পর্ব-১
শান্তির দ্বীপ বালি
মুহাম্মদ সেলিম হক : মানুষের মনকে সতেজ করে তুলতে ভ্রমণের চেয়ে ভালো ঔষধ আর হতে পারে না। এটি আপনাকে যেমন কাজ থেকে ছুটি দেয়। তেমনি আপনাকে নিজের মাঝে আবার ফিরিয়ে নিয়ে আসে। দীর্ঘ সময়ের কাজের চাপ, স্ট্রেস আর নানা ঝামেলা থেকে মুক্তির উপায় হচ্ছে এই ভ্রমণ।
এই ভ্রমণে যেতে যেতে মানুষ তার ঝুঁলিতে কিছু বাস্তব অভিজ্ঞতা ও ভিন্ন দেশে কাটানো মজার স্মৃতি ও কিছু মুহুর্ত জমা করে রাখেন। তেমনি এক দেশ ঘুরে গল্প নিয়ে পাঠকের কাছে হাজির হলাম। যার শিরোনাম রাখলাম “শান্তির দ্বীপ বালি ভ্রমণ”.....
বালি ইন্দোনেশিয়ার একটি প্রদেশ। প্রকৃতি আর মানুষের সমন্বয়ে কি অসাধারণ সাঁজগোজ। দেখলে যে কারো চোখ জুড়িয়ে যায়। ছোটবেলা থেকেই ভ্রমণে যাওয়া আমার একটা অদ্ভুত শখ। পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর আর থাইল্যান্ড ভ্রমণের পর দারুচিনি দ্বীপ ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার ইচ্ছা জাগলো প্রবল।
শৈশবে পাঠ্য বই এ পড়েছিলাম দারুচিনি দ্বীপের গল্প। সেই থেকে মনে লুকায়িত ছিলো ভাবনাটি। তাই ইন্দোনেশিয়ার পথে এবারের যাত্রা আমার। আর সফর সঙ্গী ছিলেন প্রিয় সমীর বাবু। ভ্রমণের জন্য সমীর বাবু একজন পারফেক্ট অভিজ্ঞ লোক। তার সাথে নেপাল ভ্রমণ করে বুঝেছি সেটা। ওনার প্রতি আমার আস্তা বাড়ায় আবারো তার সাথে ভ্রমণে জুটি হলাম।
ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি। ইন্দোনেশিয়া ভ্রমণ করতে চাইলে আপনাকে আগে বিমানের টিকেট বুকিং দিতে হবে। তাহলে আপনি কম দামে পাবেন। নয়তো বাড়তি টাকা গুনতে হবে। একমাস আগে বুকিং দিলে ২৫ হাজার থেকে ২৯ হাজার টাকার মধ্যে মিলবে হয়তো বিমান টিকেট। তাৎক্ষনিক টিকেট কাটলে গুনতে হবে ৪০ হাজার মতো বাংলা টাকা।
আমরা অবশ্যই ২০ দিন আগে টিকেট করেছিলাম বলে কম দামে পেলাম। ইন্দোনেশিয়ার সরাসরি ফ্লাইট নেই। ট্রানজিট কানেকশন ভ্রমনেই ভরসা পর্যটকদের। কয়েকটি ফ্লাইট যায় বলে শুনেছি। তবে ‘মালিন্দা এয়ার’ কম দামে ভালো লেগেছে আমাদের। যাত্রীদের খাবারের ও ব্যবস্থা করে থাকেন এয়ার বাসটি।
ট্রাভেলার্স বিডি নামে ঢাকার একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা ২৫ জানুয়ারী রওয়ানা হলাম পৃথিবী শেষ স্বর্গীয় উদ্যোনে। ইন্দোনেশিয়া অন অ্যারাভাইল ভিসা দেয় বাংলাদেশী টুরিস্টদের। সে সুবাদে আমাদের যাওয়ার আগ্রহটা বাড়লো। ফ্লাইট ডিলে হওয়ার কারণে আমাদের বালিতে পৌঁছতে ৮ ঘন্টা দেরি হয়ে যায়। সেখানকার রাত ৯টায় ‘বালির গুষ্টি মরা রায়’ এয়ারপোর্ট পৌঁছলাম। নামটা অদ্ভুত। তবে বিমানবন্দরটা গুছালো ছিল।
প্রথমে শুনে কেমন জানি ভ্যাবা ছ্যাকা খেলাম। পরে জানলাম এটা বালির একজন জাতীয় বীরের নাম। যার নাম অনুসারে বিমান বন্দরটির নামকরণ করা হয়। রাতে বিমানের জানালা দিয়ে সাগরের সাথে শহরের অপূর্ব দৃশ্য দেখলাম। যেন আলোকিত এক রংমহলের উপর দিয়ে যাচ্ছি বেলায় ভেসে।
বিমান হতে নেমে ভেতরে প্রবেশ করতেই কিন্ত ইমিগ্রেশনে আমাদের আটকে দিলো। প্রবেশেই হোঁছট খেলাম। একটি মহিলা পুলিশ বললো আমাদের’কে আলাদা রুমে যেতে হবে। অপরদিকে দেখলাম সবাইকে ইমিগ্রেশনে ভিসার সিল দিচ্ছে। রুমের বাইরে বসলাম। সাথে দেখলাম একজন ইরাকি টুরিস্টকেও আমাদের মতো আটকে দিলো। পাশে থাকা সমীর বাবু দেখি একটু নার্ভাসনেস ফিল করছে। যদি দেশে ব্যাক করে দেয় এই চিন্তায় মনেহয় তার কপালে ইতিমধ্যে ভাঁজ পড়েছে।
কয়েক মিনিট পর আমাদের ডাক পড়লো। সোফাসেটে বসলাম। একজন মহিলা পুলিশ কর্মকর্তা এসেই সামনে সামনি প্রশ্ন। পাঁচ মিনিটের জেরা! আমরা কি করি দেশে? ব্যবসা বলাতে ভিজিটিং কার্ড চাইলো। আহারে আমার তো তা নেই। তবে সফর সঙ্গী সমীর বাবু’র ছিল। এটাই মনেহয় কাজ দিয়েছে ধারণা।
তারপর ভিতর থেকে সেই মহিলা পুলিশ এসেই পাসপোর্ট দুটো ধরিয়ে দিলো। শেষে আমি প্রশ্ন করলাম আসলে সমস্যা কি ছিল? মহিলাটা হেঁসে বললো বাংলাদেশীরা বালি প্রবেশ করে মালয়েশিয়া চলে যায়। যেন একটা স্বস্তির হাসি দিলো সমীর বাবু আর বলল আমরা তাদের মতো নয়। অথচ আটকে দেওয়ার সময় বিপর্দস্ত আর নীরব ছিলেন।
এয়ারপোর্ট থেকে বের হয়ে হালকা বাতাস আর গরম অনুভব করলাম। আমাদের দেশ হতে কিছুটা ভিন্ন পরিবেশ। শত শত লোক দাঁড়িয়ে রয়েছে। প্লেকার্ডে লেখা টুরিস্টেদের নাম। কয়েক মিনিট খুঁজলাম আমার নাম। হোটেল থেকে পাঠানো হয়নি গাড়ি।
হয়তো ফ্লাইট ডিলে হওয়াতে এ বেকায়দায় পড়লাম। মনকে এটাই সান্ত্বনা দিয়ে নজর বাড়ালাম চারদিকে। দেশ থেকে হোটেল বুকিং ছিল হোটেল ইডেন থ্রী স্টার। তারকা মানের থাকা হোটেল। ভাড়া পড়েছে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় সাড়ে চার হাজার টাকা মতো। তবে আড়াই হাজার টাকাতে ও থাকার ভালো হোটেল পাওয়া যায়।
বালিতে কয়েকটি বীচ রয়েছে। তবে টুরিস্ট বেশী থাকে কুটাবিচ এ। এ জায়গা থেকে সহজে সব জায়গায় যাতায়াত করা যায়। এয়ারপোর্ট থেকে ৫০ ডলার পরির্বতন করলাম। বেশি করলাম না কারণ রেট কম। পেলাম ৬ লাখ ৬০ হাজার রুপিয়া (ইন্দোনেশিয়ার মুদ্রা)। মুদ্রাস্ফীতির কারণে ইন্দোনেশিয়ার টাকার মান আমাদের তুলনায় কম।
আমাদের এক টাকা এদের ১৬৩ রুপিয়ার মতো। বের হতেই ঘিরে ধরলো ড্রাইবারেরা। হাজার হলেও বাঙ্গালী আমরা দরদাম না জেনেও কৌশলে ভাড়া জেনে নিতে দেরি করিনা। এখানেও আদি বাঙ্গালীর ফমূর্লাটা কাজে লাগাতে চেষ্টা করলাম দুজনে। প্রথম জন চাইলো আড়াই লাখ রুপিয়া। তবে কৌশল করে ড্রাইবারেরা টু-হান্ডেরেট বলে।
এসব ক্ষেত্রে পর্যটকদের সাবধান থাকা উচিত বলে মনেকরি। হাজার আর শতকের ব্যবধান বুঝতে হবে। পরে একজন এসেই বললো এক লাখ রুপিয়া সমীর বাবু অংক কষে দেখলো বাংলা টাকায় যা দাড়ায় ৬৫০ টাকার মতো। রাত বেশি হওয়াতে রাজি হলাম।
নতুন শহর। একেবারে শান্ত। শব্দহীন পথে চলছে গাড়ি। আমাদের দেশের সাথে সময়ের ব্যবধান দুই ঘন্টা। মাত্র ১০ মিনিটেই হোটেল পৌঁছলাম। সবুজের আবরণে ঢাকা হোটেলের আশেপাশ। রাত ১২টার কাছাকাছি পৌঁছা মাত্র রুমে ব্যাগ রেখেই ভোজন করার ইচ্ছায় সাদা ভাতের সন্ধানের বের হলাম। আমরা সব পারি কিন্তু ঝাঁল আর সাদা ভাতের লোভ সামলাতে পারিনা। উদর ফূর্তি করতে এসব চাই।
দেখে মনেহল কুটাবিচা শহর একেবারে ক্লান্তের ভারে যেন নুয়ে পড়েছে। কয়েকটি দোকান খোলা ছিলো তবে আমাদের খাবার সেখানে নেই। সিমকার্ড নেওয়ার চেষ্টা করলাম। কয়েকটি ফোনের দোকানে। দাম শুনে চোখ একেবারে কপালে। আড়াই লাখ রুপিয়া। বাংলা মুদ্রায় প্রায় পনের শ টাকা।
টুরিস্টরা ঠেকায় পড়লে এ রকম দাম হাঁকায় বালিরা। দামে শুনে বাড়িতে কথা বলার আগ্রহটাও নিস্তেজ হয়ে পড়েছে। সকালে হয়তো নিলে ভালো হবে এটা ভেবেই রুমে পথে ফিরলাম।
হোটেল রেঁস্তারা থেকে খাবারের অর্ডার দিলাম ফাস্ট ফুড আইটেম। একজনের খাবার ৭৫ হাজার রুপিয়া। দুই জন ভাগ করে খেলাম একজনের খাবার। পরের দিন সকালে হোটেলের ব্রেকফাস্ট একেবারে মন ভরে গেলো। সফর সঙ্গী সমীর বাবু প্রাণ খোলে হেঁসে বলেন, ভাই ভাত পেলাম। শতের কাছাকাছি খাবারের আইটেম। কোনটা পেলে কোনটা খাবো সেই বিড়ম্বনায় পড়লাম। স্বাদের মাত্রা ভিন্ন হওয়াতে সব জায়গায় হাত দিলাম একটু একটু।
বালির প্রথম সকালটা ছিলো ঝলমলে রোদ। হালকা গরম হলেও ক্লান্তি ছিলো না। জরুরী ভাবে বলা উচিত পাঠকদের। বালি দ্বীপ ভ্রমণের ক্ষেত্রে ডলার পরির্বতনে সর্তকতা থাকতে হবে। পথে পথে দেখবেন ডলারের চেইঞ্জার এর সাইনবোর্ড। কতগুলি কোম্পানি বেশি রেইট দিবে। তাদের কাছে ডলার ভাঙ্গলে নিজেদের লজ।
বেশি রুপিয়ার ফাঁকে আপনাকে ১০০/২০০ ডলার কম দেবে। এটাই তাদের কৌশল। তাই রেট কম হলেও জেইনুন দোকানে ডলার পরির্বতন করবেন। প্রতিদিন ডলারের রেইট বাড়ে। এক সাথে সব ডলার পরিবর্তন না করা ভালো। একশ ডলারে আপনি পাবেন ১৩ লাখ ৯০ হাজারের মতো প্রায়। বালিতে একটা প্রদেশ.....
(চলমান)
পরবর্তী অংশ শান্তির দ্বীপ বালি ভ্রমণ (পর্ব-২ এ চোখ রাখুন)
লেখক: সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ও সংগঠক কর্ণফুলী, চট্টগ্রাম।
পাঠকের মতামত:
- ছোটরা ভুল করতে করতে শিখবে
- ওরা ভস্মমুখ
- রূপকথার গল্প
- দেশ-জনগণের জন্য কাজ করতে আ.লীগকর্মীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- ‘মানবসম্পদ উন্নয়নে উচ্চশিক্ষার বিকল্প নেই’
- দুর্নীতি মামলায় তদন্তের মুখে মাহাথির মোহাম্মদ
- টানা ২৭ দিন ধরে তাপপ্রবাহ, ৭৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড
- নড়াইলে জমজমাট ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
- ‘বর্তমান সরকারের আমলে পাহাড়ে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে’
- শনিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
- বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ফরিদপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন
- বৈদ্যুতিক পাখা মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক অব্যাহত
- কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস মার্কার প্রার্থীর গণসংযোগ
- কালুখালী থেকে অস্ত্র-গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- সাঁথিয়ায় অগ্রনী ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেফতার ৩
- রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা : এফএসআইএন
- নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
- গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
- চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার
- তীব্র তাপদাহে পথচারী ও গরীব মানুষের পাশে যুবলীগ
- ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
- সালথায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
- ডিলারের সাথে খাদ্য কর্মকর্তার বিরোধে চাল পাচ্ছে না ৫০০ ওএমএস কার্ডধারী
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- গরমে সবজির দাম আরও বেড়েছে
- বাগেরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে কৃষককে পিটিকে হত্যা
- স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা
- আবারও ঢাকার সিনেমায় পাওলি দাম
- ‘গরমে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে সমাবেশ করা তামাশা’
- ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’
- ‘এসটিপি প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়’
- আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায়ের ঘোষণা মার্তার
- রিমান্ড শেষে কেএনএফের ২ সদস্য কারাগারে
- ‘দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিপক্ষীয় ৫ নথিতে সই করল ঢাকা-ব্যাংকক
- সান্তাহারে তীব্র গরমে পথচারীদের লেবুর শরবত বিতরণ
- ওয়ালটন এসি কিনে ৩৪তম মিলিয়নিয়ার হলেন গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- শ্রীনগরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও ঈশ্বরদীতে বন্ধ নেই প্রাইভেট-কোচিং
- বিশ্ব বাজারে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম
- টাঙ্গাইলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছেন মাটি ব্যবসায়ীরা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !