সম্প্রীতির নয়া দিগন্তে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক : সাত দফা সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর
আবীর আহাদ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমানে ভারত সফরে রয়েছেন। এ সফরকে কেন্দ্র করে জনমনে অনেক কৌতূহল ও আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। কারণ ভারতের সঙ্গে আমাদের রয়েছে অগণন অমীমাংসিত বিষয়। সেসব বিষয়ের সন্তোষজনক সুরাহা হলে উভয় দেশই লাভবান হবে। যদিও তা মোটেও সহজ নয়। বলা চলে যুগ যুগ ধরে দ্বিপক্ষীয় নানান সমস্যা ঝুলে রয়েছে। তবে দেশের সরকার প্রধানের সফরে এসব সমস্যার জট কিছুটা হলেও খুলতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা যায়।
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক কেবল নিকট প্রতিবেশীসুলভ নয়। এর চেয়েও অনেক বেশি। দু' দেশের মানুষের ইতিহাস, ভূগোল, সংস্কৃতি, আবেগ, মূল্যবোধ ও স্বার্থের এক অপূর্ব ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে এক বিশেষত্ব দান করেছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধেও ভারতের সমর্থন ও সহযোগিতা ছিল অনন্য। যদিও কালের বিবর্তনে মুক্তিযুদ্ধকালীন উভয় দেশের সরকার ও জনগণের মধ্যে গড়ে উঠা অপূর্ব সমন্বয় ও সমঝোতা সন্দেহ ও অবিশ্বাসের চোরাগলিতে হারিয়ে গেছে। তারপরও উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ অনেক ঘটনা এখনও পরস্পরকে প্রভাবিত করে। এখনও ভারতে ধর্মীয় সহিংসতার কোনো ঘটনা ঘটলে বাংলাদেশে এর প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। নানাবিধ বৈরিতা সত্ত্বেও বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ বেড়াতে, পড়তে ও চিকিৎসা নিতে ভারতে যায়। বিভিন্ন খাদ্য ও ভোগ্যপণ্য, মেশিনারি, পোশাক, চিকিত্সা, টিভি সিরিয়াল, সিনেমা, সঙ্গীত ইত্যাদির জন্য বাংলাদেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি ভারতের ওপর নির্ভরশীল।
গত দেড় দশকে উভয় দেশের সম্পর্কে অনেক উন্নতি হয়েছে। কিন্তু সম্পর্কটা ঠিক ‘সন্তোষজনক’ পর্যায়ে উপনীত হতে পারেনি। এর জন্য ভারতের ‘অপরিণামদর্শী রাষ্ট্রীয় নীতি’ (যেমন নাগরিকত্ব বিল) যেমন দায়ী, বাংলাদেশের কূটনৈতিক অদক্ষতা ও ‘ভারতবিরোধী প্রচারণা’-র রাজনীতিও বেশ দায়ী। যদিও এসবের ঊর্ধ্বে উঠে বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে উভয় দেশের সরকার ও জনগণের স্বার্থ ও আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয় মূলত ১৯৭৫ সালের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর। তখন ভারত-বিরোধী রাজনীতি পরিচর্যা করায় সরকারিভাবে আনুষ্ঠানিকতা বজায় থাকলেও জনগণের পর্যায়ে এসে দুই দেশের মধ্যে এক বড় ধরনের দূরত্ব তৈরি হয়, যা পরবর্তীকালে দুই দেশের সম্পর্ককে কখনো কখনো প্রায় বৈরিতার পর্যায়ে ঠেলে দেয়।
১৯৯১ সালে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক শাসন প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। বাংলাদেশ সরকারের অর্থনৈতিক সংস্কারের এক বড় সুবিধাভোগী হয়ে ওঠে ভারত এবং বাংলাদেশে ভারতের রপ্তানি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা এক নতুন মাত্রা সংযোজন করে। দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক এবং বাংলাদেশের পণ্য ভারতের বাজারে প্রবেশাধিকারের বিষয়টি দুই দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্কের এজেন্ডায় প্রধান বিষয় হিসেবে উঠে আসে। তবে নিরাপত্তা ও অন্যান্য বিষয়ে ধারাবাহিকতার বাইরে তেমন উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি পরিলক্ষিত হয়নি। বরং ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অবৈধ অভিবাসন ও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোতে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মদদদানের অভিযোগ উত্থাপন করে।
১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গা নদীর পানিবণ্টনের বিষয়ে ৩০ বছর মেয়াদি একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ ক্ষেত্রে ভারতের কেন্দ্রে রাজনৈতিক পরিবর্তন ও কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কের নতুন বিন্যাসকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের নতুন সরকার পানির হিস্যা অর্জনে মোটামুটি সফল হয়। পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী প্রয়াত জ্যোতি বসুর অবদানের কথা এ ক্ষেত্রে স্বীকার করতেই হয়। এই সময়ে নিরাপত্তা বিষয়েও বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হয়। ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ে চুক্তি ভারতের প্রচ্ছন্ন সমর্থন ছাড়া সম্ভব হতো না বলে অনেকেই মনে করেন।
প্রথমেই স্থলসীমানা চিহ্নিতকরণসহ সীমান্ত ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের মধ্য দিয়ে সীমান্ত সমস্যার গ্রহণযোগ্য সমাধান খুঁজে বের করা, দুই দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে ভিসা-পদ্ধতি সহজীকরণ, চালু যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে গ্রাহকবান্ধব করে তোলা, ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে শুল্ক ও অশুল্ক বাধা দূর করা, সংস্কৃতি, শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিনিময়ের মতো বিষয়গুলোর প্রতি মনোযোগী হতে হবে। পাশাপাশি প্রাকৃতিক সম্পদের অংশীদার অন্যান্য আঞ্চলিক দেশকে সম্পৃক্ত করে, বিশেষ করে, অভিন্ন নদীগুলোর পানি বণ্টন ও ব্যবহার, জ্বালানি নিরাপত্তা, আঞ্চলিক সহযোগিতা, বিশেষ করে, স্থল ও জলপথে ট্রানজিট ও ট্রানশিপমেন্টের মতো বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করে পারস্পরিক সুবিধা লাভের জন্য উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। সমুদ্রসীমা নির্ধারণ, দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, সন্ত্রাস দমন ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উদ্ভূত বিপর্যয় ঠেকাতে যথোপযুক্ত সহযোগিতার বিষয়ও বিবেচনায় রাখতে হবে।
এ জন্য দরকার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নীতি। প্রয়োজন বাংলাদেশের কূটনৈতিক কাঠামোকে আরও বেশি কার্যকর ও শক্তিশালী করা এবং একইসঙ্গে দেশের অভ্যন্তরে সংশ্লিষ্ট সব রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পেশাদার সংগঠনগুলোকে সম্পৃক্ত করে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি গ্রহণযোগ্য ‘ভারতনীতি’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে সচেষ্ট হওয়া। মনে রাখা দরকার যে, এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের সম্পর্কের বিষয়টি ভাবাবেগ দ্বারা পরিচালিত নয়, বরং এটি একটি গভীর স্বার্থের বিষয়। এখানে প্রয়োজনে ছাড় দিতে হবে, প্রয়োজনে কূটনৈতিকভাবে দর-কষাকষি করে নিজের স্বার্থ রক্ষা করতে হবে। এটা হবে রবিঠাকুরের কবিতার মতো-‘দিবে আর নিবে, মিলাবে মিলিবে।‘ এটি আপাতদৃষ্টিতে কঠিন মনে হলেও তা একেবারেই অসম্ভব নয়।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে ঢাকা ও নয়াদিল্লির মধ্যে ৭টি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। গত মঙ্গলবার দুপুরে এই সমঝোতা স্মারকগুলো সই করা হয়।
বাংলাদেশ ও ভারত যে সাতটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে সেগুলো হলো- কুশিয়ারা নদী থেকে ১৫৩ কিউসেক পানি উত্তোলনের জন্য সমঝোতা স্মারক, বাংলাদেশ ও ভারতের বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা কাউন্সিলের মধ্যে সহযোগিতা বিষয়ক সমঝোতা স্মারক, ভারতের ভোপালের ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি ও বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের মধ্যে সমঝোতা স্মারক, বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তাদের ভারতে প্রশিক্ষণের জন্য সমঝোতা স্মারক, বাংলাদেশ ও ভারতের রেলপথ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক, বাংলাদেশ টেলিভিশন ও প্রসার ভারতীর মধ্যে সমঝোতা স্মারক, স্পেস টেকনোলজি বা মহাকাশ প্রযুক্তি খাতে সমঝোতা স্মারক।
প্রথমেই স্থলসীমানা চিহ্নিতকরণসহ সীমান্ত ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের মধ্য দিয়ে সীমান্ত সমস্যার গ্রহণযোগ্য সমাধান খুঁজে বের করা, দুই দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে ভিসা-পদ্ধতি সহজীকরণ, চালু যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে গ্রাহকবান্ধব করে তোলা, ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে শুল্ক ও অশুল্ক বাধা দূর করা, সংস্কৃতি, শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিনিময়ের মতো বিষয়গুলোর প্রতি মনোযোগী হতে হবে। পাশাপাশি প্রাকৃতিক সম্পদের অংশীদার অন্যান্য আঞ্চলিক দেশকে সম্পৃক্ত করে, বিশেষ করে, অভিন্ন নদীগুলোর পানি বণ্টন ও ব্যবহার, জ্বালানি নিরাপত্তা, আঞ্চলিক সহযোগিতা, বিশেষ করে, স্থল ও জলপথে ট্রানজিট ও ট্রানশিপমেন্টের মতো বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করে পারস্পরিক সুবিধা লাভের জন্য উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। সমুদ্রসীমা নির্ধারণ, দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, সন্ত্রাস দমন ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উদ্ভূত বিপর্যয় ঠেকাতে যথোপযুক্ত সহযোগিতার বিষয়ও বিবেচনায় রাখতে হবে।
এ জন্য দরকার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নীতি। প্রয়োজন বাংলাদেশের কূটনৈতিক কাঠামোকে আরও বেশি কার্যকর ও শক্তিশালী করা এবং একইসঙ্গে দেশের অভ্যন্তরে সংশ্লিষ্ট সব রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পেশাদার সংগঠনগুলোকে সম্পৃক্ত করে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি গ্রহণযোগ্য নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে সচেষ্ট হওয়া। মনে রাখা দরকার যে, এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের সম্পর্কের বিষয়টি ভাবাবেগ দ্বারা পরিচালিত নয়, বরং এটি একটি গভীর স্বার্থের বিষয়। এখানে প্রয়োজনে ছাড় দিতে হবে, প্রয়োজনে কূটনৈতিকভাবে দর-কষাকষি করে নিজের স্বার্থ রক্ষা করতে হবে। এটা হবে বিশ্বকবি রবিঠাকুরের সেই কবিতার মতো : দিবে আর নিবে, মিলাবে মিলিবে, যাবে না ফিরে।’
লেখক : মুক্তিযোদ্ধা লেখক গবেষক।
পাঠকের মতামত:
- ফরিদপুরের মধুখালি রণক্ষেত্র, দফায় দফায় সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত ১৫
- প্রতীক বরাদ্দের পরেই প্রচারণায় নামলেন কেশবপুর-মনিরামপুর উপজেলার প্রার্থীরা
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য খোলা মাঠে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মুন্সীগঞ্জ সরকারি হরগঙ্গা কলেজে কোচিংয়ের নামে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ
- সুবর্ণচরে জোরপূর্বক গাছ কর্তন ও ভূমি দখলের অভিযোগ
- যশোরে তীব্র তাপদাহে দূর্বার গতিতে চলছে কোচিং বাণিজ্য, চরম বিপাকে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা
- তাপদাহে ১৫০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে কুয়াকাটা পৌছালো ৩ রোভার
- পি কে হালদারসহ ২৩ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের
- ফরিদপুরে কামাল ফকির হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন
- জামালপুরে দুই উপজেলায় যারা যে প্রতীক পেলেন
- সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর উপজেলায় ২৩ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
- দিনাজপুরে শিশু মিরাজ হত্যায় দাদা মমতাজের যাবজ্জীবন
- শুধু মেয়র নয়, দুর্নীতির সাথে জড়িত প্রতিষ্ঠানটির ৫ কর্মকর্তাও
- চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ভোট ৫ জুন
- মাগুরায় জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্বোধন
- বড়াইগ্রামে হিট স্ট্রোকে কৃষকের মৃত্যু
- এমপি একরামুলের শাস্তি দাবি করল জেলা আওয়ামী লীগ
- তীব্র তাপদাহে শ্রমিক সংকট, কৃষকের বোরো ধান কাটলেন এমপি সোহাগ
- সুবর্ণচরে রেজাল্ট শীট আনতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
- বাগেরহাটে দোকান ঘর ভেঙে খাদে দূরপাল্লার বাস, যাত্রী নিহত
- পাংশা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কে কী প্রতীকে নির্বাচন করবে
- পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- ৭ চেয়ারম্যান ও ৯ ভাইস চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত
- কৃষি জমি থেকে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনে বদল যাচ্ছে জমির শ্রেণী
- পাংশায় ৩০ পিচ ট্যাপেন্টাডল উদ্ধার, মাদক ব্যবসায়ী সহ ৬ আসামি গ্রেফতার
- রাজবাড়ীতে লটারিতে বরাদ্দের পর পাল্টে গেল চেয়ারম্যান প্রার্থীর প্রতীক
- গরমে স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৮ নির্দেশনা
- কাতারের কাছে দীর্ঘমেয়াদি জ্বালানি সহায়তা চায় বাংলাদেশ
- ঝিনাইদহে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- বড়াইগ্রামে প্রধান শিক্ষক পিঞ্জুর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
- চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপদাহে নষ্ট হচ্ছে কৃষি ফসল
- দাম কমলো সোনার
- রেলওয়ের চাকরিতে যোগ দিতে এসে বিপাকে যুবক
- নাটোরের ভাতিজিকে ধর্ষণের পর হত্যা, চাচার ফাঁসি
- বৃষ্টির আশায় লালপুরে ইস্তিসকার নামাজ আদায়
- সিরাজগঞ্জের ৩ উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ
- বাংলাবান্ধা-ফুলবাড়ি ইমিগ্রেশনে চলাচলে নতুন নির্দেশনা
- উপজেলা নির্বাচন: বিএনপির হুশিয়ারিকে পাত্তা দিচ্ছেনা তৃণমূল নেতারা
- লোহাগড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ জনসহ ১৩ জন প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা
- রিক্সা-ভ্যান চালকদের মধ্যে পানি ও স্যালাইন বিতরণ করলেন পুলিশ সুপার
- বাঁচতে চায় ক্যান্সারে আক্রান্ত হাদী ইয়াকুব
- বিএনপির ৭ আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ বুধবার
- ‘মোস্তাফিজ চলে গেলে আমরা খুব কষ্ট পাবো’
- ‘স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের চাবি পার্শ্ববর্তী দেশকে দিয়েছে সরকার’
- বান্দরবানের তিন উপজেলায় ভোট স্থগিত
- সাভার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মিষ্টি চৌধুরী
- ভোরের কাগজের যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিকুর রহমান আর নেই
- সালথায় প্রচণ্ড খরতাপে পাটের ক্ষতির আশঙ্কা
- পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !