E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলেই সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায় না

২০২২ জানুয়ারি ২৮ ১৮:৫৭:০২
বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলেই সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায় না

বিনোদন ডেস্ক : ১৯৯১ সালে বিয়ে হয়েছিল সাইফ আলি খান এবং অমৃতা সিংয়ের। এরপর এক সময়ের তুমুল প্রেম গড়ালো প্রবল তিক্ততায়। অবশেষে ২০০৪ সালে হয় বিচ্ছেদ। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের ১৭ বছর পর এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বললেন সাইফ আলি-অমৃতা সিং কন্যা সারা আলি খান।

তার কথায়, এক বাড়িতে দুজন মানুষ একসঙ্গে সুখী হতে না পারলে আলাদা বাড়িতে থাকলে তারা যদি সুখী থাকে তাদের তাই করা উচিত।

সারা বলেন, একই বাড়িতে দুজন মানুষের একসঙ্গে থাকা, যারা একসঙ্গে সুখে নেই। তার পরে তাদের বাড়ি আলাদা হয়ে গেল, দুজনেই নতুন করে হাসতে শুরু করলেন। তা হলে সেই দুজন মানুষকে একসঙ্গে থাকতে বলবো কেন?

সাইফ-অমৃতা কন্যা জানান, তিনি এখন মায়ের সঙ্গে থাকেন। বাবাকে যখন খুশি ফোন করলেই কাছে পেতে পারেন। দেখা করতে পারেন। তার সন্তান হিসেবে কোনো সমস্যা হয় না। বরং মাকে ১০ বছর হাসতে দেখেননি সারা। কিন্তু সাইফের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পরে অমৃতা অনেক বেশি প্রাণোচ্ছ্বল বলে মনে করেন সারা।

সারার বয়স যখন ৯ বছর তখন সাইফ-অমৃতা আলাদা হয়ে যান। তার পর থেকে সারা আর ইব্রাহিম অমৃতার সঙ্গেই থাকেন। সারা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদকে স্বাভাবিক চোখেই দেখেন। তার মতে, বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলেই সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায় না। বরং বাবা-মা আলাদা থেকে খুশি হলে সন্তানের জীবনেও আনন্দ আসে।

(ওএস/এসপি/জানুয়ারি ২৮, ২০২২)

পাঠকের মতামত:

১৭ এপ্রিল ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test