মুক্তির সংবিধান

১৯৭১ আমাদের জীবনে হঠাৎ করে আসেনি। পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক শ্রেনীর দৃষ্টিভঙ্গি ও অপশাসনের ফলে পূর্ব বাংলার জনগনের সাথে দুরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল যোজন যোজন এবং যার ফলশ্রুতিতে তাদেরকে অধিকার আদায়ের দাবীতে নামতে হয়েছিল আন্দোলনে ।
এরই ধারাবাহিকতায় রচিত হয়েছিল ৬ দফা , যার অন্যতম দাবী ছিল নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সংবিধান প্রনয়নের অধিকার। সেদিন যদি পাকিস্তানি শাসকগন এই অধিকার ছেড়ে দিত তাহলে হয়তবা মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হতো না , কিন্তু পূর্ব বাংলাকে আর পশ্চিম পাকিস্তানের পূর্বের শাসন কাঠামোতে রাখা যেত না সেটা নিশ্চিত, কারন দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্যদিয়ে বাঙালীর হৃদয়ে স্বাধীনতার আকাক্সক্ষা ততো দিনে রোপিত হয়ে গেছে ।
সেই দীর্ঘ ২৪ বছরের সংগ্রাম, লাখো শহীদ ও মা বোনের আতœত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতাকে আরো অর্থবহ করতে ১৯৭২ সালে প্রনীত হয় গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান , যার প্রস্তাবনায় বলা হয়েছিল ” জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা হয়েছে । আসলে তো তাই, দীর্ঘ এই সংগ্রামের লক্ষ্যই তো ছিল মুক্তি । প্রস্তাবনায় অঙ্গীকার করা হয়েছিল এমন একটি শোষন মুক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজের প্রতিষ্ঠা যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক , অর্থনেতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হবে । রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নির্ধারিত হয়-জাতীয়তাবাদ,সমাজতন্ত্র,গনতন্ত্র ও ধর্ম নিরপেক্ষতা, যা এই পুর্ববাংলার মানুষ যুগযুগ ধরে তাদের হৃদয়ে লালন করে আসছিল ।
আজ স্বাধীনতার ৪২ বছর পর প্রশ্ন আসছে, সংবিধান কি পেরেছে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগনের রাজনৈতিক,সামাজিক ও অর্থনৈতিক সাম্য নিশ্চিত করতে ?
গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা আমাদের সাংবিধানিক অধিকার । বাংলাদেশ সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে ”প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গনতন্ত্র যেখানে মেীলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতা নিশ্চিত থাকিবে. . . । একটি গনতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করা যে কোন সরকারের সাংবিধানিক দ্বায়িত্ব । কিন্তু প্রশ্ন হলো কিভাবে একটি গনতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা কায়েম হবে ? যদিও বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর আচরনে মনে হয় শুধু মাত্র অবাধ ও সুষ্ঠ ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমেই গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রের পরিচয় নির্ধারিত হয় । তাই ভোটাধিকার প্রয়োগকেই যদি গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অন্যতম উপাদান ধরি, তাহলে দেখতে পাই যে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও এর সুফল ভোগ করা আমাদের সাংবিধানিক অধিকার হলেও ভোটাধিকার কে আমাদের সংবিধানে অধিকার হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় নাই । বাংলাদেশ সংবিধান অনুযায়ী চিন্তা, বিবেক,বাক, ধর্মীয়, চলাফেরার, সমাবেশের, সংগঠনের, পেশা ও বৃত্তির সমতা ,জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতা মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য বা মৌলিক অধিকার যা জন্মের সাথে সাথেই মানুষ অর্জন করে । কোন আইন দিয়ে এই অধিকার কেড়ে নেওয়া যায় না । এই অধিকার থেকে কেউ বঞ্চিত হলে সে আদালতের মাধ্যমে তা বলবৎ করতে পারে । অন্যদিকে ভোটাধিকার আইনদ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটি অধিকার এবং যার প্রয়োগ আইনদ্বারা রহিত করা যায় । অথচ গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার এটি অন্যতম উপাদান ।
সংবিধানে মানুষের অধিকারের সন্নিবেশনই যথেষ্ট নয় প্রয়োজন এর যথাযথ প্রয়োগ । আর তার জন্য প্রয়োজন আদালত ও নিরপেক্ষ বিচার প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে মানুষ তার সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে ।
আমাদের সংবিধানে প্রদেয় অধিকারসমূহের যথার্থ ও নিরপেক্ষ প্রয়োগের ক্ষেত্রে একটি বাধা হচ্ছে বিচারকদের দলীয় আনুগত্য । যোগ্যতা ও দক্ষতার পরিবর্তে দলীয় বিবেচনায় বিচারক নিয়োগের পথ আমাদের সংবিধানেই নিহিত আছে । সংবিধানের ৯৫(২)(গ) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে ” সুপ্রীম কোর্টের বিচারক পদে নিয়োগ জন্য আইনের দ্বারা নির্ধারিত যোগ্যতা না থাকলে তিনি বিচারক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হবেন না । কিন্তু মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের বিচারক নিয়োগের জন্য কোন আইন বা নীতিমালা এখন পর্যন্ত প্রনীত হয় নাই এবং সেকারনেই প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির সুপারিশে ১০ বৎসরকাল সুপ্রীম কোর্টে এডভোকেট হিসাবে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে থেকে বিচারক নিয়োগ দিতে পারেন । অন্যকোন যোগ্যতার প্রয়োজন নাই । এমনকি সুনির্দিষ্ট কোন আইন না থাকায় বার বার জেষ্ঠতা লংঘন করে দলীয় পছন্দের বিচারককে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের ঘটনা এই সংবিধানের আলোকেই ঘটছে । তাই দলীয় রাষ্ট্রপতির সুপারিশে ,দলীয় প্রধান বিচারপতি ,দলীয় অযোগ্য লোককে বিচারক হিসাবে নিযোগ দিলেও সংবিধান এক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাড়াতে পারছে না ।
জনগন যুদ্ধ করেছিল মুক্তির আশায় । তারা মনে করেছিল বা তাদেরকে বোঝানো হয়েছিল পাকিস্তানের কবল থেকে বেরিয়ে আসলেই আর তারা শোষিত হবে না, তাদের বাঁচার অধিকার, জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে । কিন্তু দুঃখের বিষয়, হয়নি কিছুই । রাস্ট্র বদলেছে কিন্তু ভিন্নমতালম্বিদের নির্যাতনের ধারা রয়ে গেছে আগের মতই , পাকিস্তানিরা যে ভাবে নির্যাতন করতো মুক্তিকামি বাঙালী জনগনের উপর । বরং বেড়েছে এবং তা এই সংবিধানের মধ্যে থেকেই ।
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে নিবর্তনমূলক আটক আইনের কোন বিধান ছিল না । এমনকি জনগনের মৌলিক অধিকার যা মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্দ্য অংশ তা রহিত করে জরুরি অবস্থা ঘোষনার কোন বিধানও সংবিধানে ছিল না । সংশোধনীর মাধ্যমে এই বিধানগুলো সংবিধানে সন্নিবেশিত করা হয় ১৯৭৩ সালে।
সংবিধানের ১৪১ক অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমতা দিয়েছে জরুরি অবস্থা ঘোষনার এবং সাংবিধানিক এই সুযোগকে কাজ লাগিয়ে ১৯৭৪-১৯৭৯,১৯৮১,১৯৮৭ ,১৯৯০ এবং ২০০৭ জরুরি অবস্থার সময়কালে জনসাধারনের মৌলিক অধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হয় । হাজার হাজার লোক নিবর্তনমূলক আটক আইনের শিকার হয় । সংবিধানের তৃতীয় অংশে স্বীকৃত জনগনের সকল মৌলিক অধিকার স্থগিত করা হয় ।
সংবিধানের ৩৩ অনুচ্ছেদে নিবর্তনমূলক আটকের বিধান রয়েছে এবং বাংলাদেশে বর্তমানে যে একটিমাত্র আইনে নিববর্তনমূলক আটক আইনের ধারা রয়েছে সেটি হলো বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ । যার মাধ্যমে সরকার পারে যে কাউকে আটক করতে । যদিও এই অনুচ্ছেদে আটক ব্যক্তির তিনটি রক্ষাকবচ রাখা হয়েছে ১) উপদেষ্টা পরিষদ গঠন ২)যথাসম্ভব শ্রীঘ্র আটকের কারন জানানো ৩) আতœপক্ষ সমর্থনের অধিকার । তবে আটককৃত কোন ব্যক্তি এ অধিকারগুরো ভোগ করতে পারে না । কেননা সংবিধানের ৩৩(৫) উপ অনুচ্ছেদে একটি শর্ত দিয়ে বলা হয়েছে ” আদেশদানকারী কতৃপক্ষের বিবেচনায় তথ্যাদি প্রকাশ জনস্বার্থের বিরোধী বলে মনে হলে কতৃপক্ষ তা প্রকাশে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করতে পারেন । এ শর্তটির কারনে ২ ও ৩ নং অধিকার অর্থহীন হয়ে যায় । কারন তথ্যাদি না প্রকাশ করে শধুমাত্র কারন জানালে আতœপক্ষ সমর্থনের সুযোগ থাকে না । আর উপদেষ্টা পরিষদ গঠনের সুযোগ আসে ৬ মাস পর । যা সংবিধানের মৌলিক অধিকার , আইনের আশ্রয় লাভের (অনুচ্ছেদ ৩১), জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতার (অনুচ্ছেদ ৩২) এর পরিপন্থি যা সংবিধানের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং ব্যবহৃত হয় নির্যাতনের হাতিয়ার হিসাবে । স্বাধীনতার পর প্রত্যেকটি সরকারই এই আইনের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করেছে, বাতিল করেনি ।
পূর্ববাংলার মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, তাদের স্বপ্ন ছিল আমলাতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার পরিবর্তে গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠা হবে । শিক্ষিত জনগোষ্ঠি বঞ্চিত ছিল চাকুরীর অধিকার থেকে । মুক্তিযুদ্ধের পর তারা ভাবল এবার বুঝি শেষ হলো বঞ্চনার কাল । সেই অনুযায়ী সংবিধানে স্থাপিত হলো ” প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের ক্ষেত্রে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকিবে” (অনুচ্ছেদ-২৯) । কিন্তু এই মোহভঙ্গ হতে সময় নেয়নি । সরকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে গিয়ে দাড়ায়নি , শহীদ লাঞ্ছিতাদের ভুলে গিয়ে তারা বরঞ্চ ব্যস্ত হয়ে পড়েছে নিজেদের নিয়ে । তালিকা তৈরী করেছে মুক্তিযোদ্ধাদের । তারা রাজাকার, আলবদর বা তাদের সহযোগীদের তালিকা করে নি । কত মানুষ শহীদ হয়েছে , কত নারীর সম্ভ্রমহানি ঘটেছে তার কোন তালিকা তৈরী হয়নি । আমরা শুধু মুখে মুখে বলি ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২ লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা । যুদ্ধ জয়ের সমষ্টিগত অর্জনকে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রনয়নের মাধ্যমে ব্যক্তিগত সুযোগ লাভের পথ করে দিয়েছে, যদিও তারা কোন লাভের আশায় যুদ্ধে যায়নি , প্রয়োজনে জীবন দেবে এরকম মনোভাব নিয়েই গিয়েছিল । তালিকা প্রনয়ন এখনো শেষ হয়নি । মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী সংসদে জানিয়েছেন , আধুনিক পদ্ধতিতে মুক্তিযোদ্ধাদের একক তালিকা প্রকাশের জন্য ডাটা বেইজ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। দ্রুততম সময়ে এ কাজ শেষ হবে। এ ডাটবেইজ কার্যক্রম শেষ হলে নির্ভুল মুক্তিযোদ্ধা তালিকা করে জাতিকে উপহার দেওয়া হবে।
সেই ভুল তালিকার উপর নির্ভর করেই ১৯৭২ সালেই সরকারী চাকুরীতে মুুক্তিযোদ্ধাদের ৩০ শতাংশ কোটা দিয়ে প্রবেশের সুযোগ দেওয়া হয় । সেটা ছিল সাময়িক ব্যবস্থা । আর আজ কোটা ব্যবস্থা এক ভয়াবহ রুপ ধারন করেছে । বর্তমানে বাংলাদেশে কোটা হচ্ছে ৫৫ শতাংশ আর মেধা হচ্ছে ৪৫ শতাংশ । ড. আকবর আলী খান ও কাজী রকিব উদ্দীন আহমেদ একটি গবেষনায় পেয়েছেন বাংলাদেশে বর্তমানে ২৫৭ প্রকারের কোটা আছে যা বিশ্বে একটি ব্যতিক্রমি ঘটনা ।কোটা হচ্ছে একটি সুযোগ , পিছিয়ে-পড়া জনগোষ্ঠিকে মূল¯্রােতে প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টি করা যা সংবিধান দ্বারা স্বীকৃত। কোটা হচ্ছে ব্যতিক্রম আর মেধা হচ্ছে নিয়ম । কোটা ভিত্তিক নিয়োগ কখনও-ই মেধার চেয়ে বেশী হতে পারে না । । মুক্তিযোদ্ধারা বিশেষ সুযোগ পাবেন এটা নিয়ে বিরোধ নাই । যদি একজন সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা যথাযথ সুযোগ না পেয়ে থাকেন তার সন্তান পাবেন । তার নাতী-নাতনীদের সুযোগ দেওয়া বাড়াবাড়ি । একজন মুক্তিযোদ্ধা যদি নিজে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরী পেয়ে থাকেন তাহলে সেই একই সুযোগ তার পরিবারের কাউকে না দেওয়াই সঙ্গত ।
বাংলার মানুষ যুদ্ধ করেছিল মুক্তির জন্য , যে মুক্তি হবে রাজিৈতক,সামাজিক ও অর্থনৈতিক । তারা আশা করেছিল সকল,বঞ্চনা, বৈসম্যের অবসান ঘটবে , শোষনমুক্ত সমাজ ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হবে একটি গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র । সংবিধানেও সে আশা ব্যক্ত করা হয়েছিল । কিন্তু আমাদের এই নতুন রাষ্ট্রে গনতন্ত্রের নাম দেখা গেলেও এর কোন নিশানা এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি । এটা আমাদের দুর্ভাগ্য ।
লেখক : এডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
Email : [email protected]
পাঠকের মতামত:
- ছাত্রলীগ নেতা সাঈদী ও জোবায়েরের বিরুদ্ধে মামলা
- মুক্তির অনুমতি পেল ‘বিউটি সার্কাস’
- ডিজোর স্মার্টওয়াচ ও তারহীন হেডফোন
- পুরুষদের ফুটবল বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো নারী রেফারি
- সোনারগাঁওয়ে ভোরের কাগজের প্রকাশক ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
- রাশিয়ার হামলায় ‘নরকে’ পরিণত হয়েছে ডনবাস : জেলেনস্কি
- শেখ হাসিনা প্রতিহিংসার রাজনীতি করেন না : কাদের
- যেখানে গরিব মরে ঘাটে ঘাটে!
- সবজির বাজার চড়া, বেড়েছে ডিমের দামও
- দেশের ক্ষতি করে খাদ্যপণ্য রপ্তানি করবে না রাশিয়া
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৯২
- গোপালগঞ্জে বাজি ফোটানোর সময় দুই শিক্ষার্থী আহত
- কালিগঞ্জে ধর্মীয় শিক্ষকের বিরুদ্ধে হেফজখানার শিশুকে বলাৎকারের অভিযোগ
- কামারখন্দে ট্রেনে কাটা পড়ে শিশুসহ নিহত ২
- সাভারে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন সিইসি
- দেশে প্রথম আখের সাথী ফসল ধান চাষ
- ফর্মে ফেরা নয়, দলকে জেতাতে পারায় খুশি কোহলি
- অবশেষে মুক্তির অনুমতি পেল ‘বিউটি সার্কাস’
- দেশের অর্ধেক নারী, নারীকে বাদ দিয়ে কোন উন্নয়ন সম্ভব নয়
- আফ্রিকার পর বিভিন্ন দেশে ছড়াচ্ছে ‘মাঙ্কিপক্স’
- আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর সাথে শেষ আলাপ
- গলাচিপা ভূমি অফিসে রাতেও উড়ে জাতীয় পতাকা!
- দৌলতদিয়া ফেরিঘাট ৭টির সচল ৩টি, ভোগান্তিতে যাত্রী ও যানবাহন চালক
- সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
- কবিরাজের কাছে চিকিৎসা নিতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার নারী, আটক ১
- পুলিশ সদস্যের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন করা আসামি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেপ্তার
- জামালপুরে মৎস্যচাষীদের মাঝে প্রদর্শনীর উপকরণ বিতরণ
- তীরসংরক্ষণ বাঁধে ধস, হুমকির মুখে যমুনা তীরবর্তী অঞ্চল
- ‘বিএনপি কাদেরের কথায় কান দেয় না’
- ‘আমার নামে যারাই চাঁদাবাজি করবে, কঠোর ব্যবস্থা’
- ইউক্রেনের বন্দর চালু করতে হলে নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনা করতে হবে
- স্ত্রীর কবরের পাশে চির নিদ্রায় শায়িত হবেন আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরু আজ
- ‘বঙ্গবন্ধু নৌপরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়নের প্রথম পথপ্রদর্শক’
- উপহারের ঘর নিয়ে তথ্যচিত্র : ‘বদলে যাওয়া বাংলাদেশ’
- স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার ক্রমশ বাড়ছে
- আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ করেছি
- আজ বিশ্ব পরিমাপ দিবস
- জামালপুরের দ্বিতীয় নারী ডিসি শ্রাবস্তী রায়
- সিলেটের নালুয়া চা বাগানে পাক বর্বররা ব্যাপক হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালায়
- রাজারহাট খাদ্য গুদামে ধান ক্রয়ের উদ্বোধন
- হালুয়াঘাটে বোরো ধান-চাল সংগ্রহের শুভ উদ্বোধন
- বঙ্গোপসাগরে ৬৫ দিন মাছ আহরণ বন্ধ, নেই বিকল্প কর্মসংস্থান
- সীমান্ত অপরাধ রুখতে মৌলভীবাজারে পুলিশের বিশেষ কর্মসূচি
- ফরিদপুর শ্রমিক ইউনিয়ন নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা
- বোয়ালমারীতে বাংলা টিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- বেলকুচি উপজেলা আ.লীগের সভাপতি পদে মমিন মন্ডল এমপির মনোনয়নপত্র জমা
- ঘাটাইলে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
- দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সুপেয় পানির সংকট নিরসনে বাজেটে বিশেষ বরাদ্দের দাবি
- অধস্তন আদালতের বিচারকদের বিদেশ ভ্রমণ এড়ানোর নির্দেশ
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !
- তেঁতুল গাছের ‘খ্যাটে’র কদর বেড়েছে