তীব্র গরমে নানা রোগের প্রাদুর্ভাব, প্রয়োজন সর্তকতা

ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
বৈশাখ আসতে না আসতেই তীব্র গরমে রীতিমত নাস্তানাবুদ সাধারণ মানুষ। দেশের সবকটি জেলার ওপর দিয়েই বয়ে যাচ্ছে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ। যা অব্যাহত থাকতে পারে আরও কয়েকদিন।
গরমে হাঁসফাঁস অবস্থায় দেশবাসী। কয়েক দিনের তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। বেশি কষ্টে আছেন খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রার পারদ কোথাও কোথাও ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে। এসময়ে অতিরিক্ত গরমের সময় ডায়রিয়া, পানিশূন্যতা, পেটের পীড়া, টাইফয়েড, চর্মরোগ ইত্যাদির পাশাপাশি আরো কিছু স্বাস্থ্য সমস্যায় পড়তে হয় কমবেশি সবার। এ সময় কিছু সতর্ক পদক্ষেপ নিলে বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। আর উন্নত বিশ্বের জলবায়ু দূষণের ফলে আমাদের চারপাশের আবহাওয়ায় দ্রুত পরিবর্ত ঘটছে। যার ফলে সারা বিশ্বে বাড়ছে তাপমাত্রা। ষড়ঋতুর পালাক্রমে আমাদের দেশে এখন গ্রীষ্মকাল। গ্রীষ্মে অতিরিক্ত গরমে প্রতি বছরই বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেয়। অন্যান্য বারের তুলনায় এবছর সুর্যের তাপমাত্রা একটু বেশি। যার ফলে আবহাওয়া যেমন বিরুপ ধারন করছে তেমনি জনস্বাস্থ্য হচ্ছে বিপর্যস্ত । ফলে বাড়ছে স্বাস্থ্য সমস্যা। ঘামাচি, চুলকানি, পানিস্বল্পতা, হিটস্ট্রোক, স্কিন বার্ন, ডায়রিয়া এমনকি বিভিন্ন কিডনিজনিত সমস্যাতেও আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। গ্রীষ্মের গরমে এসব সমস্যা ও এসব সমস্যা সমাধানে আমাদের করনীয় :-
পানিশূন্যতা
এই গরমে ঘামে শরীর থেকে প্রচুর লবণ-পানি বের হয়ে যায় বলে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। সাধারণত এর ফলে শরীরের রক্তচাপ কমে যায়, দুর্বল লাগে, মাথা ঝিমঝিম করে। পানিস্বল্পতা গরমের খুবই সাধারণ সমস্যা হলেও অবহেলা করলে তা মারাত্মক হয়ে যেতে পারে। এ সময়ে শরীরের কোষ সজীব রাখতে প্রচুর পানি খেতে হবে। লবণের অভাব পূরণ করতে খাওয়ার স্যালাইন খাওয়া যেতে পারে। শরীরে পানি কম হলে প্রস্রাব হলুদ ও পরিমাণে কম হবে এবং জ্বালাপোড়া বা প্রস্রাবের সংক্রমণ হতে পারে। যে পর্যন্ত না প্রস্রাব স্বাভাবিক রং ফিরে পাবে, সে পর্যন্ত পর্যাপ্ত পানি খেয়ে যেতে হবে। পানির সঙ্গে অন্যান্য তরল যেমন ফলের রস খাওয়া যেতে পারে। ভাজা-পোড়া, অধিক তেল, মসলাজাতীয় খাবার একদমই এড়িয়ে যেতে হবে। সাধারণ খাবার যেমন ভাত, সবজি, মাছ ইত্যাদি খাওয়াই ভালো। খাবার যেন টাটকা হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। চা ও কফি যথাসম্ভব কম পান করা উচিত।
ত্বকের সমস্যা
প্রখর রোদে ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ সময়ে খোলা আকাশের নিচে হাঁটাচলা বেশি হলে সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি ত্বক ভেদ করে কোষের জন্য বিপদ ডেকে আনে। ত্বকে ফোসকা পড়াসহ ত্বক বিবর্ণ হতে পারে। তাই এ সময়ে বাইরে বেরোলে অবশ্যই সানস্ক্রিন ক্রিম ত্বকে মেখে বের হতে হবে। এ সময়ে চোখে সানগ্লাস পরতে হবে। ছাতা ব্যবহার অবশ্যই করতে হবে। যথাসম্ভব হালকা রঙের কিংবা সাদা রঙের পোশাক পরা গরমের জন্য উত্তম।
ঘামাচি নামক যন্ত্রণাদায়ক ব্যাপার হতে পারে। অনেক সময় চুলকাতে থাকে বলে ত্বকে ঘা দেখা দেয়। এ জন্য প্রয়োজন শরীরে যাতে ঘাম ও ধুলোবালি না জমে সেদিকে লক্ষ রাখা। ঘামাচি থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে কখনো সিনথেটিক পোশাক পরা চলবে না। সব সময় সুতির ঢিলা পোশাক পরতে হবে। শরীরে যাতে ঘাম না জমে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পরিষ্কার পানি দিয়ে গোসল করতে হবে। প্রয়োজনে একাধিকবার গোসল করা যেতে পারে।
ডায়রিয়া
গরম এলেই ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ে। দুই বছরের নিচে শিশুদের ডায়রিয়ার প্রধান কারণ হলো, রোটা ভাইরাসজনিত সংক্রমণ। চারদিকে ভয়াবহ গরমে যখন গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যায়, ঠিক এই সময় চোখের সামনে যে ঠান্ডা পানীয় পাক না কেন, তা দিয়ে গলা ভেজানোতেই মন অস্থির হয়ে যায়। দেখার সময় থাকে না, তা বিশুদ্ধ বা দূষিত কি না। এভাবে এই খাদ্য ও পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে অনেকে। রাস্তাঘাটের অধিকাংশ খাবার দূষিত থাকে, তাই গরমে এই দূষিত খাবার খেয়েই অনেকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে থাকে। একটু সচেতন হলে এটি এড়ানো যায়। এই যেমন হাত পরিষ্কার করে খাবার খেলে। বাসি, পচা খাবার না খেলে।
সর্দিজ্বর
শিশুদের নিয়ে খুব রোদে ঘোরাঘুরি করলে বাইরের তাপ ও শরীরের তাপের মধ্যে সমতা থাকে না বলে জ্বর হতে পারে। এ জন্য কড়া রোদে তাদের চলাফেরা করতে না দেওয়াই ভালো। জ্বর হলে শরীরে সঞ্চিত শর্করা বেশি হারে খরচ হতে থাকে। এ সময় শরীর থেকে প্রচুর পানি, ঘাম ও প্রস্রাব বেরিয়ে যায়। এ অবস্থায় শিশুকে ফলের রস দিলে খাবারের রুচি বাড়বে এবং স্যুপ খাওয়ালে ক্ষুধা বাড়বে। ফলে শিশুরা খেতে আগ্রহী হবে।
ছত্রাক সংক্রমণ
গরমে শরীরে ঘাম জমে ছত্রাক সংক্রমণ দেখা দিতে পারে। ঘাম শরীরের বিভিন্ন ভাঁজে বিশেষ করে কুঁচকিতে, আঙুলের ফাঁকে ও জননাঙ্গে জমা হয়ে সেখানে ছত্রাক সংক্রমণের পথ বিস্তার করে দেয়। তাই এ সময়ে ছত্রাক সংক্রমণ এড়াতে হলে শরীরের ভাঁজগুলোতে ঘাম জমতে দেওয়া যাবে না। প্রয়োজনে ছত্রাকবিরোধী পাউডার এসব স্থানে ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে।
অতিরিক্ত গরমে অসুস্থ হয়ে পড়তে দেখলে কী করা উচিত?
১. অতিরিক্ত গরমে কাউকে অসুস্থ হয়ে পড়তে দেখলে শুরুতেই তাকে আধা ঘণ্টা ঠাণ্ডায় রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।
২. যদি তাতে তিনি সুস্থ হয়ে যান, তাহলে বুঝতে হবে, অসুস্থতা গুরুতর নয়।
৩. ঐ ব্যক্তিকে যত দ্রুত সম্ভব ঠাণ্ডা জায়গায় নিয়ে যেতে হবে।
৪. শুইয়ে দিতে হবে, এবং তার পা কিছুটা ওপরে তুলে দিতে হবে।
৫. প্রচুর পানি বা পানীয় খাওয়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে, পানিশূন্যতা দূর করার পানীয় দেয়া যেতে পারে।
৬. আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বক ঠান্ডা করার ব্যবস্থা করতে হবে, ভেজা কাপড় বা স্পঞ্জ দিয়ে মুছে দেয়া যেতে পারে শরীর। বগলের নিচে এবং ঘাড়ে গলায় ঠাণ্ডা পানি দেবার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।কিন্তু ৩০ মিনিটের মধ্যে যদি সুস্থ না হয়, তাহলে ঐ ব্যক্তির হিট স্ট্রোক হবার আশংকা রয়েছে। আর কালক্ষেপণ না করে তক্ষুনি চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে। হিটস্ট্রোক হলে মানুষের ঘেমে যাওয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে ঐ ব্যক্তি।
অতিরিক্ত কাদের ঝুঁকি বেশি?
১. অতি গরমে স্বাস্থ্যবান মানুষের হিট স্ট্রোক হবার আশংকা কম। কিন্তু কেউ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ার মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছেন।
২. শুরুতেই বৃদ্ধ এবং যাদের আগে থেকেই অসুস্থতা রয়েছে, তাদের অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা অন্যদের চেয়ে বেশি।
৩. যাদের ডায়াবেটিস টাইপ ওয়ান বা টু, রয়েছে তাদের শরীর দ্রুত পানি শূণ্য হয়ে পড়ে, এবং কিছু জটিলতা দেখা দেয়।এছাড়া বাচ্চাদের খুব কষ্ট হয় বেশি গরমে।অনেক সময় তারা নিজেদের অস্বস্তির কথা বুঝিয়ে বলতে পারে না, যে কারণে মা-বাবারা সঠিক সময়ে ব্যবস্থা নিতে পারে না।
অতিরিক্ত তাপদাহের সময় কী করা উচিত?
১. ঠাণ্ডা থাকুন আর শরীরকে পানিশূন্য হতে দেবেন না।
২. গরমে রোদের মধ্যে কাজ না করা এবং বেশি পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত থাকা ভালো।
৩. ঘরে দিনের বেলাতে পর্দা টেনে দিন। প্রচুর পানি এবং দুধ পান করুন।
৪. সাধারণত দিনের বেলাতেই গরমে বেশি হয়। কিন্তু রাতের অতি গরমও শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
করণীয়
দেহের পানি স্বল্পতা দুর করতে পর্যাপ্ত পরিমানে নিরাপদ পানি পান করুন। নিরাপদ পানি বললাম কারন আজকাল রাস্তার পাশে ফুটপাতে বিভিন্ন পানীয় বিক্রি করা হয় যার বেশীর ভাগই স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। বেশির ভাগই অনিরাপদ এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে প্রস্তুত ও পরিবেশন করা হয়। যাতে বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবানু থাকে। এসব পানি পান করলে ডায়রিয়া, কলেরা, টাইফয়েড, হেপাটাইটিস সহ বিভিন্ন মারাত্মক রোগ হতে পারে। তাই নিরাপদ পানি পান করুণ। এক্ষেত্রে ডাবের পানি পান করতে পারেন। তাছাড়া বাহিরে বের হবার সময় বোতলে করে বাসা থেকে পানি নিয়ে বের হন। বাচ্চাদের স্কুলে যাবার বেলায় টিফিন বক্সের সাথে বোতলে করে নিরাপদ পানি স্কুল ব্যাগে দিয়ে দিন। তরমুজ, বেল, কাচা আমের জুস সহ লেবু পানীয় পান করতে পারেন। এতে করে আপনার দেহের পানি স্বল্পতা দুর হবে।
গরমে কেউ অজ্ঞান হলে কিংবা হিটস্ট্রোক করলে তার শরীরের তাপমাত্রা কমানোর চেষ্টা করুন। যথাসম্ভব কম তাপমাত্রার ছায়া যুক্ত স্থানে নিয়ে যান। শরীর ভেজা ঠান্ডা কাপর দিয়ে মুচে দিন। রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান।
এছাড়া দৈনন্দিন চলাফেরার বেলায় সুর্যের তাপ এরিয়ে চলুন, ছাতা কিংবা বড় টুপি ব্যবহার করুন। রঙ্গিন জামাকাপর ব্যবহার কমিয়ে দিয়ে সাদা সুতি ঢিলেঢালা কাপর ব্যবহার করুন। যথাসম্ভব ছায়াযুক্ত স্থানে থাকার চেষ্টা করুন। স্কিন বার্ন থেকে বাচতে বাজারে যেসব ক্রিম কিংবা লোশন পাওয়া যায় তা ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে ব্যবহারের আগে ভাল করে যাচাই করেন নিন। শরীর যথাসম্ভব ঢেকে রাখুন।
পরিশেষে বলতে চাই, এপ্রিল বাংলাদেশের উষ্ণতম মাস। এ মাসে গরমের পাশাপাশি কালবৈশাখীরও দাপট থাকে বেশি। দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলেছে, এ মাসে দুই থেকে চারটি মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ এবং এক থেকে ?দুটি তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। অতি তীব্র তাপপ্রবাহে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠতে পারে।তাই এ গরমের সময় মানুষের স্বাস্থ্য সমস্যা বেশি দেখা দেয়। এ সময়ে সতর্ক হয়ে না চললে যেকোনো সময়ই আপনি অসুস্থ হতে পারেন। তাই এই গরমে স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে জীবনযাপন করুন। সুস্থ থাকুন-ভালো থাকুন।
লেখক : কলাম লেখক ও গবেষক, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- ইউটিউব দেখে পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, লাভের আশা কৃষকের
- মামলার খবর পেয়ে যুবলীগ নেতার পুকুরের দুই লক্ষাধিক টাকার মাছ লুট
- কেন্দুয়ায় ওয়াই গ্রামে এক রাতে দুবৃর্ত্তদের হাতে ব্যবসায়ী খুন ও সেনা সদস্যের ঘরে আগুন
- শরীরে পেট্রোল ঢেলে স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যাচেষ্টা, স্বামী আটক
- কাপ্তাইয়ে বিরল প্রজাতির একটি কাছিম অবমুক্ত
- সুপেয় পানির সংকট নিরসনের দাবিতে উপকূলবাসীর কলসবন্ধন
- পলাশবাড়ীতে ভিজিএফ’র চাল বিতরণে নজির স্থাপন করলেন সহকারী কমিশনার আল ইয়াসা রহমান
- ঈদযাত্রা হোক ভোগান্তিমুক্ত
- সুবর্ণচরে চরমজিদের শিক্ষা ও সংস্কৃতির মানোন্নয়নে আলোচনা সভা ইফতার মাহফিল
- দোকানের নির্মাণ কাজ বন্ধ করতে গিয়ে তোপের মুখে বিএনপি নেতা
- পুলিশ ইন্সপেক্টরের কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগ
- গৌরনদীতে সেচ প্রকল্পের উদ্বোধন
- শাশুড়িকে নিয়ে পালালেন প্রেমিক জামাই
- কাপাসিয়া উপজেলা বিএনপির দোয়া ও বিশাল ইফতার মাহফিল
- ভিয়েতনাম থেকে এলো ২৯ হাজার টন চাল
- ‘সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানোর ষড়যন্ত্র চলছে’
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
- সিএইচসিপিদের বেতন বন্ধ, তাদের পরিবারে নেই ঈদ আনন্দ
- সাংবাদিকদের ন্যূনতম যোগ্যতা স্নাতক ও বেতন নবম গ্রেডে নির্ধারণের সুপারিশ
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ না দেওয়ার দাবি খেলাফত মজলিসের
- ‘চাঁদাবাজি লুটতরাজ সন্ত্রাসীদের সাথে আমাদের সম্পর্ক যেন না থাকে’
- ঈদ-নববর্ষ ঘিরে টাঙ্গাইলের তাঁতপল্লিতে বেড়েছে ব্যস্ততা
- একজন রেবেকা খাতুন ও একটি ‘সারের গ্রাম’
- কুষ্টিয়ায় ট্রাক-ভ্যান ও মোটরসাইকেল ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ২
- সুলভমূল্যে মাংস, ডিম, দুধ বিক্রি কার্যক্রমের পরিধি বাড়লো
- ইঁদুরের উৎপাত থেকে ফসল বাঁচাতে শ্যামনগরে মরণফাঁদ পেতেছে কৃষকরা
- ‘আমরা আন্দোলন করেছি গণতন্ত্র ও সংসদ নির্বাচনের জন্য স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য নয়’
- সান্তোসে ফিরে প্রথম গোল-অ্যাসিস্ট নেইমারের
- অদম্য মেধাবী এক কিশোরের গল্প, ভালো কলেজে ভর্তি নিয়েও সংশয়
- প্রকাশিত হয়েছে এস এম জাহিদ হাসানের ভ্রমণগ্রন্থ ‘চলতি পথের বাঁকে’
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সচেতন ও নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন
- কুয়েটে ছাত্রদের উপর হামলার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ
- ৫২ বছরেও বিচার পায়নি গোপালগঞ্জের ৪ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
- শ্রীনগরে রাগবি টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
- রাজারহাটে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে পেকিন জাতের হাঁস পালন
- ধর্মীয় উপাসনালয় রক্ষার আহ্বান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
- প্রবাসীর স্ত্রীসহ আটক শিবির সেক্রেটারীকে স্থায়ী বহিস্কার
- জামালপুর আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে গোলাম নবী সভাপতি, রিশাদ রেজওয়ান সম্পাদক
- 'বাংলাদেশের জনসাধারণ ৭ ডিসেম্বর তাদের সার্বভৌমত্ব আদায় করেছে'
- টাঙ্গাইলে শিক্ষা সফরের ৪ টি বাস ডাকাতের কবলে
- কাপাসিয়া রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
- ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে করতে দেয়া হবে না’
- কুয়েটে একাডেমিক কার্যক্রম স্থগিত
- ভুট্টো বলেন, ‘পাকিস্তানের চেয়ে আমার কাছে প্রিয়তম অন্য কিছু নয়'
- প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের ফল ১৪ ডিসেম্বর