কুষ্ঠ রোগীর অধিকার ও সামাজিক মর্যাদা রক্ষায় সকলে একত্রে কাজ করি
ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের শেষ রোববার বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস হিসেবে পালন করা হয়। সে হিসাবে এ বছর জানুয়ারি মাসের ২৯ তারিখে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১০০টি দেশে ২০২৩ সালে দিবসটি পালিত হবে। কুষ্ঠরোগের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে এই দিবস পালন করা হয়।এই দিবসের উদ্দেশ্য হলো কুষ্ঠ সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা এবং এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সাহায্য করা। জনবিচ্ছিন্ন কুষ্ঠ আক্রান্ত ব্যক্তিদের সমাজে পুনঃগ্রহণ, সর্বপ্রকার কুষ্ঠজনিত কুসংস্কার দূরীকরণ, এই সকল লক্ষ্যকে সামনে নিয়ে জনসাধারণ এবং কুষ্ঠ আক্রান্ত ব্যক্তিদের সঠিক তথ্য ও শিক্ষা প্রদান করাই হচ্ছে এই দিবসের লক্ষ্য।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক কুষ্ঠবিরোধী সংগঠনসমূহের আন্তর্জাতিক ফেডারেশন ‘আইলেপ’, যা ১৩টি আন্তর্জাতিক এনজিও এর সমন্বয়ে গঠিত, এই দিবসটি পালনে উদ্যোগ নেয়।আইলেপ এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা রাউল ফোলেরো বিশ্বব্যাপী কুষ্ঠরোগ বিষয়ক ব্যাপক সচেতনতা বৃদ্ধি কল্পে ও কুষ্ঠরোগের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য ১৯৫৪ সালে দিবসটি উদযাপনের জন্য উদ্যোগ নিয়েছিলেন।কুষ্ঠ রোগের নাম শুনলে আজও আতঙ্ক ছড়ায়। কারও এমন রোগ হয়েছে শুনলে আজও অনেকে সেই ব্যক্তির চারপাশে ঘেঁষতে চান না, এড়িয়ে থাকেন। কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির শারীরিক যন্ত্রণা তো থাকেই, পাশাপাশি ওই ব্যক্তি ও তার পরিবারকে নানারকম সামাজিক এবং মানসিক সমস্যায় পড়তে হয়। মানসিক এই জন্য, কারণ কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি অনেক ক্ষেত্রে অচ্ছূত হিসেবে গণ্য হন। এই রোগের কারণে ত্বক ক্ষতিগ্রস্থ হয়, ত্বকে পচন ধরে। তাই কুষ্ঠ রোগীকে অনেকে ঘেন্না করে। কিন্তু মনে রাখা দরকার কুষ্ঠ কোনও পাপ নয় এবং এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি অপরাধী নন। কুষ্ঠ একটি জীবাণুবাহিত সংক্রামণ।
প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত এবং উপযুক্ত চিকিৎসায় এই রোগ সম্পূর্ণ নিরাময় করা সম্ভব। তাই মানুষের মধ্যে এই বিষয়ে সঠিক জ্ঞান থাকা জরুরি।আজকের বিষয় নিয়ে কলাম লিখেছেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট গবেষক ও জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ডা.এম এম মাজেদ তার কলামে লিখেন- কুষ্ঠ মানব ইতিহাসের সবচেয়ে পুরোনো রোগগুলোর মধ্যে অন্যতম। পৃথিবীর তিনটি প্রধান ধর্ম, যথা- হিন্দু, খ্রিস্টান ও ইসলাম ধর্মের পবিত্র গ্রন্থগুলোতে এ রোগের উল্লেখ আছে। পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতার লীলাভূমি হিসেবে পরিচিত মিসর, চীন, গ্রিক, রোম, ভারত ইত্যাদি প্রায় সব কটি দেশের ইতিকথায় এর বিবরণ পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, এ রোগের ইতিহাস চার হাজার বছরের পুরনো। এ রোগের সবচেয়ে পুরনো কংকাল-নির্ভর প্রমাণ মেলে ভারতবর্ষে, যা প্রায় খ্রিষ্টপূর্ব দুই হাজার সালের সময়কার। তবে, রোগটির সাথে মানুষের পরিচয় কয়েক হাজার বছর আগের হলেও, এর প্রকৃত কারণ তাদের জানা ছিল না। তেমনি এর কোনো চিকিৎসাও তাদের জানা ছিল না। ফলে, শত সহস্র বছর ধরে এ রোগকে কেন্দ্র করে চলে আসে নানাবিধ অলীক ধারণা ও কুসংস্কার, যার নির্মম শিকার হয়ে সমাজে যুগের পর যুগ, বছরের পর বছর নিপীড়িত, নিগৃহীত হয়েছে এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা। কোথাও এটাকে মনে করা হয়েছে বিধাতার অভিশাপ, কোথাও বা পাপাচারের ফসল। এ রোগের কার্যকারণ বা প্রতিকারের বিষয়ে তেমন কিছু না জানলেও লোকজন এটুকু বুঝতে পেরেছিল যে, এ রোগ ছোঁয়াচে, জন থেকে জনান্তরে ছড়াতে পারে। ফলে, সমাজের স্বার্থপরতার বলি হয়ে আক্রান্ত ব্যক্তিকে হতে হয়েছে অস্পৃশ্য, কোথাও সমাজচ্যুত, এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে লোকালয় থেকে নির্বাসিত। আধুনিক বিজ্ঞানের কল্যাণে আজ আমরা কুষ্ঠের কারণ, এর উপসর্গ ও ক্রমধারা সম্পর্কে সম্যক ওয়াকিবহাল। এর কার্যকর চিকিৎসাও আমাদের আয়ত্তে।
এক্ষেত্রে মাইলফলক ছিল ১৮৭৩ সালে নরওয়ের বিজ্ঞানী গেরহার্ড হ্যানসেনের যুগান্তকারী আবিষ্কার। এই কৃতী বিজ্ঞানী গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণ করেন, কুষ্ঠ আসলে একটি জীবাণুঘটিত রোগ, যা একটি ধীরলয়ে বংশ বিস্তার করা ব্যাকটেরিয়ার কারণে ঘটে। এই ব্যাকটেরিয়াটি আজ আমাদের কাছে মাইকোব্যাকটেরিয়াম লেপ্রে নামে পরিচিত। সেই থেকে এ রোগটিও হ্যানসেনস ডিজিজ নামে পরিচিতি লাভ করে।আর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব মতে, প্রতি লাখে পাঁচজন বা তার অধিক কুষ্ঠ রোগী পাওয়া গেলে তাকে উচ্চ ঝুঁকি বলতে হবে।জাতীয় কুষ্ঠ রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি সূত্র মতে, দেশে ২০২১ সালে মোট কুষ্ঠরোগী ছিলেন ২ হাজার ৮৭২ জন। তাদের মধ্যে রোগটির কারণে শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়েছেন ১৬৫ জন। ২০২০ সালে মোট ২ হাজার ৭২৪ রোগীর মধ্যে প্রতিবন্ধী হয়েছেন ১৩৭ জন। ২০১৯ সালে মোট কুষ্ঠরোগী ছিলেন ৩ হাজার ৬৩৮ জন এবং প্রতিবন্ধী হয়েছেন ২৫২ রোগী। ২০১৮ সালে মোট রোগী ছিলেন ৩ হাজার ৭২৬ জন। তাদের মধ্যে প্রতিবন্ধী হয়েছেন ২৯৭ জন। ২০১৭ সালে ২ হাজার ৭৫৭ রোগীর মধ্যে ২৯৬ জন, ২০১৬ সালে ৩ হাজার ১ রোগীর মধ্যে ১৯২ জন।২০১৫ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মোট কুষ্ঠ রোগীর ৬০ শতাংশ রয়েছে ভারতে। তারপরেই রয়েছে ব্রাজিল-১৩ শতাংশ।
কুষ্ঠ রোগীর সংখ্যা অনুপাতে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম।২০১১ সালে তা কমে দাঁড়ায় ১০ শতাংশে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে প্রতি ১০ হাজার জনগোষ্ঠীর মধ্যে নথিভুক্ত কুষ্ঠ রোগীর হার একজনের নিচে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। এবং ১৯৯৮ সালে ১১ হাজার ৯১ রোগীর মধ্যে ১ হাজার ২৫২ জন প্রতিবন্ধী হয়েছেন।১৯৮৫ সালে ৫২ হাজার ১৬১ জন রোগী চিকিৎসাধীন ছিলেন। তাদের মধ্যে ৩৬ শতাংশ ছিল প্রতিবন্ধী। দেশে কুষ্ঠ রোগী কমলেও এখনো এ রোগের ঝুঁকিতে রয়েছে ৯ জেলা। অন্যান্য জেলার তুলনায় এসব জেলায় সর্বোচ্চ কুষ্ঠ রোগী শনাক্ত হচ্ছে। ঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোর মধ্যে রংপুর বিভাগের ছয়টি জেলা রয়েছে। জেলাগুলো হলো- রংপুর, নীলফামারী, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম ও পঞ্চগড়। এ ছাড়া মেহেরপুর, মৌলভীবাজার ও জয়পুরহাটেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কুষ্ঠ রোগী শনাক্ত হচ্ছে।এসব জেলায় প্রতি এক লাখ মানুষের মধ্যে পাঁচজন বা তার অধিক কুষ্ঠ রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।
আমাদের দেশে সাম্প্রতিক সময়ে প্রতি বছর প্রায় ৩৫০০ কুষ্ঠ রোগী শনাক্ত হচ্ছে এবং এর মধ্যে প্রায় ৪০০ রোগী সময়মতো ও সঠিক চিকিৎসার অভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে যাচ্ছে।গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০৩০ সালের মধ্যে দেশকে কুষ্ঠমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছেন।
কুষ্ঠ রোগ কী?
কুষ্ঠ রোগ বা হ্যানসেন রোগ হল মাইকোব্যাক্টেরিয়াম লেপ্রি নামক ব্যাক্টেরিয়ার কারণে সৃষ্ট দীর্ঘমেয়াদি সংক্রমণ। এই ব্যাক্টেরিয়া ত্বকের উপর দ্রুত সংক্রমণ ছড়ায়। তাছাড়াও সংক্রমণটি স্নায়ু, শ্বাস প্রশ্বাসের নালী এবং চোখের ক্ষতি করতে পারে। কুষ্ঠ রোগের কয়েকটি প্রকারভেদ রয়েছে –
* টিউবারকুলার লেপ্রসি
* ইন্টারমিডিয়েট লেপ্রসি
* লেপ্রোমাটাস লেপ্রসি
সাধারণত বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কুষ্ঠ রোগ হাতের চামড়ায় হয়ে থাকে। সংক্রমণের ফলে ত্বকে ক্ষত, স্নায়বিক ক্ষয় এবং শরীর দুর্বল এবং অসাড় বোধ হতে পারে। বাচ্চা থেকে বয়স্ক, যে কোনও বয়সের ব্যক্তি এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
কুষ্ঠ রোগের লক্ষণ
কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে প্রাথমিক যে লক্ষণগুলি দেখা দেয় সেগুলি হল
১. ত্বকের রঙ পরিবর্তন, ফ্যাকাশে দাগ এবং ছোপযুক্ত ত্বক।
২. ত্বকের উপর জ্বালা, যন্ত্রণা অনুভব হয় এবং প্রচণ্ড গরম লাগে।
৩. মাংসপেশী দুর্বল হয়ে পড়ে।
৪. হাত ও পায়ে ঘা এবং অসাড় হয়ে যায়।
৫. চুল উঠে যায়।
৬. রুষ্ক ও শুষ্ক ত্বক।
৭. পায়ের পাতার নীচের অংশে ঘা।
৮. নাক বন্ধ এবং নাক দিয়ে রক্ত পড়ে।
জটিলতা
মিউটিলেশান * দৈহিক বিকৃতি। * বন্ধ্যাত্ব। * লেপ্রাফিভা। * দেহের আভ্যন্তরীণ যন্ত্রসমূহের ক্রিয়া বিকৃতি ।* শ্বাসকষ্ট যেহেতু নেরিংস এবং ট্রেকিয়া আক্রান্ত। * বার বার মূর্ছাভাব এবং নাক দিয়ে রক্ত স্রাব। * টিউবার কিউলোসিস বা নেফ্রাইটিস। * মিউরাইটিস। *ইরাইটিস এবং ক্ষত।
রোগ নির্ণয় এবং পরীক্ষা
কুষ্ঠরোগের প্রধান তিনটি লক্ষণ
১। অনুভূতি শক্তি হ্রাস।
২। দেহের বিভিন্ন স্নায়ু সূত্রগুলো মোটা হয়ে যায়।
৩। দ্রুত অ্যাসিড ব্যাসিলির উপস্থিতি।
এই তিনটির যে কোন একটি অবশ্যই লক্ষণ হিসাবে থাকতে হবে। অ্যাসিড-দ্রুত ব্যাসিলি-স্মিয়ারগুলি একটি নোডিউল, অনুপ্রবেশ করা জায়গা, একটি পাতেহের প্রান্ত এবং অনুনাসিক শ্লেষ্মা ঝিল্লি থেকে নেওয়া উচিত তবে উপাদানটি স্মিয়ার করা হয়েছে নেবার নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে। এইসব সংগৃহীত দাগযুক্ত উপাদান পরীক্ষার জন্য পাঠালে দেখা যাবে কুষ্ঠরোগের জীবাণু পাওয়া গেছে। নাকের শ্লেষ্মা ঝিল্লি সিরাপ করে নাকের ভিতর থেকে স্মিয়ার নেওয়া উচিত এবং তারপর পরীক্ষার জন্য পাঠাতে হবে। আজকাল পরীক্ষাগার পরীক্ষা দ্বারা এই রোগ চিহ্নিত হয়।
হোমিও সমাধান
রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয়,১৮৭৪ খ্রিঃ ডাঃ হ্যানিম্যান এই জীবাণু আবিষ্কার করেন, সর্বাধুনিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন সফল হোমিওপ্যাথিক ঔষধ লক্ষণ সদৃশ নির্বাচন করিয়া চিকিৎসা প্রদান করিলে বিনা ক্লেশে অল্প সময়ে রোগটি সম্পূর্ণ আরোগ্য হয়। বিশেষজ্ঞ হোমিওপ্যাথি গন সাধারণত যে সকল ঔষধ কুুুষ্ঠ রোগীর জন্য ব্যবহার করে থাকেন, আর্সেনিক, আর্সেনিক আয়োড, হোয়াংনাম, পাইপার-মেথিষ্টি, ক্যালি-বাই, ব্যাডিয়েগা, চালমোগড়া তেল, হাইড্রোকোটাইল, ল্যাকেসিস, সিপিয়া, সালফার, ব্যাসিলিনাম, হিপার, সাইলিসিয়া, স্কুকুম-চক, কমোক্লেডিয়া, ক্যালোট্রেপিস ইত্যাদি ঔষধ সমূহ। চালমোগড়া মাদার ঔষধটি এই রোগের মহা উপকারী। ইহার বাহ্যিক ও আভ্যন্তরিক প্রয়োগ। ১০০ আউন্স পানি ১ আউন্স কার্বলিক অ্যাসিড মিশিয়ে ঐ পানি আক্রান্ত স্থান ধৌত করলে এবং বাহ্যিক ভাবে চালমোগড়া তেল লাগালে উপকার পাওয়া যায়। গর্জন তেল ও চালমোগড়া তেল মালিশ করলেও উপকার পাওয়া যায় ।ক্যালোট্রেপিস জাইগানটিকা একটি মুল্যবান ভারতীয় ঔষধ। এই ঔষধটি গোদ, কুষ্ঠ এবং তরুণ আমাশয় রোগে খুব ভাল কাজ করে। ইহা চর্মের মধ্যে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং একটি উৎকৃষ্ট ঘর্মকারক ঔষধ। এমন কি ঘর্মহীনতার লক্ষণ প্রকাশ পায় সেখানে যে কোন রোগে ক্যালোট্রেপিস জাইগানটিকা সহ আরো অনেক মেডিসিন লক্ষণের উপর আসতে পারে তাই ঔষধ নিজে নিজে ব্যবহার নাা করে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
পরিশেষে বলতে চাই, আসুন আক্রান্ত ব্যক্তিগণের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলে একত্রে কাজ করি এবং ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে একটি কুষ্ঠমুক্ত দেশ হিসেবে পৃথিবীর মানচিত্রে প্রতিষ্ঠা করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হই।
লেখক : চিকিৎসক, কলাম লেখক ও গবেষক, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- ‘উন্নয়নের নামে রক্তশূন্য দেহে গয়না পরানো হচ্ছে’
- ‘বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণ করেন’
- ‘বিএনপিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূত ভুলে যেতে হবে’
- নোয়াখালীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৩ ডাকাত গ্রেফতার
- চাঁদ দেখা যায়নি, রোজা শুরু শুক্রবার
- ইউক্রেনকে ১৫ বিলিয়ন ডলার দেবে আইএমএফ
- দেশের বাজারে আবারও কমলো সোনার দাম
- পাংশায় ১২০টি ঘর পেলো উপকারভোগী পরিবার
- ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত হল কেন্দুয়া
- সংবর্ধিত হলেন বিরোচিত মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান মিয়া
- ফাঁদে ফেলে ফুঁ দিয়ে টাকা ছিনতাই, তিন প্রতারক আটক
- ‘কবিরাজি চিকিৎসায়’ ঝলসে গেল শিক্ষার্থীর শরীর
- বড়পুকুরিয়ায় কয়লা উৎপাদন বন্ধ থাকায় কমে গেছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
- মোকামের খাদিম পরিচয়ে ফুঁ দিয়ে টাকা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
- বোয়ালমারীর বনমালীপুর জনতা উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
- সালথায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
- সাতক্ষীরায় জমিসহ ঘর পেলেন ৩৬৩ পরিবার
- দ্বিতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন সম্পন্ন, পরবর্তী দিন ২৮ মার্চ
- প্রাথমিকের ছুটি বাড়ছে না, রমজানেও ক্লাস
- বাংলাদেশকে প্লেন চলাচলের কেন্দ্রে পরিণত করতে রোডম্যাপ জরুরি
- অনিয়ম হলে জাতীয় নির্বাচনও বাতিল করবো : ইসি রাশেদা
- ফুলবাড়ীতে ফের ৭৩ পরিবার পেল প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর
- পঞ্চগড়ের মালাদামে দুই দিনব্যাপী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
- ফুলবাড়ীতে শিক্ষার্থীদের দিনব্যাপী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা
- খানসামাকে ভূমি ও গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী
- নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে মডেল মসজিদে বিস্ফোরণ
- চাটমোহরে মুজিববর্ষের উপহারের ঘর পেলো ১১৬ পরিবার
- দিনাজপুরে অবৈধভাবে মাটি উত্তোলনের প্রতিবাদে মানববন্ধন
- নগরকান্দায় একটি ছায়াশীতল ঘর ও বিট পুলিশিং সভা
- যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার প্রতিবেদনে আমরা লজ্জিত : ফখরুল
- তিন কারণে শিবচরে বাস দুর্ঘটনায় ১৯ মৃত্যু : তদন্ত প্রতিবেদন
- মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে হেরে গেলেন অগ্নিদগ্ধ সেই লতিফা
- আত্রাইয়ে নৈশ বিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু
- রাণীনগরে দুদকের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
- সব কিছুর দাম ভয়াবহ: দুদু
- রাণীনগরে মডেল পাঠাগারের কার্যক্রম দৃশ্যমান না থাকলেও উত্তোলন হচ্ছে বেতন-ভাতা
- আত্রাই নদীর তীরে ‘মরিচ’ চাষে অভাবনীয় সাফল্য
- দখলদার ইসরায়েল আজ বিশ্বের ৪র্থ সুখী দেশ, কেমন আছে ফিলিস্তিন?
- মেরীর নতুন গান ‘মনের পিঞ্জিরা’
- সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্ট পরিচালক সান্টুর জামিন
- ‘ব্রয়লার মুরগির দাম ২০০ টাকার বেশি হওয়ার যৌক্তিকতা নেই’
- ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত হলো রাজবাড়ীর ৩ উপজেলা
- বড়াইগ্রামে হাইওয়ে থানার ওপেন হাউজ সভা
- প্রধানমন্ত্রীর উপহারে বড়াইগ্রাম এখন ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত
- দিনাজপুরে ‘রংধনু’র জমকালো প্রকাশনা উৎসব
- রমজানে প্রতিদিন ঢাকার বাজারে অভিযান চালাবে বিএসটিআই
- মোটরসাইকেলের গতিসীমা ৩০ কিলোমিটার, পর্যালোচনার পরামর্শ
- বালিয়াকান্দি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা
- নগরকান্দায় ৪৪৫ পরিবারের মাঝে জমি ও গৃহ হস্তান্তর উদ্বোধন
- কমলো হজের খরচ, নিবন্ধনের সময় বাড়লো ২৭ মার্চ পর্যন্ত
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !