E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

ক্ষুধা সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ঘটেছে বাংলাদেশের

২০১৪ অক্টোবর ১৪ ১৬:৩৯:৩৮
ক্ষুধা সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ঘটেছে বাংলাদেশের

নিউজ ডেস্ক : এ বছর নয়টি দেশের পাশাপাশি বৈশ্বিক ক্ষুধা সূচকে (জিএইচআই) উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ঘটেছে বাংলাদেশের। এক ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ৫৭। সূচকে ভারতের চেয়ে দুই ধাপ পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। ভারতের অবস্থান ৫৫। বাংলাদেশের সাথে একই অবস্থানে আছে পাকিস্তান। সূচকে নেপাল ৪৪ ও শ্রীলঙ্কা ৩৯তম অবস্থানে রয়েছে।

গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্স (জিএইচআই) তথা বৈশ্বিক ক্ষুধা সূচক নিয়ে ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (আইএফপিআরআই) পরিচালিত গবেষণায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় গতকাল সোমবার। খবর এএফপি ও ইকোনমিক টাইমসের।

১৯৯০ থেকে ২০১৪ সাল—এই সময়ের মধ্যে ক্ষুধার সূচকে যেসব দেশে অভাবনীয় অগ্রগতি ঘটেছে সেগুলো হলো অ্যাঙ্গোলা, বাংলাদেশ, কম্বোডিয়া, চাদ, ঘানা, মালাবি, নাইজার, রুয়ান্ডা, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম। উন্নয়নশীল ও পরিবর্তনের পথে রয়েছে এমন ১২০টি দেশে ক্ষুধার মাত্রা পরীক্ষা করে তৈরি করা হয়েছে এ বছরের সূচক। আর তিনটি পরিমাপক বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়েছে স্কোর। বিষয় তিনটি হচ্ছে অপুষ্টির শিকার জনগণের অনুপাত, কম ওজনের পাঁচ বছরের নিচের শিশুদের অনুপাত ও পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর হার।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভালো খবর হচ্ছে এ বছর অধিকাংশ উন্নয়নশীল দেশে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। ১৯৯০ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত উন্নয়নশীল বিশ্বে ক্ষুধার্তদের সংখ্যা কমেছে ৩৯ শতাংশ এবং ২৬টি দেশে কমেছে ৫০ শতাংশের বেশি। তবে দুঃসংবাদ হলো বিশ্বের ১৪টি দেশে ক্ষুধার মাত্রা এখনো ‘উদ্বেগজনক’। এগুলোর মধ্যে দুটি দেশ বুরুন্ডি ও ইরিত্রিয়ার অবস্থান ‘খুবই উদ্বেগজনক’।

(ওএস/এএস/অক্টোবর ১৪, ২০১৪)

পাঠকের মতামত:

২৮ এপ্রিল ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test