হবিগঞ্জ জেলার বেশ কয়েকটি স্বনামধন্য পত্রিকার প্রথম পাতায় আমারএমপি সংশ্লিষ্ট যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে, সেটি শতভাগ অসত্য। প্রকৃত সত্য এই যে, আমার এমপির চাকুরীর বিজ্ঞাপনে মোট আবেদন পড়েছিলো ১০৭৯৪ টি। এর মধ্যে নির্ধারিত ফি ৯৯ টাকা দিয়ে আবেদন ছিল ৫০০৪ টি। যথাযথ আবেদনের পরিমাণ নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
১/ ওয়ার্ডে আমাদের পদের সংখ্যা ৪০৯৮৬, কিন্তু আমরা যথাযথ আবেদন পেয়েছি ১০২৭ জন।

২/ ইউনিয়নে আমাদের পদের সংখ্যা ৪৫৫৪, আমরা যথাযথ আবেদন পেয়েছি ১৪০০ জন।
৩/ পৌরসভায় আমাদের পদের সংখ্যা ৩৩০, যথাযথ আবেদন পেয়েছি ৫০৫ টি
৪/ উপজেলায় আমাদের পদের সংখ্যা ৪৯২টি, যথাযথ আবেদন পেয়েছি ১০১০ টি
৫/ এমপি সিটে আমাদের পদের সংখ্যা ৩৫০ টি, আমরা যথাযথ আবেদন পেয়েছি ৫১০ টি
৬/ জেলায় আমাদের পদের সংখ্যা, ৬৪ টি আমরা যথাযথ আবেদন পেয়েছি ৪৫০ টি।
৭/ বিভাগে আমাদের পদের সংখ্যা ৮ টি, আমরা যথাযথ আবেদন পেয়েছি ১০২ টি।

কাজেই আবেদন ফি থেকে সংগৃহীত টাকার পরিমাণ ৫ লাখ টাকার অধিক নয়। আবেদন ফি আমাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ইন্টারভিয়ারদের বেতনে ব্যবহৃত হয়েছে। আমরা সবার ইন্টারভিউ নিয়েছি এবং ২৮৩৪ জনকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করেছি। এই মুহূর্তে ১৭ জন বিভাগীয় প্রতিনিধি ও ৭৭ জন জেলা প্রতিনিধি কাজে যোগদান করেছেন। বাকিদের নিয়োগ প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।

সাংবাদিকতার নিয়মের বাইরে গিয়ে প্রকাশিত সংশ্লিষ্ট সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাই। আশা করি, সবাই আমাদের এই প্রতিবাদ লিপি প্রকাশ করে সংবাদপত্রের প্রতিষ্ঠিত শিষ্টাচারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করবেন।

সুশান্ত দাস গুপ্ত
চেয়ারম্যান
আমারএমপি