নিউজ ডেস্ক : বিজ্ঞানের ভাষায় ‘লাফিং ইজ দ্য বেস্ট মেডিসিন।’ হাসলে রক্ত সঞ্চার দ্রুত গতির হয় এবং ব্যক্তি চাপমুক্ত হন। শুধু তাই নয়, হাসলে মুখের মাংসপেশির এক্সারসাইজও হয়। হাসি মানুষকে সহজ ও সাবলীল করে তোলে। তবে ব্যক্তিতে ব্যক্তিতে হাসার ধরণ আলাদা। আর এই ধরণ দেখেই জানা যায়, কোন মানুষের স্বভাব কেমন।

হাসি দেখে লোক চিনুন

মানুষের হাসার ধরণ দেখে তার স্বভাব সম্পর্কে অনেকটাই বুঝা যায়। নিচে হাসির ধরণ ও তার স্বভার উল্লেখ করা হলো-

১. যারা খুলে হাসেন, তারা সহনশীল, উদার। এরা সকলের হিতের কথা ভাবেন। পড়াশোনাতেও এরা এগিয়ে থাকেন। এমন ব্যক্তি ভালো প্রেমী।

২. অট্টহাসি হাসেন এবং হাসার সময় জোরে আওয়াজ করেন, এমন ব্যক্তি স্বাভিমানী, বিশ্বাসী, পুরুষার্থ প্রেমী। জীবনে সাফল্য লাভ করেন। কিন্তু এমন হাসির সঙ্গে মুখের ভাব ব্যাঙ্গাত্মক হলে, সেই ব্যক্তি অহঙ্কারী হয়ে থাকেন।

৩. যারা থেমে থেমে হাসেন বা একই বিষয়ে কিছুক্ষণ পর পর্যন্তও হেসে যান, তাদের মানসিক শক্তি দুর্বল হয়। এমন ব্যক্তি সাধারণত বুদ্ধিহীন হয়ে থাকেন।

৪. যাদের হাসি শান্ত, তারা নিজের মনের প্রসন্নতা ব্যক্ত করেন। এরা গম্ভীর, ধৈর্যবান, শান্তিপ্রিয়, বিশ্বাসী, জ্ঞানী এবং স্থির প্রবৃত্তির হয়ে থাকেন।

৫. যাদের হাসি ঘোড়ার ডাকের মতো শোনায়, তারা খুব ধূর্ত, অহঙ্কারী হন।

(ওএস/এটিআর/জুলাই ৩০, ২০১৪)