বঙ্গবন্ধু হত্যার পটভূমি : পর্ব-৪
আবীর আহাদ
বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন, সমাজের সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষের সমন্বয়ে তিনি একটি সুখীসমাজ গড়ে তুলবেন। তিনি হিংসা বিদ্বেষ জবরদস্তি ও রক্তপাতমূলক কার্যকলাপের ঘোর বিরোধী ছিলেন। ভালবাসা ও বিশ্বস্ততা দিয়েই তিনি সকল বাঙালিকে একতাবদ্ধ করতে চেয়েছেন। তিনি আরো বিশ্বাস করতেন যে, বাংলাদেশ কেবলই বাঙালির দেশ, বাঙালি একটি বৃহত্ পরিবার। এই পরিবারের মধ্যে ভাল মানুষ আছে, খারাপ মানুষও আছে। শোষকও আছে শোষিতও আছে। ধনী আছে, গরীবও আছে। শিক্ষিত-জ্ঞানী আছে, মূর্খও আছে। এসব নিয়েই বাঙালি পরিবার। আমরা সকলে পরের তরে এ-চেতনার পরিবার। এই চেতনার চিরন্তন বিশ্বাসের ওপর ভর করে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে শোষক-শোষিতের প্রশ্ন তুলে জাতিকে বিভক্ত করেননি। ফলে আওয়ামী লীগ হয়ে দাঁড়ায় এদেশের জাতীয়তাবাদী সমাজতন্ত্রী ও উঠতি পুঁজিবাদীদের একটি সমন্বিত রাজনৈতিক ফ্লাটফরম। এককথায় আওয়ামী লীগ বহু শ্রেণীভিত্তিক রাজনৈতিক সংস্থা (মাল্টিক্লাস অরগানাইজেশন) হিশেবে পরিগণিত হয়।
অপরদিকে মুসলিম লীগ ছিল সাম্রাজ্যবাদ-পুঁজিবাদ তথা সমাজের উচ্চস্তরের শাসক ও শোষকদের প্লাটফরম। বিশেষ করে পশ্চিম পাকিস্তানের একচেটিয়া ধনিক বণিক শিল্পপতি জমিদার আমলা ও জেনারেল সামন্তবাদী, সাম্প্রদায়িক ও প্রতিক্রিয়াশীলদের সম্মিলিত রাজনৈতিক ক্লাব। ঐসবচক্রের স্বার্থে ও পরামর্শে মুসলিম লীগ পরিচালিত হতো। পূর্ববাংলার দু'চারটি ধনিক পরিবার দালালির মাধ্যমে তাদের সাথে ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণ করেছিল। বাকি উঠতি পুঁজিপতি বা ধনিকগোষ্ঠী ভবিষ্যত্ ক্ষমতার আশায় আওয়ামী লীগের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সম্পর্ক গড়ে তোলে। এ-ব্যতীত আরো কতিপয় রাজনৈতিক দল যেমন, জামায়াতে ইসলামি, পিডিপি, নেজামে ইসলামি প্রভৃতি ইসলামপন্থী-পুঁজিবাদী দল শাসক ও শোষকদের পৃষ্ঠপোষকতা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে অবস্থান করলেও এরা ছিল শাসক-শোষকদের বি-টিম। এদের কাজই ছিল আওয়ামী লীগের বাঙালি জাতীয়তাবাদী চিন্তাচেতনা, বিশেষ করে বামপন্থা বা সমাজতান্ত্রিক আদর্শকে ইসলাম ও আল্লাহবিরোধী নাস্তিকতাবাদের দর্শন বলে জনগণের মাঝে ধূম্রজাল ছড়ানো, যাতে শাসক-শোষকগোষ্ঠীর বিরোধী সংগঠন আওয়ামী লীগ ও বামপন্থী দলগুলোর প্রতি জনগণ ঝুঁকে না পড়ে।
সমাজতান্ত্রিক বা বামপন্থী রাজনৈতিক দলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দল যেমন, পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টি, পূর্ববাংলার কমিউনিস্ট পার্টি, সর্বহারা পার্টি, পূর্ব পাকিস্তান ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি প্রভৃতি মার্কসবাদী-লেনিন-মাওবাদী রাজনৈতিক দলসমূহের মধ্যে একমাত্র পূর্ব পাকিস্তান ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির দু'টি উপদল (ভাসানী-মোজাফফর) ব্যতীত অন্যান্য দলগুলো ছিল নিষিদ্ধ। আণ্ডারগ্রাউণ্ডেই তারা তাদের সংগঠন পরিচালনা করতো। শাসক-শোষকগোষ্ঠী ও ইসলামওয়ালারা ছিল তাদের প্রতি খড়্গহস্ত। এদের মধ্যে মস্কোপন্থী দলগুলো আওয়ামী লীগের সাথে আঁতাতের মাধ্যমে তাদের কাজ চালাতো। তবে পিকিংপন্থী দলগুলো পাকিস্তানের শাসক-শোষকদের বিরুদ্ধে যতো না গলাবাজি করতো, তারচেয়ে বেশি গলাবাজি করতো আওয়ামী লীগের জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে। তারা আওয়ামী লীগকে সাম্রাজ্যবাদ ও পুঁজিবাদের আনুসারি বলেও গালাগাল দিতো। মূলত: ন্যাপ-ভাসানী ও কতিপয় চৈনিকপন্থী কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা পাকিস্তানি শাসক-শোষকদের সাথে তাদের মুরব্বী চীনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সূত্র ধরে তারা বিশেষ করে আওয়ামী লীগ বিরোধিতার মধ্যেই বেশি সময় ব্যয় করতো। রাতের বেলা গ্রাম্য ধনিকদের গলা-কাটা আর দিনের বেলা আওয়ামী লীগের গোষ্ঠী উদ্ধার করাই ছিলো এদের মূল লক্ষ্য। এসব কর্মকান্ড পরিচালনা করার বিনিময়ে তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও পাকিস্তানের শাসকদের নিকট থেকে অঢেল অর্থকড়ি লাভ করতো।
মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নকে মোকাবিলা করার লক্ষ্যে কমিউনিস্ট চীনের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে পাকিস্তানের শেষদিকে বেশ অগ্রসর হয়। এ-স্তরে পাকিস্তান সেতুবন্ধ হিশেবে কাজ করে। এ-সুযোগে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ সমাজতন্ত্রকে হিংসা-বিদ্বেষ, রক্তপাত, হানাহানি, ধর্মবিরোধী নাস্তিকতাবাদের দর্শন হিশেবে চিত্রিত ও চিহ্নিত করার লক্ষ্যে ঐসব চৈনিকপন্থী সর্বহারা-সমাজতন্ত্রীদের দিয়ে ঐসব কার্যক্রম সুচারুরূপে করতে সক্ষম হয়। মূলত: এরা সাম্রাজ্যবাদ ও পুঁজিবাদের অর্থ খেয়ে সমাজতন্ত্রের নামাবলী আওড়ে প্রকারান্তরে সমাজতন্ত্রকে ধ্বংস করার কার্যক্রমে লিপ্ত হওয়াসহ সমাজতন্ত্রকেই কৌশলে গণবিরোধী মতবাদ হিশেবে চিহ্নিত করে। এদেরকে তাই বঙ্গবন্ধু 'পেন্টাগনপন্থী সমাজতন্ত্রী' বলে আখ্যায়িত করতেন। এরা যে মূলত: মার্কিন সেবাদাস তার প্রমাণ এরা রেখেছে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে। কারণ মার্কিন ও চীন উভয়েই আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে ছিল। ফলে পাকিস্তান ও বাংলাদেশেও এসব তথাকথিত সমাজতান্ত্রিক দলের নেতা-কর্মীরা সংগত:কারণে কখনোই সাধারণ মানুষের সমর্থন লাভ করেনি। ঐ তথাকথিত সমাজতন্ত্রী ও ইসলামপন্থীদের কার্যকলাপ তাই জনবিরোধী ও স্বাধীনতাবিরোধী কার্যক্রমেই প্রতিভাত হয়েছে। মূলত: পিকিংপন্থী ও ইসলামপন্থীরা এক ও অভিন্ন উদ্দেশ্যে তাদের কার্যকলাপ পরিচালনা করেছে বাঙালি জাতির বিরুদ্ধে। এরা উভয়েই আসলে প্রতিক্রিয়াশীল। এই দুই প্রতিক্রিয়াশীল চক্র কেবল সমাজতন্ত্রকে নস্যাত্ করার লক্ষ্যে ইসলাম ও সমাজতন্ত্রের নাম ব্যবহার করেছে। এই দুই চক্র ইসলামপন্থী ও চৈনিকপন্থী এরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা, উন্নয়ন ও প্রগতির শত্রু; এরা সাম্রাজ্যবাদ ও পুঁজিবাদের পেইড এজেন্ট।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের সাথে সাথে পাকিস্তান আমলের উঠতি ধনিক পুঁজিবাদীচক্র ও অন্যান্য কায়েমী স্বার্থান্বেষিরা আনিবার্য কারণেই বহুদিনের লালিত কামনাকে বাস্তবায়নের লক্ষ্য আদাজল খেয়ে নেমে পড়ে। এ সুযোগ আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদ ও পুঁজিবাদের মোড়লরা উঠতি ধনিকশ্রেণীর পেছনে এসে দাঁড়ায়। বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ যে পরাজয়ের গ্লানি সাম্রাজ্যবাদী পুঁজিবাদী শক্তির কপালে লেপ্টে দিয়েছে, সেই কালিমা মোচন ও পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণকল্পে এবার তারা এদেশীয় উঠতি ধনিকশ্রেণী ও অন্যান্য সুবিধবাদকচক্রের মাধ্যমে তাদের কালো থাবা বিস্তারিত করে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু এসব ধনিক-সুবিধাবাদীদের লালসা গুড়িয়ে দিয়ে সমাজতান্ত্রিক আর্থবৈষয়িক কর্মসূচি গ্রহণ করলেন। উঠতি ধনিকশ্রেণী অবশ্য বঙ্গবন্ধু ও তাঁর বিশিষ্ট অনুসারীদের পুঁজিবাদ পরিহার করার বিপদ সম্পর্কে সাবধান করে দিয়েছিলেন। প্রত্যুত্তরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন : এক সাগর রক্তে কেনা বাংলাদেশকে পুঁজিবাদের রক্তচুষা বাঁদুড়দের হাতে তুলে দিতে পারি না।' তিনি শাসনতান্ত্রিক তথা রাষ্ট্রীয় মৌলিক আদর্শ থেকে পুঁজিবাদকে ঝেঁটিয়ে বিদায় দিয়ে সমাজতান্ত্রিক পথের দিকনির্দেশ প্রদান করেছিলেন।
উঠতি ধনিকশ্রেণী প্রমাদ গণলো। মুজিবের দর্শন-কর্মসূচির মধ্যে তারা তাদের মৃত্যুবাণ দেখতে পেলো। ফলে তারা তাদের লক্ষ্য হাসিলের জন্য সাম্রাজ্যবাদের সহযোগিতা নিয়ে মুজিব সরকারকে হেয় ও উৎখাতের লক্ষ্যে অতি পুরানো চালটি চাললো। তারা স্বাধীনতাবিরোধী পলাতক মুসলিম লীগ, জামায়াত, নেজাম, পিডিপি, ভাসানী ন্যাপ, চৈনিকপন্থী সর্বহারা-সমাজতান্ত্রিক পার্টি, রাজাকার, আলবদর, আলশামস, হতাশাগ্রস্ত মুক্তিযোদ্ধা, প্রশাসনিক দালাল আমলা, উচ্চাভিলাষী সামরিক কর্মকর্তাসহ সমাজের দাগী ডাকাত-গুণ্ডা, মোল্লা-মাওলানা, টাউট রাজনীতিক, ব্যবসায়ী প্রভৃতি শ্রেণীর সাথে যোগাযোগ গড়ে তোলে। বঙ্গবন্ধুর সমাজতান্ত্রিক কর্মসূচিকে বানচাল করার লক্ষ্যে এবার তারা নেপথ্যে মদদ দিয়ে কিছু হতাশাগ্রস্ত নামীদামী মুক্তিযোদ্ধাদের দিয়ে গঠন করলো প্রথম বিরোধী দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ। এদের লক্ষ্যই নাকি বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র। তারপর শুরু হলো জ্বালাও-পোড়াও, ব্যাঙ্ক লুট, কলকারখানায় অগ্নিসংযোগ, হত্যা-গুম প্রভৃতি নাশকতামূলক কার্যকলাপ। জনগণকে এভাবেই তারা বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের চেহারা দেখালো।
সমাজতান্ত্রিক আদর্শের এ চেহারা দেখে সমাজতন্ত্রের প্রতি মানুষ বীতশ্রদ্ধ হয়ে উঠলো। সেই ঢেউ গিয়ে পড়লো বঙ্গবন্ধুর সমাজতান্ত্রিক কর্মসূচির ওপর। সারা দেশে যেন ঢেউ জাগালো, থামাও সমাজতন্ত্র! এভাবে অতি অল্প সময়ের মধ্য আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদ ও এদেশীয় উঠতি পুঁজিবাদীচক্র বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে বিজয় লাভ করলো! তাদের চক্রান্তমূলক কারসাজিতে দেশের প্রতিটি স্তরে অবিশ্বাস হানাহানি রেষারেষি ও বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে থাকে। জাতীয় ঐক্যে ফাটল সৃষ্টি হলো। চারদিকে শুরু হলো সীমাহীন স্বেচ্ছচারিতা, দুর্নীতি, চাটারদলের চাটাচাটি, চোরাকারবারি, ফটকাবাজারি, কালোবাজারি, মুনাফাখোরি, হাইজ্যাকিং, নৈরাজ্য আর নৈরাশ্যজনক পরিস্থিতির হলাহল। আর এসব কার্যকলাপের পশ্চাতে যাবতীয় ঘুঁটি চালাতে থাকে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ, চীনসহ পরাজিত শক্তি ও এদেশীয় উঠতি ধনিক ও পুঁজিবাদীচক্র। (চলবে)
লেখক :বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বহু গ্রন্থের লেখক, চেয়ারম্যান, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- গরমে সবজির দাম আরও বেড়েছে
- বাগেরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে কৃষককে পিটিকে হত্যা
- স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা
- আবারও ঢাকার সিনেমায় পাওলি দাম
- ‘গরমে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে সমাবেশ করা তামাশা’
- ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’
- ‘এসটিপি প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়’
- আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায়ের ঘোষণা মার্তার
- রিমান্ড শেষে কেএনএফের ২ সদস্য কারাগারে
- ‘দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিপক্ষীয় ৫ নথিতে সই করল ঢাকা-ব্যাংকক
- সান্তাহারে তীব্র গরমে পথচারীদের লেবুর শরবত বিতরণ
- ওয়ালটন এসি কিনে ৩৪তম মিলিয়নিয়ার হলেন গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- শ্রীনগরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও ঈশ্বরদীতে বন্ধ নেই প্রাইভেট-কোচিং
- বিশ্ব বাজারে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম
- টাঙ্গাইলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছেন মাটি ব্যবসায়ীরা
- বিলেতের বুকে স্বদেশের মুখ উজ্জ্বল করা ৭ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে মৌলভীবাজার পৌরসভার সংবর্ধনা
- জাতির পিতার সমাধিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপ-উপাচার্যের শ্রদ্ধা
- দিনাজপুরে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
- গাজীপুরে কভার্ডভ্যান-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪
- জাতীয় গণসংগীত উৎসব শুরু
- দিনাজপুরে ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড, ফায়ার সার্ভিসের দুই কর্মীসহ আহত ৪
- গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
- ভারী বর্ষণে তানজানিয়ায় ১৫৫ জনের প্রাণহানি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৯
- ৪৬তম বিসিএস প্রিলি পরীক্ষা আজ
- পাকিস্তানকে হারিয়ে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড
- ‘পাকিস্তান যতই অটল থাক, শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই’
- ডুমাইনের ঘটনার দোষীদের বিচারের দাবিতে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের শান্তি মিছিল
- ‘লাল কার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে বেইমানদের শিক্ষা দেবে জনগণ’
- ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার উদ্বোধন, দর্শক ও ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়
- নড়াইলে মাদক মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
- ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
- ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল আলম রকেট আর নেই
- বাগেরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ, স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
- নড়াইলে নবগঙ্গা নদী থেকে প্রতিবন্ধী যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সাব স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রি করায় জরিমানা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !