নূরুল কাদের : প্রশাসক থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা
রণেশ মৈত্র
পাবনাবাসী তাঁকে মর্য্যাদার সাথে স্মরণ করেছিল। এমনতর স্মরণ সমাবেশ পাবনার আর কোন ডি.সি এ যাবতকাল পান নি। কারণ এ নয় যে তিনি ১৯৭১ সালে পাবনার সর্বোচ্চ প্রশাসনিক কর্মকর্তা ছিলেন-ছিলেন সি এস পি অফিসার এবং বাঙালী। না-এসব কারণে জন্যেও না।
নূরুল কাদের ১৯৩৫ সালের ২ ডিসেম্বর ঢাকার বিক্রমপুরের টঙ্গী বাড়ীতে। মাত্র ৬৩ বছর বয়সে বিদেশের মাটিতে ইংল্যান্ডে তিনি তাঁর সহধর্মিনী স্ত্রী রোকেয়া কাদের এবং এক ছেলে ও এক মেয়ে অসংখ্য সহকর্মী-সহযোদ্ধা ও শুভাকাংখীকে রেখে মৃত্যু বরণ করেন ১৯৯৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর তারিখে। খবরটি রেডিও টিভিতে প্রচারিত হলে পাবনাতে সোকের ছায়া নেমে আসে। দু’এক দিনের মধ্যেই সিদ্ধান্ত হলো যত শীঘ্র সম্ভব, নূরুল কাদেররের নাগরিক স্মরণ সভা বিশাল আকারে পাবনার সকল স্তরের মানুষকে সম্পৃক্ত করে অনুষ্ঠিত করা হবে।
কেন এমন একটি স্মরণ সমাবেশ? কদাপি তো এমন আয়োজন পাবনাতে হয় নি। কারণ একটাই। নূরুল কাদের এমন একজন মুক্তিযোদ্ধা তিনি পাবনার জনগণ, পাবনার সকল রাজনৈতিক দল, ছাত্র সংগঠন, সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তা, পুলিশ প্রধান ও পুলিশ বাহিনী, আনসার বাহিনী ও জনগণের সাথে একাত্ম হয়ে দুঃসাহসী ভূমিকা নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিরোধ যুদ্ধকে সফল করতে নিষ্ঠার সাথে কাজ করেন। পাবনাবাসী বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা অবলম্বন করায় মাত্র তিনদিনের লাড়াই এ ২৫ মার্চের রাতে আসা ২০০ পাক-সেনাকে খতম করে ২৯ মার্চে পাবনাকে শত্রু মুক্ত হয়েছিল। সে এক অবিস্মরণীয় ঘটনাই ঘটে।
নূরুল কাদের ২৫ মার্চ বা ৭ মার্চের অনেক আগে থেকেই তাঁর প্রগতিশীল বামধারার চিন্তা-চেতনার ধারক ও চিন্তাশীলতা থেকে উপলব্ধি করছিলেন একটি ভয়াবহ রাজনৈতিক সংকট আসন্ন। তাই তিনি যোগাযোগ রাখছিলেন সমমনা তাঁর সিনিয়র ও জুনিয়ার সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে যাঁরা উত্তরবঙ্গের নানা জেলায় ছড়িয়ে ছিলেন। উল্লেখ্য, ১৯৭০ এর শেষ দিকে তিনি পাবনা আসেন জেলা প্রশাসক হিসেবে। তাই ডি.সি. গিরির চাইতে চিন্তায় ও মননে তিনি যেন একজন দায়িত্বশীল রাজনৈতিক কর্মীই হয়ে উঠছিলেন।
তাই তিনি যোগাযোগ করতেন পাবনার প্রখ্যাত আওয়ামী লীগ নেতা ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর সাথে, রাজশাহীতে বিভাগীয় বাঙালি কর্মকর্তাদের সাথে এবং পাবনা কালেক্টরেটের নিজস্ব সহকর্মীদের সাথেও।
এক পর্য্যায়ে পরিস্থিতির জটিলতা উপলব্ধি করে গভীর শংকা নিয়ে তিনি ঢাকায় ছুটলেন। ঢাকায় পৌঁছেই সোজা চলে গেলেন ড. কামাল হোসেনের বাসায় সেখানে তাঁকে ছাড়াও ব্যারিষ্টার আমীর-উল-ইসলাম, রহমান সোবহান, ড. নূরুল ইসলাম প্রমুখকে পেয়ে দীর্ঘ আলোচনা করলেন তাঁর মনের উপলব্ধি নিয়ে খোলামেলাভাবে। যেহেতু নূরুল কাদেরের পক্ষে সম্ভব ছিল না বঙ্গবন্ধু পর্য্যন্ত পৌঁছানো বা তাঁর সাথে বসে দীর্ঘ আলোচনার তাই তিনি ঐ নেতৃবৃন্দকে অনুরোধ করলেন, আলোচিত তথ্যাদি তাঁরা যেন বঙ্গবন্ধুকে অবহিত করেন।
দেখতে দেখতে ২৫ মার্চ এসে গেল। সারা দেশের পরিস্থিতি থম থমে। পাবনায় আওয়ামী লীগ, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, ছাত্র ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সবাই মার্চের শুরু থেকেই ১৯৭০ এর নির্বাচনের ফলাফল অনুযায়ী অতি সত্বর বঙ্গবন্ধুর কাছে সমগ্র পাকিস্তানের রাজনৈতিক ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবীতে আন্দোলন মুখর। রাজপথ সকাল-সন্ধ্যায় নিত্য দিন প্রকম্পিত। চলছিল অসহযোগ আন্দোলন।
বঙ্গবন্ধুর ডাকে বলা এই অসহযোগ আন্দোলনে জেলা প্রশাসকের চেয়ারে বসেই নূরুল কাদের, তাঁর সকল সহকর্মী, কালেক্টরেটের সকল কর্মীসহ অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন আর যোগাযোগ রাখেন রাজনৈতিক নেতাদের সাথে।
এরই মুখে ২৫ মার্চ গভীর রাতে পাক-বাহিনী যেমন ঢাকায় “অপারেশন সার্চ লাইট” নামে ভয়াবহ গণহত্যায় লিপ্ত হয়, তেমনই তারা একই সাথে পাবনা সহ অনেকগুলি জেলা শহরে সশস্ত্র সেনা বাহিনী পাঠায় একই ধরণের অপারেশন চালানোর উদ্দেশ্যে। পাবনাতেও ঐ রাতেই এসে পড়ে ২০০ সুজজ্জিত পাক-বাহিনী। তারা বাংলোতে এসে আত্মসমর্পন করতে বললে অত্যন্ত সাহসের সাথে তা অস্বীকার করে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন যে তিনি বঙ্গবন্ধু আসুত অসহযোগ আন্দোলনে রত।
পরিস্থিতির গভীরতা উপলব্ধি করেই তিনি সত্বর সরকারি বাংলো পরিত্যাগ করে পদ্মার চরের এক গ্রামে গিয়ে আস্তানা গড়ে। আওয়ামী লীগ, ন্যাপ, ছাত্র লীগ নেতারাও সেখানে বসে সবাই সম্মিলিতভাবে প্রতিরোধ যুদ্ধের খসড়া আঁকেন।
২৬ মার্চ ভোর থেকে কারফিউ জারী করা হয় পাবনা শহরে। রাস্তায় যাকেই পায়-পথচারী ও প্রাত:ভ্রমণকারী নির্বিশেষে, ধরে কোমরে দড়ি বেঁধে আর্মি প্রতিষ্ঠিত হেডকোয়ার্ড পানি উন্নয়ন বোর্ডে নিয়ে আটকে রাকা ও মারাত্মক নির্য্যাতন করা হয়।
২৬ মার্চ সকাল থেকে তরুণেরা গোপনে বাড়ী বাড়ী গিয়ে অস্ত্র সংগ্রহ করতে থাকেন। বন্দুক, রাইফেল, পিস্তল যার যা ছিল সবাই তা দিয়েও দেন লাড়াই এ সহযোগিতার স্মরক হিসেবে।
ঐ দিন সন্ধ্যায় নিজ নিজ বাড়ীতে অবস্থারত আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট আমিন উদ্দিন, ন্যাপনেতা ডা. অমলেন্দু দাক্ষী, ব্যবসায়ী, শিক্ষকসহ নেতৃস্থানীয় কয়েকজনকে গ্রেফতার করে একই জায়গায় নিয়ে আটক করে নির্য্যাতন সুরু করা হয় এবং তা ২৯ মার্চ সকল পর্য্যন্ত অব্যাহত থাকে।
চরের আশ্রয় গ্রহণকারী নেতারা ও ভিসি নূরুল কাদের গোপনসূত্রে জানতে পারেন পুলিশকে নিরস্ত্র করতে পাবনার পুলিশ অস্ত্রাগার দখল নিতে পাক সেনারা পুলিশ লাইন আক্রমণ করবে। নূরুল কাদের পারিকল্পনা নেন পথেই তাদেরকে আক্রমনের। সেই অনুযায়ী সন্ধ্যার যথেষ্ট আগেই, ২৭ মার্চ তারিখে পুলিশ, আনসার ও যুব ছাত্ররা বন্দুক তাক করে পুলিশ লাইনের নিকটবর্তী জেলখানা, হেড পোষ্ট অফিস, বার লাইব্রেরী ও জজকোর্ট বিল্ডিং এর ছাদে অবস্থান নেন।
মাগরিবের নামাজ এর পর সারাটি শহর টা টা শব্দে কেঁপে উঠছিল। আওয়াজ দু’পক্ষে বেদম গোলাগুলির। ট্রাকে করে পাক-সেনারা পুলিশ লাইন আক্রমণ করতে আসার পথে প্রবল প্রতিরোধে ফলে সকল পাক সেনা ট্রাকে করেই পালিয়ে যায়। হতাহতও হয় বেশ কিছু। পাবনাবাসীর প্রথম বিজয় এভাবেই সূচিত হলো। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের ও পাবনা বাসীর আত্মবিশ্বাস বেড়ে গেল।
পুনরায় পরিকল্পনা করা হলো, পুরাতন টেলিফোন এক্সজেঞ্জ ভবনে যে ২৮ জন আধুনিক অস্তসজ্জিত পাক-সেনা অবস্থান করছে তাদেরকে আক্রমণ করার। ২৮ মার্চ ভোরেই ঐ টেলিফোন এক্সজেঞ্জ ভবনের চতুর্দিককার দালান সমূহের ছাদে অবস্থান নিয়ে অসীম সহসী প্রতিরোধ যোদ্ধারা বেলা ১০ টার দিকে গুলি ছুঁড়তে শুরু করলে দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ঐ জরাজীর্ণ ভবনের ফাঁক ফোঁকড় দিয়ে অবিশ্রান্ত গুলি ছুঁড়তে থাকে। ঘন্টাখানেক তুমুল যুদ্ধের পর হঠাৎ সেনাদের দিক থেকে আর কোন আওয়াজ না পাওয়াতে বুঝা গেল তাদের গুলির পুঁজি শেষ। বিলম্ব না করে প্রতিরোধ যোদ্ধারা দরজা ভেঙ্গে ঢুকেই কয়েকটি লাশ দেখতে পায়। বাদ বাকী সেনাদের গুলি করে হত্যা করা হয়। ২৮টি পাক-সেনাই খতম হলো। শহরে ও পার্শ্ববর্তী গ্রাম সমূহে শুরু হয় বিজয়োল্লাশ ছড়িয়ে পড়ে জীবনাশংকা বাদ বাকী সৈন্যদের মনে।
২৯ মার্চ সকাল অনুমান ১০ টা। পাবনার অকালে চক্কড় দিতে দেখা যায়। নীচে থেকে তরুণেরা প্রচুর গুলি বর্ষণ করলেও সেগুলি বিমানকে আঘাত করতে ব্যর্থ হয়।
অপরদিকে নাটোর ক্যান্টনমেন্ট থেকে কয়েকটি ট্রাক ভর্তি সাদা পোষাকে পাক-সেনা সাদা পতাকা উড়িয়ে ভাঙ্গা ভাঙ্গা মুখে “জয় বাংলা” শ্লোগান দিতে দিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সামনে দাঁড়ানো মাত্রই সেখানে অবস্থানরত পাক-সেনারা দ্রুত পোঁটলা পুঁটলি নিয়ে ট্রাকে উঠে ছুটতে থাকে। বুঝা গেল বিমানটি এসেছিল ঐ বাহিনীকে ধরৎ পড়াবৎ দিয়ে পালাতে। আর ট্রাকে করে ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দিয়ে পাক-সেনারা পাবনা থেকে তাদের পাহারা দিয়ে প্রত্যাহার করে নিয়ে যেতে।
অল্পক্ষণের মধ্যেই প্রতিরোধ সংগ্রামী তরুণেরা বিষয়টি বুঝে ফেলে। রাস্তায় রাস্তায় ব্যারিকেড তৈরী করে। ফলে গতি স্তিমিত করতে হয়-থামতেও হয়। এই সুযোগে পথে পথে পাক-সেনারা পলায়নপর অবস্থায় আক্রান্ত হতে থাকে-এবং মরতেও থাকে। ট্রাকগুলি কোন ক্রমে যখন গোপালপুর গিয়ে ততক্ষণে ড্রাইভারসহ সকল পাক-সেনা খতম। এভাবে ২৯ মার্চ সন্ধ্যার পর পরই পাবনা প্র্যথম বারের মত মুক্ত হয়।
দু’দিন পর হাইকম্যা- চর থেকে এসে পাবনা পুরাতম টেকনিক্যাল স্কুল ভবনের দোতলায় হাই কম্যা-ের অফিস চালু করা হয়। তরুণদেরকে আইন শৃংখলা রক্ষা, গ্রামে গ্রামে যুবকদের প্রশিক্ষণের দায়িত্ব পুলিশ ও আনসারদেরকে দেওয়া হয়। ইতিমধ্যে শহরবাসী দলে দলে গ্রামে গিয়ে আশ্রয় নেন।
৩০ মার্চ হঠাৎ করে আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট আমজাদ হোসেনকে ও আমাকে ডেকে পাঠানো হয়। গ্রামে গিয়ে ছিলাম পরিবার পরিজনকে রাখতে। খবর পেয়ে উভয়েই নতুন কার্যালয়ে যেতেই জেলা প্রশাসক নূরুল কাদেরের সাথে দেখা।
তিনি দুজনকে আলাদা করে এবং পরে একত্রে বলেন, আমাদেরকে ভারতে যেতে হবে সেখানকার সেনা প্রশিক্ষক ২০/২৫ জন এবং কিছু ভারী অস্ত্র আনতে যাতে দ্বিতীয় দফার পাকিস্তানী আক্রমণ প্রতিরোধ করা যায়। তবে কোথায় কেন যাচ্ছি তা যেন পরিবারসহ আর কেউ না জানতে পারে। দুজনের প্রত্যেকের হাতে ধরিয়ে দিলেন পাকিস্তানী ৫০ টাকার একটি করে নোট।
৩১ মার্চ রওনা হয়ে ১ এপ্রিল কোলকাতা পৌঁছলাম। আমার খুড়তাত দাদা পরিমল মৈত্রের কালি ঘাটের বাসায় পৌঁছে কমরেড ইলা মিত্র, কমরেড রমেন মিত্র ও কমরেড বিশ^নাথ মুখার্জীর সাথে যোগাযোগ করলে বিশ্বনাথ মুখার্জীর নিজে ড্রাইভ করে মুখ্য মন্ত্রী অজয় মুখার্জীর সাথে পরিচয় করিয়ে দিলে আমরা পাবনার পরিস্থিতি সবিস্তারে তাঁকে জানাই যে কারণে এসেছি তাও। সব শুনে মুখ্যমন্ত্রী এবং পাশে বসে থাকা ডেপুটি মুখ্য মন্ত্রী বিজয় সিং নাহার বললেন, বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকারের আওতাধীন তবে প্রাদেশিক সরকারের মত কেন্দ্রীয় সরকারও বাংলাদেশের প্রতি সহানুভূতিশীল। তাঁরা দিন কয়েক সময় চাইলেন ইন্দিরা গান্ধীর সাথে আলাপ করতে ঘটনাগুলি জানাতে এবং তাঁদের মতামত জানতে।
ইতোমধ্যে ১০ এপ্রিল পাবনার দ্বিতীয় দফা পতন হলে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সহ নূরুল কাদের পশ্চিম বঙ্গ চলে যান। সেখানে মুজিবনগর সরকারের অধীনে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হন। এভাবে তিনি প্রশাসক থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধায় পরিণত হন সবার অকুণ্ঠ ভালবাসায় সিক্ত হন।
লেখক : সভাপতিমন্ডলীর সদস্য, ঐক্য ন্যাপ, পাবনা, সাংবাদিকতায় একুশে পদক প্রাপ্ত।
পাঠকের মতামত:
- ডুমাইনের ঘটনার দোষীদের বিচারের দাবিতে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের শান্তি মিছিল
- ‘লাল কার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে বেইমানদের শিক্ষা দেবে জনগণ’
- ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার উদ্বোধন, দর্শক ও ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়
- নড়াইলে মাদক মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
- ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
- ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল আলম রকেট আর নেই
- বাগেরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ, স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
- নড়াইলে নবগঙ্গা নদী থেকে প্রতিবন্ধী যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সাব স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রি করায় জরিমানা
- ‘এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি নয়’
- টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে ইস্তিকার নামাজ আদায়
- ‘মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশের অর্জন স্বীকার করেনি যুক্তরাষ্ট্র’
- টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মহম্মদপুরে সড়কে দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু
- বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে অঝোরে কাঁদলেন মুসুল্লীরা
- সার্বজনীন পেনশন স্কিমের রেজিস্ট্রেশন বুথ উদ্বোধন গৌরনদীতে
- মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি মিজান সহ ১৪ নেতাকর্মী কারাগারে
- সাজেকে নিহত ঈশ্বরগঞ্জের ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম
- গৌরীপুরে ৩ দফা দাবীতে কৃষক সমিতির স্মারকলিপি প্রদান
- গাইবান্ধায় বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের নামাজ আদায়
- দিনাজপুরে নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে পরিকল্পনা কর্মশালা
- কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে হয়রানি, যুবকের কারাদণ্ড
- ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
- বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজডুবি, ভাসছেন ১২ নাবিক
- পার্বত্য জেলার এনজিওর বাজেট জানাতে হবে জেলা পরিষদকে
- মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়ের কারণে জনগণ জিম্মি: রিজভী
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- মাগুরায় বৃষ্টির জন্য নামাজ ও দোয়া প্রার্থনা
- নড়াইলে বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ
- শয্যা সংকটে ফ্লোরসহ এক বেডে থাকছে দুই থেকে তিন শিশু
- বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি
- প্রমাণে ব্যর্থ রাষ্ট্রপক্ষ, অস্ত্র মামলায় খালাস ‘গোল্ডেন মনির’
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
- যশোর পৌরসভায় তাপদাহে চাহিদার তুলনায় কমেছে পানি সরবরাহ
- বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পন্ন
- নড়াইলে খুনের ঘটনার ৫ মাস পরেও থামছে না বাড়িঘর ভাঙচুর-লুটপাট, আতঙ্কে গ্রামছাড়া মানুষ
- পাংশায় মাদক ব্যবসায়ীসহ পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেফতার
- সোনার দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা
- চলতি বছর থাইল্যান্ডে হিটস্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু
- নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা
- তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তির আশায় সরিষাবাড়ীতে বিশেষ নামাজ আদায়
- ফরিদপুরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- টঙ্গীবাড়িতে ভাই-ভাতিজার হাতে ভাই খুন
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিশু রিয়ার মৃত্যু
- বড়াইগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ভ্যান চালকের মৃত্যু
- বহিস্কার করেও ভোটমুখী নেতাদের বাগে আনতে পারছে না বিএনপি
- ফুলপুরে ট্রাক চাপায় নিহত ১
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !