দেশে মশার উপদ্রব বৃদ্ধি
মশার যন্ত্রণা থেকে দূরে থাকতে প্রয়োজন জনসচেতনতা
ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
বর্ষা মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই রাজধানীসহ সারাদেশে বেড়েছে মশার দৌরাত্ম্য। এতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে মানুষ। বাসাবাড়ি, দোকানপাট, স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালত সর্বত্রই মশার উপদ্রব। সেটা চলছে দিন-রাতে সমানতালে। তবে রাজধানীতেই মশার উপদ্রব বেশি। দিন-রাতে কয়েল জ্বালিয়ে, ওষুধ ছিটিয়ে, মশারি টাঙিয়েও যেন নিস্তার পাওয়া যাচ্ছে না। এর মধ্যে রাজধানীবাসীর মধ্যে বিরাজ করছে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার আতঙ্ক।আর দেশে প্রায় ১২৩ প্রজাতির মশা আছে। ঢাকায় ১৬ প্রজাতির মশা বেশি দেখা যায়। এরমধ্যে কিউলেক্স মশা ৯০ শতাংশ। এরপরের অবস্থানে এডিস, অ্যানোফিলিস, আর্মিজেরিস, ম্যানসোনিয়া এবং অন্যান্য মশা। তবে অক্টোবর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত কিউলেক্সর পরিমাণ বাড়তে থাকে।আর সারা দেশেই বাড়ছে মশার উপদ্রব। বিগত বছরগুলোতে রাজধানীতে মশার উপদ্রব বেশি দেখা গেলেও চলতি বছর রাজধানীর বাইরেও নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, রাজশাহী, সিলেট, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ময়মনসিংহসহ দেশের সব জেলায় মশার উপদ্রব বাড়ছে। মশার এমন উপদ্রবে এর মধ্যে রাজধানীসহ দেশের মানুষের মধ্যে বিরাজ করছে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার মতো মশাবাহিত বিভিন্ন রোগের আতঙ্ক।
মশকনিধন বাবদ স্থানীয় সরকার বিভাগ শত কোটি টাকা ব্যয় করলেও মশা কমার বিপরীতে বাড়ছে। শুধু গত তিন মাসে ঢাকায় মশা বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাপনে।
ছেলেমেয়েরা মশারি ভেতরে পড়াশোনা করে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা যায়, দেশজুড়ে এখন যেসব মশা দেখা যাচ্ছে। তার বেশির ভাগই কিউলেক্স প্রজাতির মশা। কীটতত্ত্ববিদের মতে, কিউলেক্স মশা বিশ্বের প্রায় সব দেশেই দেখা যায়। নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে এসব মশা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। শীতের শেষ দিকে ও গরমের শুরুর মাঝামাঝি সময়ে আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে বাড়তে থাকে এ প্রজাতির মশা। সাধারণত বিভিন্ন ডোবা-নালা, ড্রেন, ঝিল বা খালের দূষিত পানিতে কিউলেক্স মশার প্রজনন বেশি হয়। কিউলেক্স মশার কামড়ে ফাইলেরিয়া বা গোদরোগ ও জাপানি এনসেফালাইটিস হয়। যদিও এ দুটি রোগ বাংলাদেশে প্রকট নয়। তবে কিউলেক্স মশার কামড়ে জায়গায় নখের আঁচড়ে প্রুরিগো সিমপ্লেক্স নামের অ্যালার্জিজনিত রোগ হয়। এ রোগে বেশি আক্রান্ত হয় শিশুরা।
গত বছর এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে রেকর্ড সংখ্যক আক্রান্ত ও মৃত্যু হয়েছে। এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে এখনো মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ২২ জনের। আর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন দেড় হাজারের বেশি মানুষ। ঢাকার চেয়ে ঢাকার বাইরে দ্বিগুণ হারে ডেঙ্গুরোগী বাড়ছে। ডেঙ্গুর আগাম সতর্কতা হিসাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডেঙ্গু পরিস্থিতির জন্য হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশনা দিয়েছেন। মশার এমন উপদ্রবের জন্য জনস্বাস্থ্যবিদরা দায়ী করছেন মশকনিধনে স্থানীয় সরকারের ব্যর্থতা আর অপরিকল্পিত মশকনিধন কার্যক্রম। আর বর্ষা মৌসুমে সাধারণত আমাদের দেশে মশা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু চলতি বছর বর্ষার আগেই মশা বেশি দেখা যাচ্ছে। আমাদের স্থানীয় পর্যায়ে মশকনিধন পদ্ধতি জোরদার করতে হবে। আর মশাবাহিত রোগ হাজার হাজার বছর ধরে মানুষের ইতিহাসে অসুস্থতা এবং মৃত্যুর প্রধান কারণ হিসেবে লিপিবদ্ধ রয়েছে। উনিশ শতাব্দীর শেষ পর্যন্ত কেউই বুঝতে পারেনি যে মশা রোগের ভেক্টর ছিল। প্রথম সাফল্য আসে ১৮৭৭ সালে যখন ব্রিটিশ ডাক্তার প্যাট্রিক ম্যানসন আবিষ্কার করেছিলেন যে একটি কিউলেক্স প্রজাতির মশা মানুষের ফাইলেরিয়াল রাউন্ডওয়ার্ম বহন করতে পারে। পরবর্তী দুই দশকে তিনি এবং ফ্রান্স, ইতালি, রাশিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য গবেষকরা ম্যালেরিয়াতে গবেষণায় মনোনিবেশ করেন, যা গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এবং নাতিশীতোষ্ণ দেশগুলিতে একটি প্রধান ঘাতক। তারা আস্তে আস্তে মানুষ এবং মশার মধ্যে ম্যালেরিয়া সংক্রমণ এবং জীববিজ্ঞানের জটিল সমীকরণ বুঝতে শুরু করেন।
১৮৯৪ সালে, ম্যানসন ম্যালেরিয়া প্যারাসাইটের সম্ভাব্য ভেক্টর হিসেবে 'মশা বিষয়ক অধ্যয়ন' করতে ভারতীয় মেডিকেল সার্ভিসের মেডিকেল অফিসার রোনাল্ড রসকে রাজি করান। বছরের পর বছর নিরলস গবেষণার পর রস শেষ পর্যন্ত ১৮৯৭ সালে প্রমাণ করেন যে অ্যানোফিলিস মশা ম্যালেরিয়া পরজীবী বহন করতে পারে। তিনি তার আবিষ্কারের দিন, ২০ অগাস্ট, ১৮৯৭-কে 'মশা দিবস' বলে অভিহিত করেছিলেন। লন্ডন স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিন পরে তার আবিষ্কারের তাৎপর্য চিহ্নিত করতে ২০ অগাস্ট বিশ্ব মশা দিবসের নামকরণ করেন, যা প্রতি বছর পালিত হয়।
অ্যানোফিলিস মশার সাথে এ জটিল যোগসূত্রটিও দেখিয়েছে যে মশার কামড় রোধ এবং মশা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা– ভেক্টর নিয়ন্ত্রণ– ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারে।
১৯৬৪ সালে প্রথম বাংলাদেশে ডেঙ্গু ভাইরাস শনাক্ত হলেও সেটিকে তখন 'ঢাকা ফিভার' বলে চিহ্নিত করা হয়েছিল। ২০০০ সালে প্রথম বাংলাদেশে ডেঙ্গু শনাক্ত হয় এবং সাড়ে পাঁচ হাজার মানুষ আক্রান্ত হন। ২০২৩ সালে ঢাকা শহরে এডিস ও কিউলেক্স মশা উপদ্রব অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে। গত বছর ঢাকায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা সরকারি হিসেবে লাখ ছাড়িয়েছে। আর এ রোগে মারা গেছেন দেড় হাজারের বেশি। এবার বর্ষা মৌসুমে এডিস পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা।
আর ডেঙ্গু মোকাবিলা আমাদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। মশার উপদ্রব এ শহরের একটি সমস্যা। এ সমস্যা থেকে নগরবাসীকে মুক্তি দিতে আমরা আন্তরিকভাবে কাজ করছি। এবার ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আমাদের চেষ্টার কমতি থাকবে না। তবে, এডিস মশা যেহেতু নাগরিকদের বাসাবাড়ির আঙিনায় হয়, তাই তাদের সচেতনতা সবচেয়ে বেশি জরুরি।’মশা রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের মানুষের কাছে এখন বড় আতঙ্কের নাম।
মশাবাহিত রোগ থেকে সুস্থ থাকার উপায়
মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হবার আগেই সতর্ক হবার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ আক্রান্ত হবার পর সঠিক সময়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন না হলে মৃত্যুসহ নানা ধরণের জটিলতার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
* ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার এই দুইটি রোগের জন্যই দায়ী এডিস মশা সাধারণত সকালের দিকে এবং সন্ধ্যার আগে এডিস কামড়ায়। ফলে এই দুই সময়ে ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখতে হবে।
* ঘুমানোর সময় মশারি খাটিয়ে ঘুমাতে হবে
* বাড়ির ছাদে বা বারান্দার ফুলের টবে, নির্মাণাধীন ভবনে, বাতিল টায়ার কিংবা প্লাস্টিক কন্টেইনার- কোথাও যাতে তিন থেকে পাঁচদিনের বেশি পানি জমা না থাকে, সে ব্যবস্থা করতে হবে
* মশার কামড় থেকে বাঁচতে নানা ধরণের রিপেলেন্ট অর্থাৎ মশা তাড়ানোর পণ্য যেমন বিভিন্ন ধরণের কয়েল, স্প্রে, ক্রিম জাতীয় পণ্য ব্যবহার করা, তবে এর মাত্রা ও প্রয়োগ সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে।
এগুলো সবই মশাবাহিত কোন রোগে আক্রান্ত হবার আগের সতর্কতা। তাই আক্রান্ত হলে দ্রুত চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হয়ে চিকিৎসা নিতে হবে।
মশা তাড়ানোর প্রাকৃতিক পদ্ধতি
মশা তাড়াতে কয়েল বা স্প্রে ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপায় চেষ্টা করে দেখা যেতে পারে।
তবে ঢাকায় মশার সংখ্যা যেভাবে বেড়েছে তাতে এসব কায়দা কতটা খাটবে সে আশংকাও রয়েছে।
অনেক বছর ধরে মশা তাড়াতে ব্যবহার করা হচ্ছে এমন কয়েকটি প্রাকৃতিক পদ্ধতি নিচে বর্ণনা করা হলো:
* নিমে মশা তাড়ানোর বিশেষ গুণ রয়েছে। প্রাচীনকালে মশা তাড়াতে নিমের তেল ব্যবহার করা হত। ত্বকে নিম তেল লাগিয়ে নিলে মশা ধারে-কাছেও ভিড়বে না বলে প্রচলিত।
* বলা হয়ে থাকে মশা কর্পূরের গন্ধ সহ্য করতে পারে না। ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে কর্পূর দিয়ে রাখলে মশা পালিয়ে যায়।
* লেবু আর লবঙ্গ একসঙ্গে রেখে দিলে ঘরে মশা থাকে না বলে প্রচলিত আছে। এগুলো জানালায় রাখলে মশা ঘরে ঢুকতে পারবে না
* ব্যবহৃত চা পাতা ফেলে না দিয়ে রোদে শুকিয়ে সেটা জ্বালালে চা পাতার ধোঁয়ায় ঘরের সব মশা-মাছি পালিয়ে যাবে। কিন্তু এতে শ্বাসতন্ত্রের ক্ষতি হবে না।
মশা নিয়ে কয়েকটি তথ্য
* একটি মশা সেকেন্ডে প্রায় ৩০০-৬০০ বার ডানা ঝাপটায়, মশা ওড়ার সময় এই ডানা ঝাপটানোর শব্দই শুনি আমরা
* কেবলমাত্র স্ত্রী মশাই মানুষকে কামড়ায়, পুরুষ মশা নয়।
* মশা ঘণ্টায় প্রায় দেড় মাইল বেগে উড়তে পারে
* ডিম ফুটে বের হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যেই মশা মানুষকে কামড়ে রক্ত শুষে নেয়
* মশা স্তন্যপায়ী প্রাণীকে কামড়ানোর পাশাপাশি পাখি ও সরীসৃপের শরীরেও হুল ফোটায়
মশা তার নিজের ওজনের তিনগুণ রক্ত শুষে নিতে পারে।
হোমিও প্রতিবিধান
রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয় এই জন্য একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক কে ডা.হানেমানের নির্দেশিত হোমিওপ্যাথিক নিয়মনীতি অনুসারে ডেঙ্গুরোগ সহ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্য ভিওিক লক্ষণ সমষ্টি নির্ভর ও ধাতুগত ভাবে চিকিৎসা দিলে আল্লাহর রহমতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতিতে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা সম্ভব।
হোমিও চিকিৎসা
অভিজ্ঞ চিকিৎসক গন প্রাথমিক ভাবে যেই সব মেডিসিন ব্যবহার করে থাকেন, একোনাইট, বেলেডোনা, ব্রায়োনিয়া, রাসটক্স, ইউপেটেরিয়াম পার্ফ, আর্সেনিক এলবাম, কার্বোভেজ, ইপিকাক, সালফার সহ আরো অনেক ঔষুধ লক্ষণের উপর আসতে পারে, তাই মনে রাখবেন হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণ নির্ভর চিকিৎসা ব্যবস্থা। এক্ষেত্রে মানুষভেদে ওষুধ বদলে যায়। তাই রোগের তীব্রতা খুব বেশি থাকলে নিজে থেকে ওষুধ না খেয়ে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
পরিশেষে বলতে চাই, আমাদের দেশে গত কয়েক বছর ধরেই ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়তে শুরু করছে। গত বছর দেশে ডেঙ্গুতে রেকর্ড আক্রান্ত ও মৃত্যু হলো। এ বছর মশার পরিমাণ আরও বেড়েছে। আমাদের মশকনিধন পদ্ধতি খুব বেশি একটা কাজে আসছে না। সঠিক কর্ম পরিকল্পনা সাজিয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আমাদের মশকনিধনের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে হবে। আর মশা নিয়ন্ত্রণে সরকারি–বেসরকারি এবং ব্যক্তি পর্যায়ের সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। করোনাভাইরাস অতিমারীর এ সময়ে ডেঙ্গু যেন আমাদের কারো পরিবারে আর হানা দিতে না পারে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। সপ্তাহে একদিন আমরা আমাদের বাড়ির ভেতর এবং বাইরে ঘুরে দেখি কোথাও কোন পাত্রে পানি জমা আছে কিনা, যদি থাকে তাহলে সেটি ফেলে দেই অথবা উল্টিয়ে রাখি অথবা সেখানে মশা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গ্রহণ করি। সাধারণ মানুষের সচেতনতা এবং সম্পৃক্ততা মশা নিয়ন্ত্রণে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে এবং মশাবাহিত রোগ থেকে মুক্ত থাকবে পরিবার ও দেশ। তাই মশার কামড়ে শুধু যন্ত্রণাই না, ম্যালেরিয়া-ডেঙ্গুও হয়, তাই সচেতন হন, মশার যন্ত্রণা থেকে দূরে থাকুন।
লেখক : কলাম লেখক ও গবেষক, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান,জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন ৫৭৯ কর্মকর্তা
- দুদক চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের আয়-সম্পদের তথ্য প্রকাশের আহ্বান
- বিএনপির ৩ সংগঠনের লং মার্চ আখাউড়া পৌঁছেছে
- ‘পোশাক খাতে শ্রমিকদের দিয়ে সমস্যা তৈরি করানো হচ্ছে’
- ৬৬১ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার
- ‘রাষ্টের স্বার্থসংশ্লিষ্ট মামলার সঙ্গে জড়িতদের ছাড় নয়’
- ‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সাজা দেওয়া হবে’
- প্রীতি ফুটবল ম্যাচে জামালপুর ফুটবল একাডেমির জয়
- আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য রেজাউল ইসলাম তিন দিনের রিমাণ্ডে
- শ্রীমঙ্গলে প্রেমিকের হাতে প্রেমিকা খুন, ৪ দিন পর প্রেমিক গ্রেফতার
- নগরকান্দায় কৃষক দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে র্যালি আলোচনা সভা
- হযরত খানজাহানের (রহ:) ওরশে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- মাগুরায় বিজয় দিবস উপলক্ষে ক্রীড়া উৎসব উদ্বোধন
- রাজবাড়ীতে প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতির তদন্তে বাধা ও শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ
- টাঙ্গাইলে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
- সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ
- নগরকান্দায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ
- বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
- জামালপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
- ইসলামপুরে পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- মৌলভীবাজারে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে জেলা ইজতেমা
- ব্রাজিল বিশ্বকাপ শুরুর সময় নির্ধারণ
- ‘ভারতীয় সাংবাদিকরা আমাকে আটকে জোর করে এসব কথা বলিয়েছে’
- ‘নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে অন্তর্বর্তী সরকার’
- আসক’র উদ্যোগে বিশ্ব মানবাধিকার দিবস পালিত
- আজ বিকালে ফিলিস্তিন দূতাবাসে যাচ্ছেন খালেদা
- বেলকুচিতে থানায় ঢুকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ওপর হামলা, ইন্জিনিয়ার আমিনুল শোকজ
- শীতকালে খামার ঘিরে প্রকৃতি সাজে নতুন রূপে
- বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ
- ‘ফ্যাসিবাদের দোসরদের উপদেষ্টা পরিষদে থাকা উচিত না’
- দুটি হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন ও উদ্ধার হওয়া ১১টি স্মার্ট ফোন মালিকদের প্রদান
- শেখ হাসিনার কথা মনে করিয়ে যা বললেন ফারুকী
- জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহতদের পাশে জেলা প্রশাসন
- ‘নিরপরাধ ব্যক্তিকে মিথ্যা মামলায় কখনও হয়রানি করা হবে না’
- মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় চিত্র নায়ক রুবেলসহ আহত ৯
- ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকের বাজারে মানবতার সওদা
- জ্বালানি তেলের দাম নিয়ে সুখবর দিলেন বিপিসি চেয়ারম্যান
- ‘পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গল্প’
- ‘পরিস্থিতি মনিটর করছি, আশা করছি সবাই শান্ত হবে’
- মেধাবী শরীফের বাঁচার আকুতি
- মজুরি বৈষম্যের শিকার পলাশবাড়ীর নারীরা
- ‘বিএনপির কাউন্সিলে দাওয়াত না পাওয়ায় যাইনি’
- ভোলার তজুমদ্দিনে ড্রেজার মালিকের কাছে চাঁদাবাজি ও মারধরের অভিযোগ
- আজ গৌরীপুর মুক্ত দিবস
- ‘শহীদরা আমাদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে’