নিজেকে প্রশ্ন করুন, কোন পক্ষে যাবেন

মোনায়েম সরকার
আমি দুই যুগ (১৯৭৯-২০০৩) আওয়ামী লীগের দলীয় রাজনীতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিলাম। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের রাষ্ট্রীয় শাসনভার গ্রহণ ও নীতিনির্ধারণেও অংশীদার ছিলাম। দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় রাজনীতির বাইরে থাকলেও এটা ভুলে যাইনি, আওয়ামী লীগই বাংলাদেশের নির্মাতা। যে দলের হাতে একটি দেশের ১৮ কোটি মানুষের ভাগ্যরেখা লেখা- সে দলের জন্য শুধু স্তুতিবাক্য নয়, নিরপেক্ষ মূল্যায়নও জরুরি।
চুয়াত্তর বছরে পা দিয়ে এখন আওয়ামী লীগ তার নিজস্ব সুরম্য দশতলা ভবনের মালিক হয়েছে। একটি অত্যাধুনিক নিজস্ব কার্যালয় নির্মাণের জন্য ১৯৯৬ সালেই আমরা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনুরোধ করেছিলাম। কেন আমি অত্যাধুনিক নিজস্ব কার্যালয়ের বিষয়ে আগ্রহী ছিলাম? আগ্রহী ছিলাম এই কারণে যে, ভাড়া বা চুক্তিভিত্তিক ভাসমান কার্যালয় যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে। নিজস্ব কার্যালয় থাকলে সেই কার্যালয় ঘিরে দলীয় কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পায়, নেতাকর্মীর মনোবল দৃঢ় হয়।
ভারতের অজয় ঘোষ ছিলেন ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও তাত্ত্বিক, তার নামে নির্মিত ‘দশতলা অজয় ভবন’ পরিদর্শন করে আমার মনে যে প্রতিক্রিয়া হয়, সেই প্রতিক্রিয়ার ফলই ছিল শেখ হাসিনার নিকট ধানমন্ডি ৭ নম্বর সড়কে ৪২ কাঠা জমির ওপর ১০তলা ভবন নির্মাণে আমার উচ্চাভিলাষী প্রস্তাব। উচ্চাভিলাষী এই কারণে বলছি যে, আমার প্রস্তাব শুনে নেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, এ প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা এখন সম্ভব নয়, কারণ পার্টির ফান্ডে অত টাকা নাই, অনুদান দেওয়ার মতো নেতাকর্মীও দুর্লভ।
গত প্রায় ১৫ বছরে শেখ হাসিনার সুদৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশে যে পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে, সেই হারে আওয়ামী লীগের ভোট বেড়েছে কি না এ বিষয়টি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও আওয়ামী বুদ্ধিজীবীদের একটু খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানাই। এখনও বাংলাদেশে অ্যান্টি আওয়ামী লীগের সংখ্যাধিক্য দেখে আমি বিস্মিত হই। এমনটি তো হওয়ার কথা ছিল না, তাহলে কেন এটা হচ্ছে? যে দল মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে স্বাধীনতা এনে দিয়েছে, মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটিয়েছে, কেন তারা এককভাবে জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পারছে না? শুধু উন্নয়নের ফিরিস্তি দিয়ে মানুষের মন জয় করা যাবে না।
কীভাবে আওয়ামী নেতৃবৃন্দ জনতার মন জয় করবেন- সেই বিষয়টি রপ্ত করার জন্য আমি বঙ্গবন্ধুর রচিত ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ও ‘কারাগারের রোজনামচা’ বই দুটি বিশেষভাবে পড়ার জন্য অনুরোধ করছি। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র এক জায়গায় বঙ্গবন্ধু লিখেছেন- ‘গোপালগঞ্জ ও কোটালীপাড়া এই দুই থানা নিয়ে আমাদের নির্বাচনী এলাকা। রাস্তাঘাট নাই। যাতায়াতের খুবই অসুবিধা। আমার নির্বাচন চালাবার জন্য মাত্র দুইখানা সাইকেল ছিল। কর্মীরা যার যার নিজের সাইকেল ব্যবহার করত। আমার টাকা-পয়সারও অভাব ছিল। বেশি টাকা খরচ করার সামর্থ্য আমার ছিল না। কয়েকটা সভায় বক্তৃতা করার পরে বুঝতে পারলাম, ওয়াহিদুজ্জামান সাহেব (শেখ মুজিবের প্রতিদ্বন্দ্বী) শোচনীয়ভাবে পরাজয় বরণ করবেন। টাকায় কুলাবে না, জনমত আমার পক্ষে।
আমি যে গ্রামেই যেতাম, জনসাধারণ শুধু আমাকে ভোট দেওয়ার ওয়াদা করতেন না, আমাকে বসিয়ে পানদানের পান এবং কিছু টাকা আমার সামনে নজরানা হিসেবে হাজির করত এবং না নিলে রাগ করত। তারা বলত, ‘এ টাকা নির্বাচনের খরচ বাবদ দিচ্ছে।’ বঙ্গবন্ধু আরো লিখেছেন, ‘আমার মনে আছে খুবই গরিব এক বৃদ্ধ মহিলা কয়েক ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে, শুনেছে এ পথে আমি যাব, আমাকে দেখে আমার হাত ধরে বলল, বাবা আমার এই কুঁড়েঘরে তোমায় একটু বসতে হবে। আমি তার হাত ধরেই তার বাড়িতে যাই। অনেক লোক আমার সাথে, আমাকে মাটিতে একটা পাটি বিছিয়ে বসতে দিয়ে এক বাটি দুধ, একটা পান আর চার আনা পয়সা এনে আমার সামনে ধরে বলল, ‘খাও বাবা, আর পয়সা কয়টা তুমি নেও, আমার তো কিছুই নাই।
আমার চোখে পানি এল। আমি দুধ একটু মুখে নিয়ে সেই পয়সার সাথে আরও কিছু টাকা তার হাতে দিয়ে বললাম, ‘তোমার দোয়া আমার জন্য যথেষ্ট, তোমার দোয়ার মূল্য টাকা দিয়ে শোধ করা যায় না। টাকা সে নিল না, আমার মাথায় মুখে হাত দিয়ে বলল, ‘গরিবের দোয়া তোমার জন্য আছে বাবা।’ সেই নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর কাছে ধনবান ওয়াহিদুজ্জামান সাহেব প্রায় দশ হাজার ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর জীবনে এ রকম ঘটনা বহুবার ঘটেছিল। তিনি গণমানুষের কতটা কাছের ছিলেন, মানুষ তাকে কি পরিমাণ বিশ্বাস করতো আর ভালোবাসতো তা ভাবলে অবাক না হয়ে পারা যায় না।
মানুষের মন জয় না করে যারা টাকা দিয়ে ভোট কিনতে চায় তাদের জন্য বঙ্গবন্ধুর জীবনের অভিজ্ঞতা শিক্ষণীয় বলেই আমি মনে করি। একটি রাজনৈতিক দল ও একজন নেতার প্রথম কাজই হওয়া উচিত মানুষের হৃদয় জয় করা। একবার মানুষের মন জয় করতে পারলে তার বিজয় কেউই ঠেকাতে পারে না। দুর্বৃত্ত, দুর্নীতিবাজ, কালো টাকার মালিক- আওয়ামী লীগের নৌকায় যে নেই- এমন নয়। অন্যান্য দলের সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে আওয়ামী লীগেও দুর্বৃত্ত ও জনগণের কাছে অগ্রহণযোগ্য নেতার অভাব নেই। এসব নেতা দিয়ে ভোটের বৈতরণী পার হওয়া যাবে না।
উন্নয়ন এক জিনিস, মানুষের ভালোবাসা অন্য জিনিস। উন্নয়নের পাশাপাশি দলীয় নেতাকর্মীরা যদি সাধারণ মানুষকে ভালোবাসেন এবং তাদের সঙ্গে মানবিক আচরণ করেন, তাহলে নৌকার বিজয় কিছুতেই ঠেকানো যাবে না। এককভাবে আওয়ামী লীগকে সরকার গঠন করতে হলে বঙ্গবন্ধুর পথ অনুসরণ করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। মানুষকে ভালোবাসলে মানুষ কখনো বিমুখ করে না, এটা আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মনে রাখা দরকার। সামনে নির্বাচন- এই মুহূর্তে আত্মসমালোচনা সবচেয়ে বেশি করা দরকার। দলীয় ত্রুটি-বিচ্যুতি সংশোধন করে এগিয়ে না গেলে উন্নয়নের রথ মুখ থুবড়ে পড়বে। পার্শ্ববর্তী ভারতের কংগ্রেস কিংবা বামফ্রন্টের দিকে আওয়ামী লীগের তাকানো দরকার। কংগ্রেস এবং বামফ্রন্ট সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় ছিল। অথচ আজ তারা এতটাই কোণঠাসা হয়ে আছে যে, দল দুটির ভবিষ্যৎ ভাবলেই শরীর শিউরে ওঠে।
ক্ষমতা চিরদিন কারও স্থায়ী হয় না, এই কথাটি মনে রেখে রাজনীতি করলে মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ এমনিতেই আসে। আওয়ামী লীগের সামনে বর্তমানে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা শুধু শেখ হাসিনার একার পক্ষে সম্ভব নয়, দলের সব নেতাকর্মীকেই সচেতন হতে হবে এবং যথার্থ ভূমিকা পালন করতে হবে।
একটি সরকারকে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য কমবেশি উন্নয়ন করতেই হয়। আওয়ামী লীগের উচিত হবে- শুধু উন্নয়ন নয়, সেই সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে মনে-প্রাণে ধারণ করা। ইতিহাসের অনেক রক্তাক্ত পথ, অনেক উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ বর্তমান জায়গায় এসে পৌঁছেছে। দলে সৎ, যোগ্য, শিক্ষিত, জনপ্রিয় ও ত্যাগী নেতাদের বেশি বেশি স্থান দিতে হবে, সেই সঙ্গে দলছুট, হাইব্রিড নেতাদের যথাসম্ভব পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভেতর দিয়ে গ্রহণ-বর্জন করতে হবে।
আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, ধর্মনিরপেক্ষতায় এবং শোষণহীন সমাজব্যবস্থায়। দলের প্রত্যেকটি নেতাকর্মীকেই এই আদর্শ অন্তরে ধারণ করতে হবে। সত্তর বছর বয়স্ক আওয়ামী লীগ ঊনপঞ্চাশ বছরই ছিল বিরোধী দলে। এমনটা কেন হলো তা দলটির খতিয়ে দেখা দরকার। শুধু উন্নয়ন আর আত্মতুষ্টি নয়, আত্মসমালোচনা করাও রাজনীতির অপরিহার্য অংশ। উন্নয়নের অঙ্গীকার, মুজিব আদর্শ ধারণ আর মানবপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগকে পথ চলতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলেই ভবিষ্যতে নেমে আসবে বিপর্যয়। ৭৬ বছরের আওয়ামী লীগকে কেন বার বার ক্রাচে ভর করে ক্ষমতায় যেতে হবে? ১৯৭০ সালের নির্বাচনের মতো কেন আওয়ামী লীগ বর্তমানে নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করতে পারছে না? কথাগুলো শুনতে কর্কশ লাগলেও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের এটা বিশ্লেষণ করা দরকার।
বাংলাদেশের কতিপয় সুবিধাবাদী বুদ্ধিজীবী ও বাম নেতা আজ পত্র-পত্রিকা, টকশোতে বলার চেষ্টা করছেন দেশে গণতন্ত্র নেই, বাকস্বাধীনতা নেই, মানুষের ভোটের অধিকার নেই- একথা সত্য নয়। দেশে গণতন্ত্র ও বাকস্বাধীনতা না থাকলে তারা এত কথা বলেন কীভাবে? ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত তারা কোথায় ছিলেন? ওয়ান/ইলেভেনের সময়ও তারা নিশ্চুপ ছিলেন কেন? খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান উভয়েই দুর্নীতির কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত। বর্তমানে অনেক দেশেই দুর্নীতির কারণে নেতা-নেত্রীরা জেল খাটছেন। খালেদা জিয়া ও তার পুত্র তারেক রহমান রাজবন্দি হলে তাদের পক্ষে কথা বলা যেতো- তারা যেহেতু দুর্নীতির কারণে দণ্ডিত তাদের পক্ষে কথা বলা কি প্রকারান্তরে দুর্নীতির পক্ষেই কথা বলা নয়? এদেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও দিকভ্রান্ত বাম-নেতাদের অতীত অত্যন্ত প্রশ্নবিদ্ধ। মানুষ এখন আর এদের বিশ্বাসযোগ্য মনে করে না।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সুচিন্তিত ও সুদৃঢ় নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন এ কথা সর্বাংশে সত্য। তবু কিছু কিছু মানুষ ভুল পথে আছে, তারা এখনো বিশ্বাস করে পাকিস্তানি ভাবধারায়। এই ভুল পথে চলা মানুষগুলোকে সুপথে ফিরিয়ে আনতে হবে। আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতাকর্মীর অঙ্গীকার হোক- অবাধ, সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে ক্ষমতারোহন। এজন্য আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতাকর্মীকে সৎ, দুর্নীতি মুক্ত, সদালাপী, সদাচারী ও দেশপ্রেমিক হতে হবে। দলের এমন লোককে মনোনয়ন দিতে হবে যার ব্যক্তি ইমেজ অত্যন্ত স্বচ্ছ ও সম্মানীয়। এমন কাউকেই মনোনয়ন দেওয়া যাবে না- যার অতীত কিংবা বর্তমান কালিমালিপ্ত ও দলীয় ভাবমূর্তি রক্ষায় বিঘ্ন সৃষ্টিকারী।
আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। মানুষের প্রতি বিশ্বাস রেখেই আওয়ামী লীগকে এগিয়ে যেতে হবে। দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারলে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করবে আওয়ামী লীগ। সবার পক্ষে নতুন ইতিহাস রচনা করা সম্ভব নয়। বাংলার মানুষ বিশ্বাস করে শেখ হাসিনার জন্য কোনো কিছুই আজ অসম্ভব নয়। তিনিই পারবেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সুখী, সমৃদ্ধিশালী সোনার বাংলা গড়তে।
সুতরাং নিজেকে প্রশ্ন করুন, কোন পক্ষে যাবেন? যদি স্বাধীনতার সপক্ষ শক্তি দ্বারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উন্নত বাংলাদেশ দেখতে চান, তাহলে আওয়ামী লীগের পক্ষে দাঁড়ান। আগামী নির্বাচনেও নৌকার বিজয় নিশ্চিত করুন। সম্মিলিত কণ্ঠে স্লোগান তুলুন- ‘জয় বাংলা’।
লেখক: রাজনীতিক, লেখক ও মহাপরিচালক, বিএফডিআর।
পাঠকের মতামত:
- প্রধানমন্ত্রী সুষ্ঠু নির্বাচনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, জাতিসংঘকে জানাল বাংলাদেশ
- ফরিদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামীম হকের প্রার্থীতা বাতিলে এ কে আজাদের আপিল
- শিক্ষা জোর করে চাপিয়ে দেয়া না হলেই সৃজনশীলতা তৈরী হবে
- নিজের অধিকারের প্রশ্নে হতে হবে আপোষহীণ
- নির্বাচনে না গিয়ে ২০১৪ সালের মতো আবারও ভুল করল বিএনপি
- হযরত খানজাহানের (রহ:) ৫৭৭তম ওফাত দিবসে দুই দিনব্যাপী পবিত্র ওরশ
- প্রোটোকল ছাড়াই ব্যক্তিগত গাড়িতে কোটালিপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী
- তদন্তে অভিযোগ প্রমাণ হলেও শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি
- টাঙ্গাইলে প্রবাসী ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন
- হলফনামায় পেশা বদলে রাজনীতি উল্লেখ করেছেন কাজী জাফর উল্যাহ
- কালিয়াকৈরে ভেজাল ঘি তৈরির অভিযোগ
- রাস্তা পারাপারের সময় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী বৃদ্ধা নিহত
- আগৈলঝাড়ায় আওয়ামী লীগের বিশেষ সাংগঠনিক সভা
- ফরিদপুর জেলায় বদলি হলো ৮ থানার ওসি
- ১০ বছরে ‘অঢেল সম্পদের’ মালিক হয়েছেন নিক্সন চৌধুরী
- ঢাকা-৬ আসনের জনগণ স্মার্ট নৌকার সঙ্গী হতে চান: সাঈদ খোকন
- স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সমর্থনই তাদের অন্যায়!
- আনচেলত্তির ব্রাজিল কোচ হওয়া পড়ে গেলো শঙ্কায়
- রাজবাড়ীর খানখানাপুর রেল স্টেশনে ট্রেন থামানোর দাবিতে মানববন্ধন
- বিজিপিএস '৮৯ ফাউন্ডেশন’র শিক্ষাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- ভাঙ্গায় ব্রিজের নিচ থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
- ‘ফখরুলকে জামিন দেয় না আর বিএনপি বসে বসে আঙুল চুষে’
- মৌলভীবাজার হানাদার মুক্ত দিবসে লাল-সবুজের বিজয় মিছিল
- এলজিইডির 'টাঙ্গাইল প্রজেক্ট’ গ্রামীণ জনজীবনে আশীর্বাদ স্বরূপ
- জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি মোকাবিলায় ৪০ কোটি ডলার দেবে এডিবি
- সিদ্ধিরগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা
- ২ দিনের টানা বৃষ্টিতে সালথায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা
- নড়াইলে একসঙ্গে ৪ থানার ওসি বদলি
- ঈশ্বরগঞ্জে অনুকূলচন্দ্রের জন্ম মহা-মহোৎসব উদযাপিত
- ভাঙ্গা ব্রিজে ৭ মাস পার, ভরসা কাঠের সেতু
- বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে জিপিএ-৫ পাওয়াদের মধ্যে বিষণ্নতার হার বেশি
- ফরিদপুরে ফুটপাতে জমে উঠেছে শীত বস্ত্রের বেচাকেনা
- জাতীয় পার্টি জাতির জন্য একটা বিষফোড়া: ইসলামী আন্দোলন
- ৩ ডিগ্রি পর্যন্ত কমবে রাতের তাপমাত্রা, বাড়বে দিনের
- ‘ভারতের সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্বের বন্ধন কোনদিনও ছিন্ন হবার নয়’
- নৈতিকতার অভাবই দুর্নীতি বিস্তারের প্রধান কারণ, চাই পারিবারিক শিক্ষা
- যাদবপুর থেকে কবি সম্মাননা পেলেন বাংলাদেশের জাকিয়া সুলতানা শিল্পী
- বড়াইগ্রামের সফল ইউটিউবার শাহেদ, বছরে আয় ৩০ লক্ষ টাকা
- ‘যেভাবেই হোক তারা দুর্ভিক্ষ ঘটাবে’
- মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করলো ভারত
- পার্লামেন্টে হামলার হুমকি, দিল্লিজুড়ে কঠোর নিরাপত্তা
- অভাবের তাড়নায় নবজাতক বিক্রি
- ইসরায়েল-ইউক্রেন সহায়তা তহবিল আটকে দিলো মার্কিন সিনেট
- মারকুটে ফিলিপস পথ দেখাচ্ছেন কিউইদের
- জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় শিশুদের অভিনয়ে নাটক “মানুষের দোষে প্রকৃতি রোষে” মঞ্চায়ন
- ওসমানী বিমানবন্দরে ৩৪ কেজি সোনাসহ আটক ৪
- মেথি খেলে দ্রুত ওজন কমে?
- একজন জনপ্রিয় ‘মানবিক ইউএনও’র বিদায়
- চলে গেলেন বলিউড কৌতুক অভিনেতা
- কোটালীপাড়ায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !