সোনারতরী (শিশু কিশোর সাহিত্য)
নাসের মাহমুদ
ময়না টিয়া
আমের ছুটি,নেই ইশকুল
নিঝুম দুপুর বেলায়,
বারান্দাতে ব্যস্ত টিয়া
রান্না বাটা খেলায়।
গ্রিল গলে ময়না পাখি
টিয়ার পাশেই নামে-
ফুঠৎ করে ডাইনে বসে
ফের ফুরুতে বামে।
উৎসাহ দেয় টিয়ার খেলায়
কুহু কুহু ডাকে,
দুইজনে খুব ভাব হয়েছে
আজ দুপুরের ফাঁকে।
এটা ওটার প্রয়োজনে
ময়না থাকে হেলপ্ এ,
নুনের বয়াম আনতে ছোটে
পাকের ঘরের সেলপ্ এ।
চুলোয় চড়ে রান্না যখন-
ময়না আনে কুটো,
হয়নি মিঠে,আনলো আবার
চিনির বয়াম দুটো।
লবন চাখে একটা পিঠা
ময়না নিয়ে মুখে,
কুহু কুহু করলো কতো
পিঠা স্বাদের সুখে।
পিঠা রাঁধা শেষ হয়েছে
এবার খাবার পালা,
সেই আনন্দে ময়না চেঁচায়
কানে লাগায় তালা।
গিন্নি সাজে ময়না পাখি
টিয়াটি হয় ছেলে,
চাকুম চুকুম হলো সাবার
গরমাগরম খেলে-
হাত ধু'লো আর টিস্যু নিলো
এবং দাঁতের খিলও,
ফুপু ধরো,এই যে বাবা-
সবাইকে তা দিলো।
মিছেমিছি পিঠে রাঁধা
মিছেমিছি খাওয়া,
কুহু কুহু ময়না পাখি
খেলার পরেই হাওয়া।
আসলাম সানী
ছোটরাই
ছোটরাই বড় হয়
জগৎটা করে জয়
শুভেই অটুট রয়,
সদা সত্য কথা বলে
সঠিক পথে এগিয়ে চলে
আলো হয়ে ওরাই জ্বলে,
অন্যায়ে ভয়-ন্যায়েইতো রয়
গ্রহ-উপগ্রহ-জগৎ
সব করে সে জয়,
ছোটরাই বড় হয়ে
দেশ-জাতি-কাল
করে আলোময়।
রব্বানী চৌধুরী
টাকাটাই সব নয়
এই ঘরে থাকা দায়
সকলেই টাকা চায়
দিনে রাতে বাঁকা চায়
পকেটটা ফাঁকা যায়!
বাজারেতে তাজা কৈ
আমি যদি রাজা হই
কিনব!
টাকা ছাড়া এইদেশে
কেউ কারে চিনব?
চেনে না!
টাকা দিয়ে মন কেউ
কেনে না।
টাকাটাই সব নয়
টাকাতেই সব ভয়!
মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক
আজও আমি
হাভানা চুরুট হাতে আজও এই পৃথিবীর পথে
দ্রোহের পতাকা বুকে চে’র সাইকেলে ঘুরি বিশ্ব।
বিষণ্নতা মুছে ফেলে নদীর আকাশে একা বসে
সবুজের সমারোহে অবাক বিস্ময়ে দেখি শুধু
শতাব্দীর পরিহাস; ফোরাতের স্তব্ধ লাল জল।
লা হিগেরো’র পাঁজড়ে দেখি নষ্ট মেঘের ভেলায়
রেনে’র রক্তিম মেঘ। হেঁটে হেঁটে তবু কথা বলি
এপাচি মেয়ের সাথে খোঁপার খাঁচাতে যার আজও
জ্বলে প্রশ্নের বারুদ। হ্যালংয়ের সুরময় স্রোতে
কান পেতে শুনি হোচিমিন আঙ্কেলের আহ্বান।
ভেতরে ক্যানসার তাই শ্মশানের মত এই কাঁধে
এম টু’র হয় না আশ্রয় গর্ভের শিশুরা গর্ভে
খোঁজে আজ অন্ধকার। তবু ওই নিথর বাতাসে
ওড়াই স্বপ্নের ঘুড়ি, পাঠ করি স্বপ্নের সুকান্ত।
বিভাবতী রায়
'জলসা ফুল'
ঘোরে ফেরে
প্রজাপতি ,
ফুলেদের
জলসায় ।
এল ভ্রমর
মৌমাছি ,
নিজেদের
ভরসায় ।
গাইতে
এলো রে গান ,
ঝিঁ ঝিঁ পোকা
ওস্তাদ ।
ফিঙে , টিঙে
বক , কাক ,
ঘোর ঘুমে
কুপোকাত !
তাল বনে
পড়ে তাল
মাটি আর জলে ,
সুর কাটে
বাতাস টা
ঝামা কোলাহলে ।
আলমগীর কবির
খোঁজ
সবুজ পাতার ফাঁকে টিয়েদের ঝাঁক খুঁজি,
শাপলার বিল জুড়ে ডাহুকের ডাক খুঁজি।
জলপিপি,পানকৌড়ি পাখিদের দল খুঁজি,
চাঁদ জাগা রাতে ঝিঁঝিঁদের কোলাহল খুঁজি।
সদাই মায়ের কাছে রূপকথা আড়ি খুঁজি,
কতদূর দেবে পাড়ি?মহিষের গাড়ি খুঁজি।
রঙিন সুতোয় বোনা ফুলতোলা পাখা খুঁজি,
মায়ের হাতের খই মমতায় মাখা খুঁজি।
ধানশালী রূপা ধান কাউনের মাঠ খুঁজি,
ঢেউয়ে দোলানো ছবি সবুজের হাট খুঁজি।
মারবেল ডাংগুলি কাগজের ভেলা খুঁজি,
লম্বা লেজের ঘুড়ি কাটাকাটি খেলা খুঁজি।
জুলফিকার আলী
বিষাক্ত ফল
অনেক লোকই নেশাতে
চায় যে ভেজাল মেশাতে,
অসাধু ফল ব্যবসায়ীরা
নষ্ট এমন পেশাতে।
যে ফল খেলে আমজনতা
দেহে পায়না টনিক,
সে ফল পাকে ফরমালিনে
বিষ সে রাসায়নিক।
ফল বাজারে ঢুকলে তুমি
টাটকা ফলই পাবে,
পটকায় কিনে সে ফল খেলে
যমের বাড়ি যাবে।
বাজারে ফল কেনার আগে
বিষাক্ত ফল চিনুন,
তা ফরমালিনমুক্ত কিনা
যাচাই করে কিনুন।
সৌরভ দুর্জয়
আষাঢ়ের প্রথম দিন
আষাঢ়ের প্রথম দিনে
কি যে খুশি বইলো মনে
বলতে নারি এই ক্ষণে
কি অবস্থা মানব মনে৷
.
শুধু আনন্দ শুধুই খুশি
মনে সবাই রাখে পুষি
আষাঢ়ের প্রথম দিনে
আষাঢ়েরই রাখে চিনে৷
.
গ্রীষ্মের প্রখর দাবাদাহ
দিয়েছে কষ্ট অহরহ
তারতো হলো অবসান
শুনে বর্ষার আহবান ৷
.
ফুটবে কদম ও কেয়া
নাচবে মানবের হিয়া
শুনবে সে বৃষ্টির গান
জুড়াতে তপ্ত রিক্ত প্রাণ ৷
.
এসো আষাঢ় তুমি এসো
তুমি সবার সাথে মেশো
ভরে দাও সবার বুক
এনে দাও সবারে সুখ ৷
বাছির উদ্দিন
রাত জাগা পাখি
কে যেনগো আমায় ডাকে
রাত আঁধারে এসে,
মিষ্টি সুরে শুধায় মোরে
আমার পাশে বসে।
কোমল হাতের পরশ পেয়ে
ঘুম ভেঙে যায় মোর,
দূরে শুনি আসছে ভেসে
মিষ্টি গানের সুর।
গানের সুরে মনটা আমার
পাগল হয়ে যায়,
পাগল পারা মনটা তখন
আকাশ পানে চায়।
মিষ্টি সুরে আমায় বলে
পাগল কেন কবি?
আমি তোমার হৃদয় মাঝে
কবি মনের ছবি।
তোমার হৃদয় ধ্যানের মাঝে
আমি করি বাস,
তোমার বুকে কেন শুনি
এত দীর্ঘশ্বাস।
তুমি যখন আকাশ পানে
আমায় দেখ চেয়ে,
তখন আমি তোমায় দেখি
চাঁদের হাসি হয়ে।
তোমার ভালোবাসায় আমার
মনটা ভরে যায়,
তাইতো শুনি রাত আঁধারে
একটি পাখি গায়।
তুমি কেন ভাব কবি
একা বসে বসে,
চেয়ে দেখ আমি থাকি
তোমার পাশে পাশে।
আমি তোমার ধ্যানের রাণী
কবিতারি গান,
তোমার আমার মিলন মেলায়
দুইজনে এক প্রাণ।।
মাহবুব এ রহমান
'হারানো শৈশব'
পথের ধারে খেলছিল সব দস্যিছেলের দল
হঠাৎ দেখি ভোঁ দৌড় দিলো রেখে ব্যাট আর বল।
কারণটা কী? আসতে দেখে সাদী'র জিয়া মামা
মামার ভয়ে সব পালালো নেই যে কারো থামা।
বকেন মামায়- 'সারাটাদিন নেই যে কোন কাজ
নেই যে খাবার নেই যে পড়া সকাল থেকে সাঁঝ'
দেখেন সাদী'র মামায়-
ভাগ্নেটা তার গাছের উপর। গাছ থেকে তাই নামায়।
ধরেন চেপে ঘাড়-
'আবার যদি খেলতে দেখি রইবেনা আর হাড়'
সাদী'র মামা গেলেন চলে। আসলো ফিরে সব
খেলায় আবার উঠলো মেতে জুড়লো কলরব।
এসব দেখে পড়ছে মনে আমার ছেলেবেলা
ওদের মতই দস্যিপনায় কাটতো সারাবেলা।
স্মৃতি স্মরে ভাবছি বসে কই হারালো সব
আবার যদি পেতাম ফিরে হারানো শৈশব।
(শিশুতোষ গল্প)
এক যে ছিলো ছড়াকামাল
ফয়সাল শাহ
একদিন বিকেলে শেওড়া গাছের নিচে নদীর পাশে একা একা বসে কামাল ছড়া কাটছে
‘কানাবগির ছা
তোর দুইটা পা
বানর নাচে তাইরে নাইরে
তাক ধিনা ধিন তা।’
কতক্ষণ পর পিছন থেকে মিলন এসে জিজ্ঞেস করলো, ‘কি রে কামাল কি বকছিস।’
কামাল লজ্জা পেয়ে গেলো। প্রায়ই সে ঘুমোনোর আগে রাত্রে বেলায় মনে মনে ছড়া তৈরী করে আর পরের দিন বিকেলে মনের সুখে শেওড়া গাছের নিচে এসে গলা ছেড়ে ছড়া পাঠ করে।
এবারেই প্রথম মিলন কামালের ছড়া পাঠ শুনে ফেললো। মিলন একথা গ্রামে অন্যান্য ছেলেদের জানিয়ে দিলো। কামাল যেখানেই যায় সবেই ছড়া শুনতে চায় কিন্তু লজ্জায় কামাল কাউকে ছড়া পাঠ করে শুনায় না। একদিন ক্লাসের ফাকে কামালের ডাক পড়লো, হেড স্যার তাকে ডাকছে। কামাল তো ভয়ে জড়োসড়ো আজ বুঝি হেড স্যারের বকা খেতে হবে।
কাচুমাচু করে কামাল হেড স্যারের রুমে প্রবেশ করলো। হেড স্যার হাসি মুখে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি নাকি ইদানিং ছড়া লিখছো।’
‘স্যার কিছু না মাঝে মাঝে শেওড়া গাছের নিচে বসে কিছু কথা বার্তা গুছিয়ে বলি।’
‘তাহলে ঐ কথাগুলোই এখন একটু বলো।’
কামাল লজ্জা পেয়ে মাথা চুলকিয়ে বলল, ‘স্যার এখন কিছুই মনে পড়ছে না।’
‘মনে করতে হবে না তোমা ইচ্ছে মতো ছড়ায় ছড়ায় কিছু বলো।’
একান্ত অনন্যোপায় হয়ে কামাল পাঠ করতে লাগলোÑ
‘আমাদের তাল গাছের একটা শুধু পা
সেখানে দেখতে পেলাম কিছু ভূতের ছা
সন্ধ্যা হলে তাল গাছে ভূতেরা পাড়ে আন্ডা
গ্রামের সকল দুষ্টু ছেলে ভয়ে থাকে ঠান্ডা।’
বাহ! চমৎকার হয়েছে, আজকে যাও এখন থেকে প্রতিদিন আমাকে একটা করে ছড়া শুনাবে। হেড স্যারের রুম থেকে বের হয়ে কামাল সোজা ক্লাসে চলে গেলো। এরপর থেকে সারা স্কুলের সকল ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকগণ কামালের ছড়া লেখার কথা জেনে গেলো।স্কুলের যে কোনো অনুষ্ঠানেই এরপর থেকে কামালকে ছড়া পাঠ করতে হয় এবং যে কোনো স্মরণিকাতেই তার ছড়া থাকে। কামাল এখন স্কুলের জনপ্রিয় ছড়াকার। সকলেই তাকে ছড়াকামাল বলে ডাকে।
আমার কতিপয় বন্ধু ও তাদের ছড়া প্রসংগ-১.
মতিন বৈরাগী
হৃষীক মানে ইন্দ্রিয়, ইন্দ্রিয়জ বিষয় কেন সে উত্তর পরে দেবো আগে বলে নেই যে এই নামকরণ একটি ছড়া কবিতা বইয়ের যৌথ প্রকাশনা আমাদের বর্তমান সময়ের উল্লেখযোগ্য ছড়াকার নাসের মাহমুদ এবং জিনিয়া চৌধুরীর। আমি জিনিয়া চৌধুরীকে জানিনা, দেখিও নি, কিন্তু নাসের আমার প্রিয় এবং স্নেহভাজন। নাসেরের বন্ধু ছড়াকার আলী হাবিব-আমার অ্ত্যন্ত আপনজন তার সূত্রে নাসের কে জানা সেই ১৯৮২ সাল থেকে। কিন্তু আমি কখনও ভাল করে তাদের লেখা ছড়া পড়তাম না. পড়লেও শুনতাম না কী কারণে তাও বলছি সে হলো দীর্ঘদিন ছড়া তার স্বকীয় গৌরব হারিয়ে বসে ছিল। যা লিখা হতো তা শিশু একাডেমি এর ফরমায়েশ কৃত ফরমার মধ্যের যাতে তা কোন না কোন সময়ে তাদের কৃপা পায়. একটা পুরস্কার বা ওখান থেকে বইটি ছাপার একটা মহাসুযোগ কিছু সম্মানী ইত্যাদি লাভ করা যায়, এবং প্রত্যেকটি পত্রিকায় ছড়া সোম/মঙ্গলবারে একটা পৃষ্ঠায় ছাপা হত যা কেবল কতগুলো ধ্বনি সমষ্টি, ঠিক ছড়ার শক্তি, বাচনের বিস্ময় এবং প্রতিধ্বনিময় শব্দ সংযোজন তাতে পাই নি। তবে এতে ছড়া কবিদের ক্ষিপ্ত হবার কারণ নেই এ জন্য যে আমি আর কয়টা ছড়াই বা তখন পড়তে পেরেছিলাম। ভেতরে ভেতরে হয়তো বেড়ে উঠেছিল নানা জন, কিন্তু কেন যে আমি সহৃদয় হতে পারি নি, তা ভেবে লজ্জা পাচ্ছি।
আমার এই নিরাসক্তি ভেঙ্গে হঠাৎ সজাগ করলো ছড়াকার নাসের মাহমুদ। বেশ কয়েক জায়গায় তার ছড়া শুনে এবং পরবর্তি কালে রহিম শাহ, বিলুকবির, ফরিদুজ্জামান, আলীহাবিব, সোহেল মল্লিক, দের ছড়া শুনে আমি যেনো পিছনের দিকে ফিরে তাকাতে শুরু করলাম যদিও এখনও ওরকমটা হয়ে ওঠেনি,
তার কারণ ও রয়েছে বিখ্যাত ছড়াগুলো রাজনৈতিক পরিস্থিতির সংগে অনেক খানি সম্পৃক্ত ছিল.[ যেমন ভারত স্বাধীন কালে বা পাকিস্তানী শাসকদের হাত থেকে এদেশের মানুষের স্বাধীনতা আন্দোলন.যুদ্ধের কালে] তারপরও বলবো এরা তাদের ছড়া দ্বারা ছড়া পাঠে আমাকে মনযোগী করলোই। তবে এঁদের মধ্যে নাসের মাহমুদের ছড়াই আমাকে বেশী নাড়িয়ে দেয়। সত্যি সে ছড়া নিয়ে খেলতে পারে এবং বিষয়কে তীব্র-তীক্ষ্ণ করতে পারে নির্মোহ হয়েই, যেন সে ভাবনাকে ভাবনার হাতে ছেড়ে না দিয়ে তাকে খানিকটা খেলিয়ে নেয় ঘুরি কাটা খেলার মতো আর তারপর শেষটা এমন ভাবে শেষ করে যে ছড়া যা মুলত হাল্কা চালের কাব্য ছন্দের অটুট বন্ধনে দ্যোতিত হয় তার রূপটা হয়ে ওঠে রূপময় কাব্যের।
মনবিজ্ঞানী ইয়ুঙ এর ভাষ্য মতে ‘প্রত্যেক মানুষ [নারী পুরুষ ] আসলে দ্বৈত নারীপুরুষ সত্তা এবং পুরুষ নারীসত্তা, যাকে এ্যনিমা এবং নারীর পুরুষ সত্তাকে এ্যনিমাস বলেছেন। পুরুষের নারী সত্তাকে অতি উচ্চ আধ্যাতিক প্রতিমূর্তি রূপে উল্লেখ করেছেন। যার সংগে এদেশের পার্বতি বা বিদেশের ভার্জিন মেরী এমনকী মোনালিসারও তুলনা করা যায়’ ইন্দ্রিয় বা হৃষীক এর ছড়াগুলো/ছড়া কাব্যগুলোতে তেমন একটা আঁচ রয়েছে। জিনিয়া চৌধুরী প্রথম শুরু করেছেন গর্ভ দিয়ে ‘ পিতার নামে কি এস যায়/তার বলো কি দরকর প্রতিউত্তরে নাসের শুরু করেছেন আলোর ছেলেমেয়ে দিয়ে আর তাতে তিনি বলছেন ‘ আমার বুকের দুদু খাপে চড়বে তোমার ঘাড়ে/মরবে নাকো বাচচা গুলোজন্মিলে এক বারে।’ বা আমি তোমার বধু হবো /তুমি আমার বর’। এরকম উত্তর প্রতিউত্তর দিয়ে তারা ছড়া কবিতার তালে কাব্য সাজিয়েছেন. যা একটা নতুন মাত্রায় পাঠককে আনন্দিত করে।
(চলবে)
সম্পাদনা:বদরুল হায়দার
পাঠকের মতামত:
- সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার নিখোঁজ
- কিরগিজস্তানে কোনো বাংলাদেশির হতাহতের খবর মেলেনি
- ‘বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল’
- ‘এরকম চললে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা হারাবে’
- মরা নদের গল্প
- গাজায় ইসরাইলের হামলায় নিহত ১২১ ফিলিস্তিনি
- ‘মেট্রোরেলে ভ্যাট এনবিআরের ভুল সিদ্ধান্ত’
- শুরু হচ্ছে মাছ শিকারে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা
- চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান
- ঢাকার বাসের মান নিয়ে সেতুমন্ত্রীর চরম ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ
- ৭ উদ্যোক্তা পেলেন জাতীয় এসএমই পুরস্কার
- ফেসবুকে অস্ত্রের ছবি দিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে সন্ত্রাসী মিলন
- সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ মুক্ত সাভার গড়ার কারিগর রাজীব
- বন্ধুর বাড়ি থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় যুবকের অর্ধ গলিত মরদেহ উদ্ধার
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কাশিয়ানীতে ত্রিমুখী লড়াই
- গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৪ জন নিহত
- সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
- ‘আচরণ বিধির অভিযোগ ভিত্তিহীন’
- রাজবাড়ীতে নির্বাচনী কর্মী সভায় যাওয়ার পথে ২জনকে হাতুড়ি পেটা
- রাজবাড়ীতে ধানক্ষেত থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
- আরেক বাংলাদেশির এভারেস্ট জয়
- পাক বর্বররা সিলেটের গালিমপুরে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালায়
- স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ১,১৭৮ টাকা
- জকিগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
- মহম্মদপুরে আনসার ও ভিডিপির আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক ব্রিফিং প্রদান
- মহম্মদপুরে চেয়ারম্যান প্রার্থী বেবী নাজনীনের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়
- সিলেটে সাংবাদিক রেনুর পিতার মৃত্যুতে ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের শোক
- সালথায় ওয়াদুদ মাতুব্বরের পক্ষে চলছে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা
- ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভালে টেবিল টেনিসে রুমেল খানের দ্বিমুকুট জয়
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরেছিলেন বলেই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব হয়েছে’
- মোংলায় আচরণবিধি লঙ্ঘন, দুই চেয়ারম্যানসহ তিন প্রার্থীকে টাকা জরিমানা
- টাঙ্গাইলের তিন উপজেলায় মাঠ-ঘাট চষে বেড়াচ্ছেন প্রার্থীরা
- র্যাবের হেফাজতে নারীর মৃত্যু, সুরতহাল জানাচ্ছেন না কেউ
- কান চলচ্চিত্র উৎসবে দুধ সাদা পোশাকে কিয়ারা
- কালিহাতীতে ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই ভাই নিহত
- পণ্যের গুণগত মান ঠিক রেখে ব্যবসা করছে নিউজিল্যান্ড ডেইরি বাংলাদেশ
- পাবনা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় কৃতি ছাত্রদের সংবর্ধনা
- সিগারেট ধরাতে গিয়ে ধাক্কা লাগায় বাবার সামনে শিক্ষার্থীকে এসআই’র মারধর
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পাঠাগারের কমিটি গঠন
- গোপালগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে নেমে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
- মাগুরায় রেলপথ প্রকল্পের অগ্রগতি পরিদর্শনে রেলমন্ত্রী
- ময়মনসিংহে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
- সিলেটে তারেক রহমানের নির্দেশ মানছে না কেউ
- বাংলাদেশিদের টুরিস্ট ভিসায় ভারত ভ্রমণে ৩ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলছে
- ‘ঢাকার কাঁচাবাজারে চাঁদাবাজি বন্ধ হলে দ্রব্যমূল্য কমবে’
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত আ. লীগের নায়েব আলী
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের শ্রদ্ধা
- ‘রেল বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার বিপ্লব ঘটাবে’
- সুবর্ণচরে পাওয়ার টিলারের চাপায় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু
- মহম্মদপুরে ইয়াবাসহ আটক ১
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !