যেভাবে চা এলো দেশে

নিউজ ডেস্ক : সকালে ধোঁয়া ওঠা চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দিন শুরু করেন অনেকে। এরপর কাজের ফাঁকে নিজেকে চাঙ্গা রাখতে এক কাপ চায়ের জুড়ি মেলা ভার। সন্ধ্যায় বন্ধুদের আড্ডায় কিংবা বাড়ি ফিরে এক কাপ চা যেন সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে দেয়।
পাড়ার চায়ের দোকান কিংবা ক্যাম্পাসের মামার টং দোকান থেকে শুরু করে রেস্তোরাঁয় যেখানেই যান চায়ের কাপে ঝড় তোলেন নানা তর্কে বিতর্ক। ঘরের-বাইরের, রাজনৈতিক কিংবা আন্তর্জাতিক নানা বিষয়ে আলোচনা সমালোচনা সব কিছুই হয় চায়ের দোকান থেকে। বাংলার অনেক বড় বড় আন্দোলনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল চায়ের দোকানে বসেই।
চা জড়িয়ে আছে বাঙালির প্রতিটিক্ষণে। জানেন তো, আজ জাতীয় চা দিবস। সারাদিন নানান স্বাদের চায়ে তৃষ্ণা মেটান চা প্রেমীরা। দুধ, চিনি দিয়ে চা খান অনেকে। বাঙালির সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে যাওয়া এই চা কিন্ত আবিষ্কার হয়েছিল সাত সমুদ্র তের নদীর পাড় চীনে। সেখানে চায়ের ব্যবহার শুরু হয় ২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। তবে তা পানীয় হিসেবে নয়, সেসময় চায়ের পাতা ব্যবহার হতো কেক তৈরিতে। সেটাও আবার মৃতদের জন্য।
মধ্য চীনের ইয়াং লিং সমাধিস্তম্ভে প্রাচীনকালে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়াতে যেসব নৈবেদ্য দেওয়া হতো তার মধ্যে পাতা দিয়ে তৈরি শুকনো কেক দেখা যেতো। এইসব পাতার মধ্যে থাকা ক্যাফেইন এবং থিয়ানিন প্রমাণ করে যে, সেগুলো প্রকৃতপক্ষে ছিল চা পাতা যা কি না মৃতদের সঙ্গে দিয়ে দেয়া হতো তাদের পারলৌকিক জীবনের অনুষঙ্গ হিসেবে।
তবে চীনের প্রচলিত একটি পৌরাণিক গল্প মতে, ১৭ শতাব্দীতে সেখানে বাস করতেন শেন মং নামের এক কৃষক। ঘুরে বেড়িয়ে নতুন ফসল আবিষ্কার করা ছিল তার নেশা। গল্পটি এতটাই পুরাতন যখন বর্তমান প্রচলিত খাদ্য শস্য যেমন- ধান, গম, যব ইত্যাদির প্রচলন ছিল না। তো কৃষক মহাশয় একদিন খাবার উপযোগী শস্য এবং লতাপাতা আবিষ্কারের জন্য বনে বনে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। অপরিচিত কোন শস্য বা লতাপাতা পেলে সেগুলো চেখে দেখছিলেন। যদিও সবগুলোই খাবার উপযোগী ছিল না। এভাবে সারাদিন যাবত ফসল আবিষ্কার অভিযানে নিজের অজান্তেই শরীরে ৭২ এরও বেশি প্রকারের বিষ প্রবেশ করিয়ে ফেলেন।
সন্ধ্যায় একটি গাছের তলায় বসে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন মং। বিষক্রিয়া দ্রুত তার শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে। বসে বসে মৃত্যুর প্রহর গুণছেন। তারপর হঠাৎ কোথা থেকে যেন একটি অপরিচিত পাতা এসে মুখে পড়ল। অবচেতন মনে পাতাটি চিবুতে লাগলেন। এবং সেই ভেষজ পাতার গুণে শরীর থেকে বিষক্রিয়া বিদায় নিল, পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠলেন তিনি।
চীনারা দাবি করে, সেই পাতাটি ছিল মূলত চা পাতা। আর এভাবেই হয় সর্বপ্রথম চা এর আবিষ্কার। কিন্তু সত্যি বলতে এটি নিছক গল্প মাত্র। আমরা জানি বিষক্রিয়া কমানোর কোনো ক্ষমতা চায়ের নেই। কিন্তু গল্পটি থেকে বোঝা যায়, প্রাচীনকাল থেকেই চীনে চায়ের কদর কত বেশি! তখন চায়ের কাঁচা পাতা ব্যবহার হতো ওষুধ হিসেবে।
চীনে প্রায় ছয় হাজার বছর আগে চায়ের চাষ শুরু হয়। আরও সুনির্ধারিত ভাবে বলতে গেলে মিশরের ফারাওরা যখন গিজা পিরামিড তৈরি করেন, তারও দেড় হাজার বছর আগে থেকে চীনে চায়ের চাষ হয়। চমৎকার বিষয় হলো, সেই প্রাচীন কালের চা গাছ এবং এখনকার চা গাছের মধ্যে বিন্দুমাত্র কোনো তফাৎ নেই। তবে চা খাওয়ার রীতি তখন ছিল একদমই ভিন্ন। চা তখন ব্যবহার হত এক ধরনের শাক হিসেবে।
চা খাদ্য থেকে পানীয়ের রূপ পায় মাত্র পনেরশো বছর পূর্বে। চীনা সম্রাট শেন নুং প্রথম এই পানীয়টির স্বাদ গ্রহণ করেছিলেন। একবার যুদ্ধের ময়দানে তিনি এবং তার সৈন্যরা একটি গাছের নীচে আশ্রয় নিয়েছিলেন। সেসময় আশপাশে অনেক চা গাছ ছিল। সৈন্যরা যখন পানি ফুটাচ্ছিল তখন কয়েকটি চা পাতা পড়ে যায় পানির মধ্যে। কিছুক্ষণ পর পানির রং বদলে সুঘ্রাণ বেড়িয়ে আসে। সেখান থেকে তৈরি হয় চা এবং এরপরই চা সর্বাধিক ব্যবহৃত পানীয়তে পরিণত হয়েছে।
পানীয় হিসেবে চায়ের প্রস্তুত প্রণালীর ওপরও চলে দীর্ঘদিন গবেষণা। চা পাতাকে তাপ দিয়ে এক বিশেষ ধরনের কেক তৈরি করে, সেটিকে পাউডারের মত চূর্ণ করে গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে মো নামের এক ধরনের পানীয় তৈরির সংস্কৃতি চালু হয়। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই চায়ের জনপ্রিয়তা পুরো চীনে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে, চীনে একটি স্বতন্ত্র চা সংস্কৃতি গড়ে ওঠে। এমনকি গল্প ও কবিতার বিষয় হিসেবে চা স্থান পায়। চিত্রশিল্পীদের জন্য চা একটি শিল্পমাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়। চা এর উপর ফেনা তৈরি করে তারা অসাধারণ সব চিত্রকর্ম তৈরি করতেন, অনেকটা এখনকার কফির ওপরে যেমন ক্রিমআর্ট দেখা যায় তেমনটা।
খ্রিস্টীয় নবম শতকে এক জাপানী সন্ন্যাসী সর্বপ্রথম জাপানে চা গাছ নিয়ে আসেন। চায়ে জাপানীরা এতই মজে গিয়েছিল যে তারা নিজস্ব চা উৎসবের আয়োজন করে। চতুর্দশ শতাব্দীতে মিং রাজবংশের শাসনামলে চীনের সেরা তিন রপ্তানি পণ্য ছিল পোর্সেলিন, রেশম ও চা। ষোড়শ শতকে ডাচরা প্রচুর পরিমানে চীন থেকে চা নিয়ে আসে ইউরোপের ব্যাপক প্রচলন শুরু হয়। পৃথিবীব্যাপী চায়ের ব্যাপক বিস্তৃতির জন্য অনেকেই একজন পর্তুগিজ ভদ্রমহিলাকে কৃতিত্ব দেন, তিনি রানি ক্যাথেরিন অব ব্রাগানজা। রানি ক্যাথেরিন ছিলেন চায়ের অসম্ভব ভক্ত। ১৬৬১ সালে তার সঙ্গে ব্রিটেনের রাজা দ্বিতীয় চার্লসের বিয়ে হয়। এবং ব্রিটিশ রাজপরিবারে চায়ের প্রবেশ ঘটে।
এরপর বিশ্বব্যাপী ব্রিটিশরা বিশাল উপনিবেশ সৃষ্টি করার পাশাপাশি সেসব স্থানে চায়ের প্রচলনও ঘটায়। ইউরোপে চা এর জনপ্রিয়তা এতই বৃদ্ধি পায় যে, সপ্তদশ শতকে কফির থেকে ১০ গুণ বেশি দামে চা বিক্রি হতো বলে রেকর্ড রয়েছে! কিন্তু তখনো চীন ছাড়া অন্য কোথাও চায়ের চাষ হতো না। ইউরোপীয় বণিক শ্রেণির মধ্যে রীতিমত প্রতিযোগিতা লেগে যেত তারা কত বড় জাহাজে চীন থেকে চা আনতে পারে! ব্রিটিশরা প্রথমে রুপার বিনিময়ে চীন থেকে চা নিয়ে আসতো। কিন্তু পরবর্তীতে বিনিময় মাধ্যম হিসেবে তারা আফিম ব্যবহার শুরু করে। এই বিষয়টি চীনে সমস্যা সৃষ্টি করে, কারণ প্রচুর মানুষ আফিমে আসক্ত হয়ে পড়ে তখন। এজন্য ১৮৩৯ সালের দিকে এক চীনা কর্মকর্তার নির্দেশে আফিম ভর্তি সকল ব্রিটিশ জাহাজ ধ্বংস করে দেওয়া হয়।
এই ঘটনা থেকেই মূলত ইতিহাসখ্যাত আফিম যুদ্ধের সূত্রপাত! চিং রাজবংশের সময় এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ১৮৪২ সালে ব্রিটিশরা চাইনিজদের হারিয়ে হংকং দখল করে নেয়। যুদ্ধে জিতে ব্রিটিশরা চীনাদের ওপর অন্যায়ভাবে নানা ব্যবসায়ীক শর্ত আরোপ করে, যে কারণে দীর্ঘদিনের জন্য চীনের অর্থনীতিকে ধস নেমে আসে। গত শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে এসে চীনের অর্থনীতির আবার জাগরণ ঘটে, এর মাঝে চীন ছিল অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু একটি দেশের নাম। শরীর-মন চাঙ্গা করতে যে চায়ের কোনো বিকল্প নেই, সেই চা-ই আবার যুদ্ধ বাঁধিয়ে সমৃদ্ধ একটি দেশের অর্থনীতিতে ধস নামিয়ে দিয়েছিল।
বঙ্গ প্রদেশে কালো চায়ের চাষ ব্রিটিশ শাসনামলের সময় শুরু হয়েছিল। ইউরোপীয় ব্যবসায়ীরা ১৮৪০ সালে এই উপমহাদেশের সর্বপ্রথম চা বাগান বন্দর নগরী চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠা করে, যখন কলকাতা বোটানিক্যাল গার্ডেন থেকে চীনা চায়ের গাছ এনে চট্টগ্রাম ক্লাবের পাশে রোপণ করা হয়।
এরআগে অবশ্য চীনের চা উৎপাদনের একচেটিয়া আধিপত্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে ব্রিটিশরা প্রথম ১৮২৪ সালে ভারতে বাণিজ্যিকভাবে চা ফসল চালু করে। এরপর থেকে এটি দার্জিলিং, নীলগিরি এবং আসামজুড়ে প্রচুর পরিমাণে চাষ করা হয়।
বাংলাদেশে চায়ের উৎপাদন শুরু ১৮৪৩ সালে। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তীরে প্রথম চা তৈরি এবং পান করা হয়।বাণিজ্যিকভাবে প্রথম চা চাষ শুরু হয় ১৮৫৭ সালে সিলেটের মালনীছড়া চা বাগানে। সিলেট অঞ্চলের সুরমা নদী উপত্যকা পূর্ব বাংলার চা উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি পায়। চা চাষ নিম্ন ত্রিপুরা (বর্তমান কুমিল্লা) এবং উত্তর বঙ্গের পঞ্চগড়েও শুরু হয়।
১৯৫৭ সালের ৪ জুন থেকে ১৯৫৮ সালের ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত চা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনিই ছিলেন চা বোর্ডের প্রথম বাঙালি চেয়ারম্যান। তিনি সেসময় চা শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত চা শিল্পের পুনর্বাসনে অসামান্য অবদান রাখেন তিনি।
এর প্রেক্ষিতে ৪ জুন জাতীয় চা দিবস পালনের উদ্যোগ বিশেষ তাৎপর্য বহন করে। শুধু তাই নয়, দেশের অর্থকারী ফসলের মধ্যে চা অন্যতম। ২০২০ সালে ১৯টি দেশে চা রপ্তানি করে প্রায় ৩৫ কোটি টাকা আয় করেছে দেশ। চা বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বাধিক ব্যবহৃত পানীয়। কিছু মানুষের কাছে চা তাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
তবে চায়ের দিবস আছে অনেকগুলো। একেক দেশে একেক তারিখ চা দিবস পালন করা হয়। ২০১৯ সালের ২১ মে, জাতিসংঘ এই দিনটিকে আন্তর্জাতিক চা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে ২০০৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর, নয়াদিল্লিতে প্রথম আন্তজার্তিক চা দিবস পালিত হয়।
বাংলাদেশসহ ভারত, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, মালাউই, মালয়েশিয়া, উগান্ডা এবং তানজানিয়ার মতো দেশগুলোতেও আন্তর্জাতিক চা দিবস পালন করে আসছে। তবে আমাদের কিন্তু জাতীয় চা দিবসও রয়েছে। যেটি পালন করা হয় ৪ জুন। ২০২১ সাল থেকে এই দিবস পালন শুরু হয়েছে।
(ওএস/এএস/জুন ০৪, ২০২২)
পাঠকের মতামত:
- প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী ট্রেনে হামলা : পলাতক ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
- আবারও করোনা আক্রান্ত মির্জা ফখরুল
- বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ওয়ার্ক পারমিটের সময় বাড়াচ্ছে কানাডা
- ভূমিকম্পে মানবিক সংকটে আফগানরা, ত্রাণ সহায়তা জোরদার
- পদ্মা সেতু নিয়ে ষড়যন্ত্র : কমিশন গঠন প্রশ্নে রুল শুনানি রবিবার
- পদ্মা সেতু আমাদের গৌরব, মর্যাদা, অহংকার
- গৌরীপুরে ভাগ্নিকে ধর্ষণের অভিযোগে মামার বিরুদ্ধে মামলা
- আমার টাকায় পদ্মা সেতু : জায়েদ খান
- পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উদযাপনে উৎসবের শহরে পরিণত নীলফামারী
- ‘বঙ্গবন্ধু দিয়েছেন স্বাধীনতা, হাসিনা দিয়েছেন পদ্মা সেতু’
- রবিবার ভোর ৬টা থেকে পদ্মা সেতু দিয়ে চলবে গাড়ি
- পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে শেরপুরে র্যালি ও আলোচনা সভা
- পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে আব্দুস সোবহান মডেল হাই স্কুলের আনন্দ শোভাযাত্রা
- পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে টাঙ্গাইলে আনন্দ র্যালী
- নানা আয়োজনে লক্ষ্মীপুরে পদ্মা সেতু উদ্বোধন উদযাপন
- টাঙ্গাইলে দেশী মদসহ কারবারি আটক
- তিস্তার পানি কমতে শুরু করেছে
- টাঙ্গাইলের নদ-নদীর পানি এখনো বিপদসীমার ওপরে
- কেশবপুরে পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে আনন্দ মিছিল
- কুড়িগ্রামে বন্যার পানি কমায় বেড়েছে পানিবাহিত রোগ
- কেশবপুরে কিশোরীদের সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ
- পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে মাগুরায় সমৃদ্ধির উৎসব
- ই-প্লাজায় ওয়ালটন এসি কেনায় ২০ শতাংশ ফ্ল্যাট মূল্য ছাড়
- সাভারের তেঁতুলঝোড়ায় পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা
- পদ্মা সেতু বাংলাদেশের প্রথম দোতলা সেতু
- দেশে দেশে বাড়ছে মূল্যস্ফীতির হার, কঠিন হবে নিয়ন্ত্রণ
- করোনায় আরও তিনজনের মৃত্যু, শনাক্ত ১২৮০
- ফের ৭ দিনের জন্য বন্ধ হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ট্রেন যোগাযোগ
- পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে ঈশ্বরদীতে লাঠি খেলা
- স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের খবরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ!
- পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে করিমপুর হাইওয়ে থানার বর্ণাঢ্য র্যালি
- পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আ.লীগের আনন্দ শোভাযাত্রা
- পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি
- রাণীনগরে শিহাবের মৃত্যু নিয়ে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা
- স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে নওগাঁয় উৎসবের আমেজ
- সিলেটে প্রতিদিন নদী ও হাওরে ভেসে আসছে লাশ!
- সেরা রাইডারদের পুরস্কার দিলো ফুডপ্যান্ডা
- সুনামগঞ্জে মান্নানের পক্ষে বনার্তদের মাঝে সজীবের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
- পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে বোয়ালমারীতে র্যালি আলোচনা সভা
- বাসে পদ্মা সেতু পার হলেন মন্ত্রী-কূটনীতিক-রাজনীতিবিদরা
- ৪ কোটি রুপির গাড়ি পেলেন কার্তিক
- নির্যাতিতদের প্রতিকারের পথ সংকোচিত হয়ে গেছে : বাংলাদেশ ন্যাপ
- স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে পলাশবাড়ীতে র্যালি আলোচনা সভা
- উৎসব মুখর পরিবেশে ভৈরবে পদ্মা সেতু উদ্বোধন উদযাপন
- টেকসই অর্থায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও সচেতনতামূলক কর্মশালা
- নানা আয়োজনে ঝিনাইদহে পদ্মা সেতু বরণ
- চতুর্থ ঢাকা কমার্শিয়াল অটোমোটিভ শো শেষ হচ্ছে আজ
- পদ্মা সেতুতে কত টাকা টোল দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে ঈশ্বরদী পৌরসভার নানা আয়োজন
- পদ্মা সেতু উদ্বোধনে আনন্দে ভাসছে সাতক্ষীরা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !
- তেঁতুল গাছের ‘খ্যাটে’র কদর বেড়েছে