নিজেকে প্রশ্ন করুন, কোন পক্ষে যাবেন
মোনায়েম সরকার
আমি দুই যুগ (১৯৭৯-২০০৩) আওয়ামী লীগের দলীয় রাজনীতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিলাম। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের রাষ্ট্রীয় শাসনভার গ্রহণ ও নীতিনির্ধারণেও অংশীদার ছিলাম। দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় রাজনীতির বাইরে থাকলেও এটা ভুলে যাইনি, আওয়ামী লীগই বাংলাদেশের নির্মাতা। যে দলের হাতে একটি দেশের ১৮ কোটি মানুষের ভাগ্যরেখা লেখা- সে দলের জন্য শুধু স্তুতিবাক্য নয়, নিরপেক্ষ মূল্যায়নও জরুরি।
চুয়াত্তর বছরে পা দিয়ে এখন আওয়ামী লীগ তার নিজস্ব সুরম্য দশতলা ভবনের মালিক হয়েছে। একটি অত্যাধুনিক নিজস্ব কার্যালয় নির্মাণের জন্য ১৯৯৬ সালেই আমরা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনুরোধ করেছিলাম। কেন আমি অত্যাধুনিক নিজস্ব কার্যালয়ের বিষয়ে আগ্রহী ছিলাম? আগ্রহী ছিলাম এই কারণে যে, ভাড়া বা চুক্তিভিত্তিক ভাসমান কার্যালয় যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে। নিজস্ব কার্যালয় থাকলে সেই কার্যালয় ঘিরে দলীয় কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পায়, নেতাকর্মীর মনোবল দৃঢ় হয়।
ভারতের অজয় ঘোষ ছিলেন ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও তাত্ত্বিক, তার নামে নির্মিত ‘দশতলা অজয় ভবন’ পরিদর্শন করে আমার মনে যে প্রতিক্রিয়া হয়, সেই প্রতিক্রিয়ার ফলই ছিল শেখ হাসিনার নিকট ধানমন্ডি ৭ নম্বর সড়কে ৪২ কাঠা জমির ওপর ১০তলা ভবন নির্মাণে আমার উচ্চাভিলাষী প্রস্তাব। উচ্চাভিলাষী এই কারণে বলছি যে, আমার প্রস্তাব শুনে নেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, এ প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা এখন সম্ভব নয়, কারণ পার্টির ফান্ডে অত টাকা নাই, অনুদান দেওয়ার মতো নেতাকর্মীও দুর্লভ।
গত প্রায় ১৫ বছরে শেখ হাসিনার সুদৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশে যে পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে, সেই হারে আওয়ামী লীগের ভোট বেড়েছে কি না এ বিষয়টি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও আওয়ামী বুদ্ধিজীবীদের একটু খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানাই। এখনও বাংলাদেশে অ্যান্টি আওয়ামী লীগের সংখ্যাধিক্য দেখে আমি বিস্মিত হই। এমনটি তো হওয়ার কথা ছিল না, তাহলে কেন এটা হচ্ছে? যে দল মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে স্বাধীনতা এনে দিয়েছে, মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটিয়েছে, কেন তারা এককভাবে জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পারছে না? শুধু উন্নয়নের ফিরিস্তি দিয়ে মানুষের মন জয় করা যাবে না।
কীভাবে আওয়ামী নেতৃবৃন্দ জনতার মন জয় করবেন- সেই বিষয়টি রপ্ত করার জন্য আমি বঙ্গবন্ধুর রচিত ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ও ‘কারাগারের রোজনামচা’ বই দুটি বিশেষভাবে পড়ার জন্য অনুরোধ করছি। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র এক জায়গায় বঙ্গবন্ধু লিখেছেন- ‘গোপালগঞ্জ ও কোটালীপাড়া এই দুই থানা নিয়ে আমাদের নির্বাচনী এলাকা। রাস্তাঘাট নাই। যাতায়াতের খুবই অসুবিধা। আমার নির্বাচন চালাবার জন্য মাত্র দুইখানা সাইকেল ছিল। কর্মীরা যার যার নিজের সাইকেল ব্যবহার করত। আমার টাকা-পয়সারও অভাব ছিল। বেশি টাকা খরচ করার সামর্থ্য আমার ছিল না। কয়েকটা সভায় বক্তৃতা করার পরে বুঝতে পারলাম, ওয়াহিদুজ্জামান সাহেব (শেখ মুজিবের প্রতিদ্বন্দ্বী) শোচনীয়ভাবে পরাজয় বরণ করবেন। টাকায় কুলাবে না, জনমত আমার পক্ষে।
আমি যে গ্রামেই যেতাম, জনসাধারণ শুধু আমাকে ভোট দেওয়ার ওয়াদা করতেন না, আমাকে বসিয়ে পানদানের পান এবং কিছু টাকা আমার সামনে নজরানা হিসেবে হাজির করত এবং না নিলে রাগ করত। তারা বলত, ‘এ টাকা নির্বাচনের খরচ বাবদ দিচ্ছে।’ বঙ্গবন্ধু আরো লিখেছেন, ‘আমার মনে আছে খুবই গরিব এক বৃদ্ধ মহিলা কয়েক ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে, শুনেছে এ পথে আমি যাব, আমাকে দেখে আমার হাত ধরে বলল, বাবা আমার এই কুঁড়েঘরে তোমায় একটু বসতে হবে। আমি তার হাত ধরেই তার বাড়িতে যাই। অনেক লোক আমার সাথে, আমাকে মাটিতে একটা পাটি বিছিয়ে বসতে দিয়ে এক বাটি দুধ, একটা পান আর চার আনা পয়সা এনে আমার সামনে ধরে বলল, ‘খাও বাবা, আর পয়সা কয়টা তুমি নেও, আমার তো কিছুই নাই।
আমার চোখে পানি এল। আমি দুধ একটু মুখে নিয়ে সেই পয়সার সাথে আরও কিছু টাকা তার হাতে দিয়ে বললাম, ‘তোমার দোয়া আমার জন্য যথেষ্ট, তোমার দোয়ার মূল্য টাকা দিয়ে শোধ করা যায় না। টাকা সে নিল না, আমার মাথায় মুখে হাত দিয়ে বলল, ‘গরিবের দোয়া তোমার জন্য আছে বাবা।’ সেই নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর কাছে ধনবান ওয়াহিদুজ্জামান সাহেব প্রায় দশ হাজার ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর জীবনে এ রকম ঘটনা বহুবার ঘটেছিল। তিনি গণমানুষের কতটা কাছের ছিলেন, মানুষ তাকে কি পরিমাণ বিশ্বাস করতো আর ভালোবাসতো তা ভাবলে অবাক না হয়ে পারা যায় না।
মানুষের মন জয় না করে যারা টাকা দিয়ে ভোট কিনতে চায় তাদের জন্য বঙ্গবন্ধুর জীবনের অভিজ্ঞতা শিক্ষণীয় বলেই আমি মনে করি। একটি রাজনৈতিক দল ও একজন নেতার প্রথম কাজই হওয়া উচিত মানুষের হৃদয় জয় করা। একবার মানুষের মন জয় করতে পারলে তার বিজয় কেউই ঠেকাতে পারে না। দুর্বৃত্ত, দুর্নীতিবাজ, কালো টাকার মালিক- আওয়ামী লীগের নৌকায় যে নেই- এমন নয়। অন্যান্য দলের সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে আওয়ামী লীগেও দুর্বৃত্ত ও জনগণের কাছে অগ্রহণযোগ্য নেতার অভাব নেই। এসব নেতা দিয়ে ভোটের বৈতরণী পার হওয়া যাবে না।
উন্নয়ন এক জিনিস, মানুষের ভালোবাসা অন্য জিনিস। উন্নয়নের পাশাপাশি দলীয় নেতাকর্মীরা যদি সাধারণ মানুষকে ভালোবাসেন এবং তাদের সঙ্গে মানবিক আচরণ করেন, তাহলে নৌকার বিজয় কিছুতেই ঠেকানো যাবে না। এককভাবে আওয়ামী লীগকে সরকার গঠন করতে হলে বঙ্গবন্ধুর পথ অনুসরণ করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। মানুষকে ভালোবাসলে মানুষ কখনো বিমুখ করে না, এটা আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মনে রাখা দরকার। সামনে নির্বাচন- এই মুহূর্তে আত্মসমালোচনা সবচেয়ে বেশি করা দরকার। দলীয় ত্রুটি-বিচ্যুতি সংশোধন করে এগিয়ে না গেলে উন্নয়নের রথ মুখ থুবড়ে পড়বে। পার্শ্ববর্তী ভারতের কংগ্রেস কিংবা বামফ্রন্টের দিকে আওয়ামী লীগের তাকানো দরকার। কংগ্রেস এবং বামফ্রন্ট সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় ছিল। অথচ আজ তারা এতটাই কোণঠাসা হয়ে আছে যে, দল দুটির ভবিষ্যৎ ভাবলেই শরীর শিউরে ওঠে।
ক্ষমতা চিরদিন কারও স্থায়ী হয় না, এই কথাটি মনে রেখে রাজনীতি করলে মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ এমনিতেই আসে। আওয়ামী লীগের সামনে বর্তমানে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা শুধু শেখ হাসিনার একার পক্ষে সম্ভব নয়, দলের সব নেতাকর্মীকেই সচেতন হতে হবে এবং যথার্থ ভূমিকা পালন করতে হবে।
একটি সরকারকে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য কমবেশি উন্নয়ন করতেই হয়। আওয়ামী লীগের উচিত হবে- শুধু উন্নয়ন নয়, সেই সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে মনে-প্রাণে ধারণ করা। ইতিহাসের অনেক রক্তাক্ত পথ, অনেক উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ বর্তমান জায়গায় এসে পৌঁছেছে। দলে সৎ, যোগ্য, শিক্ষিত, জনপ্রিয় ও ত্যাগী নেতাদের বেশি বেশি স্থান দিতে হবে, সেই সঙ্গে দলছুট, হাইব্রিড নেতাদের যথাসম্ভব পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভেতর দিয়ে গ্রহণ-বর্জন করতে হবে।
আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, ধর্মনিরপেক্ষতায় এবং শোষণহীন সমাজব্যবস্থায়। দলের প্রত্যেকটি নেতাকর্মীকেই এই আদর্শ অন্তরে ধারণ করতে হবে। সত্তর বছর বয়স্ক আওয়ামী লীগ ঊনপঞ্চাশ বছরই ছিল বিরোধী দলে। এমনটা কেন হলো তা দলটির খতিয়ে দেখা দরকার। শুধু উন্নয়ন আর আত্মতুষ্টি নয়, আত্মসমালোচনা করাও রাজনীতির অপরিহার্য অংশ। উন্নয়নের অঙ্গীকার, মুজিব আদর্শ ধারণ আর মানবপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগকে পথ চলতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলেই ভবিষ্যতে নেমে আসবে বিপর্যয়। ৭৬ বছরের আওয়ামী লীগকে কেন বার বার ক্রাচে ভর করে ক্ষমতায় যেতে হবে? ১৯৭০ সালের নির্বাচনের মতো কেন আওয়ামী লীগ বর্তমানে নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করতে পারছে না? কথাগুলো শুনতে কর্কশ লাগলেও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের এটা বিশ্লেষণ করা দরকার।
বাংলাদেশের কতিপয় সুবিধাবাদী বুদ্ধিজীবী ও বাম নেতা আজ পত্র-পত্রিকা, টকশোতে বলার চেষ্টা করছেন দেশে গণতন্ত্র নেই, বাকস্বাধীনতা নেই, মানুষের ভোটের অধিকার নেই- একথা সত্য নয়। দেশে গণতন্ত্র ও বাকস্বাধীনতা না থাকলে তারা এত কথা বলেন কীভাবে? ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত তারা কোথায় ছিলেন? ওয়ান/ইলেভেনের সময়ও তারা নিশ্চুপ ছিলেন কেন? খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান উভয়েই দুর্নীতির কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত। বর্তমানে অনেক দেশেই দুর্নীতির কারণে নেতা-নেত্রীরা জেল খাটছেন। খালেদা জিয়া ও তার পুত্র তারেক রহমান রাজবন্দি হলে তাদের পক্ষে কথা বলা যেতো- তারা যেহেতু দুর্নীতির কারণে দণ্ডিত তাদের পক্ষে কথা বলা কি প্রকারান্তরে দুর্নীতির পক্ষেই কথা বলা নয়? এদেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও দিকভ্রান্ত বাম-নেতাদের অতীত অত্যন্ত প্রশ্নবিদ্ধ। মানুষ এখন আর এদের বিশ্বাসযোগ্য মনে করে না।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সুচিন্তিত ও সুদৃঢ় নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন এ কথা সর্বাংশে সত্য। তবু কিছু কিছু মানুষ ভুল পথে আছে, তারা এখনো বিশ্বাস করে পাকিস্তানি ভাবধারায়। এই ভুল পথে চলা মানুষগুলোকে সুপথে ফিরিয়ে আনতে হবে। আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতাকর্মীর অঙ্গীকার হোক- অবাধ, সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে ক্ষমতারোহন। এজন্য আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতাকর্মীকে সৎ, দুর্নীতি মুক্ত, সদালাপী, সদাচারী ও দেশপ্রেমিক হতে হবে। দলের এমন লোককে মনোনয়ন দিতে হবে যার ব্যক্তি ইমেজ অত্যন্ত স্বচ্ছ ও সম্মানীয়। এমন কাউকেই মনোনয়ন দেওয়া যাবে না- যার অতীত কিংবা বর্তমান কালিমালিপ্ত ও দলীয় ভাবমূর্তি রক্ষায় বিঘ্ন সৃষ্টিকারী।
আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। মানুষের প্রতি বিশ্বাস রেখেই আওয়ামী লীগকে এগিয়ে যেতে হবে। দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারলে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করবে আওয়ামী লীগ। সবার পক্ষে নতুন ইতিহাস রচনা করা সম্ভব নয়। বাংলার মানুষ বিশ্বাস করে শেখ হাসিনার জন্য কোনো কিছুই আজ অসম্ভব নয়। তিনিই পারবেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সুখী, সমৃদ্ধিশালী সোনার বাংলা গড়তে।
সুতরাং নিজেকে প্রশ্ন করুন, কোন পক্ষে যাবেন? যদি স্বাধীনতার সপক্ষ শক্তি দ্বারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উন্নত বাংলাদেশ দেখতে চান, তাহলে আওয়ামী লীগের পক্ষে দাঁড়ান। আগামী নির্বাচনেও নৌকার বিজয় নিশ্চিত করুন। সম্মিলিত কণ্ঠে স্লোগান তুলুন- ‘জয় বাংলা’।
লেখক: রাজনীতিক, লেখক ও মহাপরিচালক, বিএফডিআর।
পাঠকের মতামত:
- ধামরাইয়ে অজ্ঞাত যুবকের ভাসমান লাশ উদ্ধার
- ‘নারায়ণগঞ্জবাসীর জন্য আমরা উন্মুক্ত আকাশ গড়ে তুলতে চাই’
- নোয়াখালীতে বিমানবন্দরের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি
- যশোরে নানা আয়োজনে কমরেড অমল সেনের মৃত্যু বার্ষিকী পালিত
- চাটমোহর মহিলা ডিগ্রি কলেজে তারুণ্যের উৎসব
- রাজবাড়ীতে তিন প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিকারের জরিমানা
- রাজনৈতিক ঐক্যে যাতে ফাটল না ধরে, উপদেষ্টাদের প্রতি সালাউদ্দিনের আহ্বান
- ‘ঘোষণাপত্র তৈরিতে ঐকমত্যে পৌঁছেছে দলগুলো’
- রাজবাড়ীর শীর্ষ পদে ৩ নারী কর্মকর্তা
- বিদেশ থেকে বাড়িতে এসেই দেখলো স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ
- ‘ওরা আমার মেয়েকে ডাক্তার হতে দিল না’
- চতুর্থ প্রজন্মের বহুমুখী গবেষণা চুল্লী নির্মাণ করছে রসাটম
- বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির উপর বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন
- ভারতের কুদানকুলাম এনপিপি’র জন্য পরমাণু চুল্লী পাঠালো রসাটম
- নাটোরে কৃষি মেলাতে আ'লীগ সরকারের বাণী প্রচার, তীব্র ক্ষোভের মুখে প্রত্যাহার
- এইচএমপিভি: ৬ ধরনের রোগীকে বিশেষ সতর্কতার পরামর্শ
- লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ জন
- ওয়ালটন প্রথম জাতীয় নারী ও পুরুষ ল্যাক্রোস প্রতিযোগিতা শুরু শুক্রবার
- এমিরেটস এভিয়েশন ইউনিভার্সিটি থেকে গ্রাজুয়েট হলেন ২৮৮ শিক্ষার্থী
- ফরিদপুর জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি আসাদ, শ্রেষ্ঠ পরিদর্শক (তদন্ত) জাফর
- সাতক্ষীরার নির্বাহী আদালতে আইনজীবীদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি, ভোগান্তিতে সেবাগ্রহীতারা
- ‘নিত্যপণ্যে আরোপিত ভ্যাট রিভিউ হচ্ছে’
- বরিশালে কিশোরী উদ্ধার, মানবপাচার চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
- হত্যার অভিযোগে ইউপি সদস্যসহ দুইজন আটক
- ঝিনাইদহে আ.লীগ নেতাসহ ২ জনের মরদেহ উত্তোলন
- বিএনপি-জামায়াত রাজনীতির বিষ
- ‘পাকিস্তানের আক্রমণ ঐক্যবদ্ধভাবেই প্রতিহত করতে হবে’
- ‘পাকিস্তানের আক্রমণ ঐক্যবদ্ধভাবেই প্রতিহত করতে হবে’
- মাকে বাঁচাতে জবি শিক্ষার্থীর আকুতি
- খাগড়াছড়িতে বাঙ্গালি ছাত্র পরিষদের সড়ক অবরোধ
- আরও কমল সবজির দাম
- পদত্যাগ করে দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনা
- নিউ ইয়র্কে সাকিব আল হাসানের নয়া কৌশলে চাঁদাবাজি
- এস কে সিনহা ও তার ভাইয়ের মামলায় প্রতিবেদন ২৪ এপ্রিল
- শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তীতে নানা আয়োজন
- পুরাতন সাতক্ষীরায় স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তি উন্মোচন
- বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল : কৃষিমন্ত্রী
- হাইকোর্টে শুনানি কালেই প্রবীরের আবেদন কার্যতালিকা থেকে বাদ, অপেক্ষা নতুন বেঞ্চের
- আল জাজিরার প্রতিবেদনে ১৫ বিশিষ্ট নাগরিকের নিন্দা
- ইসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে রাষ্ট্রপতির কাছে ১০১ আইনজীবীর আবেদন
- তোমার নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর প্রথম যে ব্যক্তিটি খুনি মোশতাককে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, তিনি মাওলানা হামিদ খান ভাসানী, যাকে তুমি পিতৃজ্ঞানে শ্রদ্ধা করতে
- বান্দরবানে ট্রাক খাদে পড়ে নিহত ২
- জাতিসংঘে ইরানের রাষ্ট্রদূতকে ভিসা দেয়া সম্ভব নয় : হোয়াইট হাউজ
- গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েক ধাপে ভর্তি পরীক্ষা
- জেএমবির ভারপ্রাপ্ত আমির রেজাউল সাতদিনের রিমান্ডে