প্রভিশন সংরক্ষণে ব্যর্থ ১২ ব্যাংক

স্টাফ রিপোর্টার : ব্যাংক খাতের প্রধান সমস্যা খেলাপি ঋণ কমার সঙ্গে প্রভিশন ঘাটতিও কমে এসেছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের বিপরীতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সঞ্চিতি (প্রভিশন) সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে ১২টি ব্যাংক। এসব ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতির পরিমাণ মোট ৯ হাজার ৪৬৯ কোটি টাকা।
এগুলোর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি আর বেসরকারি আটটি। অন্যদিকে একই সময়ে কিছু ব্যাংকের প্রভিশন উদ্বৃত্ত থাকায় সার্বিক ঘাটতি দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৬৪৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, যা আগের প্রান্তিকে জুন পর্যন্ত ১১টি ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতিতে ছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী, ব্যাংকের অশ্রেণিকৃত বা নিয়মিত ঋণের বিপরীতে দশমিক ২৫ থেকে দশমিক ৫০ শতাংশ পর্যন্ত প্রভিশন রাখতে হয়। নিম্নমান বা সাব-স্ট্যান্ডার্ড ঋণের বিপরীতে রাখতে হয় ২০ শতাংশ, সন্দেহজনক ঋণের বিপরীতে ৫০ শতাংশ এবং মন্দমানের ঋণের বিপরীতে শতভাগ প্রভিশন সংরক্ষণ করতে হয়। দেশের শীর্ষ ১০ গ্রাহক মন্দমানের খেলাপিতে পরিণত হলে তাদের প্রভিশন বাবদ যে টাকা সংরক্ষণ করতে হবে, তার মাধ্যমে বিশাল ক্ষতির মুখে পড়বে ব্যাংক খাত। মূলধন ঘাটতিতে পড়বে প্রায় ৩৮টি ব্যাংক।
প্রভিশন ঘাটতিতে থাকা ব্যাংগুলোর শীর্ষে রয়েছে বেসিক ব্যাংক লিমিটেড। সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংকটির প্রভিশন ঘাটতি তিন হাজার ২৩৩ কোটি ২৩ লাখ টাকা। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড। ব্যাংকটির ঘাটতি এক হাজার ৬২০ কোটি টাকা। এছাড়া তালিকায় রয়েছে অগ্রণী, রূপালী, সোনালী, এবি, ব্যাংক এশিয়া, ঢাকা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট, সোশ্যাল ইসলামী, ট্রাস্ট ও বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড।
ঋণ শ্রেণিকরণ ও প্রভিশনিং নিয়ে প্রতি তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন তৈরি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত সেপ্টেম্বরের প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি বছরের জুন মাস শেষে দেশের ৫৯টি ব্যাংক মোট ঋণ বিতরণ করেছে ১০ লাখ ৬৩ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৯৪ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণকৃত ঋণের ৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
তিন মাস আগে চলতি বছর জুন শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৯৬ হাজার ১১৬ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। এই হিসাবে গত তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে প্রায় এক হাজার ৬৭৬ কোটি টাকা। তার আগের প্রান্তিক গত মার্চ মাস শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ৯২ হাজার ৫১০ কোটি টাকা বা ৯ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ।
প্রতিবেদন বলছে, গত সেপ্টেম্বর শেষে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মোট বিতরণ করা এক লাখ ৯০ হাজার ৭৫৪ কোটি টাকার মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪২ হাজার ৮৩৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা বা ২০ দশমিক ৮১ শতাংশ। জুন শেষে যা ছিল ৪২ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা বা ২২ দশমিক ৭৩ শতাংশ।
এ সময়ে বেসরকারি ৪১টি ব্যাংকের মোট বিতরণ করা ৮ লাখ ৯ হাজার ৫৪৮ কোটি টাকার মধ্যে খেলাপি হয়েছে ৪৫ হাজার ৩৬ কোটি টাকা বা ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ। আগের প্রান্তিক জুন শেষে এই ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৪৬ হাজার ৫৯২ কোটি টাকা বা ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
সেপ্টেম্বর শেষে ৯টি বিদেশি ব্যাংকের ৩৪ হাজার ৯৩১ কোটি টাকা বিতরণ করা ঋণের মধ্যে খেলাপির পরিমাণ দুই হাজার ৪৮ কোটি টাকা, বা ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। গত জুন শেষে এই ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৬৩ কোটি টাকা, বা ৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ। এই হিসাবে বিদেশি ব্যাংকগুলোতে পরিমাণের দিক থেকে খেলাপি ঋণ কমলেও শতকরা হিসাবে এ হার বেড়েছে।
এ সময় পর্যন্ত বিশেষায়িত খাতের তিন ব্যাংকের বিতরণ করা ২৮ হাজার ৩৯১ কোটি টাকার ঋণের মধ্যে খেলাপি হয়েছে চার হাজার ৫২০ কোটি টাকা, বা ১৫ দশমিক ৯২ শতাংশ। তিন মাস আগে জুন পর্যন্ত এসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল চার হাজার ৫২১ কোটি টাকা, বা ১৫ দশমিক ৯২ শতাংশ।
ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ কমাতে ২০১৯ সালের ১৬ মে ঋণ পুনঃতফসিল ও এককালীন এক্সিট সংক্রান্ত বিশেষ নীতিমালা জারি করা হয়। এই সার্কুলারের আওতায় যেসব ঋণ ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর মন্দমানে শ্রেণিকৃত রয়েছে, সেসব খেলাপির অনুকূলে মাত্র ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট আদায় সাপেক্ষে এক বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ সর্বোচ্চ ১০ বছর মেয়াদে পুনঃতফসিল এবং ৩৬০ দিন মেয়াদে এককালীন এক্সিট সুবিধা প্রদান করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়। চলতি বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই সুবিধা বহাল ছিল। এই সুবিধার আওতায় গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাড়ে ১৯ হাজার কোটি টাকার মতো পুনঃতফসিল হয়েছে। ১৩ হাজার ৩০৭ জন গ্রাহক এই সুবিধা নিয়েছেন।
খেলাপিদের অনেকেই ঋণ পুনঃতফসিলের মাধ্যমে নতুন করে প্রণোদনার ঋণ নিতে চাচ্ছেন। ফলে ডাউন পেমেন্ট হিসাবে কিছু টাকা আদায় হয়েছে। তাছাড়া চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকের ঋণ আদায়ে শিথিলতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই সময় শেষে মোট খেলাপি বৃদ্ধি পেতে পারে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৯৪ হাজার কোটি টাকার বেশি, এটা অনেক। এর মধ্যে মাত্র তিন মাসে মাত্র দুই হাজার কোটি কমাটা খুব বেশি গুরুত্ব বহন করে না। আরও কয়েকটি সময় দেখে বোঝা যাবে অবস্থা কেমন। তবে কমে আসাটা ইতিবাচক। হয়তো নতুন ঋণে শর্ত যোগ হওয়ায় নতুনটি পাওয়ার আশায় বড় খেলাপিরা কমিয়ে দিচ্ছে। আবার কমে আসার কারণটা হতে পারে ব্যাংকারদের কড়াকড়ি আরোপ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন খেলাপিদের অনেকেই ঋণ পুনঃতফসিলের মাধ্যমে নতুন করে প্রণোদনার ঋণ নিতে চাচ্ছেন। ফলে ডাউন পেমেন্ট হিসাবে কিছু টাকা আদায় হয়েছে, এটা খুব বেশি বলা যাবে না। তাছাড়া চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকের ঋণ আদায়ে শিথিলতা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই সময় শেষে মোট খেলাপি বৃদ্ধির জোর আশঙ্কা রয়েছে।’
(ওএস/এসপি/ডিসেম্বর ০১, ২০২০)
পাঠকের মতামত:
- 'এখনও এ দেশে শোষণের অবসান হয়নি'
- 'এখনও এ দেশে শোষণের অবসান হয়নি'
- পাংশায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রচার মাইক প্রতীক ভাংচুর, নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ
- বিলে রাষ্ট্রপতির সম্মতি, এইচএসসির ফল যেকোনো দিন
- বিশ্বকাপ সুপার লিগে অস্ট্রেলিয়ার পরই বাংলাদেশ
- নোয়াখালী পৌরসভা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি
- একরামুল করিম চৌধুরীকে দল থেকে বহিষ্কারের দাবি কাদের মির্জার
- অধ্যক্ষ মুহুরীর হত্যাকারী শিবিরের সন্ত্রাসী হাছান এখন আতাউল্লাহ'র ঘুড়ির প্রচারণায়
- বাগেরহাটে নারীরা ইউপি নির্বাচনে ওয়ার্ড পর্যায়ে অংশ নিতে চায়
- দরিদ্রদের জন্য ষাটগম্বুজ ইউনিয়ন পরিষেদের ফ্রি এ্যাম্বুলেন্স সেবা
- মোংলায় চাঁদার দাবিতে বিদেশী জাহাজে খাদ্য সরবরাহকারীকে কুপিয়ে আহত
- গোবিন্দগঞ্জে ডোবা থেকে ভ্যান চালকের লাশ উদ্ধার
- গৌরীপুরে করোনা আক্রান্ত হয়ে শিক্ষক নেতার মৃত্যু
- রাণীনগরে সিমেন্ট বোঝাই ট্রাকের ধাক্কায় সাইকেল আরোহী নিহত
- মায়ের হত্যাকারীর ফাঁসির দাবিতে দুই ছেলের মানববন্ধন
- বরিশাল-ঢাকা রুটে লঞ্চ শ্রমিকদের কর্মবিরতি
- ‘কেজিএফ’ তারকা যশের দাম বেড়েছে
- ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করে ‘ফুল মার্কস’ পেল টাইগাররা
- শীতে শিশুর জন্য বিপজ্জনক ৫ খাবার
- উন্নত রাষ্ট্র গঠনে মানসম্মত কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই
- কুড়িগ্রামে চাকুরি স্থায়ীকরণের দাবীতে নেসকোর মিটার রিডারদের কর্মবিরতি
- ধামইরহাটে শিশু ধর্ষণ চেষ্টায় যুবক গ্রেফতার
- ধামইরহাটে পুকুরে ডুবে আদিবাসী বৃদ্ধার মৃত্যু
- নওগাঁ পৌরসভার নির্বাচনী প্রচারণা জমজমাট
- তৌকীর আহমেদের সিনেমায় দেখা দিলেন পরীমনি
- রাণীশংকৈলে সমলয় প্রযুক্তি-তে চাষাবাদের উদ্বোধন করলেন ডিসি
- ফরিদপুর বিভাগ ও সিটি নিয়ে উন্নয়ন কমিটির হতাশা
- ৩৩ লাখ টাকা ছিনতাই করেও বহাল তবিয়তে সাতক্ষীরার শীর্ষ চোরাকারবারী মনি
- কে কোন দল-মতের সেটা আপনার বিবেচ্য নয় : এসপিকে হাইকোর্ট
- সাতক্ষীরা সদর সংবাদপত্র হকার্স ইউনিয়ন সভাপতির শাশুড়ির মৃত্যু
- বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন বাবুলের সহধর্মীনি আনোয়ারা বেগমের দাফন সম্পন্ন
- জাহাজ রফতানি আয় ৪ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার লক্ষ্য
- হবিগঞ্জ জেলা কারাগারে বন্দীদের নিয়ে রমরমা বাণিজ্য!
- অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য তৈরি, শ্রীমঙ্গলে দুই রেস্তোরাঁকে জরিমানা
- ১৬ বছরেও শেষ হয়নি আব্বাস অপহরণ ও তার স্ত্রী-মেয়ে হত্যা মামলা!
- ভারতে মডার্নার ভ্যাকসিন আমদানির চেষ্টায় টাটা গ্রুপ
- সাত দিনে রবির নেই ৮ হাজার কোটি টাকা
- ‘করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে কেলেঙ্কারি মেনে নেয়া হবে না’
- চট্টগ্রামের ভোটে কোনো ঘটনার দায়ই ইসি এড়াতে পারে না : ইসি মাহবুব
- হিলিতে পিকআপ ভ্যান-মোটরসাইকেল সংঘর্ঘে নিহত ২
- রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন অনিশ্চিত হলেও মিয়ানমার থেকে কেনা হচ্ছে চাল
- বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ১০ জন
- ভাঙ্গায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই স্কুল শিক্ষার্থী নিহত
- দৌলতদিয়ায় আলোচিত মানবপাচার মামলার মূল হোতা মামুন আটক
- ‘পাংশা পৌর নির্বাচন হবে অবাধ সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ’
- লক্ষীপুর সাইফিয়া দরবার শরীফে ৩ দিনের সুন্নী ইজতেমা শুরু বৃহস্পতিবার
- করোনার টিকা বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল ওয়ারহাউসে সংরক্ষণ
- ফরিদপুরে কিশোর অপরাধের কারণ ও প্রতিকার শীর্ষক সেমিনার
- পি কে হালদারের ২ সহযোগী পাঁচদিনের রিমান্ডে
- ছোট ভাইয়ের দায়িত্ব না নিয়ে ট্রেনে তুলে দিলেন ভাই-ভাবি!
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- তেঁতুল গাছের ‘খ্যাটে’র কদর বেড়েছে
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !
- ফরিদপুরের প্রবল ক্ষমতাধর কে এই বরকত ?