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
- সবজির বাজারে গরমের তাপ
- ‘ভোটারবিহীন নির্বাচনে আনন্দ নেই, সৌন্দর্য্য নেই’
- ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
- চামড়াখাতে ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকার প্রস্তাব সিপিডির
- কাপ্তাইয়ে চিৎমরম নদীর ঘাট পারাপারে দুর্ভোগ, সিঁড়ি বর্ধিতকরণ ও ছাউনি নির্মাণ দাবি এলাকাবাসীর
- ফরিদপুরের সিং পাড়ায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ৮ দিনব্যাপী ধর্মীয় অনুষ্ঠান সমাপ্ত
- ফরিদপুর পৌরসভার একটি ইটের রাস্তা পাকা করার দাবিতে মানববন্ধন
- সালথায় মানবপাচার মামলায় এক নারী গ্রেপ্তার
- এক যুগ কাটিয়ে ডর্টমুন্ড ছাড়ছেন রয়েস
- রাজবাড়ী-ঢাকা রুটে ভাঙ্গা ও চন্দনা কমিউটার ট্রেনের উদ্বোধন
- পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
- ১০ কোটির মাইলফলকে পরীমণি-সিয়ামের ‘তুই কি আমার হবি রে’
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !