‘টুকুন ডাক্তার’ এবং একালের চিকিৎসক
মীর আব্দুল আলীম
আমার গ্রামের ছোট বেলার পল্লী চিকিৎসক। নাম তাঁর 'টুকুন ডাক্তার’। তিনিও এখন আর বেঁচে নেই। বছর ৪০ আগে মারা গেছেন। রাজধানী ঢাকার পাশে তখনকার সময়ের নিভৃত পল্লীতে বসেই চিকিৎসা সেবা দিতেন গ্রাম্য চিকিৎসক টুকুন ডাক্তার। তিনি সে সময়কার আমার গ্রামের একমাত্র ডাক্তার। চিকিৎসা সেবার একমাত্র ভরসা। অসম্ভব মেধাবী এই চিকিৎসকের চিকিৎসা পদ্ধতি ছিল একটু ভিন্ন ধরনের একেবারে সাদাসিধে জীবনযাপন ছিল তাঁর। শোয়ার ঘরটিও টিনের বাংলো ঘরের মতো ছিল। সামান্য সময় পেলেই বসে যেতেন পড়ার টেবিলে। বই-সেই চিকিৎসা সাস্ত্রীয়। ডাক্তারিত ওপর সংসার চলত তার। গোটা গ্রামের মানুষের চিকিৎসা করলেও তার অভাবের সংসারই ছিল। টুকুন ডাক্তার তার আসল নাম নয়। তবে এ নামেই তিনি পরিচিত ছিলন। এ নামের ভিড়ে আসল নামটি যেন হারিয়ে গেছে কখন। যখন লিখছি, তখন আমার পিতার কাছে ছুটে যাই টুকুন ডাক্তারের আসল নাম জানতে। তিনিও বলতে পারলেন না। সরলভাবে বললেন- “নাম তো টুকুন ডাক্তারই। পরে তার ছোট ছেলের কাছ থেকে জানা গেলো তার প্রকৃত নাম আবদুল আজিজ। চিকিৎসা করে সকলের কাছ থেকেই টাকা পয়সা নিতেন না তিনি। অভাবি মানুষদের বলতেন- “তুমি টাকা দিবা কই থাইক্কা।' তার সংসারের অভাবটাও বুঝতে দিতেন না রোগীদের। এই ছিলো আগেকার চিকিৎসকের মনোভাব। এখন বদলে গেছে সব। কোনকোন ডাকতারকেতো এখন কষাই বলা হয়। এখনও টুকুন ডাত্তারের মতো মানবীক চিকৎসক অনেক আছেন তবে সংখ্যায় তা খুব কম।
এখন চিকিৎসা সেবায় কি চলছে? টুকুন ডাক্তারদেও মতো মানবিক চিকিৎসক কমে গেছে। সারাদেশে সরকারি, বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযোগের যেন কোনো শেষ নেই। অনেক ক্লিনিকেতো রীতিমতো অচিকিৎসকরাই রোগীদের চিকিৎসা করে যাচ্ছেন। অথচ সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ, স্বাস্থ্য অধিদফতরের বড় বড় কর্মকর্তা যেন ‘নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়। দেশের ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর অবস্থাতো আরও ভয়াবহ। রোগ পরীক্ষার নামে এদের বেশির ভাগই মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছে, রোগীদের প্রকারতে হত্যা করছে। এ রকম হৃদয়বিদারক ঘটনা অহরহ ঘটছে। কারণ বেশিরভাগ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রশিক্ষিত লোকজন বা টেকনিশিয়ান নেই বললেই চলে।
পরীক্ষায় যেসব উপাদান ব্যবহার করা প্রয়োজন, তা করা হয় না। আবার অনেকে খরচ কমাতে মেয়াদোত্তীর্ণ উপাদান ব্যবহার করে। দু’টি হাসপাতালের মালিক হিসাবে দীর্ঘ ১৬ বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি অনেকেই হাসপাতালের বিধি নিষেধ মানেন না। এসব সেন্টারে আগে থেকে প্যাথলজির একজন অধ্যাপকের সই করা রেজাল্ট সিট থাকে, সে যা খুশি লিখে রোগীর স্বজনদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয়। আমরা জানি না, আর কত নিচে নামব আমরা? নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসার কাছে মানুষ আর কতকাল অসহায় হয়ে থাকবে? আর কত নিষ্ঠুরতা আমাদের দেখতে হবে?রাষ্ট্রের কাছে আমরা এর প্রতিকার চাই। মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো নিয়ে যেন ব্যবসার নামে লাগামহীন কর্মকান্ড না চলে, তার নিশ্চয়তা চাই।
যা বলছিলাম, ঢাকার পাশের রূপগঞ্জের রূপসী গ্রামের এই টুকুন ডাক্তারে উপরেই আমাদের গোটা গ্রামের চিকিৎসা সেবা নির্ভর ছিল। আমার ভাগ্নে এ হাই মিলন। বর্তমানে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন। আমার বছর খানেকের ছোট হবেন তিনি। সেই ছোট বেলায় কাঁচা বাঁশ দিয়ে ভোঁ ভোঁ করে গাড়ি চালাতে গিয়ে নিজেরঅজান্তেই আমার থুতনিতেই বাঁশ লাগিয়ে দিলেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে কেটে ঝুলে গেলো থুতনীর মাংস। সবাই ধরা ধরি করে ৬ বছর বয়সী আমাকে নিয়ে গেলেন টুকুন ডাক্তারের কাছে। একটু ডেটল, একটু ব্যান্ডেজ আর কয়েকটি ওষুধ নিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দিলেন। বললেন- 'বাড়িত যাইয়া সাগু খাওগা, দুই চারদিন পরে সাইরা যাইবো।' তাই হয়েছে। সেই আমারই বড় ছেলে সড়ক দুর্ঘটনায় সামান্য ব্যথা পেয়ে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালের কেবিনে ২২ দিন, এবং পরে তিনি যে মেডিকেল কলেজের ছাত্র ছিলেন সে মেডিকেল কলেজে ৩ মাস ভর্তি ছিলেন। সামান্য পায়ের আঘাতেই তার ৬ মাস লেগে গেছে সুস্থ হতে।
আসলে আমরা নিজেরাই যেন কেন দিন দিন জটিল হয়ে যাচ্ছি। চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নয়ন হয়েছে। অবনতি হয়েছে আমাদের। আমাদের চিকিৎসকরা অনেকে দিনকে দিন জটিল হচ্ছেন, বাণিজ্যিক হচ্ছেন (তবে সবাই না)। ছোট বেলায় জ্বর হলে মা জোর করে সাগু খাইয়ে দিতেন। সাগু খাওয়ার ভয়েই দৌড়ে পালাত জ্বর। তা না হলে বড় জোেড় ডাকা হতো টুকুন ডাক্তারকে। তিনি যে দোকানে বসে চিকিৎসা দিতেন তার আশপাশের পথঘাটগুলো মান্ধাতা আমলের ছিল। সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটু কাদা। তখন ছিল না ওই গ্রামে বিদ্যুতের ব্যবস্থাও। ভাঙ্গাচোরা রাস্তায় রাত বিরাতে অন্ধকারেই ছুটতেন টুকুন ডাক্তার। তিনি মিক্চার কিংবা দু/একটা বড়ি খাইয়ে দিলেই জ্বর-জারি হাওয়ায় মিলাত। আর হাঁচি কাশি তো তিনি তুড়ি দিয়েই সারিয়ে দিতেন। এখন আছেন কি সেই ভদ্র, সজ্জন, বিনয়ী, ত্যাগী ও মানব দরদী কোন টুকুন ডাক্তার? এখনকার ডাক্তারগন সেবা দেন না তা বলছি না। বললে যে আমার ঘারেই পড়বে বেশি। কারণ আমার পরিবারেই ডজন খানেক ডাক্তার আছেন। ডাক্তারগণ এখন বড্ড বেশি প্রফেশনাল, এটা আমাকে বলতেই হবে। হাসপাতালগুলো তো বটেই!
আল-রাফি হাসপাতাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসাবে আমাকে নারায়ণগঞ্জ জেলার হাসপাতাল এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টার অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্ট করা হয়। উপদেষ্টা হিসেবে স্থানীয় তিন এমপি গাজী গোলাম দস্তগীর (বীরপ্রতীক), নজরুল ইসলাম বাবু, এবং লিয়াকত হোসেনও রয়েছেন। আমরা হাসপাতাল মালিকদের নিয়ে যখন আলোচনায় বসি তখন একটি কথাই আমি আমার বক্তব্যে বলি, হাসাপাতাল ব্যবসা বলবেন না। এটা চিকিৎসা সেবা। সম্প্রতি আল-বারাকা হাসপাতালে সমিতির সাধারণ সভায় অতিথি হিসেবে ছিলাম। সবাইকে একটি গল্প শুনিয়েছি। আমার গল্প তো সব বাস্তব ঘটনা নিয়ে। বাস্তব ঘটনাকে গল্প বলি, এ কারণে যে আমাদের চাওয়াপাওয়াগুলো বাস্তবে রূপ পায় কম। গল্পের মতো মিলিয়ে যায় সব। নাটক সিনেমা শেষ হলে যা হয় তাই। মনে রাখে না কেউ। বাস্তবে রূপ পায় না।
কয়েক দিন আগের কথা। রাতে একজন মোবাইলে ফোন করে বলছেন- 'স্যার আপনার হাসপাতালের আমার নাতি হইছে। বার বার কইছি সিজার করতে। করে নাই। নরমাল ডেলিভারি করণে আমার মাইয়ার অনেক ক্ষতি হইয়া গেছে।' কি ক্ষতি জানতে চাইলাম আমি। বললেন, বিশেষ স্থানে সেলাই করা হয়েছে তাতে সমস্যা হচ্ছে। বললাম অপরাধীতো আমি নিজেই। হাসপাতালে সোজাসুজি বলে দিয়েছি অপারেশন তো দূরের কথা অহেতুক একটি ইনজেকশনও কারও গায়ে পুশ করা যাবে না। আপনারা অপরেশন চাইলেও আমরা প্রথম নরমাল প্রসবের চেষ্টা করি। হয়ত তারা তাই করেছেন। বললাম, একটি অপারেশন এত সহজ কথা নয়। তাতে সারা জীবনের প্রতিক্রিয়া থাকে।
আরও বললাম অপারেশন করে দিলেই তো কয়েক হাজার টাকা পেতাম আমরা। জানতে চাইলাম হাসপাতালে কত টাকা দিয়েছেন। ১ হাজার টাকা। বললাম টাকাও বেঁচে গেছে, আপনার মেয়েও একটা অপারেশন থেকে রক্ষা পেয়েছে। বললাম আগামী কাল ৪টায় চলে আসেই। ঢাকা মেডিকেল কলেজের গাইনির বিশেষজ্ঞ ডাক্তারকে বলে রাখব আপনার মেয়ের সমস্যাটা যেন ভালোভাবে দেখেন। এও বললাম আমাদের অপরাধের জন্য যদি প্লাস্টি সার্জারির প্রয়োজন লাগে তা করে দেব আমরা। পরে চিকিৎসা শেষে ঔষধেই যখন সুস্থ্য হয়ে যান তখন ওই ব্যক্তি এবং তার মেয়ে আমাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। বলেছি এটা আমাদের কর্তব্য। আমরা অহেতুক অপারেশনে বিশ্বাসী নই। মানুষ তো আমরা? কয়েক হাজার টাকার জন্য অহেতুক পেট কেটে কাউকে কষ্ট দিতে রতে চাই না আমরা। চিকিৎসা যেন সেবার জায়গায়ই থাকে, সে কথাই সেদিনের সভায় নারায়ণগঞ্জের হাসপাতালের মালিক, ডাক্তার সবাইকে বললাম।
রাগঢাক না রেখে বলতেই হয় দেশের স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা খাতে ভয়াবহ নৈরাজ্য চলছে। সরকারি বেসরকারি হাসপাতালের ডাক্তাররা নিয়ম-নীতি মানেন না। সরকারি হাসপাতালে চলে দুর্নীতি আর বেসরকারি হাসপাতালে চলছে শুধুই বাণিজ্য। চিকিৎসাসেবার নামে যার যা খুশি তাই করছে। পদে পদে হয়রানির শিকার হচ্ছেন রোগীরা। সরকারি হাসপাতালগুলোতে বেসরকারি ওষুধ কোম্পানিগুলোর এজেন্টদের আধিপত্য ও দাপটে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হয়। তারপরও দেখার কেউ নেই। সরকারি হাসপাতালগুলোতে রোগীদের দেখার পরিবর্তে ডাক্তাররা নিজেরাই দলাদলি নিয়ে বেশি ব্যস্ত। প্রায় সবাই প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেন বিভিন্ন ক্লিনিকে। এ কারণে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসকরা নিজেরাই রোগীদের বলেন, এখানে ভালো অবস্থা নেই। আপনারা অমুক ক্লিনিকে চলে যান। সেখানে আমি নিজেই দেখে দিতে পারব। অসহায় রোগীরা ডাক্তারদের সে কথাই শোনেন।
হাসপাতালগুলোর চিকিৎসা পরিবেশের অবস্থাও খারাপ। টয়লেটগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার লোকবলের অভাব। অনেক হাসপাতালে রয়েছে ডাক্তার ও নার্সের সংকট। ডাক্তাররা উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতে থাকতে চান না। মনিটরিংয়ের অভাব সবখানে। সরকারি বেশির ভাগ হাসপাতাল সিন্ডিকেট এবং দলবাজদের দখলে। রয়েছে ওষুধ বাণিজ্যের সিন্ডিকেট। ডাক্তারদের ফি নেওয়ার রেট নিয়েও বিভ্রান্তি রয়েছে। চিকিৎসকরা ইচ্ছা মাফিক বেট নেন। পাঁচ তারকা হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার যতবার রোগী দেখতে আসবে ততবারই মোটা অঙ্কের ফি দিতে হবে। অন্যান্য ফি তো রয়েছেই।
এদিকে দরিদ্র, অসহায় রোগীদের জিম্মি করে হাতুড়ে ডাক্তাররা চিকিৎসার নামে প্রতারিত করছে সাধারণ মানুষকে। এতে দাঁতের রোগীরা দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আক্রান্ত হন। দেখার কেউ নেই। একজন গরিবের যখন হৃদরোগ, ক্যান্সারসহ বড় রোগ আক্রান্ত হন তখন তাকে ঘরবাড়ি বিক্রি করে চিকিৎসা করাতে হয়। অনেক ডাক্তার সেই সুযোগটা নিতে চান। তারা রোগীকে মানুষ মনে করেন না।
মানুষের পাঁচটি মৌলিক অধিকারের মধ্যে চিকিৎসা হলো অন্যতম একটি অধিকার। স্বাস্থ্য সেবায় আমাদের দেশে অনেক নিয়ম ও নীতি আছে, কিন্তু জবাবদিহি ও স্বচ্ছতা কোথাও নেই। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে আরও নেই। এক ধরনের জুলুমতন্ত্র কায়েম হয়েছে হাসপাতালগুলোতে। আর এ জন্য সর্বস্বান্ত হতে হচ্ছে সাধারণ রোগীদের। এভাবে তো চলে না? চিকিৎসকদের একটু মানবিক হওয়া উচিৎ।
লেখক : মীর আব্দুল আলীম, সাংবাদিক, কলামিস্ট ও সমাজ গবেষক।
পাঠকের মতামত:
- ‘ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত যুদ্ধে শতাধিক শত্রুসেনা নিহত হয়’
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক
- পারিবো না
- মঙ্গল আলো
- রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ৩ মোটরসাইকেল আরোহীর
- জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ঈশ্বরদীতে যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
- অজ্ঞাত মৃত ব্যক্তির পরিচয় শনাক্তে সহায়তা চায় পুলিশ
- নগরকান্দায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
- টাঙ্গাইলে দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন
- ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্ব প্রতিক্রিয়া
- শ্রীনগর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ
- পঞ্চগড়ে শিশু-কিশোরদের বৈশাখ উৎসব উদযাপন
- ফরিদপুরে মন্দির ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় রণক্ষেত্র: নিহত ২, আহত ৫
- বাগেরহাট সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ক্ষতিকর জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বন্ধে ও জলবায়ু সুবিচারের দাবিতে কালিগঞ্জে মানববন্ধন
- বিএনপি পথহারা পথিকের মতো দিশেহারা: কাদের
- ফরিদপুরে পৌর মহাশ্মশানের সার্বিক উন্নয়নকল্পে আলোচনা সভা
- ঈশ্বরদীতে তীব্র দাবদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত, তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রী
- রোজা-ঈদের ছুটি শেষে রবিবার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- এই গরমে আইসক্রিম তৈরির সহজ রেসিপি
- ইরানে ইসরায়েলি হামলার খবরে বাড়লো তেল-সোনার দাম
- নাইম শেখ-তামিমকে পেছনে ফেলে রান সংগ্রহে শীর্ষে ইমন
- মুরগির দাম কমেনি, বেড়েছে আলু-পেঁয়াজের
- শ্যামনগরের গাবুরায় অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
- ফরিদপুরে শহীদ পরিবার শহীদ স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটিকে সংবর্ধনা
- ৫ বছরেও চালু করা যায়নি সাতক্ষীরার সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস
- কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনে উৎপাদিত শাক-সবজি উপহার শেখ হাসিনার
- ইরানকে ‘বার্তা’ দিতে এই হামলা: ইসরায়েলি কর্মকর্তা
- ‘কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা’
- মৌলভীবাজারে জুয়ার আস্তানায় ডিবি পুলিশের অভিযান, আটক ১৩
- ফরিদপুরে বাংলাদেশ কৃষক লীগের ৫২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত
- ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইসরায়েল
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র
- শিল্পী সমিতির নির্বাচন আজ, এফডিসিতে নিরাপত্তার জোরদার
- ‘বিরোধী নেতাকর্মীদের পর্যদুস্ত ও নাজেহাল করা হচ্ছে’
- ‘অপরাধী আত্মীয় হলেও ছাড় নয়’
- শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দিতে পারছেন না শাকিব-জায়েদ খান
- নড়াইলে ১২ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারী আটক
- চুরি যাওয়া মোটরসাইকেলসহ আন্ত:জেলা চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
- এফএ কাপে থাকছে না ‘রিপ্লে’ ম্যাচের নিয়ম
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু আজ
- সুবর্ণচরে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
- ‘বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই বিএনপি করে’
- বাংলাদেশের প্রথম পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস আর নেই
- সারাদেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে বায়িং হাউস এসোসিয়েশনের নতুন কমিটির শ্রদ্ধা
- ‘মুজিবনগরে বাংলাদেশের পক্ষ হতে ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করা হয়’
- আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি ১ লাখ ২০ হাজার টাকা
- মন্ত্রী এমপিদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বার্তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !