বঙ্গবন্ধু হত্যার পটভূমি : পর্ব-১১
আবীর আহাদ
বিরাট লোহার গেট। ভেতর থেকে বন্ধ। অবাক হয়ে দেখলাম, দোহা সাহেবের বাসভবনের দোতলায় একটি কক্ষে বাতি জ্বলছে। গেটের পাশের একটুখানি ছিদ্রপথে দৃষ্টি দিতেই দেখলাম আমার পরিচিত বিহারী দারোয়ানটা টুলের ওপর বসে ঝিমুচ্ছে। গেটে মৃদু টোকা মারলাম। ভেতর থেকে ক্ষীণ কন্ঠে ভেসে এলো, কৌন হ্যায়!
খান সাব, দরওয়াজা খোলো। আমি বললাম। কৌন হ্যায় এতনি রাত্মে? মুঝে তুম পেহছানতে হ্যায়। আমার মাছিছ দরকার। সিগারেট ধরাবো।
খান মনে হলো আমার কন্ঠ শুনে চিনতে পেরেছে। ফলে গেটের পাশে ছোট্ট দরোজা খোলার শব্দ হলো। খান গলা বের করে বলে, আরে, আপনি!
আমি বলি, আর বোলো না, সিগ্রেটের নেশা লেগেছে, মাগার হামারা পাছ মাছিছ নেহি হ্যায়। খান ম্লান হেসে বাইরে বেরিয়ে এলো। আমি হাসি। খানও হাসে। খানকে একটা সিগারেট দিয়ে আমি নিজেও একটা ধরালাম। খান আমার খুব পরিচিত। পাশাপাশি বহুদিন বসবাস করার ফলে তার সাথে আমার বেশ ঘনিষ্ঠতাও আছে।
কয়েকটি গাড়ি ঢোকার কথা বলতেই খান চাপাস্বরে বললো, আর বলবেন না, প্রায় এমন গভীররাতে এরা এখানে আসে। কী করে জানি না, তবে ভালই লাগে, আমাকে তারা বহুত বকশিশ দেয়।
আমি আর কথা বাড়ালাম না। আমার যা জানার জেনে গিয়েছি। খানকে আরেকটি সিগারেট দিয়ে আমি আমার বাসায় চলে আসি।
রাত তখন দেড়টা। আমার বাসা, মানে এক কক্ষের সাবলেট। সার্ট-প্যান্ট ও জুতোসমেত বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে এসব নিয়ে বেশ কিছুক্ষণ ভাবলাম। আমি আজ সত্যই এক মহাচক্রান্তের আখড়া আবিষ্কার করতে পেরেছি। কিছুতেই ঘুম আসছে না। বার বার ঘুরেফিরে একই প্রশ্ন, আমি এ কী দেখলাম! রাতের আঁধারে কতিপয় মন্ত্রী, সামরিক ব্যক্তিসহ মার্কিন দূতাবাসের! ভাবলাম, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধাও। আমার দেশের বিরুদ্ধে নিশ্চয়ই কোনো জঘন্য ষড়যন্ত্র। এতো রাতে কাকে কীভাবে কী বলবো? কেউ তো আমার কথা বিশ্বাস করবে না। কাউকে বললে উল্টো আমিই না ফেঁসে যাই! ভাবলাম, একমাত্র বঙ্গবন্ধু আমার শেষ ভরসা। তাকে এতরাতে কিভাবে এসব বলি? আমার বাসায় ফোন থাকলে না হয় বঙ্গবন্ধুর বাসায় ফোন করলে কেউ না কেউ তো ধরতো। নানান এলোমেলো ভেবে রুমে তালা মেরে বেরিয়ে পড়ি। পাশেই আমরা এক মুক্তিযোদ্ধা-বন্ধু খালেকের বাসা। আগরতলা ষড়যন্ত্রের সাথে জড়িত কমান্ডো বাহিনীর সদস্যও ছিলো। আমার মতো তার সাথেও বঙ্গবন্ধুর খুব ঘনিষ্ঠতা। আমাদের এ-চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতেই হবে।
খালেককে ঘুম থেকে জাগিয়ে সব খুলে বললাম। সিদ্ধান্ত নিলাম, এক্ষণি বঙ্গবন্ধুর বাসায় যাবো। যেভাবেই হোক, এ-খবর পৌঁছাতেই হবে। ভাবীও তাতে সায় দিলেন। তিনি চা তৈরি করে আনলেন। চা পান করতে করতে আমার মনে পড়লো, আমার এক চাচাতো ভাই হাবিলদার জহুর বঙ্গবন্ধুর বাসায় পাহারারত সেনাবাহিনীর লান্সার বাহিনীর সদস্য। বঙ্গবন্ধুর বাসার সামনে তাঁবুতে সে থাকে। গতকাল সকাল বেলা আমার খোঁজ নিতে এসে এ-কথা বলেছিল। পেয়ে গেলাম মওকা। খালেককে নিয়ে দ্রুত বেরিয়ে পড়লাম।
তখন ভোর পাঁচটা। ধিরে ধিরে আকাশ ফর্সা হচ্ছে। আমি ও খালেক মিরপুর রোড থেকে ধানমন্ডির ৩২ নং রোডের গোড়ায় যেতেই দু'জন সেনা লান্সার আমাদের সামনে এসে গতিরোধ করলো। রাতে এ-রোড বন্ধ। কিছুতেই রোডে ঢুকতে দিলো না। নানান প্রশ্নবাণে জর্জরিত করে তুললো। শেষমেশ আমি হাবিলদার জহুরের ভাই পরিচয় দিলে তারা স্বাভাবিক হলো। বললাম, তাকে খবর দিন, তার পারিবারিক একটা জরুরি খবর আছে।
কাজ হলো। আমাদের দাঁড়িয়ে রেখে একজন জহুরভাইকে খবর দেয়ার জন্য চলে গেল। মিনিট বিশেকের মধ্যে জহুরভাই হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এলো। বললাম, তোমার তাবুর কাছে চলো, বসে জরুরি খবর বলবো। আমাদের সে নিয়ে গেল তার তাঁবুতে। ক্ষীণকন্ঠে বিস্তারিত খুলে বললাম, বঙ্গবন্ধুর সাথে আমাকে দেখা করতেই হবে। শুনে জহুরভাই জানালো যে, সে প্রেসিডেন্ট সাহেবের সাথে আমাদের দেখা করিয়ে দিতে কোনোই ভূমিকা পালন করতে পারবে না, তবে প্রেসিডেন্ট সাহেব একটু পরে নিচে নেমে বাসভবন-চত্বরে হাঁটতে বেরুবেন। নিচু ওয়ালের এপাশে দাঁড়িয়ে যদি তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়, তখন যদি ডাকেন। জহুরভাই জানে, বঙ্গবন্ধু আমাকে খুব স্নেহ করেন। এটাই তার ভরসা।
আমরা তাঁবু থেকে বেরিয়ে বঙ্গবন্ধুর বাসার সামনের নিচু ওয়ালের এ-পাশে দাঁড়িয়ে থাকলাম। তখন চারদিকে ফর্সা হয়ে উঠেছে। সহসা বঙ্গবন্ধু লনে নেমে এলেন। তাঁর পরনে লুঙ্গি-পাঞ্জাবি। হাতে পাইপ। তিনি কয়েকবার এদিকওদিক পায়চারি করার এক পর্যায়ে আমরা তাঁর দৃষ্টিতে পড়ে গেলাম। হাত উঁচিয়ে সালাম দিতেই কিছুটা বিস্মিত হয়ে পরক্ষণে হাত ইশারায় ডাকলেন। লান্সাররা গেট খুলে দেয়।
শালপ্রাংশু দেহের অধিকারী বঙ্গবন্ধু ততক্ষণে রাসেলের দোলনার ওপর একখানি পা তুলে দিয়ে নিবিড় মনে পাইপ টানছেন। তাঁর মুখখানি লালচে। উজ্জ্বল। রক্তিম। থমথমে। মনে হচ্ছিলো ভাল ঘুম হয়নি। কাঁচাপাকা কয়েক গাছি চুল এসে পড়েছে কপালের ওপর। বঙ্গবন্ধুকে এ-অবস্থায় খুবই মায়াবি লাগছিল।
জাদুভরা মিষ্টিমধুর জলদগম্ভিরকন্ঠে বঙ্গবন্ধু বললেন, কিরে মুক্তিরা! এই সাতসকালে কী মনে কইরা? কোনো সমস্যা? দেইখা তো মনে হইতেছে রাতে ঘুমাও নাই! এক নিঃশ্বাসে তিনি কথাগুলো বলে গেলেন। আমি ও খালেক বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে দাঁড়াই। তিনি দোলনার ওপর বসে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, তুই তো আবার রিপোর্টার। কোনো জরুরি খবর!
আমি হঠাত্ উত্তেজিত হয়ে চাপাস্বরে সমস্ত ঘটনা খুলে বলতেই বঙ্গবন্ধু সহসা প্রায় চিৎকার করে বলে উঠলেন, উহ্, ষড়যন্ত্র ষড়যন্ত্র ষড়যন্ত্র! কী পেয়েছিস তোরা? যখনই কেউ আমার সামনে আসে তখনি শুধু বলে ষড়যন্ত্র ষড়যন্ত্র ষড়যন্ত্র! তোদের খেয়েদেয়ে বুঝি কোনো কাজ নাই? শুধু হুইসপারিং হুইসপারিং! আমার রাষ্ট্রের ন'/দশটি গোয়েন্দা শাখা রয়েছে, তারা কী করে? ঘাস কাটে? তাদের কারো চোখে কিচ্ছুটি ধরা পড়ছে না, ধরা পড়ছে তোর চোখে? তুই কোন গোয়েন্দার লোক!
আমি হুহু করে কেঁদে তার পায়ের ওপর মাথা ঠেকিয়ে বলি, আপনি এক্ষণি পুলিশ পাঠিয়ে খোন্দকারকে ধরে এনে
বলা শেষ না হতেই বঙ্গবন্ধু আমাকে টেনে তুলে সস্নেহে বললেন, আমি জানিরে, তোরা মুক্তিরা আমারে কতো ভালবাসস। তারপর উদাসকন্ঠে বললেন, আমি তো একটা রক্ত-মাংসে গড়া মানুষ। সবসময় যদি এ-ধরনের অশনির কথা শুনি তখন আমি বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যাই। এখন এসব শুনতে আর ভাল্লাগে না। চারদিকে অশান্তি আর দুষ্চিন্তা নিয়ে আর কতো পেরেশানে ভুগবো? দেশটা কি আমার একার? ওরা তারা আর সব ওরা কী করে! বলেই বঙ্গবন্ধু চাপা উত্তেজনায় হাঁফাতে থাকেন। আবার বললেন, তোরাই বল, আমি এখন কী করবো? কাকে বিশ্বাস করবো? কাকে অবিশ্বাস করবো?
ঠিক তখনি অবাক চোখে দেখলাম, খোন্দকার মোশতাক এসে হাজির। তিনি গাড়ি থেকে নামছেন। তার মুখে মিটিমিটি হাসি। আমরা তাকাই সেদিকে। বঙ্গবন্ধুও তাকান। বঙ্গবন্ধু উঠে দাঁড়িয়ে একরাশ মৃদু হেসে বললেন, আসুন মন্ত্রী মহোদয়!
আমি খালেকের হাতে হেচকা টান মেরে পড়ি কি মরি ত্রস্তপায়ে সে-স্থান ত্যাগ করি। গেটের বাইরে বেরিয়ে ফিরে তাকাতেই দেখি বঙ্গবন্ধু আমাদের দিকে করুণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন। (চলবে)
লেখক :বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বহু ঐতিহাসিক গ্রন্থের লেখক গবেষক।
পাঠকের মতামত:
- সাজেকে ডাম্পট্রাক খাদে পড়ে ৬ শ্রমিক নিহত, আহত ১৩
- কেন্দুয়ায় ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার বর্ণাঢ্য আয়োজন
- তাপপ্রবাহে ‘অতি উচ্চঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা
- ভালোবাসার শহর পাংশার আয়োজনে পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ
- বরগুনায় হিট স্ট্রোকে শ্রমিকের মৃত্যু
- ‘রেলের ভর্তুকি প্রত্যাহার করা হবে’
- মোংলায় ওএমএস এর চাল বিতরণে অনিয়ম, ২০ বস্তা চাল জব্দ
- কালুখালীতে গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- নগরকান্দায় সামাজিক সম্প্রীতি সমাবেশ সভা, ব্যাপক তৎপরতায় থানা পুলিশ
- বৃষ্টি প্রার্থনায় টাঙ্গাইলের বিভিন্ন স্থানে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের ‘সহ-প্রচার সম্পাদক’ নির্বাচিত অনয় মুখার্জী
- বাগেরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
- বাগেরহাটে তাপমাত্রা ৪১.৬ ডিগ্রি, জনজীবনে স্থবিরতা
- বোয়ালমারীতে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতৃবৃন্দের সাথে চেয়ারম্যান প্রার্থী মুশা মিয়ার মতবিনিময়
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিক্ষার্থী
- বোয়ালমারীতে হিরু মুন্সীর কার্বণ মিল ও সীসা কারখানা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
- ঈশ্বরদীতে হিটস্ট্রোকে স্বর্ণ শিল্পীর মৃত্যু
- ‘আবাদি অঞ্চল ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ছাড়া সর্বত্র সমান লোডশেডিং হচ্ছে’
- চট্টগ্রামে ৩ দিনব্যাপী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত সম্মেলন উদ্বোধন করবেন সুরস্রষ্টা শেখ সাদী খান
- জামালপুরে শিশুদের নিরাপত্তায় পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা শীর্ষক সভা
- বাগেরহাটে মহানবী ও চার খলিফা সর্ম্পকে মুসলিম যুবকের ফেসবুকে কটুক্তি, ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ সমবেশ
- পুলিশের তাৎক্ষণিক তৎপরতায় বেঁচে গেল ট্রেনের হাজারো যাত্রী
- ঝিনাইদহে বৃষ্টির আশায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায়
- বেলকুচিতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় সংসদ সদস্যের ভাই ও সহকারি
- টাঙ্গাইলে তীব্র তাপপ্রবাহে হাসপাতালে রোগীদের ভিড়
- কাশিয়ানীতে আমের লোভ দেখিয়ে শিশুকে ধর্ষণ
- নাগরপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আলমগীর হোসেন আলোর দাফন সম্পন্ন
- গোপালগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র রাজুর ইন্তেকাল
- নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের চুক্তি
- বাগেরহাটের দুই উপজেলায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- ‘এক গাছে পাঁচবার ধান’ দেশের খাদ্য চাহিদা মেটাতে বড় সফলতা
- গাজীপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিম কার্যক্রম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটির সভা
- উদ্ভাবক ভাইরাল সঞ্জু নয়, আদিবাসীদের মজাদার খাবার বাঁশ বীজ
- এবারের ঈদযাত্রায় সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি বেড়েছে
- বাগেরহাটে তীব্র তাপদাহে প্রতিদিন ডায়রিয়া আক্রান্ত হচ্ছে শতশত শিশু
- ফরিদপুরে বেইলি ব্রিজ অপসারণ করে স্থায়ী ও প্রশস্ত ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
- মৌলভীবাজারে তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত পথচারীদের মাঝে মেয়রের স্যালাইন পানি সরবরাহ
- তাপপ্রবাহে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে রোগী বাড়ছে
- ভোট সুষ্ঠু করতে প্রশাসনের উচ্চপদস্থদের সঙ্গে বসবে ইসি
- নড়াইলে মাদক মামলায় দুই ব্যক্তির যাবজ্জীবন
- আপিল বিভাগে তিন বিচারপতি নিয়োগ
- নড়াইলে সুলতান মেলায় জমজমাট ষাঁড়ের লড়াই
- ফুলপুরে হিট স্ট্রোকে হস্তশিল্পীর মৃত্যু
- সোনার দাম আরও কমলো
- ৪ বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা মামলা, ১০ দিনেও অভিযুক্তকে ধরতে পারেনি পুলিশ
- শুকিয়ে যাচ্ছে ঝিনাইদহের নদ-নদী
- মাগুরা সদর ও শ্রীপুরে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ
- ঈশ্বরদীতে বৃষ্টির জন্য সুন্নত আমল ইস্তিস্কা নামাজ আদায়
- কুষ্টিয়ায় বৃষ্টির জন্য 'ইস্তিসকার' নামাজে কাঁদলেন মুসল্লীরা
- পাংশাসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি প্রার্থনায় নামাজ আদায়
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !