পথের ধুলো থেকে : পর্ব-১২
গ্রামে মুক্তিযোদ্ধাদের উপস্থিতি জনগণের সাহস বাড়ায়, স্বাধীনতা বিরোধীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক
সাইফুল ইসলাম
বিএলএফ কেন্দ্র থেকেই ঠিক করে দেওয়া হয় কে কোন এলাকায় কাজ করবেন। মোটা দাগে ভাগ হয় সিরাজগঞ্জ শহর থেকে উত্তর দিকে উত্তরাঞ্চল আর দক্ষিণে দক্ষিণাঞ্চল। পুরো টিমের লিডার নির্বাচিত হন মোজাফ্ফর হোসেন মোজাম। ডেপুটি লিডার হন ইসহাক আলী। দক্ষিণাঞ্চলের লিডার আব্দুল সামাদ [বেড়া-পাবনা] ডেপুটি লিডার আব্দুল আজিজ মির্জা [বংকিরহাট-উল্লাপাড়া}। টিমভূক্ত থাকেন বিমল কুমার দাস [কামারখন্দ], আব্দুল বাকী মির্জা [শাহজাদপুর], ইফতেখার মবিন পান্না [সলপ-উল্লাপাড়া]। এদের প্রত্যেকেরই স্ব স্ব এলাকায় গণসংগঠণ গড়ে তোলার কথা। সেই সংগঠন থেকে সাহসী এবং রাজনীতি সচেতন, পিছুটানহীন কর্মীদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের জন্য বাহিনী গঠণের কথা বলা হয়। প্রথম দিকে সে চেষ্টাও করা হয় বলে লেখক-সংঠকদের সঙ্গে টিমভূক্তদের আলাপচারিতায় জানা যায়। কিন্তু দক্ষিণাঞ্চলের সবাই পলাশডাঙ্গা ভুক্ত হয়ে নিজেদের বিএলএফ পরিচয় হারিয়ে ফেলেন, হয়ে ওঠেন পলাশডাঙ্গা যুব শিবিরের সদস্য। ওই টিমের অন্যতম সদস্য বিমল কুমার দাস জানান, তারা বাস্তব অবস্থা অনুযায়ী এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন। পরে যদিও পলাশডাঙ্গা পুরোটাই বিএলএফভূক্ত হয়েছেন, কিন্তু সেটা হয় মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাভূক্তির প্রশ্নে। কিন্তু নীতিগত ভাবে বিএলএফের কর্মকৌশল আর পলাশডাঙ্গা পরিচালনা পদ্ধতি এক নয়। বিএলএফ গণনির্ভর ছোট ছোট গ্রুপ করে যুদ্ধ পরিচালনার কথা বলেছে আর পলাশডাঙ্গা পরিচালিত হয়েছে বেঙ্গল রেজিমেন্টের শৃঙ্খলায়। এদের পরিচালনার দায়িত্ব ছাত্র নেতারেদ ওপর থাকলেও যুদ্ধ এবং বাহিনী শৃঙ্খলা গড়ে তোলার দায়িত্ব পড়ে ইপিআর, পুলিশ, আনসার বিশেষ করে বেঙ্গল রেজিমেন্টের ওপর। বাহিনী শৃঙ্খলা নিয়ে তাদের একটি গর্বও রয়েছে।
এদিকে, উত্তরাঞ্চল প্রথমে জনগণ নিয়ে সংগঠন গড়তে ভারতে না যাওয়া আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সিরাজগঞ্জ বিএলএফের প্রথম ব্যচের সদস্য ফিরোজ ভূঁইয়ার স্মৃতিচারণে এর ছবি পাওয়া যায় সহবেই। তিনি লেখন-সংগঠকদের বলেন, ‘যে তরুণকে সন্ধ্যায় পৌরসভার রাস্তার বাতি জ্বলার সঙ্গে সঙ্গেই বাড়িতে ঢুকতে হতো, যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে কোনও আত্মীয় বাড়িতে রাত কাটানোর কোনও অভ্যাসই ছিল না, তাকেই ছেড়ে দেওয়া হয় একা জনসংগঠন গড়ে মুক্তিযোদ্ধা ও অস্ত্র সংগ্রহ করতে। এ পরিস্থিতিতে আমি আমার নেতা আমির হোসেন খানের পরামর্শ নেই। তিনি তখন সিরাজগঞ্জ কলেজের জিএস। অনেক জানাশোনা। তিনি অনেক গ্রামের নাম, ছাত্রলীগ কর্মীর নাম বলেন-যারা আমারও পরিচিত। সাহস পাই। চলে আসি ছোনগাছা ইউনিয়নের ভুড়ভুড়িয়া গ্রামে। খুঁজে বের করি আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছাত্রলীগ কর্মী জামালউদ্দিনকে। সে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে উন্মুখ, আমাকে পেয়ে যেন আকাশের চাঁদ পায়। দুজন পরিকল্পনা করি। শহরে খবর পাঠিয়ে ডেকে নিয়ে যাই আব্দুল লতিফ মাখন, কাজী ফিরোজ, সৈয়দ আলমাস আনোয়ার মোস্তফাসহ আরো কয়েক জনকে। বিভিন্ন বাড়িতে অবস্থান নিয়ে ওদের অস্ত্রের ব্যবহার শেখাই। দ্রুতই একটি গ্রুপ হয়ে উঠি আমরা। স্বাধীনতা বিরোধী বা ডাকাতদের বাড়িতে রাতের আধারে গিয়ে সাবধান হওয়ার জন্য হুমকি দিয়ে আসতে থাকি। আমরা রাতে যখন দু’তিন জন এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে যেতাম, সে গল্পই জনগণ শতগুণ বাড়িয়ে প্রচার করতো। মু্ক্তিযোদ্ধা সম্পর্কে বাড়িয়ে প্রচার হওয়ায় সুবিধা হতো আমাদেরই। বিভিন্ন গ্রামে আমাদের উপস্থিতি জনগণের সাহস বাড়ায়, পাশাপাশি স্বাধীনতা বিরোধীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।’ ফলে স্বাধীনতা বিরোধীরা গ্রাম ছেড়ে শহরে আশ্রয় নিতে থাকে।
সেপ্টেম্বর মাসে বিএলএফের আরো একটি গ্রুপ সিরাজগঞ্জ এলাকায় এসে পৌঁছে। এদের মধ্যে শেখ মোঃ আলাউদ্দিন ও মোতালেব হোসেনের বাড়ি শহরতলীর তেলকুপি এলাকায়। তারা বহুলী ইউনিয়ন এবং রায়গঞ্জ ও তাড়াশ থানায় বিএলএফের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করতে শুরু করেন। আকবর আলীর বাড়ি তাড়াশ থানার লালুয়া-মাঝিড়ায়্, শশুরবাড়ি শহরতলীর গুণেরগাঁতী গ্রামে। তার সঙ্গে আসা বিএলএফের গ্রুপ আকবরের কোনও হদিস দিতে না পারলেও প্রথম ব্যাচের ইসহাক আলী বলেন, আকবর একটি গ্রুপের সঙ্গে ছিলো। যাইহোক, শেখ মোঃ আলাউদ্দিন ও মোতালেব হোসেন গোপনীয়তা বজায় রেখে বহুলীর আমিনপুরে একটি প্রশিক্ষণ ক্যাম্প খোলেন। সেখানে প্রশিক্ষণ পান বেশ কিছু তরুণ, তাদের সঙ্গে নিয়ে একটি বাহিনী গড়ে তোলা হয় এবং নিজেরা রায়গঞ্জ ও তাড়াশ তাদের তৎপরতা বজায় রাখেন। পাশাপাশি, কাজীপুর ও সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন যুদ্ধে বিএলএফ কমান্ডার মোজাফ্ফর হোসেন মোজাম এবং ডেপুটি কমা-ার ইসহাক আলীর সঙ্গে তারা অংশ নিতে থাকেন। জনসংগঠণ গড়ে তোলার ব্যপারে জনাব আলাউদ্দিন বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা সবাই দল বেঁধে ঘুরে বেড়ানোতেই স্বচ্ছন্দ ছিলেন। আলাদা ভাব নিজের এলাকায় থেকে কাজ করাকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করতো তারা। একারণে কর্মীদের নিজ এলাকায় নিয়োজিত রাখতে পারেন নি তারা। ফলে জনসংগঠন গড়ে তুলতে পারেননি তারাও।
একই গ্রুপের আব্দুর হাই [অ্যাড. শাহজাদপুর], ইসমাইল হোসেন [শাহজাদপুর], আবুল কাশেম [শাহজাদপুর], শম্ভুনাথ [শাহজাদপুর], ইসমাইল হোসেন [উল্লাপাড়া] এবং আনিসুর রহমান ম. মামুন [কামারখন্দ] ও সোহরাব আলী [কামারখন্দ] একই রুটে স্ব স্ব এলাকায় পৌছেন। এরা পরস্পরের সঙ্গে সমন্বয় করে বিএলএফ নির্দেশিত পথে জনগণের সংগঠন এবং যুদ্ধ পরিচালনা করতে থাকেন। শাহজাদপুর, উল্লাপাড়া, কামারখন্দ, বেলকুচি, চৌহালী এলাকার যুদ্ধের বৈশিষ্ঠ অনেকটা বিএলএফ নির্দেশিত পথে চলতে থাকে। সেখানে বড় কোনও দল গঠিত হওয়ার সুযোগ কমে যায়। স্থানীয়, বিএলএফ ও এফএফের ছোট ছোট দলগুলোকে সব সময় ছোট রাখা হয়। গ্রামে পালিয়ে থাকা এবং জনগণের সঙ্গে মেশার সুবিধার্থে এক দল ভেঙ্গে আরো দল করা হয় বলে জানান এফএফ কমান্ডার তৎকালীন রাকসুর সহসম্পাদক কুয়াত-ইল ইসলাম। এই এলাকায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গঠনের উদ্দেশ্যে গ্রামে গ্রামে বৈঠক, মিছিল, পোস্টারিং এমনকি প্রেস বসিয়ে পত্রিকা, লিফলেট প্রকাশের ঘটনাও ঘটে।
অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে আব্দুল রাজ্জাক, জহুরুল ইসলাম, নাসিরউদ্দিন ও আব্দুল হাকিমের নেতৃত্বে আরো চারটি গ্রুপে মোট ৪৮ জন বিএলএফ সদস্য সিরাজগঞ্জ অঞ্চলে ঢোকার সুযোগ পায়। এদের প্রায় সবার বাড়ি সিরাজগঞ্জ, বেলকুচি, শাহজাদপুর, কামারখন্দ ও উল্লাপাড়া। এদের কিছু সদস্য মিলিত হন ইসহাক আলীর সঙ্গে। অন্যেরা চলে যান বেলকুচি, শাহজাদপুর ও উল্লাপাড়াা অঞ্চলে। কিন্তু ততদিনে যুদ্ধ পরিস্থিতি পাল্টে গেছে অনেকটা। প্রায় সবাই লড়ছেন পাকসেনাদের ওপর চূড়ান্ত আঘাত হানার জন্য। ফলে, কৌশল পাল্টাতে হয় বিএলএফকেও। তারাও চূড়ান্ত যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন। আসে বিএলএফের যুদ্ধ-কৌশল মূল্যায়নের সময়। বিএলএফ দ্বিতীয় ব্যাচের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই [অ্যাড. উল্টাডাব, শাহজাদপুর] তার স্মৃতিচারণে বলেন, ‘এর মধ্যে যোগাযোগ হয় পলাশডাঙ্গায় অবস্থানরত বিএলএফের অন্যতম সংগঠক সিরাজগঞ্জের প্রথম ব্যাচের তৎকালীন রাকসুর জিএস আব্দুস বামাদের সঙ্গে। তিনি এসেছিলেন কামারখন্দ এলাকায়। তার সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয় কামারখন্দের রায়দৌলতপুরে। আমাদের পক্ষে আলোচনায় ছিলাম আমি, খোরশেদ ভাই [পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক অ্যাড. খোরশেদ আলম। তিনি ভারতে না গিয়ে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পর এলাকায় চলে আসেন। তিনি এলাকার মুক্তিযুদ্ধে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন।] শম্ভুনাথ, আনিসুর রহমান ম. মামুন, ইসমাইল হোসেন ও আবুল কাশেম। আব্দুস সামাদ ভাইয়ের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয় সিরাজগঞ্জ অঞ্চলে বিএলএফের কর্মকা- নিয়ে। তিনি নানা প্রশ্নকে পাশ কাটিয়ে বলেন, আমরা যে কৌশলে কাজ করছি, সে কৌশলেই যেন কাজ করে যাই। বিএলএফের কৌশলে তারা [পলাশডাঙ্গা] কাজ করছেন না, এটাও তিনি স্বীকার করেন।’ বিএলএফ সদস্য ফিরোজ ভূঁইয়া বলেন, ‘শহর ও শহরতলীর কাজের পাশাপাশি নিয়মিত যোগাযোগ রাখি লিডার ও ডিপুটি লিডারের সঙ্গে। ধীরে ধীরে যুদ্ধ পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠতে থাকে। জনগণ চাইছিল- আমরা ছলে-বলে-কৌশলে পাক-হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করি। তাই আমাদের বিএলএফও জনগণের সংগঠন গড়ে তোলার চেয়ে যুদ্ধের দিকেই ঝুঁকে পড়তে শুরু করে।’
নিউক্লিয়াসের ধারাবাহিকতায় বিএলএফ, যে বিএল্এফ মুক্তিযুদ্ধের প্রথম রাজনৈতিক যোদ্ধাদল। এর পরে অবশ্য ‘পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন মতিয়া গ্রুপ’ এমনকি হিন্দু তরুণদেরও আলাদা করে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। বিশাল একটি গ্রুপ যুক্ত হয় এফএফ হিসেবে। এমনকি ভাষানী ন্যাপের একটি গ্রুপ ‘৬৯-এ ‘স্বাধীন জনগণতান্ত্রিক পূর্ব বাংলা’ ষোঘণা দিয়ে যুদ্ধে নামে। এছাড়া জনগণের অবস্থাণ ভূমিকার পূঙ্খানুপঙ্খু খোঁজ-খবর জানা জরুরী বলে মনে করতে থাকে মুক্তিযুদ্ধের অনুসন্ধানী সংগঠকেরা। তাদের বিষয়েও খোঁজখবর নেওয়াকে প্রয়োজন মনে করতে থাকে তারা। নইলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস অসম্পূর্ণ থেকেই যাবে বলে মনে করতে থাকে মুক্তিযুদ্ধের অনুসন্ধানী সংগঠকেরা।
লেখক : মুক্তিযোদ্ধা, কথাসাহিত্যিক, আহ্বায়ক- সিরাজগঞ্জের গণহত্যা অনুসন্ধান কমিটি।
পাঠকের মতামত:
- ছোটরা ভুল করতে করতে শিখবে
- ওরা ভস্মমুখ
- রূপকথার গল্প
- দেশ-জনগণের জন্য কাজ করতে আ.লীগকর্মীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- ‘মানবসম্পদ উন্নয়নে উচ্চশিক্ষার বিকল্প নেই’
- দুর্নীতি মামলায় তদন্তের মুখে মাহাথির মোহাম্মদ
- টানা ২৭ দিন ধরে তাপপ্রবাহ, ৭৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড
- নড়াইলে জমজমাট ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
- ‘বর্তমান সরকারের আমলে পাহাড়ে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে’
- শনিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
- বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ফরিদপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন
- বৈদ্যুতিক পাখা মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক অব্যাহত
- কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস মার্কার প্রার্থীর গণসংযোগ
- কালুখালী থেকে অস্ত্র-গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- সাঁথিয়ায় অগ্রনী ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেফতার ৩
- রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা : এফএসআইএন
- নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
- গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
- চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার
- তীব্র তাপদাহে পথচারী ও গরীব মানুষের পাশে যুবলীগ
- ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
- সালথায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
- ডিলারের সাথে খাদ্য কর্মকর্তার বিরোধে চাল পাচ্ছে না ৫০০ ওএমএস কার্ডধারী
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- গরমে সবজির দাম আরও বেড়েছে
- বাগেরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে কৃষককে পিটিকে হত্যা
- স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা
- আবারও ঢাকার সিনেমায় পাওলি দাম
- ‘গরমে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে সমাবেশ করা তামাশা’
- ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’
- ‘এসটিপি প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়’
- আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায়ের ঘোষণা মার্তার
- রিমান্ড শেষে কেএনএফের ২ সদস্য কারাগারে
- ‘দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিপক্ষীয় ৫ নথিতে সই করল ঢাকা-ব্যাংকক
- সান্তাহারে তীব্র গরমে পথচারীদের লেবুর শরবত বিতরণ
- ওয়ালটন এসি কিনে ৩৪তম মিলিয়নিয়ার হলেন গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- শ্রীনগরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও ঈশ্বরদীতে বন্ধ নেই প্রাইভেট-কোচিং
- বিশ্ব বাজারে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম
- টাঙ্গাইলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছেন মাটি ব্যবসায়ীরা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !