স্বপ্নের পদ্মা সেতু আস্থার প্রতীক
প্রভাষক নীলকন্ঠ আইচ মজুমদার
পদ্মা সেতু কেবল একটি যোগাযোগ ব্যবস্থার মাইল ফলক স্থাপন করেছে এটি বলেই শেষ করা যাবে না। এ পদ্মা সেতু বদলে দিয়েছে আমাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতার শক্তি দেখিয়েছে শক্তিশালী মনোবল। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বের গুন যে প্রবল তা প্রকাশিত হয়েছে কানায়কানায়। শুধু মাত্র নেতৃত্বের গুন ও দেশের প্রতি ভালোবাসা থাকলে দেশকে যে এগিয়ে নেওয়া যায় তার জ্বলন্ত উদাহরণ। পৃথিবীতে বাংলাদেশ আজ যে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে শিরোনাম হয়েছে তার অন্যতম কারন আজকের এ পদ্মা সেতু। স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে যত কাজ হয়েছে তার মধ্যে এটি অন্যতম। একসময় যারা এর বিরোধিতা করেছে তারাই আজ ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর গুনগান করছেন। উদ্বোধন হওয়ার আগেই চলে যাচ্ছেন পদ্মা সেতু দর্শনের জন্য। আসলে বিষয়টা এরকমই ।
আমাদের ‘হবে না’ শব্দটির প্রতি একটা দূর্বলতা তৈরি হয়েছে যে না বুঝেই নিমিষেই সব শেষ করে দেই। সময় সুযোগে বিভিন্ন স্থানে প্রায়সময়ই লেখালেখি করি কিন্তু এ বিষয়ে একটা লেখাও হয়নি এ পর্যন্ত। ভেবেই নিয়েছিলাম এ বিষয়ে আর লিখবো না। কিন্তু উদ্বোধনের আগ মুহূর্তে মনের মাঝে এমন একটা আগ্রহবোধ জন্ম নিয়েছে যে এ বিষয়ে কিছু না লিখে মন কে মানানো যাচ্ছে না। আর বেশি আগ্রহ দেখা দিয়েছে যে বিরোধিতাকারীদের দেখে যার একসময় এমন কিছু বলতে বাদ দেয়নি তাদের চরিত্রিক মনোভাব দেখে। আমরা এমন অবস্থানে দাঁড়িয়েছি যে বিরোধিতার জন্যই বিরোধিতা করে যাচ্ছি সবসময় হউক সে দেশের বিরুদ্ধে। মুখে দেশের স্বার্থের কথা বলে অন্যের ওপর দোষ চাপিয়ে নিজের অপরাধকে আঁড়াল করার চেষ্টায় সময় অতিক্রম করছি। দেশের স্বার্থ নিয়েও মিথ্যা কথা বলে যাচ্ছি অনবরত। কিন্তু কেন এত কথা বলা হচ্ছে আমাদের সেতু নিয়ে ? আসলেই কি এত কথা হওয়ার কথা ?
পরিবেশ পরিস্থিত আমাদের এমন জায়গায় নিয়ে গেছে যে কথা না হয়ে উপায় নেই। আমার মনে হয় বিশ্ব ব্যাংকের ঋণের মাধ্যমে এই সেতু হলে আজ এত আওয়াজ হতো না যদিও এটা আমার ব্যক্তিগত ধারণা। আজকের যে আওয়াজটা শুনা যাচ্ছে তাতে বেশি অবদান রেখেছে বিরোধিতাকারীরা। তাদের এ বাঁধার ফলেই প্রধানমন্ত্রী এটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলেন। আর তাই এটা একটা যুদ্ধ জয়ের মতোই লাগছে আওয়ামীলীগ ও সাধারণ মানুষের মাছে। বিরোধিতাকারীরা মানে বিএনপি ও বিএনপিপন্থী সুশীল কে আরেকটি পরাজয় বরণ করতে হয়েছে। তাই এটি একটি রাষ্ট্রীয় ইস্যুর বাইরে দলীয় বিষয়ে পরিণত হয়েছে। পদ্মা সেতু নিয়ে কথা বললে এর কর্মযজ্ঞ সম্পর্কে না বললে এ অপূর্ণই থেকে যায়। ২০১৪ সালের ১৪ নভেম্বর শুরু হওয়া বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু মুন্সিগঞ্জের লৌহজংয়ের সাথে যুক্ত হবে শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলার।
পদ্মা- ব্রহ্মপুত্র- মেঘনা নদীর অববাহিকায় ৪২ টি পিলার ও ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যর ৪১টি স্প্যানের মাধ্যমে মূল অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানী লিমিটেড কর্তৃক নির্মিত সেতুটির দৈর্ঘ্য ৬.১৫০ কি.মি. এবং প্রস্ত ১৮.১০ মিটার। অধিগ্রহণকৃত জমির পরিমাণ ৯শ ১৮ হেক্টর। মোট ব্যয় হয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকার উপরে। যদিও ২০০৮-০৯ সালে প্রকল্পের সাথে যুক্ত কিছু লোকদের বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ উঠায় বিশ্ব ব্যাংক ১শ ২০ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তা প্রত্যাহার করে নেয় এবং অন্যান্য দাতারাও বিশ্ব ব্যাংকের পথে হাটে। বিশ্ব ব্যাংকের এ কাজটি ছিল প্রশ্নবিদ্ধ যদিও পরে তা প্রমাণিত হয়েছে। তৎকালীন যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয় এবং সচিব মোশারফ হোসেন ভূইয়াকে জেলে পাঠানো হয়। পরে অভিযোগ ভিত্তিহীন হওয়ায় মামলাটি বাতিল করে দেয় কানাডীয় আদালত।
বিশ্ব ব্যাংকের নাটক শেষে বাংলাদেশ সরকার নিজস্ব অর্থায়নে এ সেতু তৈরি করার মহাপরিকল্পনা করে। কম মন্তব্য এবং হাসাহাসি হয়নি এনিয়ে। সমালোচনার কোন অভাব ছিল না। সরকারকে কিছু সুশীল সমাজের মানুষ ও বিরোধী দল এমনভাবে ঘায়েল করার চেষ্টা করেছে যে এর ফলে সরকারের শক্তি আরো দ্বিগুণ হয়েছে এবং সরকারের মানসিক দৃঢ়তা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। এ থেকে স্বপ্নের পদ্মা সেতু যেন সরকারের অগ্রাধিকার খাতে পরিণত হয়েছে। প্রতিটি পিলার যখন স্থাপতি হয়েছে তা যেন একটি স্বপ্ন পূরণের হাতিয়ার হিসেবে দেখা দিয়েছে। দুই পাড়ের মানুষ ও এলাকায় বসবাসকারীদের কাছে পদ্মা সেতু কেবল একটি সেতুই নয় এ যেন আত্মার বন্ধন। কারন এ সেতুকে ঘিরে এলাকায় মানুষ তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তনের যে স্বপ্ন দেখছে তা যেন আকাশের সীমাকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে হৃদয়ে।
সত্যিকার অর্থে এই অঞ্চলের মানুষের যে প্রয়োজনীয়তা এ সেতুর তা দেশের অন্যান্য মানুষের কাছে সে গুরুত্ব বহন করে না। এ সেতুকে কেন্দ্র করে এলাকায় যে অর্থনৈতিক সম্বৃদ্ধির যে পরিবর্তনের সূচনা হচ্ছে তা বাস্তবায়িত হলেই বুঝা সম্ভব। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর শেষ প্রান্তে এসে চলতি বছরের ২৮ এপ্রিল পদ্মা সেতুর জন্য টোলের হার প্রস্তাব করে ও তার অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর নিকট প্রেরণ করেন। ১৭ মে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রনালয় বিভিন্ন পরিবহনের জন্য আলাদা আলাদা টোল নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এই টোলকে ঘিরেও সমালোচকরা বিভিন্ন প্রশ্নের জাল তৈরি করে সাধারণ মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি তৈরির চেষ্টা করে। কিন্তু আশার বিষয়টি হলো ভালো যখন একটি জিনিষ তৈরি হয় তখন কোন ষড়যন্ত্রের জাল কাজে আসে না। সাধারণ মানুষের সমর্থনে সব ছিন্নভিন্ন হয়ে সত্য প্রতিষ্ঠিত হতে থাকে। সমালোচনাকারী তাদের অবস্থান থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়।
পদ্মা সেতু তা প্রমান করে। সরকারের কার্য সম্পাদনের ক্ষেত্রে সবকিছুই সফলতা আসবে তা কিন্তু নয় তবে পদ্মা সেতুর যে সফলতার গল্প তৈরি হয়েছে তা দেশবাসী মনে রাখবে আজীবন। কারন এ সফলতার গল্পে ছিল অসীম বাঁধা তৈরি হয়েছে সাহসিকার ভিত্তিতে এজন্য গল্পের সফলতা দীর্ঘস্থায়ী। এ সেতু দিয়ে যেসব মানুষ সরাসরি সুফল পাবে তাদের সফলতার জায়গাটা আরো বেশি হবে সবসময়। আর যারা সরাসরি সফলতার সাথে যুক্ত হবে তা তাদের ভালোবাসাটাও গভীরে পৌঁছাবে এতে কোন সন্দেহ নেই। কারন এ থেকে সারা দেশে অর্থনৈতিক সফলতার যে দ্বার উম্মোচন হবে তার প্রভাব পড়বে দেশের অর্থনীতিতে।
আর এলাকার মানুষের জীবনমানের উপর প্রভাব পড়বে প্রত্যক্ষভাবে। সেতুতে শুধু সড়ক পথের পরিবহনই নয় চলবে রেলগাড়ীও। সহজ হবে বিদ্যুৎ , গ্যাস স্থানান্তরের প্রক্রিয়াও। সারাদেশের সাথে দক্ষিণ- পশ্চিম অঞ্চলের মানুষের সরাসরি সংযোগ তৈরি হবে। সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিল্প বিকাশে রাখবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। ৩ কোটিরও বেশি মানুষ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো দেশের জিডিপি ১.২ শতাশ বৃদ্ধি পাবে পদ্মা সেতু চালু হলে। সার্বিক বিচারে দেশের মানুষের জন্য আর্শীবাদ হয়েছে এই স্বপ্নের পদ্মা সেতু। স্বপ্নের পদ্মাসেতু আস্থা জাগানোর প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়েছে আজ।
লেখক : শিক্ষক ও গণমাধ্যমকর্মী।
পাঠকের মতামত:
- কনডেম সেল নিয়ে হাইকোর্টের রায় স্থগিত
- সালথায় আচরণ বিধিমালার উপর মতবিনিময় সভা
- আহত ফিলিস্তিনিদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী
- ঈশ্বরদীতে সাংবাদিকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
- ফুলপুরে বোরো ধান ক্রয়ে ওজনে কারসাজি
- চাটমোহরে স্কুলে গোপনে ম্যানেজিং কমিটি গঠনের অভিযোগ, প্রতিবাদে মানববন্ধন
- শ্রম আইন সংস্কারে বাংলাদেশের প্রচেষ্টা এবং বাধা: একটি পর্যালোচনা
- চাটমোহরে ৩ দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন
- আরও ৪৫ নেতাকে বিএনপির শোকজ
- ‘বাঙালি সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে মৌলবাদী গোষ্ঠীকে রুখে দিতে হবে’
- ‘আন্তর্জাতিক ইসরায়েলি লবির সাথে যুক্ত হয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি’
- ভাইয়ের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে চাই : ফন্টু চাকলাদার
- ফরিদপুরে প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগ শুরু
- কাপাসিয়ায় তিন দিনে ৯ খড়ের ঘরে আগুন, ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি
- গোপালগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫
- হাজারো মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত ওয়াদুদ মাতুব্বর
- কানাইপুরে নকল ওরস্যালাইন কারখানার সন্ধান, সিলগালা, জরিমানা
- ‘সড়কে ৪৩ বছরের পুরনো গাড়ি কি করে চলে’
- জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
- ইরাকে আইএসের হামলায় ৫ সেনা সদস্য নিহত
- এবার স্বস্তিকার বিপরীতে অভিনয়ে শরিফুল রাজ
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২৭
- উখিয়ার লাল পাহাড়ে র্যাবের অভিযান, আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ২
- ‘১৪ মে আ.লীগ পরিবারের আরেক কালো অধ্যায়’
- ‘বিচার বিভাগ অসহনীয় মামলা জটে ন্যুব্জ’
- প্রবাসীদের এনআইডি কার্যক্রম দেখতে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন ইসি
- ঢাকা কবে বিনিয়োগের অর্থ দেবে জানতে চায় ওয়াশিংটন
- চলতি সপ্তাহেই চীন সফরে যাচ্ছেন পুতিন
- ইসরায়েলের সেনাঘাঁটিতে ভয়াবহ আগুন
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুনের রিট
- টিক্কা খান বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের নির্মূল করতে বেশি দিন লাগবে না
- হিলি দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
- নড়াইলে ক্লাইমেট স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন
- প্রেমে ব্যর্থ হয়ে কোটালীপাড়ায় দুই বন্ধুর আত্মহত্যা
- নগরকান্দায় ভ্যানচালকদের মাঝে বিনামূল্যে ছাতা, গেঞ্জি ও গামছা বিতরণ
- কেরু'জ চিনিকলে চাকুরী স্থায়ীকরণে মুক্তিযোদ্ধার কোটা সংরক্ষণ না করায় কর্মরত শ্রমিকদের লিগ্যাল নোটিস
- যুবলীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য পাভেল আর নেই
- সাভারে ঘরে ঢুকে পোশাককর্মীকে ধর্ষণ
- ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভালের উদ্বোধন
- শৈলকুপায় ‘কন্দাল ফসলের মেলা’
- জামালপুরে প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক সমাবেশ
- ভূঞাপুরে স্বামী-স্ত্রীকে আটকে রেখে ডাকাতি
- পলাশবাড়ীতে হোপ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা ও অভিভাবক সমাবেশ
- ‘ডোনাল্ড লু’র সফর ঘিরে কাদের সাহেবরা অস্থিরতায় ভুগছেন’
- লু’র সফরে প্রাধান্য পাচ্ছে যেসব বিষয়
- ভাঙ্গায় মাদক সেবনের আলামত পাওয়ায় ৪ ট্রাক চালক আটক
- প্রতীক পেয়েই প্রচারনায় প্রার্থীরা
- ২৭ বছর পর র্যাবের হাতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
- ধর্ষণের পর শিশু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
- ক্যান্সারজয়ী ছাত্র পেয়েছে জিপিএ-৫
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !