তিরোধান দিবসে মৃত্যুঞ্জয়ী দুই মহাবিপ্লবীকে স্মরণ
গোপাল নাথ বাবুল
জীবনের শেষ দিনগুলোতে জেলে থাকার সময় একদিন মাস্টারদার গান শোনার ইচ্ছে হয়। রাত তখন প্রায় ১১/১২টা। জেলের অন্য সেলে থাকা বিপ্লবী বিনোদ বিহারীকে চিৎকার করে ডাকলেন বিপ্লবী কল্পনা দত্ত, ‘এই বিনোদ, এই বিনোদ, দরজার কাছে আয়। মাস্টারদা গান শুনতে চেয়েছেন।’
বিনোদ বিহারী গান জানতেন না। তবু মাস্টারদার জন্য রবি ঠাকুরের ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলোরে’ গানটা গেয়ে শোনালেন। ১২ জানুয়ারি, ১৯৩৪ সালে অন্যতম বিপ্লবী তারকেশ্বর দস্তিদারসহ মাস্টারদা সূর্যসেনের ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়। তাই মাতৃভূমির মুক্তি ও দেশবাসীর কল্যাণে প্রাণ বিসর্জন দেওয়া দু’বিপ্লবীর প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
প্রায় ১১ মাস জেলে থাকার পর সশস্ত্র রক্ষীদের কড়া পাহারায় তাঁদের ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়। এর আগে বৃটিশ সেনারা হাতুরি দিয়ে নির্মমভাবে পিটিয়ে দু’জনের দাঁত ও হাড় ভেঙ্গে দিলে দু’জনই জ্ঞান হারান এবং অর্ধমৃত অবস্থায় তাঁদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে দেয়া হয়। যা বিশ্বে বিরল ঘটনা হিসেবে ইতিহাস হয়ে আছে।
জেলে থাকাকালীন মাস্টারদার সঙ্গে পরিবারের কাউকে দেখা করার অনুমতি দেয়নি বৃটিশ সরকার। ফাঁসির পরেও তাঁদের লাশ কাউকে দেখতে দেয়নি। গভীর রাতেই দু’টো লাশ ট্রাকে করে ৪ নম্বর স্টিমার ঘাটে নিয়ে বুকে লোহার টুকরা বেঁধে বৃটিশ ক্রুজারে তুলে বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগরের সঙ্গমস্থলে অর্থাৎ মাঝদরিয়ায় ফেলে দেয়া হয়। যাতে ভবিষ্যতে আর কেউ ওঁদের নিয়ে স্বপ্ন দেখার সাহস না পান।
সূর্য কুমার সেনের ডাকনাম ছিল কালু। শৈশবে মাতা-পিতাকে হারানোর পর কাকা গৌরমনি সেনের কাছে মানুষ হন। লেখাপড়ায় অত্যন্ত মনোযোগী, মেধাবী, ধর্মভাবাপন্ন ও গম্ভীর প্রকৃতির সূর্যসেন নোয়াপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ার সময় ভালো লেগে যায়, ঘরের দেয়ালে টাঙ্গানো বিদ্যাসাগরের ছবির নিচে বসে গলা ছেড়ে নবীন চন্দ্র সেনের দেশাত্মবোধক কবিতাগুলো আবৃত্তি করা মাস্টারমশাই হেমেন্দ্র বাবুকে। চট্টগ্রামের নন্দকাননে হরিশদত্তের ন্যাশনাল স্কুলে ভর্তির পর পড়ার সুযোগ হয় মারাঠি লেখক সখারাম গণেশ দেউস্করের ‘দেশের কথা’ ও বঙ্কিমচন্দ্রের ‘আনন্দমঠ’। এরপর মুর্শিদাবাদের বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজে ভর্তি হয়ে পান অধ্যক্ষ শশীশেখর বন্দোপাধ্যায়ের মতো শিক্ষক। যিনি পড়াতেন উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ ও গিবন-এর ‘দি ডিক্লাইন অ্যান্ড ফল অফ দ্যা রোমান অ্যাম্পায়ার’। পাশাপাশি পড়ার সুযোগ হয় আয়ারল্যান্ডের বিপ্লবী আন্দোলনের ইতিহাস, বিপ্লবী জন মিচেলের আত্মত্যাগের কাহিনী, ইস্টার বিদ্রোহের কথা। যুগান্তর দলের নেতা অধ্যাপক সতীশ চন্দ্র চক্রবর্তী সূর্যসেনকে বিপ্লবের মন্ত্রে দীক্ষা দেন।
১৯১৮ সালে এ কলেজ থেকে বি এ পাশ করে চট্টগ্রামে ফিরে এসে প্রথমে হরিশদত্তের জাতীয় স্কুলে ও কিছুদিন পর তিনি উমাতারা উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে অঙ্কের শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন এবং গোপন বিপ্লবী দলে যোগদান করেন। এ সময় তিনি ছাত্রদের মুখে মুখে হয়ে উঠেন ‘মাস্টারদা’।
কিছুদিন পর সারা ভারতে বিপ্লবী আন্দোলনের অবস্থা দেখতে গিয়ে আসামে কয়েকমাস কাটিয়ে লখনউ হয়ে কলকাতা ওয়েলিংটন স্কোয়ারের গোপন আস্তানায় উঠেন। সেখান থেকে ১৯২৬ সালের ৮ অক্টোবর গ্রেফতার করে তাঁকে পাঠিয়ে দেয়া হয় মুম্বাইয়ের রতœগিরি জেলে। জেলে বসে অন্য রাজবন্দীদের শরৎচন্দ্রের ‘পথের দাবী’র খুব গল্প করতেন মাস্টারদা। বলতেন, ‘মহৎ সাহিত্য মনকে সজীব রাখে।’
১৯২৮ সালে তাঁর স্ত্রী টাইফয়েডে আক্রান্ত হলে একমাসের জন্য জেল থেকে ছাড়া হয় সূর্যসেনকে। বিপ্লবী ভাবধারায় দীক্ষিত সূর্যসেন বিবাহ বিরোধী হলেও বি এ পাশ করে আসার পর ১৯১৯ সালে একপ্রকার জোর করে অভিভাবকেরা তাঁর সাথে কানুনগোপাড়া গ্রামের নগেন্দ্রনাথ দত্তের কন্যা পুষ্পকুন্তলা দত্তের বিয়ে দেন। তিনি মনে করতেন, বিবাহ জীবন তাঁকে কর্তব্যভ্রষ্ট ও আদর্শচ্যুত করবে। বিপ্লবীকে সন্ন্যাসীর মতো হতে হবে। কাম, ক্রোধ, লোভ থাকলে চলবে না। তাই তিনি বিয়ের প্রথম রাতেই সদ্যবিবাহিতা স্ত্রীকে নিজের স্বপ্ন, সাধনা, সংকল্পের কথা বলে বিদায় নিয়ে চলে যান। এরপর স্ত্রীর সাথে কয়েকবার দেখা হলেও খবর নেয়ার প্রয়োজনবোধ করেননি।
এক বুক অভিমান নিয়ে পুষ্পকুন্তলা শেষ চিঠিতে আঁকাবাঁকা হরফে লিখেছিলেন, ‘তোমার দেওয়া দেবী চৌধুরাণী বইটা কাল রাতে শেষ করেছি। আমি যখন থাকব না, তখন টোনার (সূর্যসেনের বড়ভাই কমল সেনের পুত্র) দিকে একটু লক্ষ্য রেখো।’ পুষ্প মাস্টারদার বৌদিকে অভিমান সুরে বলতেন, আমি কী তোমার মেজোমশাইয়ের কাজে কোনও সাহায্যই করতে পারতাম না ? শুধু তাই নয়, মাঝে মাঝে বিপ্লবী কাজ-কর্মে তাঁকে নেওয়ার জন্য বয়োকনিষ্ঠ সহকর্মীদের কাছে অনুযোগ করতেন। স্বামীর কাজের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা পুষ্প এ জীবনে আর এ বিপ্লবীর দেহ-মনের সান্নিধ্যে যেতে পারেন নি। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
১৯২৮ সালের ডিসেম্বর, কলকাতার পার্ক সার্কাস ময়দানে জাতীয় কংগ্রেসের অধিবেশনে মাস্টারদার নেতৃত্বে চট্টগ্রামের বিপ্লবীরা একযোগে সুভাষ চন্দ্র বসুর পক্ষে দাঁড়ান। ৬৪ দিন অনশনের পর বিপ্লবী যতীন দাসের মৃত্যু হলে আইরিশ রিপাবলিকান আর্মির আদলে গড়ে তোলা হয় ‘ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি’ চট্টগ্রাম শাখা। ১৯৩০ সালে চট্টগ্রামে যুব বিদ্রোহের পরিকল্পনা করেন মাস্টারদা। মোট ৭৩ জন বিপ্লবীকে নিয়ে ‘অগজিলিয়ারি ফোর্স’-এর অস্ত্রাগার এবং পুলিশ লাইনের অস্ত্রাগার এ দু’টি প্রধান শত্রুঘাটি দখলের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ১৮ এপ্রিল রাত ১০টা। মাস্টারদার নেতৃত্বে নন্দকানন টেলিফোন ও টেলিগ্রাফ অফিসে আক্রমণ করে সবকিছু আগুনে পুড়িয়ে দেয়, পাহাড়তলীর রেলওয়ে অস্ত্রাগার এবং দামপাড়া পুলিশ রিজার্ভ ব্যারাক দখল করে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে মাস্টারদা সূর্যসেনকে মিলিটারী কায়দায় সংবর্ধনা দেন। মাস্টারদা অস্থায়ী বিপ্লবী সরকার গঠন করার ঘোষণা দেন এবং চট্টগ্রামকে প্রায় ৪ দিন বৃটিশ শাসন থেকে মুক্ত রাখেন।
২২ এপ্রিল জালালাবাদ পাহাড়ে বিপ্লবীদের সাথে বৃটিশ সৈন্যদলের তুমুল যুদ্ধ হয়। জালালাবাদ পাহাড়ের এ যুদ্ধ ইতিহাসে অমর হয়ে আছে। এর পরেই মাস্টারদার সঙ্গে যোগ দেন কল্পনা দত্ত ও প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার। ততদিনে বৃটিশ সরকার সূর্যসেনকে জীবিত বা মৃত ধরে দেয়ার জন্য ১০ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে। ১৯৩২ সালের ১৩ জুন রাত ৯টায় গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পটিয়ার ধলঘাট গ্রামের সাবিত্রী চক্রবর্তীর বাড়িতে মাস্টারদাকে ধরতে অভিযান চালালে বৃটিশ ক্যাপ্টেন ক্যামেরনকে গুলি করে মাস্টারদা, প্রীতিলতা ও কল্পনা দত্ত পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও নির্মল সেন গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।
গৈরলা গ্রামের ক্ষিরোদপ্রভা বিশ্বাসের বাড়িতে ১৯৩৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টায় বিপ্লবীদের বৈঠক হয়। অর্থের লোভে বিপ্লবী ব্রজেন সেনের ভাই নেত্র সেন সূর্যসেনের উপস্থিতির খবর জানিয়ে দিলে পুলিশ-সেনাবাহিনী ক্ষিরোদপ্রভা বিশ্বাসের বাড়িটি ঘিরে ফেলে। শুরু হয় উভয়পক্ষে গুলিবিনিময়। কল্পনা দত্ত, শান্তি চক্রবর্তী, মণি দত্ত আর সুশীল দাসগুপ্ত পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও রাত ২টার দিকে ব্রজেন সেনসহ মাস্টারদাকে গ্রেফতার করে তল্লাশি চালিয়ে ঐ বাড়ি থেকে সূর্যসেনের ‘বিজয়া’ নামক অর্ধসমাপ্ত আত্মজীবনীর খাতা উদ্ধার করে। যা বিচারে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করে। ১৪ নভেম্বর, ১৯৩৩ সালে হাইকোর্ট সূর্যসেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারের ফাঁসির রায় ঘোষণা কওে এবং কল্পনা দত্তকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত করা হয়।
মাস্টার দা’র সঙ্গে ফাঁসি হওয়ার বিপ্লবী তারকেশ্বর দস্তদিার ছিলেন চট্টগ্রামের সারোয়াতলীর চন্দ্রমোহন দস্তিদারের ছেলে। তাঁর সঙ্গীরা তাঁকে ‘ফুটুদা’ বলে ডাকতেন। চট্টগ্রাম বিদ্রোহের নেতাদের মধ্যে তারকেশ্বর দস্তিদারের স্থান ছিল সপ্তম। বিদ্রোহের এক মাস আগে পাহাড়তলীতে লুকিয়ে ১৭টা বোমার জন্য পিক্রিক পাউডার তৈরির সময় ভয়ঙ্কর এক বিস্ফোরণে তিনি মারাত্মক আহত হন। বুক, হাত, মুখ পুড়ে গিয়ে শরীরের নানা অংশ বেরিয়ে আসে। প্রায় মরণাপন্ন অবস্থায় কাতর কন্ঠে বিপ্লবী অনন্ত সিংহকে বলেছিলেন, ‘আপনি আমাকে গুলি করে মেরে সংগঠনকে বাঁচান।’ কিন্তু মাস্টার দা’র নির্দেশে তাঁকে গোপনে গ্রামে পাঠিয়ে চিকিৎসা করে সবাই মিলে সুস্থ করে তোলেন।
মাস্টার দা’র প্রতি তারকেশ্বর এতই অনুগত ছিলেন যে, কানুনগো পাড়ার এক আশ্রয়ে থাকাবস্থায় দারোগা শশাঙ্ক মাস্টার দা’র সেই আস্তানার কথা জেনে ফেলায় তাকে গুলি করে হত্যা করেন তারকেশ্বর দস্তিদার। ২ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম গৈরলা গ্রামে মাস্টার দা সূর্যসেনকে বন্দি করে বৃটিশ সরকার জেলে পাঠালে দলের হাল ধরেন বিপ্লবী তারকেশ্বর। সঙ্গীদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিলেন, মাস্টার দা’কে জেল থেকে মুক্ত করতে হবে। কৌশল খাটাতে লাগলেন জেলের ভিতর। টাকা দিয়ে ওয়ার্ডবয়দের বশ করে অচিরেই জেলে পাঠিয়ে দেন বিস্ফোরক, রিভলবার, সেলের তালা খোলার জন্য ডুপ্লিকেট চাবি। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ধরা পড়েন সেই কাজে থাকা শৈলেশ রায়। ফাঁস হয়ে যায় সবকিছু। ফলে পুলিশের নজরে চলে আসেন তারকেশ্বর দস্তিদার। ১৯৩৩ সালের ১৯ মে মনোরঞ্জন দাস, কল্পনা দত্তসহ বিপ্লবীদের নিয়ে তারকেশ্বর গহিরা গ্রামের পূর্ণ তালুকদারের বাড়িতে গোপন মিটিং করার সময় গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুরো গ্রাম ঘিরে ফেলেন পুলিশ। শুরু হল গুলির লড়াই। এ লড়াই-এ নিহত হন গৃহকর্তা পূর্ণ, তাঁর ভাই নিশি তালুকদার এবং মনোরঞ্জন দাস। গ্রেফতার হলেন তারকেশ্বর, কল্পনা দত্তসহ বাকি বিপ্লবীরা।
তারকেশ্বর বিপ্লবী কল্পনা দত্তকে খুবই পছন্দ করতেন। এ বিষয়ে কল্পনা দত্ত তাঁর “চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণকারীদের স্মৃতিকথা” গ্রন্থে লিখেছেন, ‘ধরা পড়ার পর মাস্টার দা, ফুটুদা আর আমাকে নিয়ে নতুন করে মামলা শুরু হয়েছিল। আমরা কাঠগড়ায় একসঙ্গে দাঁড়াতাম। সেইসময় একদিন ফুটুদা বলেছিলেন, তোকে ভালো লাগে। যদি ফিরে আসি, আমার জন্য অপেক্ষা করবি ? আমার মৌনতায় হয়তো সম্মতি ছিল।’
জেলে মাস্টারদার সঙ্গী ছিল ৪টি বই। গীতা, চন্ডী, মহাভারত ও রবীন্দ্রনাথের ‘চয়নিকা’। খুব ভোরে উঠে ব্রহ্মসংগীত গাইতেন বা স্তোত্র পাঠ করতেন। সকাল কেটে যেত গীতাপাঠ করে। দুপুরে পড়তেন মহাভারত। পড়ার জন্য চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছিলেন জলধর সেন, প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় ও অনুরূপা দেবীর বই। জীবনের শেষদিকে বিপ্লবীদের উদ্দেশ্যে এক চিঠিতে লিখেছিলেন, ‘মৃত্যু আমার দরজায় করাঘাত করছে। মন আমার অসীমের পানে ছুটে চলেছে। এই আনন্দময়, পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তে আমি তোমাদের জন্য কী রেখে গেলাম ? মাত্র একটি জিনিস, তা হল আমার স্বপ্ন, স্বাধীন ভারতের স্বপ্ন।’ (সূত্রঃ উইকিপিডিয়া)
লেখক : শিক্ষক ও কলামস্টি।
পাঠকের মতামত:
- ধানে ভরপুর ভৈরবের মোকাম, দাম নিয়ে হতাশ কৃষক-ব্যবসায়ীরা
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে আপিল বিভাগের নতুন ৩ বিচারপতির শ্রদ্ধা
- গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও বর্তমান সরকারের ভূমিকা
- আশুলিয়ায় স্বামীর পিটুনিতে গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু
- জাবি উপাচার্যের নামে ভুয়া মেইল আইডি, তথ্য আমলে না নেওয়ার আহ্বান
- মহম্মদপুরে মহান মে দিবস উপলক্ষে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- 'ফরিদপুর সদর উপজেলার জনগণ মোটরসাইকেল মার্কায় ভোট দিতে ৮ তারিখের অপেক্ষা করছে'
- গোপালগঞ্জে মোটর সাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কলেজ ছাত্র নিহত
- ‘আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে কোন লাভ হবে না’
- দ্বিতীয় লেগে ঘুরে দাঁড়াবে পিএসজি, আশাবাদী এনরিক
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা
- উপজেলা ভোটের দ্বিতীয় ধাপের প্রতীক বরাদ্দ শেষে প্রচার শুরু
- ‘মিল্টনকে রিমান্ডে নিয়ে সব অপকর্ম বের করবো’
- কক্সবাজারে বজ্রপাতে দুই লবণচাষী নিহত
- ওমরাহ পালনে স্ত্রীসহ সৌদি আরব যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল
- শুক্রবার চাঁদে যাচ্ছে পাকিস্তানের মহাকাশযান
- ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করছে কলম্বিয়া
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৩৪৫৬৮ ফিলিস্তিনি নিহত
- হবিগঞ্জে ট্রাক-প্রাইভেটকার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৫
- হাসপাতালে খালেদা জিয়া
- অর্থ আত্মসাৎ মামলায় ড. ইউনূসের জামিন
- ‘থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে’
- জীবন দিয়ে হলেও আমরা পাকিস্তানকে রক্ষা করবো : সবুর খান
- বিচ্ছেদ হয়েছে মেয়ের, বিয়ের দিনের মতো বাদ্য বাজিয়ে ঘরে তুললেন বাবা
- তীব্র গরমে ঈশ্বরদীতে ফল ও শরবতের বাজারেও সিন্ডিকেট
- মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
- কেন্দুয়ায় পুকুরে বালু উত্তোলনের সময় গ্রেনেড উদ্ধার
- কেন্দুয়ায় ৩টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য সরঞ্জামাদি উদ্ধার
- 'ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বার্ন ইউনিট প্রতিস্থাপন ও একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে'
- ‘দেশের মানুষ নূন্যতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত’
- ঢাকাকে পরিবেশবান্ধব সুন্দর শহরে রুপান্তরিত করা হবে
- বরগুনায় ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
- সাভারে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৭
- ভাটারা ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ফরিদপুরে পথচারীদের ঠান্ডা শরবত বিতরণ করলো ‘মানবতার তরঙ্গ’
- নড়াইলে হাইব্রিড জাতের যুবরাজ ধান কর্তন উপলক্ষে মাঠ দিবস পালিত
- ফরিদপুরে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক কমিটি গঠন
- নীলফামারীতে মহান মে দিবস পালন
- দাবদাহে অতিষ্ঠ মাশরাফী, মধুমতীতে তিন ঘণ্টার জলকেলি
- নড়াইলে গাঁজা ও টাকাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
- কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
- ‘দুর্নীতি হয়ে থাকলে কমিটি করে দুর্নীতিবাজদের বিচার করা হবে’
- রাজৈরে অসহায় পরিবারের ওপর হামলা, উচ্ছেদের পাঁয়তারা
- কাশিয়ানীতে ক্লিনিক মালিককে জরিমানা
- নড়াইলে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
- তীব্র গরমে ক্রেতা সংকটে ঈশ্বরদী বাজারের ব্যবসায়ীরা
- তীব্র তাবদাহে কাপ্তাইয়ে শরবত বিতরণ
- কাপাসিয়ায় মে দিবস পালিত
- দেশে বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ : প্রধানমন্ত্রী
- শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর পথেই শেখ হাসিনা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !