জামায়াত নিষিদ্ধের পথে : কোটা আন্দোলনেও নাশকতার অভিযোগ

ওয়াজেদুর রহমান কনক
বাংলাদেশের ইতিহাসে ‘জামায়াত’ একটি বিতর্কিত রাজনৈতিক দল হিসেবে পরিচিত। এর রাজনৈতিক কার্যক্রম ও আদর্শের কারণে, বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধকালীন ভূমিকার জন্য দলটি দেশে ব্যাপক সমালোচিত। যদি কখনো জামায়াত নিষিদ্ধ হয়, তাহলে জাতির করণীয় বিষয়ে গভীর আলোচনা প্রয়োজন। এ নিয়ে আলোচনা শুরু করার আগে জামায়াতের প্রেক্ষাপট ও বর্তমান প্রভাব সম্পর্কে সংক্ষেপে বলা প্রয়োজন।
তাদের আদর্শ হলো ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা, যা তাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের মূল ভিত্তি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময় এ দলটির নেতাকর্মীরা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পক্ষে কাজ করে, যার ফলে এ দলটির উপর এখনো যুদ্ধাপরাধের দায় রয়েছে।
‘জামায়াত’ এর বিরুদ্ধে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিরোধী কার্যকলাপ এবং বিভিন্ন সময়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। তাদের কার্যক্রম এবং আদর্শের কারণে দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা প্রায়ই বিঘ্নিত হয়েছে।
জামায়াত এখনও দেশের শিক্ষিত ও ধর্মপ্রাণ জনগোষ্ঠীর একটি অংশের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম। বিশেষ করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ছাত্র সংগঠনের মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে তাদের আদর্শ ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করে।
‘জামায়াত’ নিষিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি রাজনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করে। যদি কখনো সরকার এ দলটিকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে তা
সম্ভবত নিম্নলিখিত কারণে হতে পারে:
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে জামায়াতের ভূমিকা তাদের যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত করেছে, যার জন্য তাদের নেতারা ইতোমধ্যে শাস্তিপ্রাপ্ত হয়েছে।
জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড দেশের স্থিতিশীলতা ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে।
জামায়াতের সঙ্গে বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সম্পর্ক থাকায় দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার স্বার্থে এ দলটিকে নিষিদ্ধ করার কথা উঠেছে।
জামায়াত নিষিদ্ধ হওয়ার পর জাতির করণীয় সম্পর্কে একটি গভীর ও বিস্তারিত আলোচনা প্রয়োজন। জামায়াতের নিষিদ্ধকরণ কেবল একটি রাজনৈতিক পদক্ষেপ নয়, বরং এটি বাংলাদেশের ভবিষ্যত সামাজিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার একটি সুযোগও হতে পারে। জামায়াত নিষিদ্ধ হওয়ার পর দেশ ও জাতির করণীয় সম্পর্কে কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো। জনগণের মধ্যে সঠিক ইসলামী শিক্ষা প্রচার করতে হবে, যাতে তারা ইসলামের প্রকৃত শিক্ষার সঙ্গে পরিচিত হয়। ইসলামের সঠিক ব্যাখ্যা প্রদান করতে হবে যাতে ভ্রান্ত মতবাদ থেকে জনগণ দূরে থাকে। মাদ্রাসাগুলোতে পাঠ্যক্রম উন্নয়ন করে সঠিক ইসলামী মূল্যবোধ শিক্ষা দিতে হবে।
জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন, যাতে তারা সহজেই কোনো বিভ্রান্তিকর আদর্শে প্রভাবিত না হয়। এর জন্য গণমাধ্যম ও সামাজিক মিডিয়ার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তাদের উচিত হবে জনগণকে সঠিক তথ্য সরবরাহ করা এবং বিভ্রান্তিকর প্রচারণা থেকে বিরত রাখা।
জাতিকে ইসলামের মৌলিক মূল্যবোধগুলো তুলে ধরে ধর্মীয় সংহতি বজায় রাখতে হবে। ধর্মীয় নেতারা সঠিক ইসলামী মূল্যবোধের প্রচার করবেন, যা জামায়াতের বিকল্প হিসেবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে।
ভিন্ন মত ও পথের প্রতি সহনশীলতা বজায় রেখে জনগণের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বৃদ্ধি করা জরুরি। ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে ইসলামী স্কলারদের ভূমিকা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তাদের উচিত হবে বিভিন্ন মাদ্রাসা ও ইসলামিক সংগঠনগুলোর সাথে যৌথভাবে কাজ করা।
গণতান্ত্রিক চর্চা আরও শক্তিশালী করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকে। রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের সাথে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে এবং সমাজের সেবামূলক কাজের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। রাজনৈতিক সংস্কার এমনভাবে করতে হবে যাতে জনগণের স্বার্থ সুরক্ষিত থাকে।
রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত হবে উগ্রপন্থা থেকে দূরে থাকা এবং সহনশীল ও দায়িত্বশীল রাজনীতি চর্চা করা। সমাজের উন্নয়নে গুরুত্ব দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে কাজ করতে হবে এবং সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রপন্থা থেকে বিরত রাখতে হবে।
শিক্ষাব্যবস্থায় মানবিক মূল্যবোধ ও নৈতিকতার ওপর গুরুত্বারোপ করা উচিত। বিদ্যালয়গুলোতে এমন পাঠ্যক্রম চালু করা উচিত, যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে মানবিক মূল্যবোধ জাগ্রত করবে।
যুব সমাজকে বিভিন্ন সামাজিক ও শিক্ষামূলক কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত করতে হবে, যাতে তারা ভ্রান্ত মতবাদ থেকে দূরে থাকে। সরকার ও এনজিওদের যৌথ উদ্যোগে যুবকদের জন্য বিভিন্ন কর্মশালা ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি আয়োজন করা যেতে পারে।
আইনের শাসন ও কার্যকর আইন প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে, যাতে নিষিদ্ধ দলগুলো নতুনভাবে গড়ে উঠতে না পারে। রাষ্ট্রের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে এবং দেশের নিরাপত্তা বজায় রাখতে হবে।
সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রপন্থার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে এবং সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাতে হবে। জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জনগণকে উগ্রপন্থা থেকে দূরে রাখা সম্ভব।
দারিদ্র্য বিমোচনে বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে, যাতে জনগণ সহজেই উগ্র মতবাদে প্রভাবিত না হয়। কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমে জনগণের জীবনমান উন্নত করতে হবে।
সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করে জনগণের জীবনমান উন্নয়ন করতে হবে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও অন্যান্য সামাজিক সেবার ক্ষেত্রে জনগণের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে, যাতে তারা সঠিক দিকনির্দেশনা পেতে পারে।
ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন ও সংস্কার করতে হবে, যাতে জনগণ সঠিক ইসলামী মূল্যবোধের সাথে পরিচিত হতে পারে। ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সমন্বয় করে চলতে হবে।
ইসলামী স্কলারদের উচিত হবে সমাজের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে সঠিক ইসলামী মূল্যবোধের প্রচার করা। ধর্মীয় নেতারা ওলামা মাশায়েখদের সমন্বয়ে সঠিক ইসলামী শিক্ষার প্রচার ও প্রভাব বিস্তার করা জরুরি।
গণমাধ্যমের উচিত হবে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং সঠিক তথ্য সরবরাহ করা, যাতে জনগণ ভ্রান্ত মতবাদ থেকে দূরে থাকে। জনগণের মধ্যে সঠিক তথ্য পৌঁছানোর মাধ্যমে গণমাধ্যম জাতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারে।
বিভ্রান্তিকর প্রচারণা প্রতিরোধে গণমাধ্যমকে সতর্ক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। গণমাধ্যমের উচিত হবে সঠিক তথ্য ও বিশ্লেষণ প্রদান করা এবং জনগণকে সচেতন করা।
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য ও সংহতি গঠন করা উচিত, যাতে তারা জাতির স্বার্থে একসাথে কাজ করতে পারে। রাজনৈতিক মতবিরোধ ভুলে গিয়ে জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
জামায়াত-ই-ইসলামির বিরুদ্ধে কোটা আন্দোলনকে পুঁজি করে নাশকতার অভিযোগ নিয়ে একটি বিতর্ক চলছে, যা বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বেশ গুরুত্ববহ। কোটা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট, জামায়াতের ভূমিকা কোটা আন্দোলনের সময় জামায়াত-ই-ইসলামির বিরুদ্ধে নাশকতা ও উসকানির অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগগুলি অনেক দিক থেকেই উঠে এসেছে, যা সরাসরি ও পরোক্ষ প্রমাণসহ বিভিন্নভাবে প্রকাশিত হয়েছে।
জামায়াতের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনে অশান্তি সৃষ্টি করতে এবং সরকারকে বিপাকে ফেলার জন্য পরিকল্পিতভাবে কর্মসূচি পরিচালনা করেছে।
জামায়াত ও তার সহায়ক সংগঠনগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুল তথ্য ও গুজব ছড়ানোর মাধ্যমে আন্দোলনকে উস্কে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। ফেসবুক, টুইটার এবং অন্যান্য সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে ভুয়া খবর ছড়ানোর অভিযোগও তাদের বিরুদ্ধে উঠেছে। এসব প্রচারণা সরকারের বিরুদ্ধে জনমত গঠনে ব্যবহার করা হয়েছে।
নাশকতা ও বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনায় লজিস্টিক সাপোর্টও প্রদান করা হয়েছে। জামায়াতের সহায়ক সংগঠনগুলি বিভিন্ন স্থানে বসে আন্দোলনকারীদের মাঝে খাদ্য, বাসস্থান ও পরিবহনের ব্যবস্থা করে দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
কোটা আন্দোলনের সময় জামায়াতের ভূমিকা নিয়ে বেশ কিছু তথ্য ও তথ্যপ্রমাণ মিডিয়া ও বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে পাওয়া যায়। একটি রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় যে, জামায়াত ও তাদের সহায়ক সংগঠনগুলি আন্দোলনকারীদের মধ্যে সহিংসতার উস্কানি দিয়েছে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও তদন্ত কমিটি জামায়াতের ভূমিকা নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করেছে এবং তাদের বিরুদ্ধে নাশকতার অভিযোগে বিভিন্ন প্রমাণ সংগ্রহ করেছে। এই প্রতিবেদনগুলো সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে এবং সেগুলো থেকে উঠে এসেছে জামায়াতের পরিকল্পনার বিস্তারিত বিবরণ।
বিভিন্ন রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, জামায়াতের মতাদর্শিক উদ্দেশ্য এবং রাজনৈতিক অভিপ্রায়ের কারণে তারা কোটা আন্দোলনকে ব্যবহার করেছে একটি সুযোগ হিসেবে। এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে তারা জনমনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে তাদের রাজনৈতিক ফয়দা আদায়ের চেষ্টা করেছে।
কোটা আন্দোলনের সময় জামায়াতের শীর্ষ নেতারা আন্দোলনের নেপথ্যে থেকে পরিকল্পনা ও উস্কানি দেওয়ার চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তাদের বিরুদ্ধে নাশকতার পরিকল্পনায় নেতৃত্ব দেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
জামায়াতের সহযোগী সংগঠন যেমন ইসলামী ছাত্রশিবির, আন্দোলনের সময় সরাসরি সহিংসতার সঙ্গে জড়িত ছিল। তাদের কার্যকলাপের ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে পরিস্থিতি অস্থির হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশ সরকার জামায়াতের বিরুদ্ধে কোটা আন্দোলনের সময় নাশকতা ও সহিংসতার অভিযোগে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কোটা আন্দোলনে সহিংসতার সঙ্গে জড়িত জামায়াতের কর্মী ও নেতাদের আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং বিভিন্ন মামলাও দায়ের করা হয়েছে।
লেখক : সংবাদকর্মী
পাঠকের মতামত:
- নড়াইলে নিহত যুবদল নেতার কবর জিয়ারত করলেন বিএনপি নেতৃবৃন্দ
- নড়াইলে নাশকতা মামলায় নিষিদ্ধ আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান আশীষ গ্রেফতার
- পার্বত্য চট্টগ্রামের রাজা ত্রিদিব রায় পাকিস্তানের প্রতি আনুগত্য ঘোষণা করেন
- ‘পাচারকৃত অর্থ আনতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা অব্যাহত থাকতে হবে’
- এইচএসসি পরীক্ষায় নকল ও প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে ৩৩ নির্দেশনা
- ‘কাঠামো শক্তিশালী না করলে পুঁজিবাজার ঠিক রাখা অসম্ভব’
- সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- রাজবাড়ীতে কৃষক লীগের সভাপতি গ্রেফতার
- চাটমোহরে মাদক প্রতিরোধে অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রী সমাবেশ
- ফরিদপুরে ১২ দিনেও মেলেনি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত লাশের পরিচয়
- সালথায় চুরি-ছিনতাই বন্ধে এলাকাবাসীর সাথে পুলিশের মতবিনিময়
- স্বজনদের কান্না থামছে না, শেষবারের মত সন্তানের মুখ দেখার অপেক্ষা
- কাশিয়ানীতে কাবিখা প্রকল্পে করা ৫০ বছরের পুরনো রাস্তা দখল করে লাগানো হলো কলাগাছ
- ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে চলবে ১৭ ফেরি, ২০ লঞ্চ
- নাটোরে হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে নানাবিধ অপপ্রচার, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- শাহরাস্তিতে কলেজ অধ্যক্ষের যোগদানকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ আহত ১০
- নাটোরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী পরিবারের মাঝে গরু বিতরণ
- সালথায় গ্রামবাসীর অর্থায়নে কাঁচা রাস্তা তৈরি
- দিনাজপুরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন, স্ত্রী-শ্যালক গুরুত্বর আহত
- নিজেকে ব্যানার দিয়ে ঢেকেও পুলিশের হাতে ধরা খেলো আ.লীগ নেতা
- বরিশালে আ’লীগের চার নেতা-নেত্রী গ্রেফতার
- থাইরয়েড প্রতিরোধে প্রয়োজন সঠিক রোগ নির্ণয় ও আদর্শ চিকিৎসা পদ্ধতি
- রাজবাড়ীতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ ডাকাত আটক
- বিএসএফের হাতে আটক নারী-শিশুসহ ২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত আনলো বিজিবি
- কুড়িগ্রামে কোমড় পানিতে নেমে ধান কাটছে কৃষকরা
- ঈশ্বরদীর গণকবর ও বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেই উদ্যোগ
- কাপাসিয়ায় মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলা শুরু
- সোনাতলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত, আহত ২
- ‘৬০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেও গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছি না’
- ‘স্বৈরাচারের অন্যায় আদেশ পালন করতে গিয়ে জনরোষের মুখে পড়ে পুলিশ’
- ঘুমন্ত শিশু সন্তানকে কুপিয়ে হত্যা, মায়ের এক দিনের রিমাণ্ড
- পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন যারা
- কুড়িগ্রামে ৪ বিএনপির নেতার পদত্যাগ
- ‘যতবারই পড়ি, উঠে দাঁড়াব’
- ময়মনসিংহে একদিনের ব্যবধানে ৬ থানার ওসিকে বদলী
- কুড়িগ্রামে সহকারী ভূমি কর্মকর্তার ঘুষের ভিডিও নিয়ে তোলপাড়
- মহম্মদপুরে আইডিয়াল একাডেমির তাহফিজুল কুরআন হিফজ বিভাগের উদ্বোধন
- ওয়াগ্গা-সাপছড়ি বৌদ্ধ বিহারে লাভী শ্রেষ্ঠ সিবলী ও মার বিজয়ী উপ-গুপ্ত অর্হত বুদ্ধমূর্তি উৎসর্গ
- যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দল-ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- মাদারীপুরে বিআরটিএ অফিসে ঘুষ-দুর্নীতির অভিযোগে অবস্থান কর্মসূচি
- কারিগরি শিক্ষায় দ্রুত আধুনিকায়ন প্রয়োজন
- পাংশায় সাংবাদিক মাসুদ রানা বাদশার মৃত্যু
- এপ্রিলে রফতানি আয় সর্বনিম্ন, পোশাক খাতেও ধাক্কা
- ঝালকাঠিতে ভবন নির্মাণ কাজের চাঁদা না পেয়ে হামলা
- সাভারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩