বঙ্গবন্ধু হত্যার পটভূমি : পর্ব-৫
আবীর আহাদ
ঊনিশশো বাহাত্তর সালে অনাবৃষ্টি ও তীব্র খরায় দেশব্যাপী ব্যাপক ফসলহানি। একাত্তরের সর্বাত্মক মুক্তিযুদ্ধের কারণে ফসল উৎপন্ন করা যায়নি। বাহাত্তর / তিয়াত্তরের মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধের ফলে জ্বালানিসহ বিশ্বের অর্থনৈতিক অচলাবস্থা। তিয়াত্তরে দেশে প্রবল বর্ষণ-বন্যা এবং চুয়াত্তর সালে দু'বার প্রলয়ংকরি বন্যার প্রকোপসহ মার্কিন-ঘেঁষা আন্তর্জাতিক দাতাসংস্থাগুলোর আর্থিক অসহযোগিতা এবং দেশের অভ্যন্তরের স্বাধীনতাবিরোধীদের নানাবিধ চক্রান্তের কারণে স্বাধীনতা-উত্তর সার্বিক খাদ্যাভাব চুয়াত্তরে এসে দুর্ভিক্ষের রূপ নেয়। দেশে চরম মুদ্রাস্ফীতিও ঘটে।
এ-সুযোগ গ্রহণ করে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ। দুর্ভিক্ষাবস্থাকে আরো কৃত্রিম উপায়ে চাঙ্গা করার হীন লক্ষ্যে তারা তাদের সেবাদাস ও ভাড়াটে সাংবাদিকদের দিয়ে দেশী-বিদেশী পত্র-পত্রিকা ও অন্যান্য প্রচার মাধ্যমের আশ্রয় নেয়। এদেশের চরম ডানপন্থী পত্রিকা ইত্তেফাক, মাওলানা ভাসানীর চরম বামপন্থী হককথা, চৈনিকপন্থী এনায়েতউল্লাহ খানের হলিডে, বিভ্রান্ত জাসদের গণকন্ঠসহ সরকারি মালিকানাধীন দৈনিক বাংলার বামপন্থী কলামিসট নির্মল সেন ও কিছুসংখ্যক পেইড লেখক-কবিও এ-অপপ্রচারে লিপ্ত হন। এ-কারণে দেশে-বিদেশে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর প্রগতিশীল সরকারের ভাবমূর্তি দারুণভাবে ক্ষুন্ন হয়। শুধু অপপ্রচারের বিষবাষ্পই নিক্ষেপ নয়, দেশের খাদ্যাভাব মোকাবিলা করার লক্ষ্যে চুয়াত্তর সালের প্রথমদিকে নগদমূল্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বঙ্গবন্ধু যে চাল ক্রয় করেন, তা সরবরাহ দিতে গড়িমসি করা হয়। উপরন্তু খাদ্যশস্য বোঝাই জাহাজকে যান্ত্রিক গোলযোগের অজুহাতে আটলান্টিক মহাসাগরের বুকে নোঙর করে রাখা হয়।এ-সবকিছু করা হয় দুর্ভিক্ষ সৃষ্টির হীন লক্ষ্যে।
মার্কিন সরকারের এ-চক্রান্তের আভাসও দিয়েছেন আন্তর্জাতিক খাদ্যনীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক ড: জাস্ট ফারল্যান্ড। উনিশশো বিরানব্বই সালের সাত মার্চ ঢাকায় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, উনিশশো চুয়াত্তর সালের দুর্ভিক্ষ ছিল মানবসৃষ্ট। খাদ্য উৎপাদন কম হওয়ার ফলেই শুধু দুর্ভিক্ষ হয়নি, তৎকালীন বাংলাদেশ সরকার ও মার্কিন প্রশাসনের মধ্যকার মতবিরোধের কারণে খাদ্য সাহায্য বন্ধ হয়ে যায়। ফলে দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি হয়। উল্লেখ্য যে, ড: ফারল্যান্ড বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর সালে ঢাকাস্থ বিশ্বব্যাঙ্ক মিশনের আবাসিক প্রধান ছিলেন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত দেশী-বিদেশী স্বাধীনতাবিরোধীচক্র তাদের কালোহাত প্রসারিত করেছিল আমাদের দেশের খাদ্যবিভাগেও।
বৈদেশিক মুদ্রার চরম সংকট থাকা সত্বেও বঙ্গবন্ধু বিভিন্ন সূত্রে প্রায় ছয় লক্ষ টন খাদ্যশস্য সংগ্রহ করেছিলেন সম্ভাব্য দুর্ভিক্ষ মোকাবিলা করার জন্য। ঐ ছয় লক্ষ টন খাদ্যশস্য ছিল খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল মোমেন খান ও সাইলো পরিচালক মারূফ মোর্শেদের নিয়ন্ত্রণে। মুসলিম লীগের অন্ধভক্ত সাবেক ইপিসিএস অফিসার মোমেন খান ও আলবদর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মারূফ মোর্শেদ স্বাধীনতাবিরোধীদের পেইড এজেন্ট হিশেবে ঐ দুর্ভিক্ষ সৃষ্টিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। তারা অতি চালাকির সাথে যেখানে খাদ্যাভাব সেখানে খাদ্যশস্য না-পাঠিয়ে অপ্রয়োজনীয় স্থানে খাদ্যশস্য সরবরাহ এবং খাদ্যশস্য আত্মসাতের মাধ্যমে দুর্ভিক্ষকে প্রকট করে তোলেন। তারই পুরস্কারস্বরূপ পরবর্তীকালে জেনারেল জিয়া ঐ খাদ্যসচিব মোমেন খানকে খাদ্যমন্ত্রী বানিয়ে ছিলেন। অপরদিকে মোমেন-সহযোগী মারূফ মোর্শেদ খাদ্যবিভাগের মহাপরিচালক পদে পদোন্নতি লাভ করেছিলেন। মোমেন খানের এহেন অপকর্মের পুরস্কার তো তাকে দেয়াই হয়েছিল, এমনকি বিএনপি নেত্রী তার প্রতি আরো কৃতজ্ঞ থেকে তারই পুত্র মঈন খানকেও মন্ত্রিসভায় স্থান দেয়ার পাশাপাশি তাঁর দলের স্থায়ী কমিটিতেও স্থান করে রেখে দিয়েছেন!
চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষকে দেশে-বিদেশে ব্যাপকভাবে প্রচারিত করার হীন লক্ষ্যে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা-সিআইএর আশীর্বাদপুষ্ট বলে বহুল আলোচিত দৈনিক ইত্তেফাক, জাসদের গণকন্ঠ, মাওলানা ভাসানীর হককথা ও এনায়েতউল্লাহ খানের হলিডেসহ আরো কিছু পত্র-পত্রিকা ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় দুর্ভিক্ষ নিয়ে অনেক আজগুবি, মিথ্যা ও বানোয়াট প্রতিবেদন-কাহিনীসহ নানান ধরনের ছবি প্রকাশ করেছিল। বঙ্গবন্ধুর হৃদয়ের গভীর উদারতার সুযোগ নিয়ে অনেক ডান-বামপন্থী তথা কট্টর মুজিববিরোধী রাজনীতিক-সাংবাদিক সরকার নিয়ন্ত্রিত বহুল প্রচারিত পত্র-পত্রিকা ও সংবাদ সংস্থায় ঢুকে পড়ে এবং তারা দুর্ভিক্ষ নিয়ে নানান অতিরঞ্জিত কাহিনী ও বিদ্রুপাত্মক প্রতিবেদন ও নিবন্ধ প্রকাশ করে দুর্ভিক্ষকে প্রকট করে তোলার সাথে সাথে এর জন্য বঙ্গবন্ধু ও তাঁর প্রগতিশীল সরকারের ওপর সমস্ত দোষ চাপাতে থাকে। তবে এটাও অনস্বীকার্য যে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কিছু মন্ত্রী এমপি ও নেতাদের অতি খাই-খাইয়ের কারণেও জনমনে আওয়ামী লীগের প্রতিও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এদের সীমাহীন দুর্নীতি ও দৌরাত্বে অতিষ্ঠ হয়ে বঙ্গবন্ধু প্রায়শই আক্ষেপ করে বলতেন, সবাই পায় সোনার খনি, আমি পেয়েছি চোরের খনি !দুনিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষকে বাঁচাতে আমি ভিক্ষা করে আনি, চাটারদল সেগুলো চেটে চেটে খায়।
কিছু কিছু লেখক-কবি-সাংবাদিক 'ভাত দে হারামজাদা', 'ভাত দে, নইলে মানচিত্র চিবিয়ে খাবো' জাতীয় লাগামহীন শ্লেষাত্মক উক্তি-মন্তব্য করতেও দ্বিধা করেনি! এসব যে ছিল বঙ্গবন্ধু সরকারকে হেয়প্রতিপন্ন করে ক্ষমতাচ্যুত করার নীলনক্সা। তার কিছু প্রমাণ পাওয়া যায় যখন জিয়ার আমলে রংপুরে চরম দুর্ভিক্ষ হলেও সেসব কবি-লেখক-সাংবাদিকদের কলমে তা ধরা পড়েনি! আশি সালে রংপুরে ভাতের অভাব দেখা দিয়েছিল। ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছিল বধূ-তরুণীরা। বেশ্যা খাতায় নাম লিপিবদ্ধ করার জন্য তারা ডিসি অফিসের সামনে ধর্ণা দিয়েছিল। সেদিন তো 'ভাত দে হারামজাদা' জাতীয় কবিতা ও নিবন্ধ তো লেখক-কবি-সাংবাদিক লেখেননি! মূলকথা হলো কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ সৃষ্টিকারীরা চুয়াত্তর সালে পয়সা ছিটিয়ে ছিল মিথ্যা কাহিনী ছড়ানোর লক্ষ্যে আর আশি সালে বেশ্যা কাহিনী তারা বেমালুম চেপে গেছেন। পত্র-পত্রিকার মালিকরা এ-নিয়ে উচ্চবাচ্য করেননি। প্রকৃত কথা হলো, বঙ্গবন্ধু ও তার সরকারকে উৎখাতের মিশন নিয়েই এসব সাংবাদিক কবি লেখক ও পত্রিকা মালিকগণ আন্তর্জাতিক চক্রান্তের সেবাদাসের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। সেই মুজিবও নেই, তাই সেই শক্তিশালী (!) লেখনিও নেই। কারণ তাদের মিশন শেষ!
কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারি থানার রমনা ইউনিয়নের মাঝিপাড়ার বাসন্তীকে নিয়ে উনিশশো চুয়াত্তর সালে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় যে আবেগঘন সচিত্র প্রতিবেদন বের হয়েছিল তাকে বঙ্গবন্ধুবিরোধীরা তখন একটা শক্তিশালী অপপ্রচারের হাতিয়ার হিশেবে ব্যবহার করেছিল, যদিও বাসন্তীর জালপরা কাহিনীটি পরবর্তীকালে একটা চক্রান্তমূলক বানোয়াট কাহিনী বলে প্রমাণিত হয়েছিল । তবে সেই বাসন্তীর জালপরা কাহিনীটি সামনে এনে আজো রাজনীতির মাঠে আওয়ামী লীগকে আঘাত করা হয়।
যে বাসন্তীকে নিয়ে দেশ-বিদেশে এতো তুলকালামকাণ্ড ঘটেছিল, তার বিশ/একুশ বছর পরও কেন সেই বাসন্তীকে আরো করুণ অবস্থায় থেকে অবশেষে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল? তার ভাগ্যের উন্নতি কেন হলো না? বাসন্তী কাহিনী সামনে নিয়ে যারা বিশ/একুশ বছর ক্ষমতায় ছিলেন, যে বাসন্তী কাহিনী বঙ্গবন্ধুকে পর্যন্ত বিপর্যস্ত করেছিল সেই বাসন্তীর খোঁজখবর কেউ কি নিয়েছিলেন?
আসল কথা হলো, চুয়াত্তর সালে স্বাধীনতাবিরোধী প্রতিক্রিয়াশীল সুযোগসন্ধানী ও কায়েমী স্বার্থান্বেষীচক্র তাদের হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষ্যে বিকৃতমস্তিষ্কের বাসন্তীকে কাঁথা ও তার প্রতিবেশী আত্মীয়া দুর্গতিকে মাছ ধরার জাল পরিয়ে ছবি তোলে এবং তৎকালীন একমাত্র প্রভাবশালী পত্রিকা ইত্তেফাকে প্রকাশ করে। আন্তর্জাতিক চক্রন্তকারীরা এই ছবিটিকেই দেশ-বিদেশে ভাইরাল করে দেয় । উল্লেখ্য যে, তথাকথিত জালপরা বাসন্তীর ছবি ও কাহিনী প্রস্তুত করা হয় ঢাকা থেকে প্রেরিত আলোকচিত্রশিল্পী আফতাব আহমদের মাধ্যমে। পরবর্তীতে এ মনগড়া কাহিনী ও ছবি বঙ্গবন্ধুবিরোধীদের বক্তৃতামঞ্চ ঔ অপপ্রচারের অন্যতম খোরাক হয়ে দাঁড়ায়। আন্তর্জাতিকভাবে কিসিঞ্জার সাহেবেরাও একটা বড় মওকা পেয়ে যায়।
পরবর্তীকালে বাসন্তীর চাচা বুদু রাম প্রকাশ করে দেয় যে, ঐ ছবি তোলার কাহিনী ছিল সম্পূর্ণ একটি চক্রান্ত । চিলমারির রমনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনসার আলী একটি বিশেষ চক্রের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ঐ ছবির আয়োজন করে। তিনি চরম অভাবগ্রস্ত বাসন্তী-দুর্গতিকে অর্থ ও সাহায্যের প্রলোভন দেখিয়ে দুর্গতিকে জাল এবং বাসন্তীকে কাঁথা পরিয়ে কলার ভেলায় তোলেন। ঢাকা থেকে আগত ইত্তেফাক পত্রিকার আলোকচিত্রশিল্পী আফতাব আহমদ ঐ অবস্থায় কতিপয় ছবি তোলেন। প্রকৃতির কী খেয়াল, আজ থেকে বেশ ক'বছর পূর্বে এই আফতাব আহমদ ঢাকার রামপুরায় নিজ ফ্লাটে অজ্ঞাতনামা খুনিদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন।
কাজেই সহজে বুঝা যায়, বাসন্তী-দুর্গতিদের দুর্গতির সুযোগ নিয়ে চক্রান্তকারী সুপরিকল্পিতভাবে কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে তাদের কার্যসম্পাদন করেছে, সময়ের গতিপথে তা ব্যুমেরাং হয়ে তাদেরকেই বিদ্রূপ করেছে যদিও হারিয়ে গেছে সাতাশ হাজার দুর্ভিক্ষ প্রপীড়িত বাসন্তী-দুর্গতির দল, লক্ষ-কোটি মানুষ ক্ষুদার জ্বালায় কষ্ট পেয়েছে, তারই অপবাদ নিয়ে হারিয়ে গেছেন বঙ্গবন্ধু, কলঙ্কিত হয়েছেন তিনি, কলঙ্কিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ।
চুয়াত্তরের ঐ দুর্ভিক্ষের কারণে সাতাশ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটেছিল। সেই দুর্ভিক্ষ ও মৃত্যু মানুষের মনে চিরকাল দাগ কেটে থাকবে তাতে সেন্দহে নেই । সেই মৃত্যু নিয়ে কুচক্রী জ্ঞানপাপী অজ্ঞ মানুষের দল আজো বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সরকারের চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করেন। কিন্তু জিয়া-এরশাদ ও খালেদা জিয়ার আমলের দুর্ভিক্ষ খরা বন্যা ও জলোচ্ছ্বাসের পরে সীমাহীন দুর্নীতি অযোগ্যতা অদক্ষতার কারণে যে লক্ষ মানুষ মরেছে, সেই মৃত্যু তো ঐ কুচক্রী জ্ঞানপাপী অজ্ঞ মানুষের হৃদয়ে কোনো দাগ কাটে না! তারা বরং ঐ মৃত্যুকে পুষ্টিহীনতা ও পেটের পীড়ার মরণ বলে সান্ত্বনা নিতে চান! অথচ কে না জানে, পুষ্টিহীনতা ও পেটের পীড়ার মরণ মানেই তো অনাহারে অর্দ্ধাহারে অখাদ্য ও কুখাদ্যের মরণ!
(চলবে)
লেখক :বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বহু গ্রন্থের লেখক,চেয়ারম্যান, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস মার্কার প্রার্থীর গণসংযোগ
- কালুখালী থেকে অস্ত্র-গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- সাঁথিয়ায় অগ্রনী ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেফতার ৩
- রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা : এফএসআইএন
- নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
- গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
- চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার
- তীব্র তাপদাহে পথচারী ও গরীব মানুষের পাশে যুবলীগ
- ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
- সালথায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
- ডিলারের সাথে খাদ্য কর্মকর্তার বিরোধে চাল পাচ্ছে না ৫০০ ওএমএস কার্ডধারী
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- গরমে সবজির দাম আরও বেড়েছে
- বাগেরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে কৃষককে পিটিকে হত্যা
- স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা
- আবারও ঢাকার সিনেমায় পাওলি দাম
- ‘গরমে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে সমাবেশ করা তামাশা’
- ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’
- ‘এসটিপি প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়’
- আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায়ের ঘোষণা মার্তার
- রিমান্ড শেষে কেএনএফের ২ সদস্য কারাগারে
- ‘দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিপক্ষীয় ৫ নথিতে সই করল ঢাকা-ব্যাংকক
- সান্তাহারে তীব্র গরমে পথচারীদের লেবুর শরবত বিতরণ
- ওয়ালটন এসি কিনে ৩৪তম মিলিয়নিয়ার হলেন গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- শ্রীনগরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও ঈশ্বরদীতে বন্ধ নেই প্রাইভেট-কোচিং
- বিশ্ব বাজারে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম
- টাঙ্গাইলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছেন মাটি ব্যবসায়ীরা
- বিলেতের বুকে স্বদেশের মুখ উজ্জ্বল করা ৭ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে মৌলভীবাজার পৌরসভার সংবর্ধনা
- জাতির পিতার সমাধিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপ-উপাচার্যের শ্রদ্ধা
- দিনাজপুরে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
- গাজীপুরে কভার্ডভ্যান-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪
- জাতীয় গণসংগীত উৎসব শুরু
- দিনাজপুরে ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড, ফায়ার সার্ভিসের দুই কর্মীসহ আহত ৪
- গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
- ভারী বর্ষণে তানজানিয়ায় ১৫৫ জনের প্রাণহানি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৯
- ৪৬তম বিসিএস প্রিলি পরীক্ষা আজ
- পাকিস্তানকে হারিয়ে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড
- ‘পাকিস্তান যতই অটল থাক, শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই’
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !