ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধের মোহনায়
মোহাম্মদ ইলিয়াছ
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাঙালির ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ভাষাকে কেন্দ্র করে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে প্রথম বড় বিভেদ তৈরি হয়। পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বাংলা ভাষার জন্য উর্দুর মতোই সমান মর্যাদা দাবি করেছিল। ভাষা আন্দোলন ছিল বাংলা ভাষার প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের নিয়মতান্ত্রিক অবহেলা ও বাংলা ভাষাকে বাতিলকরণের বিরুদ্ধে বাঙালির রক্তঝরা প্রতিবাদ।
ভাষা আন্দোলনের প্রভাব নিয়ে বলতে গিয়ে ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক বলেন, আমাদের জাতীয়তাবাদ ও বাঙালিয়ানার জোয়ার কিন্তু ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারির মধ্য দিয়েই এসেছে। একুশের চেতনার প্রসারিত প্রভাব থেকেই ৬ দফা, ছাত্রদের ১১ দফা ও মওলানা ভাসানীর ১৪ দফা। এগুলোর সম্মিলিত ফলাফলই হল ’৬৯-এর গণজাগরণ। তার পরিণামে ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়। তাই আমি সবসময় বলি, ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সূতিকাগার।
এসব প্রেরণাকে সঙ্গী করেই আমরা এগিয়ে যাই সামনের দিকে। আর আজ যতটা পথ বাংলাদেশ এগিয়েছে তার পেছনে অনুপ্রেরণা আমাদের চিরঅম্লান ভাষা আন্দোলন। আমাদের একুশের চেতনার জন্ম হয়েছিল একটি ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে। তৎকালীন পাকিস্তানে শতকরা ৫৬ জনের মুখের ভাষা বাংলা হলেও শতকরা ৭ জনের মুখের ভাষা উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী।
পাকিস্তানের শীর্ষনেতাদের ঘাঁটি ছিল দেশের পশ্চিমাংশে, তাই শাসন ক্ষমতা সেখানেই কুক্ষিগত হয়ে পড়ে। যদিও পূর্ব পাকিস্তানের জনসংখ্যা ছিল পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ৫৬ শতাংশ। তবুও রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, শিক্ষা, প্রশাসন, প্রতিরক্ষাসহ সবক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হয় পূর্ব বাংলা।
পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মানি অর্ডার ফর্ম থেকে শুরু করে ডাকটিকিট, মুদ্রা, রেলওয়ের টিকিট ও সরকারি লেটারহেডে একতরফা উর্দু ব্যবহার শুরু করে। পাকিস্তানের দুই অংশেই এই নীতি অপ্রিয় ছিল। উর্দু-বক্তা ও বুদ্ধিজীবীরা তাদের ভাষা ও সংস্কৃতিকে অন্য সবার চেয়ে বেশি মর্যাদা দিতেন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের দুই অংশে মাথাপিছু আয় ছিল সমান, ১৯৭১ সালে পশ্চিমের মানুষের আয় পূর্বের প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়। ওই ২৫ বছরে পূর্ব পাকিস্তানে বিনিয়োগের অভাবে শত শত স্কুল বন্ধ হয়ে গেছে, কিন্তু পশ্চিমে বেড়ে গেছে তিন গুণ।
দেশে ইসলামী আদর্শ ও ভাবধারা সমুন্নত করার প্রত্যয় নিয়ে ভারত বিভাগের অব্যবহিত পরেই ঢাকায় গড়ে উঠে তমদ্দুন মজলিশ । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাশেমের উদ্যোগে ১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর এটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এর নামকরণ হয় পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশ। তমদ্দুন মজলিশ প্রতিষ্ঠায় অধ্যাপক আবুল কাশেমের অগ্রণী সহযোগীদের মধ্যে ছিলেন দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ, অধ্যাপক এ.এস.এম নূরুল হক ভূঁইয়া, শাহেদ আলী, আবদুল গফুর, বদরুদ্দীন উমর, হাসান ইকবাল এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় সিনিয়র ছাত্র। প্রফেসর আবুল কাশেম ছিলেন পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ ১৯৪৯ সালে মজলিশের সভাপতি নির্বাচিত হন।
১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান গণপরিষদে তিনি অধিবেশনের সকল কার্যবিবরণী ইংরেজি ও উর্দুর পাশাপাশি বাংলাতেও রাখার দাবি উত্থাপন করেন। তিনি পাকিস্তানে পূর্ব পাকিস্তানের জনসংখ্যাই বেশি এবং তারা বাঙালি, সেহেতু অবশ্যই বাংলাকে পূর্ব পাকিস্তানের সকল কার্যাবলীর জন্য ব্যবহার করা উচিত এবং পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া উচিত। কিন্তু লিয়াকত আলী খান সাম্প্রদায়িক বক্তব্যের ভিত্তিতে এই দাবী নাকচ করে দেন।
১৯৪৮ সালে পাকিস্তান অধিরাজ্য সরকার ঘোষণা করে যে, উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। এ ঘোষণার প্রেক্ষাপটে পূর্ব বাংলায় অবস্থানকারী বাংলাভাষী সাধারণ জনগণের মধ্যে গভীর ক্ষোভের জন্ম হয় ও বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। কার্যত পূর্ব বাংলার বাংলাভাষী মানুষ আকস্মিক ও অন্যায্য এ সিদ্ধান্তকে মেনে নিতে পারেনি এবং মানসিকভাবে মোটেও প্রস্তুত ছিল না। ফলস্বরূপ বাংলাভাষার সম-মর্যাদার দাবিতে পূর্ব বাংলায় আন্দোলন দ্রুত দানা বেঁধে ওঠে। আন্দোলন দমনে পুলিশ ১৪৪ ধারা জারি করে ঢাকা শহরে মিছিল, সমাবেশ ইত্যাদি বেআইনি ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে অনুষ্ঠিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ "স্টুডেন্টস রোল ইন নেশন বিল্ডিং" শিরোনামে একটি ভাষণ প্রদান করেন। ক্যাটেগরিক্যালী বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসাবে প্রতিষ্ঠার দাবীকে নাকচ করে দিয়ে ২৪ শে মার্চ, ১৯৪৮-এ মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন "পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে একটি এবং সেটি উর্দু, একমাত্র উর্দুই পাকিস্তানের মুসলিম পরিচয়কে তুলে ধরে।
এরপরে ১৯৫২ সালের জানুয়ারিতে পাকিস্তানের সংবিধান পরিষদ উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসাবে গড়ে তোলার জন্য সুপারিশ পেশ করে, যা পূর্ব পাকিস্তানে ক্ষোভের প্রবাহ ছড়িয়ে দেয় এবং বিক্ষোভ শুরু হয়। পুলিশ জনতার উপর গুলি চালায়, ফলে ২৬ জন মারা যায় এবং শত শত আহত হয়। ২২ ও ২৩ ফেব্রুয়ারি ছাত্র, শ্রমিক, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক ও সাধারণ জনতা পূর্ণ হরতাল পালন করে এবং সভা-শোভাযাত্রাসহকারে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে। ২২ ফেব্রুয়ারি পুলিশের গুলিতে শহীদ হন শফিউর রহমান শফিক, রিক্সাচালক আউয়াল এবং এক কিশোর। শহরজুড়ে দাঙ্গা এবং স্বতঃস্ফূর্ত বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এবং লোকেরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে। হামলার দিন সন্ধ্যায় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী এই প্রতিবাদে নিহতদের প্রবেশদ্বারটিতে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করেন। স্থাপনের পর পরই পুলিশ সেটিকে গুড়িয়ে দেয়।
জাতীয় পর্যায়ে, ‘ভাষা আন্দোলন’ এর প্রভাব স্বাধীনতার জন্য বৃহত্তর প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। পশ্চিম পাকিস্তান দেশের উভয় অংশের অপ্রতিরোধ্য মুসলিম পরিচয়কে পুঁজি করার চেষ্টা করেছিল এবং ভাষাকে উর্দু ভাষাগতভাবে আরবি ও ফার্সির সাথে সম্পর্কিত বলে যুক্তি দিয়ে ইসলামিক সংস্কৃতিকে সর্বোচ্চ উপস্থাপন করেছিল। এমনকি এটি ভাষা দ্বন্দ্বকে আরও তীব্র করে বাঙ্গালীকে "সংস্কার" করার পরামর্শ দেয়। এটি এও পুরোপুরি স্পষ্ট করে দিয়েছিল যে ধর্মীয় সাধারণতার উপর পূর্বানুমিত পাকিস্তানের জাতীয় পরিচয়ের জন্য অপর্যাপ্ত ছিল।ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে শহীদ মিনার তৈরির কাজ শুরু করে। এর কাজ শেষ হয় ২৪ তারিখ ভোরে।
সেসময় ঢাকা কলেজের ছাত্র আবদুল গাফফার চৌধুরী ঢাকা মেডিক্যাল হাসপাতালে যান আহত ছাত্রদের দেখতে। আউটডোরে তিনি মাথার খুলি উড়ে যাওয়া একটি লাশ দেখতে পান, যেটি ছিল ভাষা সংগ্রামী রফিকের লাশ। লাশটি দেখে তার মনে হয়, এটা যেন তার নিজের ভাইয়েরই রক্তমাখা লাশ। তৎক্ষণাৎ তার মনে গানের প্রথম দুটি লাইন জেগে উঠে। পরে কয়েকদিনের মধ্যে ধীরে ধীরে তিনি গানটি লিখেন। ভাষা আন্দোলনের প্রথম প্রকাশিত লিফলেটে এটি 'একুশের গান' শিরোনামে প্রকাশিত হয়।
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষা শহীদদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা পেয়েছি মায়ের ভাষা। বাংলাদেশে প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষা শহীদ দিবস পালন করা হয়। ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি গেয়ে প্রতি বছর তাদের স্মরণ করি আমরা। ৬৯ বছর আগে যারা বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন, সেই ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে প্রভাতফেরির গান গেয়ে সবাই শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
লেখক : সহকারী পরিচালক (অর্থ ও বাজেট), অবসর সুবিধা বোর্ডে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ঢাকা।
পাঠকের মতামত:
- আইরিশদের উড়িয়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
- ‘দেশে ইসলাম এসেছে শান্তির পথে’
- নোয়াখালীতে তরমুজ ক্ষেত পরিদর্শন করলেন ফ্রান্সের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাগণ
- বাগেরহাটে ২০ নারী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনাদের সম্মাননা
- ভাংগায় গ্রীন লাইন ও নিউ অন্তরা ক্লাসিক পরিবহনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ৬
- এক ইলিশের দাম ৬ হাজার
- প্রতিবেশীর ক্ষতি সাধনের লক্ষ্যে সীমানা বরাবর পুকুর খনন
- ‘তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে বিএনপি চিঠি দিলে আলোচনা করে দেখতাম’
- আন্দোলনের স্ফুলিঙ্গ ক্ষণজন্মা পুরুষ নূরে আলম সিদ্দিকীর চির বিদায়
- বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরে আলম সিদ্দিকীর মৃত্যুতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রীর শোক
- ভাগ্নেকে কুপিয়ে ও প্রেট্রোল ঢেলে হত্যার চেষ্টা, আইনজীবী মামা র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার
- নওগাঁয় ছেলেকে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগে মায়ের সংবাদ সম্মেলন
- রাণীনগরে পশুর হাটে অতিরিক্ত টোল আদায়ের অভিযোগে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা
- নওগাঁয় সাড়ে ৪শ' পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
- সুলতানার পরিবারের দাবি ‘নির্দোষ, সে চক্রান্তের শিকার’
- লেবুর হালি নেমেছে ২০ টাকায়
- টাঙ্গাইলে ট্রান্সফরমার চুরি ঠেকাতে পুরস্কার ঘোষণা
- আবারও শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী
- জ্বালানি তেলের দাম কমানোর ঘোষণা শ্রীলঙ্কার
- মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন সাবেক এমপি আরজু
- নারায়ণগঞ্জে নামকরা রেস্টুরেন্টগুলোর দখলে ফুটপাত, বাধ্য হয়ে সড়কে নামছে পথচারীরা
- আদালতে মমিনের স্বীকোরক্তিমূলক জবানবন্দি
- বাগেরহাটে বেশি দামে মুরগির বাচ্চা বিক্রি, ডিলারকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা
- সাকিবের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় ফাইফার
- বাগেরহাটে চুরির অপবাদ দিয়ে যুবককে আটকে রেখে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
- ক্রয়ের ৪৮ বছর পরেও জমির দখল বুঝে পাননি কাউন্সিলর ভ্রাতৃদ্বয়
- বরগুনায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে বৃদ্ধাকে মারধর
- শিবচরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে প্রাইভেটকারের ধাক্কা, নিহত ১
- সাংবাদিক শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা
- ইমরান খানের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- গৌরীপুরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যের ধান বীজ ও সার বিতরণ
- সুন্দরবনে বাঘের মুখ থেকে বাড়ি ফিরলেন জেলে আব্দুল ওয়াজেদ
- অহেতুক আলাপ করে কী হবে, ইসির সংলাপের বিষয়ে ফখরুল
- ‘সপ্তাহে এক ঘণ্টা কাজ করলেই তিনি বেকার নন’
- ২৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায়, ফ্যাক্টরির কার্যক্রম বন্ধ
- দেশের ইতিহাসে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড লিটনের
- জামালপুর অনলাইন জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের কার্যকরী কমিটি গঠন
- সালথায় পেঁয়াজ উত্তোলন শুরু, ন্যায্যমূল্যের দাবি চাষিদের
- গৌরীপুরে ২১ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- ১৩ বছর পর আবারও ছোট পর্দায় শ্রাবন্তী
- পর্তুগালে ইসলামিক সেন্টারে ছুরি হামলায় নিহত ২
- ঈশ্বরদীতে সাংবাদিকদের ইফতার মাহফিল
- ঝড়-বৃষ্টি বাড়তে পারে, নদীবন্দরে ২ নম্বর সংকেত
- রমজানের তৃতীয় কার্যদিবসে এসে ঊর্ধ্বমুখী শেয়ারবাজার
- স্কটিশদের কাছে হেরে গেছে স্পেন
- উপজেলা পরিষদে একচ্ছত্র কর্তৃত্ব হারালেন ইউএনওরা
- সত্যিই কি আইপিএল খেলার ছাড়পত্র পেয়েছেন সাকিব-লিটন?
- সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে: কাদের
- বিএনপি ধ্বংস করে, আওয়ামী লীগ সৃষ্টি করে : প্রধানমন্ত্রী
- কেউ সংক্ষুব্ধ হয়ে বিচার চাইলে পুলিশ ব্যবস্থা নিতেই পারে
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !