দীপক চন্দ্র পাল, ধামরাই (ঢাকা) : ঢাকার সন্নিকটে ধামরাইয়ে দেশের অন্যতম প্রধান পশুর হাঠ কালামপুর। প্রতি বছর দেড় কোটি টাকা ইজারা আসে এই হাঠ থেকে।এবার হাটে বিশাল ক্সতির মধ্যে পড়ছে ইজারাদার এমন শংকা প্রকাশ করেন ইজারাদার সালেহ আহমদ বিপ্লব।

তিনি বলেন, হাঠে পশু এসেছে প্রতিটি ক্রেতা বিক্রেতাদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মহামারী করোনার কারনে জাটে বিভিন্ন স্থানে সাবান সহ নিরাপত্তামুলক সব কিছু রাখা হয়েছে।সচেতন করতে সার্বক্ষনিক প্রচার র্ক্যক্রম চালানো হচ্ছে।

ইজারা কর্তৃপক্ষ রেজাউল করিম জানান, ঢাকার ধামরাইয়ে এই কালামপুর পশুর হাটটি ২শত বছরের পুরোনো। ঐতিহ্যবাহী এই হাটে প্রতি বছরই লক্ষাধিক পশু বেচা কেনা হয়। এবার হবে না। এবার বিদেশী গরু কালামপুর হাটে আসেনি। করোনার কারনে আর্থিক অভাব প্রভাব ফেলেছে।

উপস্থিত শিক্ষক নন্দ গোপাল সেন বলেন পশু পালন কারীরা এবার ক্ষতি গ্রস্থ । মুল কারন জচ্ছে অর্থাভাব।

করোনার করানে ধামরাই উপজেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগ প্রধান ডাঃ সাঈদুর রহমান বলেন,তাদের পক্ষ থেকে বৃহত কালামপুর গরুর হাট সহ উপজেলার চারটি পশুর হাটে মোট চারটি স্বাস্থ্য ক্যাম্প স্থাপান করা হয়েছে। ঈদ উপলক্ষে ধামরাই পৌর সভার পক্ষথেকে ঢাকা আরিচা মহা সড়কের পাশে ঢুলিভীটায়,ধামরাইয়ের শরীফবাগ মাঠে ও ফুট নগর পশুর হাটে আয়োজিত গরু হাঠেও গরু বেচা কিনি করছেন। কোনো প্রকার অসুস্থ্য পশু এই হাটে এলাও করা হবে না বলে জানান।

ঝাউবাধা গ্রামের শুকু আলী বলেন, গরুর আমদানী অনেক।-ক্রেতাদের প্রচন্ড ভীড় থাকলেও করোনার কারনে দাম কম, কৃষক এক বাজার থেকে আরেক বাজারে ফিরে যাচ্ছে গরু নিয়ে বেশী দাম পাবার আশায়। তবে ঢাকার সন্নিকটে ধামরাইয়ে দেশের অন্যতম পশুর হাঠ কালামপুর ক্রেদা-বিক্রেতাদের ভীড়ে মুখরিত হয়ে উঠেছে। অন্যান্য হাঠের চেয়ে দাম কম থাকলেও বিক্রি কম । দূর-দূরান্ত থেকে সুন্দর সুন্দর বিভিন জাতের গরু এসেছে এই হাঠে। হাঠে আসা ক্রেতাদের জন্যে রয়েছে থাকা খাওয়া নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা ।

পশু বহন কারী যানবাহন ও মানুষের প্রচন্ড ভীড়ের কারনে এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। ক্রেতা ও বিক্রেতাদের জন্যে টাকা লেন দেনের ক্ষেত্রে টাকা নকল পরীক্ষার মেশিসন বসিয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি ্র সামাজিক দুরত্ব নিয়ন্ত্রন হচ্ছে না।

এই জণ্যে ধামরাইয়ের আপাপাশ সহ ঢাকা মানিকগঞ্জ টাংগাইল সহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসেন ক্রেতারা এই হাঠে পশু কিনতে।

(ডিসিপি/এসপি/জুলাই ১৯, ২০২১)