E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

বারি’তে তৈলবীজ গবেষণা কার্যক্রমের উপর মাঠ দিবস

২০২২ জানুয়ারি ১৬ ১৬:৪৭:২৯
বারি’তে তৈলবীজ গবেষণা কার্যক্রমের উপর মাঠ দিবস

স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর : বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) এর তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্রের আয়োজনে বারি’র তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্রের গবেষণা কার্যক্রমের উপর মাঠ দিবস অনুষ্ঠান ইনস্টিটিউটের তৈলবীজ গবেষণা মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

'তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প (বারি অংগ)’ ও তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্র, বারি, গাজীপুর এর অর্থায়নে আয়োজিত এ মাঠ দিবসে বারি’র বিভিন্ন বিভাগ ও কেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বিজ্ঞানী, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

রবিবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে বারি’র মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মাঠ দিবস অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন।

বারি’র পরিচালক (তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্র) ড. মো. আব্দুল লতিফ আকন্দ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ মাঠ দিবসে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক (সেবা ও সরবরাহ) ড. মো. কামরুল হাসান, পরিচালক (গবেষণা) ড. মো. তারিকুল ইসলাম, পরিচালক (উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র) ড. অপূর্ব কান্তি চৌধুরী এবং বারি’র সাবেক পরিচালক (পরিকল্পনা ও মূল্যায়ন) ড. রীনা রানী সাহা, সরেজমিন গবেষণা বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সহিদুজ্জামান।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রকল্প পরিচালক ড. ফেরদৌসী বেগম। মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে আগত অতিথিবৃন্দ বারি’র তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্রের গবেষণা মাঠে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বারি’র মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার বলেন, চাহিদার তুলনায় আমাদের দেশে ভোজ্যতেল উৎপাদনের পরিমাণ অনেক কম। কারণ দেশে ভোজ্য তেলের আবাদী জমির পরিমাণ খুবই কম এবং বিভিন্ন কারণে প্রতি বছর এই জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। ফলে আমাদের প্রতি বছর প্রায় ২০-২২ হাজার কোটি টাকার ভোজ্যতেল আমদানি করতে হচ্ছে। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বারি’র তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন ধরনের তৈলবীজ ফসলের ৫০ ধরনের উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন করেছেন। আমরা যদি এসব উচ্চফলনশীল জাত কৃষকদের কাছে পৌছে দিতে পারি তাহলে দেশে ভোজ্যতেলের উৎপাদনের পরিমাণ বাড়বে এবং আমদানির পরিমাণ কমে যাবে। পাশাপাশি আমাদের হাওর, লবণাক্ত এলাকা ও চর এলাকায় তেল, ডাল ও সবজি ফসলের চাষাবাদ বাড়াতে হবে।

(এসআর/এএস/জানুয়ারি ১৬, ২০২২)

পাঠকের মতামত:

১৯ এপ্রিল ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test