নারীদের অধিকার ও অর্থনীতিতে নারীদের অবদান

ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
সারা বিশ্ব জুড়ে ৮ মার্চ দিনটি পালিত হবে। আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২৫। পৃথিবীর কোনও অংশে এটি উদযাপনের দিন, কোথাও বা প্রতিবাদের। দিনটির পেছনে রয়েছে নারী শ্রমিকের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ের ইতিহাস। বহু দেশে তাই দিনটি পরিচিত আন্তর্জাতিক নারী শ্রমিক দিবস হিসেবেই। ১৯০৮ সালে মজুরি বৈষম্য, কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করা, কাজের অমানবিক এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের রাস্তায় নেমেছিলেন ১৫,০০০ নারী শ্রমিক। সেই থেকেই ইতিহাসে জায়গা করে নেওয়া এই দিনের। ১৯০৯ সালে আমেরিকার সোশ্যালিস্ট পার্টি নারী দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়।
১৯১১ সালে এর পর অস্ট্রিয়া, জার্মানি, সুইৎজারল্যান্ডে নারী দিবস পালিত হল ১৯ মার্চ। কয়েক বছরের মধ্যেই, ১৯১৩-১৯১৪ তে ২৩ ফেব্রুয়ারি আলাদা করে উদযাপিত হল নারী দিবস। রাষ্ট্রপুঞ্জে প্রথম বার আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপিত হল ১৯৭৫ এর ৮ মার্চ। ২০১১ সালে পালিত হয় দিনটির শতবর্ষ। প্রতি বছর একটু একটু করে এগিয়ে ২০২৫ সালে আমরা পালন করছি ১১৪তম আন্তর্জাতিক নারী দিবস।
এ বছরের আন্তর্জাতিক নারী দিবস-এর থিম হল For ALL women and girls: Rights. Equality. Empowerment.” (অধিকার, সমতা, ক্ষমতায়ন, নারী ও কন্যার উন্নয়ন).“—এ প্রতিপাদ্যে শনিবার পালিত হবে।। আন্তর্জাতিক নারী দিবস। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ, নারী-পুরুষের সম-অধিকার নিশ্চিত করা, নারীর কাজের স্বীকৃতি প্রদানের পাশাপাশি অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সাফল্য উদ্যাপনের উদ্দেশ্যে নানা আয়োজনে বিশ্বব্যাপী পালিত হয় দিনটি। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতায় দিবসটি পালন করেছে বিভিন্ন সংগঠন।আর পুরুষতান্ত্রিক সমাজে মহিলারা অর্ধেক কেন, আকাশের সিকি ভাগেও স্বাধীন ভাবে বিচরণ করতে বাধা পাচ্ছেন প্রতি পদে পদে। তবে মুদ্রার দু’পিঠই রয়েছে। একদিকে পুরুষের সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে এগিয়ে সমস্ত রকম পেশায় সমান সফল হচ্ছে মেয়েরা। অন্যদিকে আমাদের দেশেই এখনও কোনও কোনও গ্রামে কন্যা ভ্রূণ হত্যা হচ্ছে, বাল্য বিবাহ হচ্ছে, পণের জন্য হচ্ছে নির্যাতন, বধূহত্যা। তবে নারীযাপন নারী জীবন উদযাপিত হোক প্রতিটা দিন।
পরিবর্তনশীল এই বিশ্বে টিকে থাকতে হলে পুরুষের পাশাপাশি নারীদের সামনে নিয়ে আসতে হবে। এজন্য রাষ্ট্র, সমাজ এবং দেশের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবর্তন করতে হবে দৃষ্টিভঙ্গি। এতে দেশ উন্নত হবে এবং নারীদের অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে। বুক ফাটে তো মুখ ফোটে না।’ আদিকালের সেই ঘটনা আরতো খাটে না। এখন সবার মুখ ফোটে। কারও বুক ফাটে না। লজ্জাবতী নারী দেখে কে বলেছে সেই কথা। যুগের হাওয়া বদলে গেছে। নারীর মনে নেই ব্যথা। নারীদের প্রতি সহিংসতা বন্ধ করে নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর করতে হবে। পুরুষতন্ত্রকে সমূলেই উৎপাটন করতে হবে।
প্রতিটি দিবসই কোনো না কোনোভাবে মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমার কাছে ৮ ই মার্চ, আন্তর্জাতিক নারী দিবস তেমনি একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। কারণ, নারী দিবস মানে হচ্ছে নারী এবং নারীকেই সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে সবার কাছে তুলে ধরার একটা প্রয়াস। নারী তার অধিকার আদায়ে কতটা সংগ্রামী তা বিশ্বকে জানান দেওয়ার একটা বিশেষ পন্থা। একজন নারী চাইলেই তার সুনিপুণ কর্মদক্ষতা দ্বারা একটা জাতিকে সুশীল ও সুদক্ষ এবং একটি দেশকে শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে পারে। এমন কোনো সেক্টর নেই যেখানে নারীরা পদচারণ করেনি। ঘর সামলানোর কাজ থেকে শুরু করে, কোট-কাচারী, অফিস-আদালত, ব্যাংক-বীমা, ব্যবসা-বাণিজ্য এমনকি দেশ চালনার মতো কঠিন কাজেও নারীরা পিছিয়ে নেই। কিন্তু, আমার ভাবতেই অবাক লাগে যে, একবিংশ শতাব্দীতে এসেও আমাদেরকে দেখতে হচ্ছে নারী উন্নয়নের প্রধান বাধা 'পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি' যা মোটেই কাম্য নয়। এখনো কিছু কিছু কাজের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ বৈষম্য করা হয় যা একটা দেশের উন্নয়নের বাধা হতে পারে। আমার মতে, একটা দেশ তখনই স্বাবলম্বী হয়ে উঠে যখন সেই দেশের নারী এবং পুরুষ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করার সু্যোগ পায়। নানান ক্ষেত্রে বৈষম্য, নির্যাতনের শিকার হওয়ার পরও উন্নয়নমূলক প্রতিটি কাজে নারীরা অংশগ্রহণ করছে যা প্রশংসনীয়।
নারী দিবসের গুরুত্ব
নারী দিবসের গুরুত্ব, মাহাত্ম অনেকের কাছে খুবই হেয় করার মতো এবং গৌণ মনে হয়। এমন কি বুদ্ধিজীবী যারা অর্থাৎ কবি, সাহিত্যিক, লেখকদের মধ্যেও কেউ কেউ বলেন, এখন আর নারী দিবসের দরকার কি? নারী দিবসের দরকার কি কথাটার উত্তর গুরুত্বসহকারে দিতে গেলে প্রথমেই বলতে হবে, স্বাধীনতা দিবসের গুরুত্ব কি! বিজয়দিবসের গুরুত্ব কি! মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্ব কি! আমরা কেন এসব দিনগুলো গুরুত্বসহকারে পালন করি! কেন এর মর্মার্থ তুলে ধরি! কেন বারবার স্মৃতির দরজায় টোকা দিয়ে তাকে জাগিয়ে তুলি। যেন মানুষ স্মৃতিভ্রষ্ট না হয়। মানুষ যেন বুঝতে পারে তার শিকড় কোথায়। যতই এই শিকড়ের সন্ধান মানুষ করবে, শিকড়ের কাছে বারবার ফিরে যাবে ততই মানুষ তার অবস্থানকে মজবুত করবে এবং চিন্তা-চেতনার জায়গাকে শাণ দেবে। সেইসঙ্গে জীবনকে ঋদ্ধ করবে। বুঝে নেবে তার করণীয়, দিব্যচোখে দেখে নেবে ভবিষ্যত। যার জন্য প্রতিনিয়ত আমাদের শুরু বা শিকড়টা বারবার বুঝে নিতে হয়। নারী দিবস সেই অর্থে গুরুত্ব রাখে সর্বাগ্রে।আর ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, রাজপথে আন্দোলন করেছেন। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে নারীরা অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং সম্মুখযুদ্ধে পুরুষের পাশাপাশি যুদ্ধ করেছেন। স্বাধীনতার জন্য তিন লাখ মা-বোন সম্ভ্রম হারিয়েছেন।
এসব তো অনেক আগের ঘটনা। তখন কমসংখ্যক মানুষ শিক্ষিত ছিল। আর এখন শিক্ষার হার বেড়েছে। মানুষের চিন্তাধারার উন্নতি হয়েছে। কিন্তু যখনই নারীর অধিকারের প্রশ্ন সামনে এসেছে, তখনই মানুষের চিন্তাধারা দেখে মনে হয়েছে, সমাজের অগ্রযাত্রা হয়তো আরও দু’শ বছর পেছনে চলে গেছে। আমরা মুখে নারী অধিকারের কথা বলব, অথচ ঘরের বউকে বাইরে চাকরি করতে দেব না। বিয়ের সময় মেয়ের বাবাকে যৌতুক দিতে হবে। মেয়ে যদি অল্প শিক্ষিত হয় তাহলে ভালো কথা; কিন্তু যদি উচ্চশিক্ষিত হয় তাহলে বিয়ের আগেই বলতে হবে- মেয়ে এখন যা করছে করুক, কিন্তু বিয়ের পরে চাকরি করতে পারবে না। আমরা মুখে বড় বড় কথা বলি, কিন্তু বাস্তবে অধিকাংশের মানসিকতা এরকম। সব ধর্মেই মায়েদের সর্বোচ্চ সম্মান দেয়া হয়েছে। ইসলাম ধর্মে বলা হয়েছে, মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। সনাতন ধর্মে বলা হয়েছে, মা স্বর্গের থেকেও বড়। তারপরও বাস্তব জীবনে অধিকাংশ নারী তাদের যোগ্য সম্মান পান না।
দেশের অর্ধেক মানুষ নারী। তাদের অগ্রাহ্য করে দেশ ও জাতির উন্নয়ন কখনই সম্ভব নয়। নারীর অধিকার কখনও আপসে কেউ দেয়নি। যে অধিকার তাদের প্রাপ্য তা কেন আইন পাস করে তাদের দিতে হবে? নারীদেরই তাদের নিজেদের অধিকার আদায় করে নিতে হবে। তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন তাদেরকেই করতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। এ সমাজে মেয়ে হয়ে জন্ম নেয়া মানেই সারা জীবন সংগ্রাম করে বাঁচতে হবে। তাই প্রত্যেক মেয়েকেই শিক্ষিত হতে হবে নিজের চেষ্টায়। যে পরিবারের সমর্থন পাবে, তার চলার পথ সহজ হবে; যে পরিবারের সমর্থন পাবে না, তার চলার পথ কঠিন হবে- এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাকে এ সমাজের সঙ্গে যুদ্ধ করে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছতে হবে। আর আমাদের পুরুষদের নিজেদের মানসিকতার পরিবর্তন ঘটাতে হবে।
পরিশেষে, মায়েদের ত্যাগ ও ভালোবাসা ছাড়া মানবীয় প্রতিভার বিকাশ ও সমাজের স্থায়িত্ব বজায় রাখা সম্ভব নয়। মায়েরাই সমাজের প্রধান ভিত্তি তথা পরিবারের প্রশান্তির উৎস।
আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হওয়ার কারণ
এই দিনটি নারী অধিকার ও সমতা প্রতিষ্ঠার জন্য পালন করা হয়। পুরুষদের সমান অধিকার পাওয়া, নারীদের প্রতি সহিংসতা বন্ধ করা, শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে সমান সুযোগ সৃষ্টি করা, এবং নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা আন্তর্জাতিক নারী দিবসের অন্যতম লক্ষ্য।
কীভাবে এই দিনটি আরও অর্থবহ করতে পারি?
১. নারীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করুন
* ঘরে-বাইরে সকল নারীকে সম্মান করুন।
* কর্মক্ষেত্রে নারীদের জন্য নিরাপদ ও সমান সুযোগ নিশ্চিত করুন।
২. নারী অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করুন
* বিভিন্ন কর্মশালা, সেমিনার ও আলোচনা সভার আয়োজন করুন।
* সোশ্যাল মিডিয়ায় নারীর অধিকার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে অংশ নিন।
৩. নারীর অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষমতায়নে সহায়তা করুন
* নারীদের উদ্যোক্তা হতে উৎসাহিত করুন।
* নারীদের শিক্ষায় সহায়তা করুন।
৪. নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন
* নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধে আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে কাজ করুন।
* সহিংসতার শিকার নারীদের সহযোগিতা করুন।
পরিশেষে বলতে চাই, নারী দিবস হচ্ছে- জাতিগত, গোষ্ঠীগত, ভাষাগত, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক কিংবা রাজনৈতিক সব ক্ষেত্রে বৈষম্যহীনভাবে নারীর অর্জনকে মর্যাদা দেয়ার দিন। এদিনে নারীরা তাদের অধিকার আদায়ের জন্য দীর্ঘ সংগ্রামের ইতিহাসকে স্বরণ করে এবং ভবিষ্যতের পথ পরিক্রমা নির্ধারণ করে, যাতে আগামী দিনগুলো নারীর জন্য আরও গৌরবময় হয়ে ওঠে। আর দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারীর অর্থনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে নতুন ধারার সূচনা করেন। ফলে নারী দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয়, নারীর ক্ষমতায়ন মানে শুধু নারীদের জন্য নয়, এটি সমাজের অগ্রগতির জন্যও অত্যন্ত জরুরি। আমরা যদি সত্যিকার অর্থে নারীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হই, সমান সুযোগ নিশ্চিত করি এবং নারীদের পাশে দাঁড়াই, তাহলে একটি সুন্দর, সাম্যপূর্ণ সমাজ গঠন সম্ভব হবে। আসুন, এই নারী দিবসে আমরা প্রতিজ্ঞা করি—সমাজে নারীদের প্রতি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করব, নারীদের প্রতিটি পদক্ষেপে সমর্থন জানাবো এবং নারীর প্রতি সব ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবো।
লেখক: কলাম লেখক ও গবেষক, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- নড়াইলে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে ভ্যান চালক গ্রেফতার
- নগরকান্দায় কে.এম. ওবায়দুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে স্মরণ সভা
- ‘দেশে ফ্যাসিস্টদেরকে আর কোনো আস্তানা গড়তে দেওয়া হবে না’
- ‘আবেগ দিয়ে জনগণের সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়’
- ‘হজ ও ওমরা টিকিটের ক্ষেত্রে আর কোনো সিন্ডিকেট থাকবে না’
- ‘লড়াইয়ের দ্বিতীয় অধ্যায়ের জন্য আমরা প্রস্তুত’
- আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জমি দখল ও দেয়াল নির্মাণ
- ‘সরকারের কোনো পদক্ষেপে পলাতক ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায়’
- ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করতে আপত্তি জানিয়েছিলেন সেনাপ্রধান
- নড়াইলে এনপিপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- সাতক্ষীরার ছনকায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি, ৩৫ ভরি সোনার গহনা লুট
- ওসমান পরিবারের আশীর্বাদ পুষ্ট সরোজ সাহা এখন শত কোটি টাকার মালিক
- ট্রেনের ১৩০টি অবৈধ টিকিটসহ নৌ-বাহিনীর সদস্য আটক
- ময়মনসিংহে পথ শিশুদের মাঝে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঈদ উপহার দিলেন রোকনুজ্জামান
- ফরিদপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- ময়মনসিংহ জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ ফুলপুর থানার ওসি আব্দুল হাদী
- ফিলিস্তিনে ইসরায়েলী হামলার প্রতিবাদে সালথার আটঘরে বিক্ষোভ
- বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্রসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
- দূষণ ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সুপেয় পানির তীব্র সংকট
- টাঙ্গাইলে তেলের দোকানে আগুন লেগে ২১ দোকান ভস্মীভূত
- গাজায় গণহত্যা ও ভারতে মুসলিম হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ
- গৌরনদীতে ইউপি চেয়ারম্যান পিকলু গুহ গ্রেপ্তার
- আগৈলঝাড়ায় গাভী পালনকারী খামারীদের মাঝে বিনামূল্যে ঘাস কাটার মেশিন বিতরণ
- টাঙ্গাইলে স্লোগানে স্লোগানে ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদ
- পাশাপাশি কবরে সমাহিত সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বাবা-মা-শিশু
- মুক্তিযুদ্ধের উৎকর্ষে একাত্তরের জুলাই এবং বন্ধু প্রতীম ভারত
- বাঙালি সংস্কৃতিতে দোল উৎসব সার্বজনীনতা লাভ করে কবিগুরুর কল্যাণে
- ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন, নীরব ভূমিকায় উপজেলা প্রশাসন
- অদম্য মেধাবী এক কিশোরের গল্প, ভালো কলেজে ভর্তি নিয়েও সংশয়
- প্রতিটি স্কুল চলবে ওয়ান শিফটে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
- বিকৃত পৌরুষের শিকার আছিয়া, সমাজ কতটা দায়ী?
- বরিশালে গ্রীন লাইন পরিবহনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- সমাজের বিবেক জাগ্রত হবে কবে?
- স্বর্গে যা নেই
- কুষ্টিয়ায় রোজার পণ্যের দাম স্থিতিশীল থাকলেও, স্বস্তি নেই কাঁচা বাজারে
- সোসিয়েদাদ দর্শকদের অসহিষ্ণুতা, ম্যাচের পার্থক্য গড়লেন এনদ্রিক
- মাদারীপুরে দুর্নীতির অভিযোগে ডিসি অফিসের কেরানীর বিরুদ্ধে আদালতে দুদকের চার্জশিট
- নারী ফুটবল নিয়ে দুই ক্রীড়া সাংবাদিকের বই
- গুচ্ছ ভর্তির আবেদন শুরু ৫ মার্চ, থাকছে ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়
- পাকিস্তানকে সঙ্গে নিয়ে বিদায় নিলো বাংলাদেশ
- 'খুরো ও ভুট্টো পূর্ব পাকিস্তানিদের শোষণ করে শূন্য করেছে'
- ধর্মীয় উপাসনালয় রক্ষার আহ্বান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
- কেনা-বেচা সহজ করতে বিক্রয় নিয়ে আসছে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি
- শরীফের নেতৃত্বে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সমাবেশে বিশাল মিছিল
- ইঁদুরের উৎপাত থেকে ফসল বাঁচাতে শ্যামনগরে মরণফাঁদ পেতেছে কৃষকরা